http://themonthlymuktidooth.blogspot.com

Friday, June 19, 2020

অবিলম্বে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দাও, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল কর : বাম ঐক্য ফ্রন্ট

অবিলম্বে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দাও, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল কর : বাম ঐক্য ফ্রন্ট

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : আজ ১৯ জুন ২০২০ শুক্রবার সকাল ১১টায় অনলাইনে বাম ঐক্য ফ্রন্ট এর এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাম ঐক্য ফ্রন্টের সমন্বয়ক, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক কমরেড নাসির উদ্দীন আহম্মদ নাসু'র সভাপতিত্বে সভায় ছিলেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মাহবুব) আহ্বায়ক সন্তোষ গুপ্ত, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার মুর্শেদ, গণমুক্তি ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় নেতা রাজা মিয়া, শিবলুর বারী রাজু ও কমিউনিস্ট ইউনিয়নের আহ্বায়ক ইমাম গাজ্জালী, বাসদ (মাহবুব) এর কেন্দ্রীয় নেতা মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন।

বৈঠকে নেতৃবৃন্দ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। তারা সম্প্রতি ডিজিটাল আইনে সাংবাদিক, লেখক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও গণ আন্দোলনের কর্মীদের গ্রেফতারের নিন্দা জানান।

নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দাবি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানান।

এছাড়া ওই বৈঠক থেকে দেশের সকল হাসপাতালে করোনা ইউনিট স্থাপন, ব্যাপকহারে করোনা টেস্ট করা, ভেন্টিলেশন ও অক্সিজেনের সরবরাহ করার দাবি তোলা হয়।

নেতৃবৃন্দ, প্রতিটি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সুবিধা নিশ্চিত করা, অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে অশুভ তৎপরতা বন্ধ করা, সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া, পর্যাপ্ত বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করা, জনসংখ্যার হিসাব অনুযায়ী ভেন্টিলেটর, আইসিইউ সুবিধা নিশ্চিত করা এবং অবিলম্বে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, মহামারি বিশেষজ্ঞ ও নার্স নিয়োগ দেয়া, জণস্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রত্যেক নাগরীকের জন্য হেলথ কার্ড ব্যাবস্থা করা, স্বাস্থ্যসেবা, সুলভমূল্যে ঔষধ ও স্বাস্থবীমা চালু করার দাবি করেন।

তারা, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ ও ছাঁটাইকৃতদের প্রণোদনা প্রদান, গণরেশনিং ব্যবস্থা চালু এবং  জীবন ও জীবিকা সুরক্ষার দাবি করেন।

নেতৃবৃন্দ, দেশের এই পরিস্থিতিতে সকল বামপন্থীদের ঐক্যবন্ধ হয়ে শাসকশ্রেণীর বিরুদ্ধে গণ আন্দোলন ও গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

বার্তা প্রেরক-

(মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন)
সদস্য, বাসদ, কেন্দ্রীয় কমিটি

Thursday, June 18, 2020

সংবাদ সম্মেলনে উত্থাপিত ধারণাপত্র।

অনলাইন সংবাদ সম্মেলন/সকাল ১১.০০, ১৮.০৬.২০২০।। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন- পবা 

গণমাধ্যমের সুপ্রিয় বন্ধুগণ, শুভেচ্ছা গ্রহন করুন। আজকের সংবাদ সম্মেলনে পবা-র পক্ষ থেকে প্রস্তুতকৃত ধারণাপত্র তুলে ধরছি ।

