প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক/প্রকাশক/মুদ্রাকর : ইশফাকুল মজিদ সম্পাদনা নির্বাহী /প্রকাশক : মামুনুল মজিদ lপ্রতিষ্ঠা:১৯৯৩(মার্চ),ডিএ:৬১২৫ lসম্পাদনা ঠিকানা : ৩৮ এনায়েতগঞ্জ আবু আর্ট প্রেস পিলখানা ১ নং গেট,লালবাগ, ঢাকা ] lপ্রেস : ইস্টার্ন কমেরসিএল সার্ভিসেস , ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি - ৮/৪-এ তোপখানা ঢাকাl##সম্পাদনা নির্বাহী সাবেক সংবাদ সংস্থা ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সী বিশেষসংবাদদাতা,দৈনিক দেশ বাংলা
http://themonthlymuktidooth.blogspot.com
Saturday, January 24, 2015
DHAKA MOHANOGOR AWAMI PROCHAR LEAGUE
"শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ারছোট ছেলে জনাব আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ-ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ-ভাসানী)"
শোক বার্তা
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ারছোট ছেলে জনাব আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ
আজ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ-ভাসানী এর চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মোঃ আজহারুল ইসলাম এবং মহা-সচিব মোঃ শাহারুল হক এক যৌথ বিবৃতিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে জনাব আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। তারা বিবৃতিতে বলেন আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুতে দেশ ও জাতির অপুরনীয় ক্ষতি হয়েছে। তার মৃত্যুর জন্য তথাকতিথ ১১/১ এর সরকারের দায় বদ্ধতা রয়েছে। বর্তমান সরকার জিয়া পরিবারকে ভয়পায় বলেই দেশে এনে তার সুষ্ঠ চিকিৎসার সুযোগ দেয়নি।
মোঃ আঃ রহিম
সহঃ প্রচার সম্পাদন
ন্যাপ-ভাসানী।
SHOK NEWS: Arafat Rahman Koko, Son of BNP Chairperson Died
Friday, January 23, 2015
"Communist Party of Bangladesh -CPB"
২৩ জানুয়ারি ২০১৫: চলমান রাজনৈতিক সংকট বাংলাদেশকে গভীর অনিশ্চয়তার দেশে পরিণত করেছে। এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ সংবিধানের ১৫তম সংশোধনী। বুধবার এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের প্রতিবাদ সমাবেশ পালনের স্থানগুলো বর্তমানে অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রতিবাদ কর্মসূচি না থাকলেও, দেশটিতে জনগনের ও সম্পদের নিরাপত্তার কোন নিশ্চয়তা নেই। ভেঙে পড়া সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন অবস্থায় রয়েছে যে, সম্পদহানি আর মানুষকে আহত বা হত্যা হচ্ছে কোনো প্রকার জবাবদিহি বা বিচারের ভয় ছাড়াই। প্রায়ই এসব কর্মকান্ড চলাকালে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কোন প্রকার হস্তক্ষেপ না করে প্রত্যক্ষ করছে বা তারা হস্তক্ষেপ করলেও তার ফল হচ্ছে জনগণও সম্পদের অধিক ক্ষয়ক্ষতি।- ওএনবি, লন্ডন
"Asian Human Rights Commission (AHRC) About Bangladesh"
২৩ জানুয়ারি ২০১৫:
চলমান রাজনৈতিক সংকট বাংলাদেশকে গভীর অনিশ্চয়তার দেশে পরিণত করেছে। এ পরিস্থিতির পেছনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ সংবিধানের ১৫তম সংশোধনী। বুধবার এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশনের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের প্রতিবাদ সমাবেশ পালনের স্থানগুলো বর্তমানে অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রতিবাদ কর্মসূচি না থাকলেও, দেশটিতে জনগনের ও সম্পদের নিরাপত্তার কোন নিশ্চয়তা নেই। ভেঙে পড়া সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন অবস্থায় রয়েছে যে, সম্পদহানি আর মানুষকে আহত বা হত্যা হচ্ছে কোনো প্রকার জবাবদিহি বা বিচারের ভয় ছাড়াই। প্রায়ই এসব কর্মকান্ড চলাকালে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কোন প্রকার হস্তক্ষেপ না করে প্রত্যক্ষ করছে বা তারা হস্তক্ষেপ করলেও তার ফল হচ্ছে জনগণও সম্পদের অধিক ক্ষয়ক্ষতি।- ওএনবি, লন্ডন
