প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক/প্রকাশক/মুদ্রাকর : ইশফাকুল মজিদ সম্পাদনা নির্বাহী /প্রকাশক : মামুনুল মজিদ lপ্রতিষ্ঠা:১৯৯৩(মার্চ),ডিএ:৬১২৫ lসম্পাদনা ঠিকানা : ৩৮ এনায়েতগঞ্জ আবু আর্ট প্রেস পিলখানা ১ নং গেট,লালবাগ, ঢাকা ] lপ্রেস : ইস্টার্ন কমেরসিএল সার্ভিসেস , ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি - ৮/৪-এ তোপখানা ঢাকাl##সম্পাদনা নির্বাহী সাবেক সংবাদ সংস্থা ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সী বিশেষসংবাদদাতা,দৈনিক দেশ বাংলা
http://themonthlymuktidooth.blogspot.com
Saturday, November 19, 2011
মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসতে হবে ৪০ হাজার শ্রমিককে কারণ পাসপোর্ট নেই, হাইকমিশনে তৈরিতে ধীরগতি
মালয়েশিয়া থেকে ৪০ হাজারেরও বেশি শ্রমিককে দেশে ফেরত আসতে হবে । এই শ্রমিকরা 'থাম প্রিন্ট' বা আঙ্গুলের ছাপ দিলেও পাসপোর্ট না থাকার কারণে তাদের দেশে ফিরতে হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনে পাসপোর্ট দেয়ার কাজে গতি না থাকায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে হাইকমিশনার একেএম আতিকুর রহমান সম্প্রতি বলেন, শ্রমিকদের হাতে লেখা ও এমআরপি দুই ধরনের পাসপোর্টই দেয়া হয়েছে। এ জন্য অতিরিক্ত লোক নিয়োগ করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পাসপোর্ট অফিস থেকে ৫৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, এমআরপি (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট) প্রকল্পের দুটি গ্রম্নপ এখানে কাজ করছে। যে সব শ্রমিক দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য থাম প্রিন্ট দিয়েছে-কেবল তারাই দেশে ফিরে যাচ্ছে। এখানে পাসপোর্ট না থাকার কোন বিষয় নেই। মালয়েশিয়া কর্তৃপৰ থাম প্রিন্ট নেয়ার সময় দুটি অপশন রেখে ছিল। একটি হচ্ছে যাঁরা মালয়েশিয়া থাকতে চান তাদের যেমন থাম প্রিন্ট দিতে হয়েছে। আবার যাঁরা দেশে ফিরে যেতে চান তাঁদেরও থাম প্রিন্ট দিতে হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, যে সব শ্রমিক দেশে ফেরার জন্য থাম প্রিন্ট দিয়েছেন মালয়েশিয়া কতর্ৃপৰ তাঁদের গত ৩১ অক্টোবরের মধ্যে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বাংলাদেশী যে সব শ্রমিক বৈধ হওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেননি তাঁদের টিকেট ও ট্রাভেল ফি জমা দিয়ে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশনের কাছে সশরীরে হাজির হতে হয়েছে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে দেশে ফেরার জন্য আবেদন করলে ইমিগ্রেশন তাদের নামে 'চেকআউট মেমো' ইসু্য করছে। যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করার সময় মালয়েশিয়া ত্যাগ করে বাংলাদেশে চলে যাওযার জন্য 'অপশন' দিয়েছিলেন তাঁদেরও দেশে ফিরতে হবে। মালয়েশিয়া সরকারের এই ঘোষণার পর কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে শ্রমিকদের অবগতির জন্য একটি জরম্নরী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। ৩১ অক্টোবরের পর থেকে কয়েক হাজার শ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। আরও বহু শ্রমিক দেশে ফেরার অপেৰায় রয়েছেন।
জানা গেছে, কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন এখন দালাল চক্রের হাতে চলে গেছে। এ চক্র শ্রমিকদের পাসপোর্ট করে দেয়ার নাম করে এক থেকে দেড় হাজার ওই দেশীয় মুদ্রা রিংগিত হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ সরাসরি কোন শ্রমিক হাইকমিশনে এসে ১০২ রিংগিত জমা দিয়ে পাসপোর্ট নিতে পারে। কিন্তু শ্রমিকরা দালাল চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছেন। তাঁরা দালাল ছাড়া পাসপোর্ট নিতে পারছেন না।