                করোনা সংকট, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও আমাদের প্রস্তাব 
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
করোনার প্রচন্ড আঘাতে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দৈন্যদশা প্রকটিত হয়েছে। এই বৈশ্বিক মহামারী করোনা মোকাবিলার দুটো ক্ষেত্র রয়েছে। একটি হলো সংক্রমণ ঘটার আগেই প্রতিরোধ করা। অন্যটি আক্রান্ত মানুষদের চিকিৎসার সুবন্দোবস্ত করা। দুটো ক্ষেত্রেই আমাদের ব্যর্থতা পাহাড় সমান। তবে তুল্য আলোচনায় দেখা যাবে চিকিৎসা সেবার চেয়ে প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থতার পাল্লা ভারী। বিষয়টি অসঙ্গতিপূর্ণ নয়। কারণ দীর্ঘ ধারাবাহিকতায় আমাদের মন্ত্রণালয় প্রধানত স্বাস্থ্যসেবার নামে চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থা করে আসছে। এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবা খাতে বাজেট বরাদ্দের প্রধান অংশ খরচ হয় পরিচালন ব্যয়, অবকাঠামো নির্মাণ ও ক্রয় সম্পন্ন করতে। জীবনযাপনের চলমান বাস্তবতায় প্রতিনিয়ত বদলে যাওয়া স্বাস্থ্য বাস্তবতাকে ধারণ করার সামর্থ্য আমাদের স্বাস্থ্য খাতের নেই। 
          করোনা মহামারীর সংকটকালে পৃথিবীব্যাপি চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা খাতে গবেষণার বিপুল জোয়ার তৈরি হয়। এইসব গবেষণার প্রধান লক্ষ্য হলো- মানুষের ভয়, ভোগান্তি ও মৃত্যু কামানো। বাংলাদেশে একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, ১১০ টি মেডিক্যাল কলেজ, একটি মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল, আইইডিসিআরসহ আরো অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। করোনা সংকটে এদের কারো (একটি বাদে) কোন গবেষণা  উদ্যোগ দেখা যায়নি। বরং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র(র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন-অ্যান্টিবডি কিট তৈরি) , পাবলিক প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়(র‌্যাপিড টেস্টিং কিট তৈরি) এবং বাংলাদেশ কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইনডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ,বিসিএসআরআই( ভাইরাল ট্রান্সপোর্ট মিডিয়া- VTM তৈরি) এর কার্যক্রমে আমরা উৎসাহ বোধ করেছি। আমাদের রাষ্ট্র পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমুহে গবেষণা কার্যক্রমের দৃষ্টিগ্রাহ্য অনুপস্থিতি এই জাতীয় স্বাস্থ্য খাতের খাতের একটি মৌলিক দূর্বলতা। 
       সারাদেশের মানুষ যখন করোনার ভয়াবহ আক্রমণে সন্ত্রস্ত, মরণাপন্ন এবং উদভ্রান্ত তখন স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক দুর্নীতির খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এতে দেশবাসী একদিকে গভীর হতাশায় নিমজ্জিত হয় এবং অন্যদিকে ক্ষুব্ধ  ও ক্রোধান্বিত হয়। একটু অক্সিজেনের জন্য, হাসপাতালের একটি শয্যার জন্য মানুষ মারা যাচ্ছে। সেই সময় এই রাষ্ট্রীয় অর্থ তসরূপ করার মতো ঘৃণ্য কর্মে যুক্ত একটি চক্রের  দখলে আমাদের স্বাস্থ্য খাত। 
      আমরা প্রায়শই অনুভব করি দেশের ডাক্তারদের সাথে সাধারণ মানুষের একটি দূরত্ব রয়েছে। আমাদের মনে হয় এদেশে মেডিক্যাল ছাত্রদের ডাক্তার হিসাবে গড়ে তোলার মধ্যে একটি জনবিচ্ছিন্ন ধারা এখনো বহমান। এ বিষয়টি স্বাস্থ্যসেবা সেক্টরের একটি প্রণিধানযোগ্য দূর্বলতা।
    ২০২০-২১ সালের বাজেট প্রস্তাব জাতীয় সংসদে পেশ করা হয়েছে। এবারে স্বাস্থ্য খাতে ২৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। গতবছর এর পরিমাণ ছিলো  ২৫ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা। অবশ্য সংশোধিত বাজেটে সেটা কমে আসে ২৩ হাজার ৬৯২ কোটি টাকায়।বরাবরের মতোই এই বরাদ্দ জিডিপির এক শতাংশের কম।অবশ্য স্বাস্থ্যখাতে করোনাসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবিলায় আলাদাভাবে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। আমরা প্রত্যাশা করতে পারি এই পরিমাণ অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলে স্বাস্থ্য খাত অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবে। বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জাতীয় বাজেটে জিডিপির এক শতাংশের কম বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। এই পরিমাণ অর্থ ব্যয় করার সামর্থ্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গড়ে উঠেনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সামর্থ্য বৃদ্ধির আর কোন বিকল্প নেই।
সবদিক বিবেচনা করে আমরা মনে করি স্বাস্থ্য খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হলে স্বাস্থ্য সম্পর্কে আমাদের রাষ্ট্রীয় ভাবনার মৌলিক পরিবর্তন দরকার। শুধু বাজেটে অর্থ বরাদ্দ বাড়ালেই বিদ্যমান স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান হবেনা। একটি মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য স্বাস্থ্য খাতের পরিবর্তন,পরিবর্ধন এবং পূনর্বিন্যাস এখন অপরিহার্য।
