http://themonthlymuktidooth.blogspot.com

Friday, October 11, 2019

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক নিয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের নিন্দা এবং অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে খোলা চ্যালেঞ্জ: জাসদ

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক নিয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের নিন্দা এবং অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে খোলা চ্যালেঞ্জ: জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি জনাব হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক জনাব শিরীন আখতার এমপি আজ ১১ অক্টোবর শুক্রবার বিকালে এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে আলোচনা পরবর্তী যৌথ ঘোষণা, স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি নিয়ে মহল বিশেষের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের নিন্দা ও প্রতিবাদ করে বলেছেন, কারো কাছে বাংলাদেশের স্বার্থ লংঘিত হয়েছে এমন তথ্য-উপাত্ত থাকলে তা প্রকাশ করার জন্য খোলা চ্যালেঞ্জ প্রদান করেছেন। তারা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ সরকার দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ সমুন্নত ও অক্ষত রেখেই মর্যাদা, সমতা, বিশ^াস, আস্থার ভিত্তিতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সমস্যাসমূহ একে একে সমাধান করে যাচ্ছে। তখন মহল বিশেষ ভারত বিরোধীতার বস্তাপচা রাজনীতির কৌশল হিসাবে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে পায়ের নিচে মাটি পাওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করছে।
জাসদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক ভারত সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাথে তিপ্পান্ন দফা যৌথ ঘোষণার কোনো একটি দফার বিষয়বস্তু, স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে বাংলাদেশের কণা পরিমাণ স্বার্থ ছাড় দেয়া হয়নি। এখানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তি, সমঝোতা স্মারক, বোঝাপড়ার বাইরে নতুন কোনো বিষয়ে সমঝোতা স্মারক বা চুক্তি হয়নি। বরং বিদ্যমান চুক্তি, সমঝোতা স্মারক, বোঝাপড়ার ভিত্তিতে সহযোগীতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ ও বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে উভয় দেশের জন্য সমান লাভজনক (Win Win) আবস্থায় যাওয়ার বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
জাসদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের জবাবে বলেন, ফেনী নদী থেকে ত্রিপুরার সাবরুম শহরের মানুষদের খাবার পানি হিসাবে যে নগন্য পরিমাণ পানি ভারত উত্তোলণ করবে তা ফেনী নদীর পানি প্রবাহ, ফেনী নদীর সংশ্লিষ্ট পরিবেশ-প্রকৃতি-কৃষি-মানুষের জীবন-সমাজে সামান্যতম নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। নদী, পানি, পরিবেশ, প্রকৃতি, কৃষি বিশেষজ্ঞগণ এ বিষয়ে সামান্যতম আশংকা প্রকাশ করছেন না।
তারা বলেন, দেশের প্রাকৃতিক গ্যাস নয়, বিদেশ থেকে এলপিজি আমদানী করে তা ভারতে রপ্তানী করা হবে। বেসরকারী পর্যায়ে এই আমদানী ও রপ্তানির ব্যবসায় হবে। এতে বাংলাদেশের স্বার্থের সামান্যতম কোনো ক্ষতিতো হবেই না, বরং এ ব্যবসায়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ লাভবান হবে। ভারতের বাজারে বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি পাবে এবং বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ভূমিকা রাখবে।
তারা বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রতীর ও সমুদ্র সীমানার নিরাপত্তার স্বার্থে নিজস্ব নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাপনা স্থাপন করবে। এটা বাংলাদেশের নিজস্ব মালিকানা ও পরিচালনাধীন একটি নিজস্ব নিরাপত্তা পর্যবেক্ষন ব্যবস্থাপনা। এ নিরাপত্তা পর্যবেক্ষন ব্যবস্থাপনা স্থাপনে ভারতের কারিগরী সহায়তা প্রদান করা ছাড়া আর কোন ভূমিকা বা মালিকানা থাকবে না। তাই এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব লংঘিত হবার বদলে বাংলাদেশের সমুদ্রতীর, সমুদ্রসীমার নিরাপত্তা আরও জোরদার হবে।
তারা বলেন, বাংলাদেশের আমন্ত্রণে নেপাল, ভূটান, ভারত মংলা বন্দর ব্যবহার করলে মংলা বন্দর বাণিজ্যিকভাবে বহুগুন লাভবান হবে, কর্মসংস্থান বাড়বে। ফলে বাংলাদেশ আর্থিকভাবে লাভবান হবে।
তারা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা, সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিতে ২০১১ সালে প্রস্তাবিত তিস্তা চুক্তিটি ভারত সরকার কর্তৃক বাস্তবায়নের বিষয়ে ভারত তাদের অবস্থান আরও সুনির্দিষ্টভাবে পুনর্ব্যক্ত করেছে। একইসাথে মনু, মহুরি, খোয়াই, গোমতি, ধরলা ও দুধকুমার- এই ৬টি নদীর পানি বন্টনের চুক্তি সম্পাদনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি হয়েছে।  
তারা বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা পরবর্তী যৌথ ঘোষনা, সমঝোতা স্মারক, চুক্তিতে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশের পাশে থাকা, সহযোগীতা করার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণে ভারত ভূমিকা পালনের অঙ্গীকার করেছে।
জাসদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, ভারত বিরোধীতা বস্তাপচা রাজনীতি পরিত্যাগ করে পারস্পরিক মর্যাদা, সম্মান, বিশ^াস, আস্থা, বন্ধুত্ব, সহযোগীতা, অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে কিভাবে বাংলাদেশ ও ভারত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারে সে বিষয়েই সকলের মনোযোগ দেয়া প্রয়োজন।
বার্তা প্রেরক

আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম
দফতর সম্পাদক

WSJ on DeepFakes: ‘It’s a cat & mouse game’





How does the committee categorise deepfakes? What kinds of technology are you most worried about and why?


Content generated with the help of AI can be broadly called Synthetic Media. When that process is used to deceive audiences, we call these synthesized pieces of content deepfakes. Deepfakes can be segmented into fake video, images, audio and text.
While most of the conversation around deepfakes is focusing on video right now, we have also seen audio deepfakes improve rapidly. The first examples of AI-generated audio that we heard sounded very robotic and were easy to identify as fakes. One of the latest examples, a virtual copy of the voice of podcast host Joe Rogan, sounds eerily life-like. It is very complicated to tell it apart from Rogan’s real voice. This technology could be used for fraud. In August, the WSJ reported the case of criminals who used AI-based software to mimic a chief executive’s voice demanding a fraudulent transfer of €220,000.
Over the past few months,there have been several examples of a different form of doctored video, so-called ‘cheapfakes’ or ‘shallowfakes’. These are videos that have not been altered with the help of artificial intelligence, but with rudimentary video editing tools. A good example of that is a video of House Speaker Nancy Pelosi that appeared on social media in May. Forgers slowed down footage of Pelosi speaking at a conference and readjusted the pitch of her voice. This made it appear like she was intoxicated.
Even though it was relatively easy to spot that this was doctored footage, the video spread widely on social media. This shows that it does not take much to fool some online users. Those are the effects of something that experts call ‘confirmation bias’: When people see a video that seems to prove something that they already believe, they are more likely to think that the footage is real and to share it online.
This infamous video of Nancy Pelosi on Facebook spurred the same old question about the balance between freedom of speech and the fight against misinformation. How could the fact that deepfake is based on AI and machine learning reframe the question of freedom of speech?
As mentioned, the Pelosi video is not a deepfake since it doesn’t falsely show her saying or doing anything she didn’t actually say and it’s wasn’t created using deep learning (which is where the “deep” part of deepfake comes from). It’s a ‘shallow fake’ in which the footage is just slowed down and taken out of context to make it misleading. A DeepFake refers to ‘synthetic media’ which is modified through AI, specifically generative adversarial networks.
The second issue is related to whether social networks should take the video down. It’s not as simple as it may seem. Broadly speaking, could content of this nature be considered satire? Where should the line be drawn? We have seen that platforms like Facebook, Youtube and Twitter have found different answers to these questions so far: In the case of the Pelosi video, Facebook decided to leave it on its website, downrank it and add a note for viewers that it has been debunked. Youtube decided to pull it. Twitter left it on its platform.
In an interview with Digiday, you spoke of ‘a massive proliferation in technology in a couple of years which will coincide with the U.S. general election’. Do you think the US media is ready to take on this challenge? What can medium- and small-sized newsrooms do to be better prepared?
Media forensics experts predicted that the Midterm Elections 2018 would be the first major political event in the U.S. that would entail the spread of deepfakes on social media. That was not the case. But we have to stay vigilant. Our goal is to be prepared when deepfakes become prevalent. The Wall Street Journal is one of the first newsrooms to tackle the looming threat that deepfakes pose, but we are seeing heightened awareness at other news organizations, too. Reuters for example is training its reporters in deepfake detection by showing them examples of synthetic videos that the news agency generated in collaboration with a startup. NYT launched the provenance project and the Washington Post developed a guide to manipulated video.
However, there’s still a massive knowledge gap between large newsrooms like WSJ, NYT or WaPo and small news organizations when it comes to DeepFakes. One of the solutions is collaboration and having the news industry come together as one to address this challenge. Our team at the Journal has published a deepfake guide on Nieman Lab. It is important to us to advance our own understanding of the issue, but also to share best practices with the rest of the news industry.