হাইকিমশনের এক কমকর্তা জানান, দালালদের হাত থেকে শ্রমিকদের রৰা করতে হাইকমিশনে দালাল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু বেশিরভাগ শ্রমিক নিজেরা পাসপোর্টের ফরম পূরণ না করতে পারায় দালালদের সহযোগিতা নিচ্ছে। এ কারণে তাঁরা দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট নিতে আসে। বার বার ঘোষণা দেয়া হয়েছে, শ্রমিকরা যেন কোন দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট না করেন। দালালরা তাঁদের কাছ থেকে যাই নেবে সেটাই শ্রমিকের ঘামের টাকা। সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে পাসপোর্ট নিতে বাংলাদেশী টাকায় ২ হাজার ২৯৭ টাকা খরচ হচ্ছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট দিতে হাইকমিশনে প্রায় ৫৮ জনের মতো লোক নিয়োগ করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আরও ৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী চাওয়া হয়েছে। তাদের এ মাসেই মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা রয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, শ্রমিকদের যাতে কোন ভোগানত্মি পোহাতে না হয় সে জন্য হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। ছুটির দিনে মালয়েশিয়ার দূরের রাজ্যে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী পাঠিয়ে পাসপোর্টের ফরম পূরণ করে নিয়ে আসি। পাসপোর্ট তৈরি করে পরের সপ্তাহের ছুটির দিনে শ্রমিকদের হাতে পেঁৗছে দিয়ে আসার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ থেকে কোন দালাল গ্রম্নপের সঙ্গে তার পরিচয় হয়নি। তাছাড়া এখানে যারা দালালি করে তারা সবাই তো বাঙালী। কে কবে ঢাকা থেকে এসেছে তা বলা আমার জন্য কঠিন।
অন্যদিকে শ্রমিকদের এমআরপি তৈরি করতে গত ১৫ জুন দুটি টিম কুয়ালালামপুর গেছে। শ্রমিকদের পর্যায়ক্রমে এমআরপি দেয়ার কাজ শুরম্ন করেছে। কিন্তু পাসপোর্ট অধিদফতরের এক কর্মকর্তা বলেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অসহযোগিতার কারণে তাঁরা দিনে ৫০ থেকে ৬০টি এমআরপি ইসু্য করতে পারছেন। অথচ তাঁরা যে দুটি প্রিন্ট মেশিন নিয়ে গেছেন তাতে প্রতিদিন ৫শ' থেকে ৬শ' পাসপোর্ট প্রিন্ট করার ৰমতা রয়েছে। হাইকমিশনার অবশ্য এমন কথার সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করে বলেন, ওই দুটি প্রিন্টারে সর্বোচ্চ এক শ' থেকে দেড় শ' পাসপোর্ট প্রিন্ট করা যাবে। হাতে লেখা পাসপোর্ট দেয়া হচ্ছে প্রতিদিন এক থেকে দেড় হাজার। এ সংখ্যা আরও না বাড়ালে সাড়ে তিন লাখ শ্রমিকের পাসপোর্ট ইসু্য করতে এক থেকে দেড় বছর লেগে যাবে। ততদিনে অনেক শ্রমিক আবার অবৈধ হয়ে পড়বেন।
হাইকমিশনার বলেন, এমআরপি (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট) প্রকল্পের দুটি গ্রম্নপ এখানে কাজ করছে। যে সব শ্রমিক দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য থাম প্রিন্ট দিয়েছে-কেবল তারাই দেশে ফিরে যাচ্ছে। এখানে পাসপোর্ট না থাকার কোন বিষয় নেই। মালয়েশিয়া কর্তৃপৰ থাম প্রিন্ট নেয়ার সময় দুটি অপশন রেখে ছিল। একটি হচ্ছে যাঁরা মালয়েশিয়া থাকতে চান তাদের যেমন থাম প্রিন্ট দিতে হয়েছে। আবার যাঁরা দেশে ফিরে যেতে চান তাঁদেরও থাম প্রিন্ট দিতে হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, যে সব শ্রমিক দেশে ফেরার জন্য থাম প্রিন্ট দিয়েছেন মালয়েশিয়া কতর্ৃপৰ তাঁদের গত ৩১ অক্টোবরের মধ্যে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বাংলাদেশী যে সব শ্রমিক বৈধ হওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেননি তাঁদের টিকেট ও ট্রাভেল ফি জমা দিয়ে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশনের কাছে সশরীরে হাজির হতে হয়েছে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনে দেশে ফেরার জন্য আবেদন করলে ইমিগ্রেশন তাদের নামে 'চেকআউট মেমো' ইসু্য করছে। যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করার সময় মালয়েশিয়া ত্যাগ করে বাংলাদেশে চলে যাওযার জন্য 'অপশন' দিয়েছিলেন তাঁদেরও দেশে ফিরতে হবে। মালয়েশিয়া সরকারের এই ঘোষণার পর কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে শ্রমিকদের অবগতির জন্য একটি জরম্নরী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। ৩১ অক্টোবরের পর থেকে কয়েক হাজার শ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। আরও বহু শ্রমিক দেশে ফেরার অপেৰায় রয়েছেন।