"চলমান সঙ্কটের অবসান রাজনৈতিকভাবেই সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ"
২৩ জানুয়ারি ২০১৫: চলমান সঙ্কটের অবসান রাজনৈতিকভাবেই সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ। একটি অর্থপূর্ন সংলাপের মাধ্যমেই এ সঙ্কট সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী।
সংলাপ না হওয়া পর্যন্ত পেশাজীবী পরিষদ আন্দোলন চালিয়ে যাবে এবং এই দাবিতে আগামী ২৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সারাদেশে মানববন্ধন করা হবে বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘দেশে চলমান এ রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি হয়েছে ৫ জানুয়ারি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এ নির্বাচনের ফলে দেশের মানুষ ভোটাধিকার হারিয়েছে। যখন জনগণের সমর্থিত শাসনব্যবস্থা থাকে না তখন স্বাভাবিকভাবেই দেশে সঙ্কটময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পেশাজীবীরাও মনে করি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে দমন-পীড়ন চালিয়ে কোনো সমাধান হবে না। রাজনৈতিকভাবে গঠনমূলক একটি সংলাপই এ সংকট সমাধানের একমাত্র পথ।’
বিরোধী দল সংলাপের প্রস্তাব দিয়ে রেখেছে এখন একটি অর্থপূর্ন সংলাপের জন্য সরকারকেই দায়িত্ব নিতে হবে বলেও জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত ভিসি প্রফেসর ড. ইউসুফ হায়দার, বিএনপি ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার প্রমুখ।
"Press Release from NLTU , Bangladesh"
ভাত দে কাজ দে, নইলে গদি ছেড়ে দে : দুই নেত্রী মিইল্যা, দেশটা খাইলো গিইল্যা
২৩ জানুয়ারী ২০১৫ শুক্রবার সকাল ১১.০০ টায় গাজীপুরে ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি’র অংগ সংগঠন ন্যাশনাল লেবার ট্রেড ইউনিয়ন-এনএলটিইউ’র আয়োজনে “চলমান হরতাল ও অবরোধ বন্ধে আইন পাশের লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলে এনএলপি’র কেন্দ্রিয় শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এবং ন্যাশনাল লেবার ট্রেড ইউনিয়ন-এনএলটিইউ সভাপতি জোবায়ের সরকারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং এনএলটিইউ’র প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ জিয়া। মিছিলে অংশ নেন এনএলপি ও এনএলটিইউ’র নেতাকর্মী ।
ভাত দে কাজ দে, নইলে গদি ছেড়ে দে, দুনিয়ার মজলুম এক হও লড়াই কর, একশান একশান, ডাইরেক্ট একশান, হরতাল নৈরাজ্য বন্ধ কর, গার্মেন্টস শিল্প রক্ষা কর, দুই নেত্রী মিইল্যা, দেশটা খাইলো গিইল্যা শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত করে গাজীপুর হ্যারিকেন এলাকা থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ মিছিল গাজীপুর চৌরাস্তায় যাত্রা বিরতি করে উপস্থিত জনসাধারণ এর উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেন। মিছিলে বক্তৃতাকালে আবদুল্লাহ জিয়া বলেন, সরকার সংসদে জনগণের জন্য অভিশাপ হরতাল ও অবরোধ বন্ধে কোন আইন করছে না। কোটি জনতার কল্যাণে কোন কাজ সরকার করতে চায় না বলেই পুনরায় বিরোধী দলে গেলে হরতাল ও অবরোধের জায়গাটি খালি রাখতে চায়। সরকারের নিজেদের রাজনীতির জায়গাটিতে হাত দিতে চায় না বলেই সংসদে হরতাল ও নৈরাজ্য বিরোধী আইন করছে না। বিরোধী দল দীর্ঘ ১ বছর সরকারকে সংলাপের আহবান জানালেও সরকার তা থোড়াই কেয়ার করার কারণেই দেশের মানুষকে এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। অচিরেই সব দলের অংশগ্রহণে জাতীয় সংলাপ আহবান করলেই সকল নৈরাজ্য থেকে দেশবাসী মুক্তি পেতে পারে। তিনি দলে দলে এনএলপি ও এনএলটিইউ এর সাথে দলে দলে যোগদান করে হরতাল ও নৈরাজ্য বিরোধী আন্দোলনে কাজ করার জন্য আহবান জানান। মিছিলটি চৌরাস্তা থেকে পুনরায় হ্যারিকেন এলাকায় এসে বিক্ষোভ মিছিলটি শেষ হয়।
বার্তা প্রেরক
আবদুল হালিম হিম
প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
Wednesday, January 21, 2015
"BONGOBONDHU SHANGSKRITIK JOT"
press Release from National Labor Party -NLP
প্রথমত সংলাপ, দ্বিতীয়ত সংলাপ এবং সংলাপ, অতপর সংলাপ..