What are your thoughts on media forensics training, an understanding of the underlying technologies behind the various tools used and the ability to detect hidden or deleted data? Do you think it should be part of all journalists’ education? How can the curricula keep up with the fast developing technology?
At the moment, it is still relatively easy to spot a deepfake video, if you know what to look for. Basic video manipulation and digital research skills are most likely enough to recognize most altered videos. However, we have to keep up with the advancements in deepfake technology and constantly update our detection methods. Some startups and tech companies are already preparing for more intricate deepfakes by developing automatic detection software based on Machine Learning, which will help social networks and newsrooms spot altered videos and photos faster and more reliably. Understanding deepfakes should be part of the training program of newsrooms. However, misinformation has always existed and it’s not going away anytime soon.
Some universities are also being proactive in educating its students, and understand this as a broader media literacy issue. For example, the Missouri School of Journalism is running a student competition to develop deepfake detection tools while New York University has a media literacy class called “Faking the News”, where students learn (among other things) how to create deepfakes.
Most of the technology that could aid deepfake verification is still not available publicly or inaccessible to the workflow of newsrooms. Besides, the more deepfake detection algorithms are developed, the better will deepfake creators know how to improve the technology. Do you see any upcoming solutions to resolve this issue?
Most of this research is still in early stages. We can see that many universities are focused on finding a verification method, like UC Berkeley or SUNY. The Department of Defense is also interested in finding forensics techniques: the Defense Advanced Research Projects Agency (DARPA) has some programs to address media verification.There are also some startups and IT security companies trying to tackle this issue, including: Deeptrace, Amber and ZeroFox.
 Tech companies are also starting deepfake detection initiatives. Google has shared a dataset of deepfake videos, which allows researchers to test their detection tools. Facebook announced a deepfake detection challenge and will release a similar dataset. The company will fund this effort with $10 million and give out cash prizes to researchers that come up with best detection methods.
Tech giants are increasingly investing in deepfake detection. Given their tech and financial resources, do you worry about a handful of tech companies having the monopoly over the control of deepfakes?
We are going through a period where the public is becoming less positive about the impact of big tech companies, and naturally journalists may be wary of using deepfake detection tools developed by these giants. But deepfakes seem to be a concern for these companies as well and we see them releasing training datasets that could be helpful for creating a detection tool. This is a great first step. However, I imagine that journalists may be a bit more comfortable using independently developed or open source tools developed internally that leverage these and other data sets.
Tools that were developed by tech companies for innocuous purposes eventually ended up being used for dis/malinformation. How can this risk be mitigated in the future? What is the responsibility of the companies in addressing it?
It’s important for tech companies to consider following ethical & transparency guidelines and put processes in place that attempt to prevent their technology to be used to spread misinformation. One possible solution for companies to mitigate the risk of video and image manipulation tools is to introduce a watermarking or blockchain system that makes it easy to detect if content has been altered using specific software.
Deepfake is not an issue only for video, but also for audio, which is arguably even harder to tackle. Some are now also warning against ‘fake text’. What are your thoughts on the particularities of deepfake for different media types?
Each media format — video, audio, text, images — has its own particularities and there are different detection tips depending on each one. Fake text is very difficult to catch. A well known algorithm is the GPT-2 model, created by Open AI. This model was trained to predict text and can also translate between languages and answer questions. Because of the potential misuse of this technology, Open AI decided to release its model in stages. One potential misuse could be, for example, generating misleading news articles. In fact, research from Open AI partners found that people find synthetic text almost as convincing as real articles. Here’s a site that let’s you test the GPT-2 model: https://talktotransformer.com/ .