     এরকম অবস্থায় আমরা পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন-পবার পক্ষ হতে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন ও পূনর্বিন্যাসের রূপরেখা তুলে ধরছিঃ----------
১. করোনা সংকটে আমরা ভালোভাবে অনুধাবন করতে পেরেছি আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে চিকিৎসা- নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে এসে স্বাস্থ্য সুরক্ষার পর্যায়ে উন্নীত হতে হবে। মানুষের ভালো থাকার সাথে পৃথিবীর অন্য সকল প্রাণ, বৃক্ষ, বায়ু,জল, মাটি,বন,সমুদ্র ইত্যাদি সকলের ভালো থাকা গভীরভাবে সংযুক্ত। প্রকৃতি ও পরিবেশের একটি সদস্য বা উপাদান অসুস্থ বা দূষিত হলে মানুষের সুস্থ থাকা বিঘ্নিত হয়। তাই মানুষকে সুস্থ রাখতে হলে অন্য সবাইকে ও সবকিছুকে সুস্থ রাখতে হবে। স্বাস্থ্যকে এই দৃষ্টিভঙ্গী থেকে দেখতে ও সেই অনুযায়ী কর্ম পরিকল্পনা নির্মাণ করতে হবে। আমরা একে 'সামগ্রিক স্বাস্থ্য( One health)' হিসাবে অভিহিত করবো। আমাদের প্রস্তাব হচ্ছে - বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের মৌলিক দর্শন হবে 'সামগ্রিক স্বাস্থ্য' ভাবনা।
২. সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাবনাকে ধারণ ও বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে ঢেলে সাজাতে হবে। মন্ত্রণালয় চার ভাগে বিভক্ত হবে। এগুলো হলো--ক. জনস্বাস্থ্য বিভাগ(  Public health division) খ.মেডিক্যাল শিক্ষা ও চিকিৎসা বিভাগ(Medical education and management division) গ. স্বাস্থ্য পরিকল্পনা ও সমন্বয় বিভাগ(Health planning and coordination division) ঘ. পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ(  Family planning division)। প্রতিটি বিভাগের সচিব থেকে সহকারী সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা সবাইকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একাডেমিক যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে। প্রতিটি বিভাগে অভিযোগ ও পরামর্শ গ্রহনের জন্য একাধিক টেলিফোন নম্বর, পোস্টবক্স, ই-মেইল ঠিকানা ও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকবে। দেশের অধিকাংশ মানুষকে সরকারি স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনার পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। শিল্প, কৃষি, বন ও পরিবেশ,খাদ্যসহ মানব স্বাস্থ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট সবকিছুকে স্বাস্থ্যসেবার সাথে যুক্ত করার কাজটি করবে পরিকল্পনা ও সমন্বয় বিভাগ। মূলত এই কাজটি এখন স্বাস্থ্যসেবার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। খাবারে বিষাক্ত রাসায়নিক মিশাবে, তাতে মানুষ অসুস্থ হবে,সেই অসুখ সারাতে হাসপাতাল তৈরি করতে হবে -- এই জাতীয় দুষ্টচক্রের কবলে পতিত আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। এরকম দৃশ্যপট পরিবর্তনে পরিকল্পনা  সমন্বয় বিভাগ লাগসই ভূমিকা পালন করতে পারবে। স্থানীয়  চাহিদা ও প্রয়োজনের ভিত্তিতে স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
৩. স্বাস্থ্য খাতে গবেষণাকে অতিগুরুত্ব প্রদান করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার চারটি খাতেই গবেষণার বিষয়টিকে চলমান ও কার্যকরী প্রতিপন্ন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে গবেষণা কাজে নিয়োজিত রাখতে সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন যোগাতে হবে।  
৪. দুর্নীতির মূলোৎপাটন করে একটি স্বচ্ছ জবাবদিহিতামূলক স্বাস্থ্য প্রশাসন গড়ে তোলার অন্য কোন বিকল্প নেই। এটা করতেই হবে।  
৫. মেডিক্যাল কলেজে অধ্যয়নরত ছাত্রদের কোর্স- কারিকুলামের মধ্যেই  জনসম্পৃক্ত করার যথেষ্ট কর্ম পরিকল্পনা যুক্ত রাখতে হবে। মেডিক্যাল শিক্ষা কারিকুলামের সাথে দেশী সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটাতে হবে। মেডিক্যাল শিক্ষার সব পর্যায়ে গবেষণা বাধ্যতামূলক হতে হবে।
৬. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক জিডিপির ৫ শতাংশ অর্থ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দিতে হবে।  এই অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহারের সামর্থ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা এবং সেটা বাস্তবায়নের জন্য দক্ষ জনশক্তি। এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মানুষ সুস্থ না থাকলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উন্নয়ন, দালানকোঠা, ব্রিজ ইত্যাদি সবকিছুই অর্থহীন। সভ্যতার সকল আয়োজন মানুষকে ভালো রাখার জন্য। মানুষকে সুস্থ রাখার জন্য রাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ভাবনায় বাঁক পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি।