সংলাপ ও সংসদ একই সাথে চালু রাখতে আহবান জানিয়েছেন ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি আয়োজিত মনববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। চলমান সংঘাত বন্ধে সংলাপকে চালু রেখে সংসদকে কার্যকর রাখার বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। সংলাপ চালু না রাখলে সংসদ টিকবেনা এমনটি মন্তব্য করে নেতারা বলেন, সংলাপ চালু করলে দেশের মানুষ বাঁচবে, দেশের মানুষ বাঁচলে দেশ বাঁচবে রাজনীতি বাঁচবে। তাই দেশের তত্বাবধানকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই এ উদ্দ্যোগ নিতে হবে। এ উদ্দ্যোগ যত দ্রুত না নেয়া হবে ততদ্রুত সংসদ অকার্যকর হবার দিকে এগিয়ে যাবে। দেশের মানুষ এমন আষ্ঠেপিষ্ঠে অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে রাজপথে নামবে। তখন সরকারের ক্ষমতায় থাকাটা কঠিন হবে। ২০ দলীয় জোট দীর্ঘ ১ বছর সংলাপের আহবান করলেও সরকার তা না মানার কারণেই আজ নিরুপায় হয়ে ২০ দল হরতাল ও অবরোধ ডেকেছে। তাই অবিলম্বে সকল দলের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে এমনকি দেশে অবস্থানরত কুটনীতিকদের নিয়ে জাতীয় সংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যথায় সরকারের আম ও ছালা দিনদিন হারিয়ে যাবে। তাই পৃথক পৃথক সংলাপের পরিবর্তে সকল রাজনৈতিক দলকে একই প্লাটফর্মে এনে জাতীয় সংলাপের ব্যবস্থা করলেই উদ্ভুত পরিস্থিতি থেকে সবাই মুক্তি পেতে পারে। আর সংলাপের মেয়াদতো বছরের পর বছরও হতে পারে..। অতএব সংঘাত থেকে দেশবাসীকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন এবং অবিলম্বে সংলাপের ডাক দিন।
বুধবার সকাল ১০.৩০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি আয়োজনে চলমান সংঘাত বন্ধে সব দলের অংশ গ্রহনের ভিত্তিতে জাতীয় সংলাপের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ জিয়া’র সভাপতিত্বে। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ প্রেসিডেন্ট এবং ঢাকা-১৭ আসনের(গুলশান-ক্যান্টনমেন্ট) সংসদ সদস্য এসএম আবুল কালাম আজাদ এমপি। এ মানববন্ধনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ইসসাফ পার্টি-বিআইপি চেয়ারম্যান মোঃ শহীদ চৌধুরী, বাংলাদেশ গতান্ত্রিক লীগের চেয়ারম্যান আবদুল জলিল, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি-বিএসপি চেয়ারম্যান স¤্রাট জুয়েল চিশতী, বাংলাদেশ মুসলিম সমাজ চেয়ারম্যান মোঃ মাসুদ হোসেন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন এর চেয়ারম্যান মোঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ন্যাপ ভাসানী চেয়ারম্যান মোস্তাক ভাসানী, গণসংগ্রাম পরিষদের সমন্বয়ক মোঃ মাসুম হোসেন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলন-বিডিএলএম’র চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফ আলী হাওলাদার, ন্যাশনাল লেবার পার্টি-এনএলপি’র ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোবারক হোসেন, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক দেওয়ান সোহাগ, দপ্তর সম্পাদক মোঃ উজ্জল হোসেন, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবদুল কুদ্দুস আনসারীসহ প্রমুখ নেতাকর্মী।
বার্তা প্রেরক
আবদুল হালিম হিম
Tuesday, January 20, 2015
"Press Release from Jatiyo Nari Jot"
‘আপনার লোকেরা ২ বছর বয়সী শিশুকে পেট্রোল বোমায় পুড়িয়ে মারছে কেন? আমার মত শিশুদের কি অপরাধ?-শিশু সুরম্য
জামাত-বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও-মানুষ হত্যা-সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে জাতীয় নারী জোটের মানব বন্ধন