জানা গেছে, কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন এখন দালাল চক্রের হাতে চলে গেছে। এ চক্র শ্রমিকদের পাসপোর্ট করে দেয়ার নাম করে এক থেকে দেড় হাজার ওই দেশীয় মুদ্রা রিংগিত হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ সরাসরি কোন শ্রমিক হাইকমিশনে এসে ১০২ রিংগিত জমা দিয়ে পাসপোর্ট নিতে পারে। কিন্তু শ্রমিকরা দালাল চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছেন। তাঁরা দালাল ছাড়া পাসপোর্ট নিতে পারছেন না।
হাইকিমশনের এক কমকর্তা জানান, দালালদের হাত থেকে শ্রমিকদের রৰা করতে হাইকমিশনে দালাল নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু বেশিরভাগ শ্রমিক নিজেরা পাসপোর্টের ফরম পূরণ না করতে পারায় দালালদের সহযোগিতা নিচ্ছে। এ কারণে তাঁরা দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট নিতে আসে। বার বার ঘোষণা দেয়া হয়েছে, শ্রমিকরা যেন কোন দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট না করেন। দালালরা তাঁদের কাছ থেকে যাই নেবে সেটাই শ্রমিকের ঘামের টাকা। সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে পাসপোর্ট নিতে বাংলাদেশী টাকায় ২ হাজার ২৯৭ টাকা খরচ হচ্ছে। শ্রমিকদের পাসপোর্ট দিতে হাইকমিশনে প্রায় ৫৮ জনের মতো লোক নিয়োগ করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আরও ৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী চাওয়া হয়েছে। তাদের এ মাসেই মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা রয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, শ্রমিকদের যাতে কোন ভোগানত্মি পোহাতে না হয় সে জন্য হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। ছুটির দিনে মালয়েশিয়ার দূরের রাজ্যে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী পাঠিয়ে পাসপোর্টের ফরম পূরণ করে নিয়ে আসি। পাসপোর্ট তৈরি করে পরের সপ্তাহের ছুটির দিনে শ্রমিকদের হাতে পেঁৗছে দিয়ে আসার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ থেকে কোন দালাল গ্রম্নপের সঙ্গে তার পরিচয় হয়নি। তাছাড়া এখানে যারা দালালি করে তারা সবাই তো বাঙালী। কে কবে ঢাকা থেকে এসেছে তা বলা আমার জন্য কঠিন।
অন্যদিকে শ্রমিকদের এমআরপি তৈরি করতে গত ১৫ জুন দুটি টিম কুয়ালালামপুর গেছে। শ্রমিকদের পর্যায়ক্রমে এমআরপি দেয়ার কাজ শুরম্ন করেছে। কিন্তু পাসপোর্ট অধিদফতরের এক কর্মকর্তা বলেন, মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অসহযোগিতার কারণে তাঁরা দিনে ৫০ থেকে ৬০টি এমআরপি ইসু্য করতে পারছেন। অথচ তাঁরা যে দুটি প্রিন্ট মেশিন নিয়ে গেছেন তাতে প্রতিদিন ৫শ' থেকে ৬শ' পাসপোর্ট প্রিন্ট করার ৰমতা রয়েছে। হাইকমিশনার অবশ্য এমন কথার সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশ করে বলেন, ওই দুটি প্রিন্টারে সর্বোচ্চ এক শ' থেকে দেড় শ' পাসপোর্ট প্রিন্ট করা যাবে। হাতে লেখা পাসপোর্ট দেয়া হচ্ছে প্রতিদিন এক থেকে দেড় হাজার। এ সংখ্যা আরও না বাড়ালে সাড়ে তিন লাখ শ্রমিকের পাসপোর্ট ইসু্য করতে এক থেকে দেড় বছর লেগে যাবে। ততদিনে অনেক শ্রমিক আবার অবৈধ হয়ে পড়বেন।
Cairo Journal Nude Blogger Riles Egyptians of All Stripes
CAIRO — Aliaa Magda Elmahdy apparently thought she was striking a blow for sexual equality and free expression in Egypt when she posted nude photographs of herself on a blog. Instead Ms. Elmahdy set off a wave of outrage here, stoking conservative Islamist sentiments that many liberals fear will undermine their prospects in the country’s parliamentary election next week.It is hard to overstate the shock at an Egyptian woman’s posting nude photographs of herself on the Internet in a conservative religious country where a vast majority of Muslim women are veiled and even men seldom bare their knees in public. In Egypt, even kissing in public is taboo.