ধন্যবাদ সবাইকে। 

পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন- পবার পক্ষে

Tuesday, June 16, 2020

রাঙামাটি সাংবাদিক ইউনিয়ন নির্বাচন সম্পন্ন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

রাঙামাটি সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন: 
সভাপতি নাজিম উদ্দিন,সম্পাদক আলমগীর মানিক


করোনাকালীন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাঙামাটি সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শহরের কাঠালতলীস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সোমবার দুপুরে সকল সদস্যরা সরাসরি ব্যালটে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।        
এতে ইংরেজি দৈনিক“ডেইলি এশিয়ান এইজ”এর রাঙামাটি জেলা প্রতিনিধি এম. নাজিম উদ্দিন সভাপতি, সিএইচটি টিভি’র সম্পাদক মোহাম্মদ সোলায়মান সহ-সভাপতি, এশিয়ান টেলিভিশন'র রাঙামাটি প্রতিনিধি ও দৈনিক রাঙামাটি”র চীফ রিপোর্টার আলমগীর মানিক সাধারণ সম্পাদক, দি বাংলাদেশ টুডে রাঙামাটি প্রতিনিধি মোঃ শফিকুর রহমান অর্থ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আল হক, নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন রাঙামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ছিলেন বিগত কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সোলায়মান। সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার আল হক ও নির্বচনী কর্মকর্তা সুশীল প্রসাদ চাকমা সকলের উপস্থিতিতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। সাংবাদিক ইউনিয়নের সিনিয়র সাংবাদিক মিল্টন বড়–য়া ও হিমেল চাকমা উক্ত আয়োজনে সাবির্ক সহযোগিতা করেন।
উল্লেখ্য রাঙামাটি সাংবাদিক ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি মেয়াদে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব পরিবর্তন হয়ে আসছে। গত কমিটির সর্বশেষ সাধারণ সভায় দৈনিক মানবকন্ঠের রাঙামাটি প্রতিনিধি নুরুল আমিনকে সাংবাদিক ইউনিয়নে নতুন সদস্য হিসেবে অর্ন্তভূক্ত করা হয়।

তারিখ: ১৫/০৬/২০২০ইং

সভাপতি                                                        সাধারণ সম্পাদক
নাজিম উদ্দিন                                                    আলমগীর মানিক                                                
 
 

Monday, June 15, 2020

কালশী হত্যাকান্ডের 6ষ্ঠ বার্ষিকী পালন, পল্লবী মিল্লাত ক্যাম্পে রাতের বেলায় ছাত্রলীগের মিলন ঢালী বাহিনী প্রকাশ্যে দা-বঠি নিয়ে হামলা।