জামাত-বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও-মানুষ হত্যা-সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে জাতীয় নারী জোট আজ বিকাল ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানব বন্ধন কর্মসূচি পালন করে। জাতীয় নারী জোটের আহবায়ক নারীনেত্রী আফরোজা হক রীনা বলেন, খালেদা জিয়ার নির্দেশে দেশব্যাপী জামাত-বিএনপির সন্ত্রাসীরা পেট্রোল বোমা মেরে নির্বিচারে শিশু-নারী-ছাত্র-শিক্ষক-শ্রমিক-পুলিশ হত্যা করে চলেছে তা এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে। তিনি মানুষ হত্যার দায়ে খালেদা জিয়ার বিচার দাবী করেন এবং নাশকতাকারী সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরো কঠোর হওয়ার অনুরোধ করেন। সকল নারী-সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবি-রাজনৈতিক সংগঠনকে সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে জামাত-বিএনপির পৈশাচিকতা মোকাবেলা করার আহবান জানান তিনি।
খেলাঘর এর সদস্য শিশু সুরম্য কান্না জড়িত কন্ঠে খালেদা জিয়ার কাছে প্রশ্ন করেন, ‘আপনার লোকেরা ২ বছর বয়সী শিশুকে পেট্রোল বোমায় পুড়িয়ে মারছে কেন? আমার মত শিশুদের কি অপরাধ? আমরা নিরাপদে স্কুল যেতে পারছিনা কেন? মায়ের কোলেও শিশুরা নিরাপদ নই কেন আমরা?’
মানব বন্ধন কর্মসূচিতে পেশা জীবি নারী সমাজের সভাপতি মাহফুজা খানম বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করতেই বেগম খালেদা জিয়া তান্ডব চালাচ্ছেন। তাঁর এই সন্ত্রাসী তান্ডব দেশবাসী রুখে দিবে এবং বেগম জিয়া আস্তাকঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন। কর্মজীবি নারীর সানজিদা খাতুন বলেন, জামাত-বিএনপির অব্যাহত সন্ত্রাসে প্রাণ হারাচ্ছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ কর্মজীবি নারী। তিনি অবিলম্বে এই তান্ডব বন্ধ করার জন্য খালেদা জিয়ার প্রতি আহবান জানান। মানব বন্ধন কর্মসূতিতে সংহতি প্রকাশ করে বাউশির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবা বেগম, জাতীয় কৃষক জোটের আনোয়ারুল ইসলাম বাবু, জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেশের কাজী সিদ্দিকুর রহমান, জাতীয় যুব জোটের রোকসানা খাতুন, প্রশিকার পরিচালক নার্গিস জাহান বানু, পেশাজীবি নারী সমাজের জুলেখা বেগম, জাসদের উম্মে হাসান ঝলমল, নীলাঞ্জনা রিফাত সূরভী, জাতীয় নারী জোটের শায়লা আহমেদ লোপা, সৈয়দা শামীমা সুলতানা হ্যাপীসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
নাজমা ফেরদৌসী
সদস্য
Monday, January 19, 2015
"ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী তথ্যচিত্র, আলোচনা এবং কবিতা সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত"
১৭ জানুয়ারী শনিবার বিকেল ৪.৩০ মিনিটে ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী জাতীয় জোট-কোয়ালিশন এগেইনষ্ট টোব্যাকো এন্ড ট্র্যাকস: ক্যাট (ঈঅঞঞ) এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের গণপ্রন্থগার অধিদপ্তর এর যৌথ উদ্যোগে তথ্যচিত্র, আলোচনা এবং কবিতা সন্ধ্যা গণগ্রন্থগার অধিদপ্তরের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমগ্র অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কবি কাজী রোজী, এমপি, স্বাগত বক্তব্য দেন ক্যাটের সভাপতি ও ঢাবি এলামনাই নিউজ সম্পাদক আলী নিয়ামত, বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান, ঢাবি ইংরেজী বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আহসানুল হক এবং সরকারের যুগ্ম সচিব মাহাবুবুল আলম। সভাপতিত্ব করেন গণগ্রন্থগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো: হাফিজুর রহমান। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন গণগ্রন্থগার অধিদপ্তরের পরিচালক ও কর্মসূচী সমন্বয়কারী মো: হামিদুর রহমান তুষার, ক্যাটের মহা-সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আমজাদ হোসেন, সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. আইরিন জামান, আব্দুল হালিম মৃধা, মানবাধিকার নেতা ও ক্যাটের উপদেষ্টা মো: হুমায়ুন কবির প্রমুখ। কবিতা সন্ধ্যায় স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন কবি নেতা আসলাম সানী, কবি সৌরভ জাহাঙ্গীর, কবি দিলদার হোসেন, কবি সরকার মাহবুব, কবি জামাল আহমেদ, কবি লাভলী বাশার, কবি আহসানুল হক, কবি রাজু আলীম প্রমুখ। কবিতা আবৃত্তি করেন ড. শাহাদাৎ হোসেন নিপু, মো: আজহারুল ইসলাম রনি, বাবলি ইয়াসমিন।
প্রধান অতিথি ও উদ্বোধক কবি কাজী রোজী, এমপি বলেন, ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী কাজে ক্যাটের অবদান অনেক। ১৯৮৬ সাল থেকে আলী নিয়ামতের নেতৃত্বে এই সামাজিক কাজ দেশ-বিদেশে পরিচালিত হয়ে আসছে, যা প্রশংসার দাবী রাখে। আমি এই ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী কাজের আজন্ম যোদ্ধা। সরকারের গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-ডিএমপি, ক্যাটের সহযোগী হিসেবে এই কাজে যোগ দেওয়ায় আমরা আশান্বিত। আমি ক্যাটের প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী একটি মত বিনিময় সভার আয়োজন করব। এতে করে গোটা দেশব্যাসী উল্লেখিত এসব কুকার্যক্রমের বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং সচেতন হতে আগ্রহী হবে।
স্বাগত বক্তব্যে ক্যাট সভাপতি ও ঢাবির এলামনাই নিউজ সম্পাদক আলী নিয়ামত উল্লেখ করেন ‘‘আমরা শান্তির জন্য লড়াই করছি/ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস ছাড়–ন-ফুলের সৌরভ নিন/ধূমপান ও মাদকের টাকায় বই কিনুন, পড়–ন, উপহার দিন’’-এই প্রতিপাদ্য নিয়ে রাজধানী এবং অন্যান্য জেলায় ক্যাট ও গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর যৌথভাবে পর্যায়ক্রমে এধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
Majid, Peelkhana, Dhaka
প্রধান অতিথি ও উদ্বোধক কবি কাজী রোজী, এমপি বলেন, ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী কাজে ক্যাটের অবদান অনেক। ১৯৮৬ সাল থেকে আলী নিয়ামতের নেতৃত্বে এই সামাজিক কাজ দেশ-বিদেশে পরিচালিত হয়ে আসছে, যা প্রশংসার দাবী রাখে। আমি এই ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী কাজের আজন্ম যোদ্ধা। সরকারের গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-ডিএমপি, ক্যাটের সহযোগী হিসেবে এই কাজে যোগ দেওয়ায় আমরা আশান্বিত। আমি ক্যাটের প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী একটি মত বিনিময় সভার আয়োজন করব। এতে করে গোটা দেশব্যাসী উল্লেখিত এসব কুকার্যক্রমের বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং সচেতন হতে আগ্রহী হবে।
স্বাগত বক্তব্যে ক্যাট সভাপতি ও ঢাবির এলামনাই নিউজ সম্পাদক আলী নিয়ামত উল্লেখ করেন ‘‘আমরা শান্তির জন্য লড়াই করছি/ধূমপান, মাদক ও সন্ত্রাস ছাড়–ন-ফুলের সৌরভ নিন/ধূমপান ও মাদকের টাকায় বই কিনুন, পড়–ন, উপহার দিন’’-এই প্রতিপাদ্য নিয়ে রাজধানী এবং অন্যান্য জেলায় ক্যাট ও গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর যৌথভাবে পর্যায়ক্রমে এধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
Majid, Peelkhana, Dhaka
Subscribe to:
Posts (Atom)