It is often the case that activists willing to defy social conventions, pushing the boundaries of what is considered acceptable anywhere, succeed in provoking discussion — while finding themselves ostracized and isolated. Indeed, Ms. Elmahdy learned that reality quickly after a Twitter post directed attention to her blog, and her pictures.
Soon Ms. Elmahdy, a 20-year-old activist, found herself swept up in a campaign season political fight, especially among liberals battling conservative Islamists in the first election since President Hosni Mubarak was ousted from power.
But if she thought she would get support from the left, she was wrong.
“Many movements in Egypt, particularly Islamist movements, are trying to benefit,” said Emad Gad, a parliamentary candidate from the left-leaning Egyptian Social Democratic Party. “They say, ‘We have to protect our society from things like this, and if the liberals win then this woman will become a model for all Egyptian women.’ ”
Liberal activists raced to disavow any connection to her. After reports this week indicated that Ms. Elmahdy was a member of the April 6th Youth Movement — a major player in the January revolt that unseated Mr. Mubarak — its spokesman, Tarek al-Kholi, told the pan-Arab news channel Al Arabiya that “the movement does not have any members who engage in such behavior.”
“We are conservative youths, and we always encourage our members to be role models as far as ethics are concerned,” even barring atheists, Mr. Kholi said. “How can we have accepted the membership of a girl who behaves like this?” (Ms. Elmahdy confirmed in a Twitter posting that she did not belong to the group.)
Ms. Elmahdy — whose boyfriend, Kareem Amer, spent four years in jail for writings deemed insulting to Islam and Mr. Mubarak — posted the photographs with a statement declaring them an act of rebellion against Egypt’s conservative culture and “sexual complexes,” in the spirit of the revolution.
“Try nude models who worked in Fine Art Faculties in the early 1970s, hide all art books and smash naked archaeological statues,” read the statement, alluding to some recent protests staged here by ultra-conservative Islamists known as Salafis. “Then take off your clothes and look at yourselves in the mirror, then burn your body that you so despise to get rid of your sexual complexes forever, before subjecting me to your bigoted insults or denying my freedom of expression.”
Soon after the post went live, apparently admiring allies sent out Twitter messages in support, inaugurating the nationwide debate. “A feminist #Jan25 revolutionary posted her nude photo on the internet to express her freedom. I’m totally taken back by her bravery!!” one ally, Ahmad Awadalla, a human rights activist, said on Twitter.
Ms. Elmahdy did not respond to a Twitter request for comment, and her phone number was unavailable.
The uproar over her pictures echoes a debate that flared up in Tunisia last month on the eve of its first free election, when a television station broadcast a film that is critical of the Islamist takeover after the Iranian revolution. Although some liberals said they had hoped that the animated film, “Persepolis,” would warn Tunisians about the dangers of an Islamist victory in their country, one scene violated an Islamic prohibition against personalized depictions of God. The resulting outrage stirred protests across the country, and Islamists cited it as an example of the need to defend their faith as they rode to triumph at the polls.