Kvjkx nZ¨vKv‡Ûvi 6ô evwl©Kx cvjb

cjøexi wgjøvZ K¨v‡¤ú iv‡Zi †ejvq QvÎjx‡Mi wgjb Xvjx evwnbx
cÖKv‡k¨ `v-ewV wb‡q nvgjv| g„Zz¨i mv‡_ cvÄv jo‡Q wenvix K¨v‡¤úi ü`q|

AvR 14B Ryb wgicyi-12 Gi Kzwg©‡Uvjv wenvix K¨v‡¤úi AwMœKv‡Û wbnZ 10 Rb nZfvMv D`©~fvlx wenvixi 6ô g„Zz¨ evwl©Kx| 2014 mv‡ji 14B Ryb k‡e eiv‡Zi †fvi iv‡Z GKB cwiev‡ii 10 Rb AwMœKv‡Û cy‡o gviv hvq Ges GKB wenvix K¨v‡¤úi evwm›`v I evsjv‡`kx wenvix c~Ye©vmb msm` (weweAviG) Gi Ô¯’vbxq †bZv AvRvRÕ cywj‡ki †ec‡ivqv ¸jxi i³ÿi‡Y nvmcvZv‡j †bIqvi c‡_ gviv hvq|

K‡ivbv fvBivm RwbZ Kvi‡Y mfv mgv‡e‡ki Dci wewa-wbwla _vKvq G eQi wenvix msMVb †Kvb mgv‡ek I wgwQj Kg©m~Px MÖnY Ki‡Z cv‡iwb| AvR (iweevi) mKv‡j evsjv‡`kx wenvix c~Ye©vmb msm` (weweAviG) Gi mv‡eK †m‡µUvix †Rbv‡ij †gvt Rvwn` I weweAviG cjøex _vbv kvLvi hyM¥ m¤úv`K †gvnv¤§` wUUz Bmjvg Gi †bZ…‡Z¡ wenvix †bZ…e„›` wgicyi-12 Gi Kvjkx Kei ¯’v‡b wbnZ‡`i Kei wRqviZ K‡ib|  

Kvjkx nZ¨vKv‡Ûi 6ô evwl©Kxi c~e© gyû‡Z© MZ 10 Ryb iv‡Z wgicyi-11 Gi we eø‡K Aew¯’Z wgjøvZ K¨v‡¤ú AvKwl©K PvcvwZ, `v-ewV wb‡q AvµgY K‡i‡Q cjøex QvÎjx‡Mi mvsMVwbK m¤úv`K wgjb Xvjx| Pv‡qi †`vKv‡b emv‡K †K›`ª K‡i wenvix ü`q I Zvi eÜz‡K PvcvwZ w`‡q Kzwc‡q‡Q wgjb Xvjx I Zvi Kg©xiv| 10 Ryb gvMwie bvgv‡Ri c‡i I GKB e„n¯úwZevi †fvi ivZ 4 Uvq (11 Ryb) QvÎjxM I hyejxM Gi 200/300 m`m¨ wb‡q wenvix wgjøvZ K¨v‡¤ú AvµgY Pvwj‡q Îvm m„wó K‡i‡Q| †fvi iv‡Z cywj‡ki Dcw¯’wZ‡ZB wgjb Xvjx GB nvgjv Pvwj‡q‡Q| Zviv wenvix K¨v‡¤úi evwm›`v‡`i †`vKv‡bi kvU©v‡i I N‡ii `iRvq PvcvwZ I `v w`‡q Kzwc‡q‡Q|

gvivZ¥Kfv‡e AvnZ ü`q Gi wcZv †gvt Zv‡ni cjøex _vbvq MZ 11.06.2020Bs Zvwi‡L gvgjv K‡i‡Qb| gvgjv bs-10| cjøex cywjk `Ûwewai 143, 307, 326, 324, 379, 506 avivq gvgjv iæRy K‡i‡Q| wgjøvZ K¨v¤ú nvgjvq 200/300 Rb mš¿vmx †jvKRb AskMÖnY Ki‡jI gvgjvq 10/12 R‡bi K_v D‡jøL Kivq wenvix K¨v‡¤úi †jvKRb GB cÖwZ‡e`‡Ki wbKU †ÿvf cÖKvk K‡i‡Qb| ‡gvt Zv‡n‡ii `v‡qi Kiv gvgjvq Z`šÍKvix Kg©KZ©v n‡”Qb Gm AvB †gvt †mv‡nj wmK`vi (01722-985693)|

