![জাতীয় মাসিক মুক্তিদূত [The Monthly Muktidooth] Print / Online media](http://3.bp.blogspot.com/-S8IPMY8loH4/XIv_Iu4npSI/AAAAAAAAPPw/MGXaHGwW3c8S-GNpkthlm0RQjjgmYMingCK4BGAYYCw/s320/muktidoothLogo.jpg)
“ইউপিডিএফ’র আদলে নতুন শান্তি বাহিনীর জন্ম হচ্ছে”
.............পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন
পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন তিন পার্বত্য জেলা থেকে সকল সশস্ত্র পাহাড়ী সন্ত্রাসী বিশেষ করে ইউপিডিএফকে দমনের জন্য জোর দাবী জানিয়েছে। নিরিহ উপজাতি ও বাঙালি জনগোষ্ঠিকে বলির পাঠা বানিয়ে অবাধে ও প্রকাশ্যে চলছে চাঁদাবাজী, সন্ত্রাস, হুমকি, মুক্তিপন আদায় ও দখলদায়িত্ব বজায় রাখার অপচেষ্টা। অবিলম্বে পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের দমন করা না হলে আবারও তিন পার্বত্য জেলায় তথাকথিত শান্তি বাহিনীর নামে সন্ত্রাসীদের রাম রাজত্ব শুরু হবার আশংকা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলোর রাষ্ট্রবিরোধী ও সমাজ বিরোধী তৎপরতা এই মূর্হুতে বন্ধ না করা হলে ১৯৭৩ সালে যে ভাবে এমএন লারমার নেতৃত্বে শান্তি বাহিনীর উত্থান ঘটেছিল, তদ্রুপভাবে অচিরেই প্রশিত বি খীশার নেতৃত্বে তিন পার্বত্য জেলায় নবতর রাষ্ট্রবিরোধী উপজাতীয় শান্তি বাহিনীর উদ্ভব ঘটতে বাধ্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন নেতৃবৃন্দ সেই আশংকাই প্রকাশ করেছেন।
আজ ঢাকায় প্রদত্ত এক যুক্ত বিবৃতিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলনের ৯ দফা দাবী, পাহাড়ের উপজাতি ও বাঙালিদের মানবাধিকার নিশ্চিত করা এবং ইউপিডিএফকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষনার জন্য জোর দাবী জানানো হয়েছে। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মনিরুজ্জামান মনির, কেন্দ্রীয় নেতা, দৈনিক রাঙামাটির প্রকাশক, মুদ্রাকর ও বিশিষ্ট সমাজ সেবী জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর কামাল, হাজী মোহাম্মদ ইউনুস কমিশনার, আব্দুল কুদ্দুস চেয়ারম্যান, এম আনোয়ারুল্লাহ, রোজিনা বেগম ও রওশন আরা সুরমা আরো বলেন- ইউপিডিএফ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিষফোড়া। স্বাধীনতার পরে যেই কৌশলে দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় শান্তি বাহিনী সৃষ্টি করা হয়েছিল, ঠিক একই কৌশলে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দূর্গম এলাকায় উপজাতীয় যুবকদেরকে সংগঠিত ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। পাহাড়ের উপজেলা সদর, জেলা সদর ছাড়া দূর্গম পাহাড়ী এলাকায় প্রশাসনের কোনই নিয়ন্ত্রণ নেই। শান্তি চুক্তির কারণে সেনাবাহিনীর তৎপরতাও বন্ধ। ফলে খালি মাঠে গোল দিয়ে যাচ্ছে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয়, দূর্গম পাহাড়ী এলাকার প্রশাসন, বিচারকার্য, শাস্তি প্রদান ইত্যাদি আইন শালিশ কার্যক্রম ইউপিডিএফ নেতাদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। অবিলম্বে, ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধ করা না হলে বাংলাদেশের অখন্ডতা বিপন্ন হতে বাধ্য। “সাধারণ বাঙালি এবং উপজাতি অধিবাসীরা সন্ত্রাসীদের অত্যাচারে অবরুদ্ধ”।
সমঅধিকার নেতৃবৃন্দ আরোও বলেন- খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ নেতার বাড়ীতে নগদ আশি লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। বাঘাইছড়ি, নানিয়ারচর, লংগদু, কাপ্তাই, কাউখালী, পানছড়ি, দীঘিনালা, থানছি, লামা ও আলি কদমের দূর্গম অরন্য ও পাহাড়ে কমবিং অপারেশন চালানো হলে উপজাতীয় নেতাদের কবজা থেকে এ ধরনের আরো অর্থ, অস্ত্র, সেনাবাহিনীর পোষাক, রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারপত্র সহ অনেক কিছু উদ্ধার করা যাবে বলে সমধিকার নেতৃবৃন্দ সরকারকে বিবৃতির মাধ্যমে অবগত করেছেন।
অনুলিপি: সদয় অবগতি ও বহুল প্রচারের আবেদন সহ প্রেরিত হলঃ
১। মাননীয় চীফ রির্পোটার/বার্তা সম্পাদক,
সকলজাতীয় দৈনিক/বার্তা সংস্থা/টিভি চ্যানেল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
বার্তা প্রেরক