But in Tunisia, it was not clear that many people had actually seen “Persepolis.”
In Egypt, on the other hand, since it appeared Sunday, the post with the naked pictures has been viewed more than 1.6 million times and has attracted more than 2,000 comments, though many are quite critical. “Freedom,” wrote one detractor, “is not the same as degradation and prostitution.”
সরকার ভর্তুকি তুলে নিয়ে কৃষকের কষ্ট বাড়িয়ে তুলছে ॥ বি. চৌধুরী
বিকল্পধারার প্রেসিডেন্ট ডা. বি. চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের কৃষকরা ভাল নেই। কৃষির ওপর থেকে একের পর এক ভর্তুকি তুলে নিয়ে কৃষকের কষ্টকে সরকার আরও বাড়িয়ে তুলছে। অন্যদিকে কৃষকের উৎপাদন খরচ বেশি অথচ কৃষি পণ্যের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বেশি হওয়ায় শ্রমিক ও স্বল্প আয়ের মানুষের জীবন-ধারণ কঠিন হয়ে পড়েছে। দেশের মানুষ ভাল নেই। এখন রাজনৈতিক কর্মসূচী দিতে হবে। দেশের মানুষের জন্য বিকল্পধারাকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে হবে।
শুক্রবার বিকেলে বিকল্পধারা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠকে তিনি একথা বলেন। সভায় দেশের অর্থনৈতিক ও সামজিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও বিসত্মারিত আলোচনা করেন নেতৃবৃন্দ। দলের মহাসচিব মেজর (অব) আবদুল মান্নান বলেন, বর্তমান সরকার বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যর্থ সরকার। পদ্মা সেতুর দুর্নীতির কারণে সারাবিশ্বে বাংলাদেশকে লজ্জায় ডুবিয়েছে। তারা এখন এয়ারপোর্ট করতে চায় চর বিলাসে। তিনি নতুন বিমানবন্দরের বিরোধিতা করে বলেন, এ সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিসেম্বরে বাগেরহাট, নাটোর ও রাজশাহী, জানুয়ারিতে কিশোরগঞ্জে, ফেব্রুয়ারিতে লক্ষ্মীপুরে এবং মার্চে রংপুরে কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে বি. চৌধুরী এ্যাডভোকেট খন্দকার জুবাইয়ের হোসেন ও আক্তারুজ্জামান বাবলুকে তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. নূরুল আমিন ব্যাপারী, ডা. আবু মোজাফ্ফর আহমেদ, সাবেক রাষ্টৃদূত আব্দুর রহমান, সহ-সভাপতি কমান্ডার (অব) শহিদুর রহমান, শাহ আহমেদ বাদল, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ ইউসুফ, মাহবুব আলী, ভূদেব চক্রবর্তী, মোঃ মোহসিন, যুগ্ম-মহাসচিব (খুলনা) বেগ মাহাতাব, যুগ্ম-মহাসচিব (চট্টগ্রাম) কামরুল হাসান, দফতর সম্পাদক মোঃ ওয়াসিমুল ইসলাম ও সহ দফতর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বুলু।
খুলনায় বিএনপির রোডমার্চ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি
খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় রোডমার্চ সফল করার লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আগমন ও যশোরে অবস্থান উপলক্ষে দলের তৃণমূল পর্যায়ে ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন পর খালেদা জিয়া এ অঞ্চল সফর করছেন বলে নেতাকর্মীরা দফায় দফায় সভা করে নিজেদের সংগঠিত ও লোকসমাগমের চেষ্টা চালাচ্ছেন। অনুষ্ঠানকে সফল করতে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে প্রচার। এমনকি আগামী ২৬ তারিখ নেতাকর্মীদের রাতযাপনের জন্য যশোরের সকল আবাসিক হোটেলের সিট আগাম বরাদ্দ নেয়া হয়েছে। এ উপলৰে শনিবার যশোর আলমগীর সিদ্দিকী হলে এ ব্যাপারে বিএনপির এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির বিভিন্ন কমিটি ও উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলার বাইরে থেকে অসংখ্য মেহমান আসবে তাদের আপ্যায়ন ও থাকার জন্যও সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। আগামী ২৬ নবেম্বর বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে পাবনার দাশুয়াড়ি মোড়ে পথসভা করবেন। পরে কুষ্টিয়ার পেঁৗছে বিকেলে কুষ্টিয়ায় জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি। এরপর সড়কপথে ঝিনাইদহ হয়ে তিনি রাতে যশোরে পৌঁছবেন। রাতযাপন করবেন যশোর সার্কিট হাউসে। ২৭ নবেম্বর সকাল ৯টায় বেগম খালেদা জিয়া যশোর ঈদগাহ ময়দানে পথসভায় ভাষণ দেবেন। এরপর যশোর থেকে সোজা বাগেরহাট যাবেন এবং খানজাহান আলীর মাজার জিয়ারত করবেন। এরপর বিকেলে তিনি খুলনা সার্কিট হাউস মাঠে ভাষণ দেবেন।
বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগ মুহূর্তে সর্বশেষ যশোর সফর করেন। দীর্ঘ তিন বছর পর বিএনপির দেশব্যাপী রোডমার্চকে কেন্দ্র করে আবারও যশোরে আসছেন তিনি। এ নিয়ে যশোর জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিশ ও র্যাব। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার কাজ শুরম্নুকরেছে। একইসঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পুলিশ সুপার কামরম্নল আহসান জানান, বিরোধীদলীয় নেত্রীর আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ শুরম্ন করেছে পুলিশ। আগমনের তিন দিন আগ থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রটোকল অনুযায়ী সকল প্রকার নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হবে। তিনি আরও জানান, এ ছাড়াও ঢাকা থেকে একটি বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী যশোরে আসবে।
বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগ মুহূর্তে সর্বশেষ যশোর সফর করেন। দীর্ঘ তিন বছর পর বিএনপির দেশব্যাপী রোডমার্চকে কেন্দ্র করে আবারও যশোরে আসছেন তিনি। এ নিয়ে যশোর জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিশ ও র্যাব। ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তার কাজ শুরম্নুকরেছে। একইসঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পুলিশ সুপার কামরম্নল আহসান জানান, বিরোধীদলীয় নেত্রীর আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ শুরম্ন করেছে পুলিশ। আগমনের তিন দিন আগ থেকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রটোকল অনুযায়ী সকল প্রকার নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হবে। তিনি আরও জানান, এ ছাড়াও ঢাকা থেকে একটি বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী যশোরে আসবে।
IGP Mr. Hasan Mahmud Khandakar's Mother Death
পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকারের মা বেগম জয়নব হাসেম (৮০) গতকাল শনিবার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহে .... রাজেউন)। তিনি দুই ছেলে, তিন মেয়ে রেখে গেছেন। তার নামাজে জানাজা রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে বনানী গোরস্থানে দাফন করা হয়। আগামীকাল সোমবার বাদ মাগরিব ঢাকার ৬ মিন্টো রোডে পুলিশ ভবনে তার কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে। আত্মীয়-স্বজন এবং শুভানুধ্যায়ীদের কুলখানিতে অংশগ্রহণের জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
Friday, November 18, 2011
A Letter To The Concerned Authority
When I heard what was going on with the federal assault on medical
marijuana, I had to tell you about it...
Right now federal authorities are escalating their attacks on medical marijuana patients and providers. We need as many people as possible urging Attorney General Holder to stop the war on medical marijuana so that medical marijuana patients and providers no longer have to live in fear of federal authorities.
A recent Gallup Poll found that half of all Americans want marijuana legalized but we need as many people as possible to get Attorney General Holder to listen.
I urged my Attorney General Holder to stop the crackdown on medical marijuana and hope you'll join me. It would mean so much to me if you'd send a letter to Attorney General Holder today. It only takes a minute but it could make all the difference. Click the link below to help end the federal assault on medical marijuana.
Onbehalf of Drug Policy Alliances Action Center, US
M Majid
Dacca, Bangladesh.
Thursday, November 17, 2011
Wednesday, November 16, 2011
Tuesday, November 15, 2011
Sunday, November 13, 2011
Subscribe to:
Posts (Atom)