e¨emvqx‡`i m~‡Î Rvbv †M‡Q †h, AvIqvgx jxM †bZv mi`vi Avãyj gvbœvb KwP I fvB fvB 5bs IqvW© KvDwÝji Avãyi iDd bvbœyi †cvl¨ n‡jv wgjb Xvjx| cÖvq AvovB eQi c~‡e© A‰ea A¯¿ mn cjøex _vbvq †MÖdZvi n‡q inm¨RbK Kvi‡Y ZrKvjxb Iwm `v`b dwKi Zv‡K †MÖdZvi bv †`wL‡q †Q‡o †`b| wgjb Xvjxi mš¿vmx P‡µi Kvi‡Y AvR Kvjkx Kei¯’v‡b wbnZ 11 Rb wenvixi Kei wRqviZ Ki‡Z kswKZ wQj ¯’vbxq wenvix K¨v‡¤úi evwm›`vMY|

G w`‡K MZ kwbevi (13.06.2020) ivZ 9 Uvq wgicyi-11 Gi wgjøvZ K¨v¤ú, Bivbx K¨v¤ú I Zvjve K¨v¤ú GjvKvq A‰ea A¯¿avix wgjb Xvjx‡K †MÖdZvi I wgjøvZ K¨v‡¤ú nvgjvi cÖwZev‡` wgwQj K‡i‡Q K¨v‡¤úi D`©~ fvlxMY| Zviv miKv‡ii wbKU Zv‡`i Rxe‡bi wbivcËv `vex K‡i‡Qb| wgjb Xvjx P‡µi †KnB †MÖdZvi bv nIqvq K¨v¤úevmxMY DwØMœ I mswKZ e‡j Rvwb‡q‡Qb wgwQ‡j AskMÖnYKvixMY|   