(এডভোকেট কাজল বড়–য়া)
প্রচার সম্পাদক
.............পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন
পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন তিন পার্বত্য জেলা থেকে সকল সশস্ত্র পাহাড়ী সন্ত্রাসী বিশেষ করে ইউপিডিএফকে দমনের জন্য জোর দাবী জানিয়েছে। নিরিহ উপজাতি ও বাঙালি জনগোষ্ঠিকে বলির পাঠা বানিয়ে অবাধে ও প্রকাশ্যে চলছে চাঁদাবাজী, সন্ত্রাস, হুমকি, মুক্তিপন আদায় ও দখলদায়িত্ব বজায় রাখার অপচেষ্টা। অবিলম্বে পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের দমন করা না হলে আবারও তিন পার্বত্য জেলায় তথাকথিত শান্তি বাহিনীর নামে সন্ত্রাসীদের রাম রাজত্ব শুরু হবার আশংকা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে ইউপিডিএফ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলোর রাষ্ট্রবিরোধী ও সমাজ বিরোধী তৎপরতা এই মূর্হুতে বন্ধ না করা হলে ১৯৭৩ সালে যে ভাবে এমএন লারমার নেতৃত্বে শান্তি বাহিনীর উত্থান ঘটেছিল, তদ্রুপভাবে অচিরেই প্রশিত বি খীশার নেতৃত্বে তিন পার্বত্য জেলায় নবতর রাষ্ট্রবিরোধী উপজাতীয় শান্তি বাহিনীর উদ্ভব ঘটতে বাধ্য। পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলন নেতৃবৃন্দ সেই আশংকাই প্রকাশ করেছেন।
আজ ঢাকায় প্রদত্ত এক যুক্ত বিবৃতিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমঅধিকার আন্দোলনের ৯ দফা দাবী, পাহাড়ের উপজাতি ও বাঙালিদের মানবাধিকার নিশ্চিত করা এবং ইউপিডিএফকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষনার জন্য জোর দাবী জানানো হয়েছে। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মনিরুজ্জামান মনির, কেন্দ্রীয় নেতা, দৈনিক রাঙামাটির প্রকাশক, মুদ্রাকর ও বিশিষ্ট সমাজ সেবী জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর কামাল, হাজী মোহাম্মদ ইউনুস কমিশনার, আব্দুল কুদ্দুস চেয়ারম্যান, এম আনোয়ারুল্লাহ, রোজিনা বেগম ও রওশন আরা সুরমা আরো বলেন- ইউপিডিএফ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিষফোড়া। স্বাধীনতার পরে যেই কৌশলে দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় শান্তি বাহিনী সৃষ্টি করা হয়েছিল, ঠিক একই কৌশলে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দূর্গম এলাকায় উপজাতীয় যুবকদেরকে সংগঠিত ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। পাহাড়ের উপজেলা সদর, জেলা সদর ছাড়া দূর্গম পাহাড়ী এলাকায় প্রশাসনের কোনই নিয়ন্ত্রণ নেই। শান্তি চুক্তির কারণে সেনাবাহিনীর তৎপরতাও বন্ধ। ফলে খালি মাঠে গোল দিয়ে যাচ্ছে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয়, দূর্গম পাহাড়ী এলাকার প্রশাসন, বিচারকার্য, শাস্তি প্রদান ইত্যাদি আইন শালিশ কার্যক্রম ইউপিডিএফ নেতাদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। অবিলম্বে, ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধ করা না হলে বাংলাদেশের অখন্ডতা বিপন্ন হতে বাধ্য। “সাধারণ বাঙালি এবং উপজাতি অধিবাসীরা সন্ত্রাসীদের অত্যাচারে অবরুদ্ধ”।
সমঅধিকার নেতৃবৃন্দ আরোও বলেন- খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ নেতার বাড়ীতে নগদ আশি লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। বাঘাইছড়ি, নানিয়ারচর, লংগদু, কাপ্তাই, কাউখালী, পানছড়ি, দীঘিনালা, থানছি, লামা ও আলি কদমের দূর্গম অরন্য ও পাহাড়ে কমবিং অপারেশন চালানো হলে উপজাতীয় নেতাদের কবজা থেকে এ ধরনের আরো অর্থ, অস্ত্র, সেনাবাহিনীর পোষাক, রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারপত্র সহ অনেক কিছু উদ্ধার করা যাবে বলে সমধিকার নেতৃবৃন্দ সরকারকে বিবৃতির মাধ্যমে অবগত করেছেন।
অনুলিপি: সদয় অবগতি ও বহুল প্রচারের আবেদন সহ প্রেরিত হলঃ
১। মাননীয় চীফ রির্পোটার/বার্তা সম্পাদক,
সকলজাতীয় দৈনিক/বার্তা সংস্থা/টিভি চ্যানেল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
বার্তা প্রেরক
(এডভোকেট কাজল বড়–য়া)
প্রচার সম্পাদক
Moulana Aminul
6/D/1 Gonoktuli Lane
Peelkhana 1 No Gate,
Dhaka
No comments:
Post a Comment