Courtesy: GEN 
 

"President rejects one 'country, two"




Taipei, Oct. 10 (CNA) President Tsai Ing-wen (蔡英文) rejected the "one country, two systems" model proposed by Beijing as the future path of cross-Taiwan Strait relations during her National Day address to the nation on Thursday.
"The overwhelming consensus among Taiwan's 23 million people is our rejection of 'one country, two systems,' regardless of party affiliation or political position," Tsai said at the Double Ten celebration, which commemorates the start of the Xinhai Revolution on Oct. 10, 1911 that led to the founding of the Republic of China.
She said that there would be no space for the ROC's existence if that framework were to be imposed in Taiwan, citing the violence in Hong Kong as an example.
"Hong Kong is on the verge of chaos due to the failure of one country, two systems," she said.
She said that as Taiwan's president, standing up to protect Taiwan's national sovereignty is not a provocation to China but a fundamental responsibility, and she urged the public to stand with her in defending freedom and democracy.
"One country, two systems" is a framework formulated by Beijing, the principle of which is that special administrative regions such as Hong Kong and Macao can retain their own economic and administrative systems under one country -- China.
The framework has been proposed to Taiwan by Beijing and mentioned multiple times in key speeches by Chinese leadership, most recently in the national address of Chinese President Xi Jinping (習近平) on Oct. 1, the National Day of the People's Republic of China.
n that speech, Xi reaffirmed the "one country, two systems" policy for Hong Kong, Macao and Taiwan and vowed that China will continue its struggle for the full "reunification" of the country, a statement directed at Taiwan.
Taiwanese people, however, refuse to accept the proposal. In a survey conducted in July by the Mainland Affairs Council (MAC), the cabinet-level agency that handles Taiwan's relations with China, 88.7 percent of the 1,095 respondents rejected it.
Tsai, of the pro-independence Democratic Progressive Party (DPP), said the term "Republic of China (Taiwan)" is an overwhelming consensus of Taiwanese society and not the exclusive property of any particular political party.
She urged Taiwanese society to unite and find the greatest common denominator through dialogue, to ensure that the peaceful and stable cross-strait status quo will not be unilaterally altered by China.
She also outlined her future goals for Taiwan, which are to ensure unity and to defend sovereignty, to bolster the economy and to engage with the world and overcome challenges.
ROC Central News Agency
2019/10/10 14:41:23



Tuesday, October 8, 2019

সিলেট সিটি মেয়রকে প্রাণনাশের হুমকি

মোবাইল ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। এ ঘটনায় মেয়রের পক্ষে শনিবার সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহাব উদ্দিন শিহাব কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, ওই দিন সকালে ০১৭১২১৩২৫৯৮ ও ০১৯২১৮৭৪৬৮১ নম্বর থেকে মেয়রকে গালাগাল ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
আরিফুল হক চৌধুরী সমকালকে বলেন, দ্বিতীয় দফায় মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে কর্তৃপক্ষের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে পাননি। নগরীর উন্নয়নে তার নিরাপত্তা বিধানে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন তিনি।