evZ©v †cÖiK




‡gvt Avigvb w`wjøIqvjv
mnKvix cÖPvi m¤úv`K
cjøex _vbv kvLv

Sunday, June 14, 2020

এই বাজেট রাষ্ট্রের শ্রেণী চরিত্রেরই প্রতিফলন - বাম ঐক্য ফ্রন্ট






এই বাজেট রাষ্ট্রের শ্রেণী চরিত্রেরই প্রতিফলন - বাম ঐক্য ফ্রন্ট

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বাম ঐক্য ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ, বাজেট প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার এবারো দেশি বিদেশি ঋণের উপর নির্ভরশীল আরো বড় ধরনের ঘাটতি বাজেট দিয়েছে।
আজ ১২ জুন ২০২০ শুক্রবার বাম ঐক্য ফ্রন্টের সমন্বয়ক, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন আহম্মদ নাসু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মাহবুব) আহ্বায়ক সন্তোষ গুপ্ত, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সরওয়ার মুর্শেদ এবং কমিউনিস্ট ইউনিয়নের আহ্বায়ক ইমাম গাজ্জালী এক বিবৃতি প্রদান করেন।
বাজেটে কোথায় থেকে টাকা আসবে, কোথায় খরচ হবে তার কোনো সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা নেই। বাজেটে করোনা ও আম্ফানে বিধ্বস্ত খাতগুলোর দিকে তেমন কোনো নজর দেয়া হয়নি। চড়া সুদে যে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হবে সেই ব্যাংকগুলোর ঋণ দেয়ার ক্ষমতা আছে নাকি সেই হিসেবও করা হয়নি। প্রয়োজন ছিলো দুর্যোগ দুর্ভিক্ষ মোকাবেলায় কৃষি গ্রামীণ স্বাস্থ্যখাতকে শক্তিশালী করা। তিক্ত অভিজ্ঞতায় সাধারণ মানুষও প্রত্যাশা করেছিলেন, এবার অন্তত স্বাস্থ্য চিকিৎসা ও কৃষি ও গ্রামীণখাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হবে। এবারও দুই খাত কার্যত উপেক্ষিত থাকছে। করোনাকালীন ব্যয়কে স্বাস্থ্যখাতে ঢুকানো সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে বরাদ্দ সামান্য বাড়লেও তা কার্যত শুভংকরের ফাঁকি ছাড়া আর কিছু নয়। বয়স্কভাতা সামান্য বাড়ানো সহ কিছু প্রচারমূলক কর্মকান্ডের বিবরণ ছাড়া সামাজিক সুরক্ষাও উপেক্ষিত থাকছে। ইতিমধ্যে মোট জনসংখ্যার ৫০ শতাংশেরও বেশি দারিদ্রসীমার নিচে নেমে গেছে, এমনিতেই ধনী-দরিদ্রের ব্যবধানও ব্যাপক উর্ধমূখী। পুরানো বেকারদের সাথে দেশবিদেশের সৃষ্ট বেকারদের জন্য কোনো কার্যকর পরিকল্পনা নেই এই বাজেটে। মূলত নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির দিকনির্দেশনা দিতেও ব্যার্থ হয়েছে। প্রয়োজন ছিলো বিলাসবহুল দ্রব্য আমদানি, রাজস্ব ব্যয় সহ অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় কমিয়ে করোনা মোকাবেলায় কালোটাকা অপ্রদর্শিত অর্থসম্পদ উদ্ধার করা। অথচ অর্থমন্ত্রী নীতি-নৈতিকতা ও দুর্নীতিমুক্ত করার ফুলঝুরিতে কালোটাকা সাদা করার প্রস্তাব দিয়ে দুর্নীতিকে আবারও অবারিত করা হয়েছে। এতে আরো দুর্নীতি ও ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান বাড়বে। এক কথায় এই বাজেট অতীতের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রের শ্রেণী চরিত্রেরই প্রতিফলন।

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে সরকার প্রমাণ করলো তারা পুঁজিবাদ-সাম্রাজ্যবাদ এর স্বার্থ রক্ষা ছাড়া কিছুই করতে পারেনা।


বার্তা প্রেরক-

(মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন)
সদস্য, বাসদ, কেন্দ্রীয় কমিটি

Press Release of Nirmul Committee 13 June 2020 from Kazi Mukul

 
 
 
 
শোক বিবৃতি
ঢাকা, ১৩ জুন ২০২০

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সংসদের প্রবীণ সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। আজ (১৩ জুন) এক শোকবার্তায় বলা হয়-
‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক, ১৯৭৫ সালে কারাগারে নিহত বঙ্গবন্ধুর অন্যতম সহযোগী শহীদ ক্যাপ্টেন (অব:) মনসুর আলীর পুত্র সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের অকাল মৃত্যুতে আমরা অত্যন্ত শোকাহত। দীর্ঘ ১৩ দিন হাসপাতালে মস্তিস্কে রক্তক্ষরণের কারণে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে চিকিৎসকদের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।
‘শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে সূচিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং মৌলবাদ ও সা¤প্রদায়িকতাবিরোধী নাগরিক আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা তাঁর আন্তরিক সমর্থন ও সহযোগিতা পেয়েছি। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ১৪ দলীয় জোট গঠন এবং পরপর তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই জোটের অবিস্মরণীয় বিজয়ের ক্ষেত্রে তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। করোনা মহামারীর সূচনাকাল থেকে তিনি সব সময়ে সিরাজগঞ্জে তাঁর নির্বাচনী এলাকায় আর্তমানুষের পাশে ছিলেন এবং তাঁর এই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিভিন্ন সংবাদপত্রে নিয়মিত লিখেছেন। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে জাতি জনগণের সেবায় নিয়োজিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক এক মহান রাজনীতিবিদকে হারিয়েছে এবং আমরা হারিয়েছি আমাদের আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবককে।
‘আমরা তাঁর পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্য, সহকর্মী ও অগণিত অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করছি।’
স্বাক্ষরদাতা-
বিচারপতি মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী, বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম, বিচারপতি শামসুল হুদা, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, লেখক সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী, সাংবাদিক কামাল লোহানী, অধ্যাপক অনুপম সেন, কথাশিল্পী হাসান আজিজুল হক, শিল্পী হাশেম খান, শিল্পী রফিকুননবী, অধ্যাপিকা পান্না কায়সার, অধ্যাপিকা মাহফুজা খানম, ক্যাপ্টেন আলমগীর সাত্তার বীরপ্রতীক, ক্যাপ্টেন সাহাবউদ্দিন আহমেদ বীরউত্তম, ক্যাপ্টেন আকরাম আহমেদ বীরউত্তম, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আবদুর রশীদ (অবঃ), ডাঃ আমজাদ হোসেন, ড. নূরননবী, লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, শহীদজায়া সালমা হক, কলামিস্ট সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ, শিক্ষাবিদ মমতাজ লতিফ, অধ্যাপক আবুল বারক আলভী, সমাজকর্মী কাজী মুকুল, ড. ফরিদা মজিদ, এডভোকেট খন্দকার আবদুল মান্নান, অধ্যাপক আয়েশ উদ্দিন, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, ডাঃ শেখ বাহারুল আলম, ড. মেঘনা গুহঠাকুরতা, ডাঃ ইকবাল কবীর, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল-ই এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান শহীদ, এডভোকেট আবদুস সালাম, অধ্যাপক মোহাম্মদ সেলিম, অধ্যাপক আবদুল গফ্ফার, কবি জয়দুল হোসেন, অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়–য়া, ব্যারিস্টার ড. তুরিন আফরোজ, মুক্তিযোদ্ধা কাজী লুৎফর রহমান, সাবেক ফুটবলার শামসুল আলম মঞ্জু, সমাজকর্মী কামরুননেসা মান্নান, এডভোকেট আজাহার উল্লাহ্ ভ‚ঁইয়া, সঙ্গীতশিল্পী জান্নাত-ই ফেরদৌসী লাকী, অধ্যাপক ডাঃ মামুন আল মাহতাব, সাংবাদিক শওকত বাঙালি, উপাধ্যক্ষ কামরুজ্জামান, সমাজকর্মী সরদার জাকির হোসেন খসরু, ডাঃ নুজহাত চৌধুরী শম্পা, লেখক আলী আকবর টাবী, সমাজকর্মী চন্দন শীল, এডভোকেট দীপক ঘোষ, সাংবাদিক মহেন্দ্র নাথ সেন, শহীদসন্তান তৌহিদ রেজা নূর, শহীদসন্তান শমী কায়সার, শহীদসন্তান আসিফ মুনীর তন্ময়, শহীদসন্তান তানভীর হায়দার চৌধুরী শোভন, মানবাধিকারকর্মী তরুণ কান্তি চৌধুরী, অধ্যাপক সুজিত সরকার, লেখক সাংবাদিক সাব্বির খান, মানবাধিকারকর্মী আনসার আহমদ উল্লাহ, মানবাধিকারকর্মী স্বীকৃতি বড়–য়া, ব্যারিস্টার নাদিয়া চৌধুরী, কবি দিব্যেন্দু দ্বীপ, সমাজকর্মী হারুণ অর রশীদ, এডভোকেট কাজী মানসুরুল হক খসরু, এডভোকেট মালেক শেখ, সহকারী অধ্যাপক তপন পালিত, সমাজকর্মী পূর্ণিমা রাণী শীল, সমাজকর্মী শিমন বাস্কে, সমাজকর্মী শেখ আলী শাহনেওয়াজ পরাগ, সমাজকর্মী সাইফ উদ্দিন রুবেল প্রমুখ।

সংবাদদাতা

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এড. শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহর মৃত্যুতে জাসদের শোক

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এড. শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহর মৃত্যুতে জাসদের শোক
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি ধর্ম প্রতিমন্ত্রী, গোপালগঞ্জ-৩ আসনের এমপি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিনিধিত্বকারী এড. শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। আজ ১৪ জুন ২০২০ রাতে এক শোক বার্তায় জাসদ নেতৃদ্বয় মরহুমের শোক সন্তপ্ত পরিবার-স্বজন-সহকর্মীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
বার্তা প্রেরক


সাজ্জাদ হোসেন
দফতর সম্পাদক