স্ত্রীকে বাঁচাতে সাহায্য চাইলেন আলোকচিত্রী চঞ্চল মাহমুদ



আজ থেকে প্রায় ৩৬ বছরের উর্দ্ধে আমি বেগ আর্ট ইনষ্টিটিউটে বিশ্ব বরেণ্য আলোকচিত্র শিল্পী মঞ্জুর আলম বেগ স্যারের কাছে ফটোগ্রাফিতে বেসিক ও ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করি। তখন থেকেই আমার কাধে এস এল আর ক্যামেরা ছবি তোলার  নেশা ও পেশা।বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় যাওয়ার তখনই সুযোগ হয়েছে ও দেশের বাহিরেও। দেশে ও বিদেশে অনেক আলোকচিত্র শিল্পী তার হাতে তৈরী হয়েছে। যেমনটি আমি খন্দকার মাসুদ-উজ-জামান ও আমার ছোট ভাই বিশিষ্ট আলোকচিত্র শিল্পী ও সাংবাদিক খন্দকার আসাদ-উজ-জামান সুমন। তেমনি আরেকজন আলোকচিত্র শিল্পী চঞ্চল মাহমুদ উনি ও ওনার মিসেস দুজনই অসুস্থ্য। তাই আজ ওনারা সকলের কাছেই সাহায্যের হাত বাড়িযেছেন। আমি একজন সনামধন্য বিশিষ্ট আলোকচিত্র শিল্পী পরিবারের জন্য সকলের কাছে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। ওনার জন্য সকল আলোকচিত্র শিল্পীদেরকে সাহায্যের আহ্বান জানাচ্ছি। ক্যামেরা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান খন্দকার মাসুদ-উজ-জামান।

Monday, October 7, 2019

Tista River river, Asia



Tista River, a tributary of the Jamuna River (Brahmaputra River), flowing through India and Bangladesh. It rises in the Himalayas near Chunthang in Sikkim (India), flows to the south, cutting a deep gorge through the Siwalik Hills east of Darjiling (in West Bengal, India), and turns southeast to run through the Sivok Khola pass onto the plains of West Bengal. Originally, the river continued southward to empty directly into the upper Padma River (Ganges [Ganga] River). About 1787, however, the river changed its course to flow eastward, crossing the Rangpur region of Bangladesh to join the Jamuna River near Chilmari after a total course of about 200 miles (320 km).
The flow of the Tista is greatest during the summer (June to September), when the monsoon rains are heaviest and glaciers supply abundant meltwater. Its lower reaches are marked by flooding and frequent, violent course changes; navigation is impaired by shoals and quicksand near the junction with the Jamuna. The Tista Barrage is a dam that helps to provide irrigation for the plains between the upper Padma and the Jamuna.
This article was most recently revised and updated by Amy Tikkanen, Corrections Manager.

বুয়েট ছাত্র আবরার হত্যাকান্ডঃ জাসদের প্রতিবাদ

প্রেসরিলিজঃ                                                           তারিখঃ ০৭ অক্টোবর ২০১৯
বুয়েট ছাত্র আবরার হত্যাকান্ডঃ জাসদের প্রতিবাদ
জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি এবং সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি. আজ ০৭ অক্টোবর ২০১৯ এক যুক্ত বিবৃতিতে বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, কোন আবস্থাতেই এ ধরনের নিসংশতাকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। নেতৃদ্বয়, দল বা মুখ না দেখে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সকল খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবি জানান।
বার্তা প্রেরক
সাজ্জাদ হোসেন
সহ-দফতর সম্পাদক, জাসদ

Sunday, October 6, 2019

মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সহধর্মীনি বেগম আলেমা খাতুন ভাসানীর ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে

মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সহধর্মীনি বেগম আলেমা খাতুন ভাসানীর ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে

মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সহধর্মীনি বেগম আলেমা খাতুন ভাসানীর ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে সন্তোষ দরবার হলে ডেমোক্রেটিক ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-ডিএনএফ ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি বিপিপি'র চেয়ারম্যান মোঃ বাবুল সরদার চাখারী'র নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ভাসানী ফাউন্ডেশন আয়োজিত বেগম আলেমা খাতুন ভাসানীর স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন টাংগাইল পৌরসভা মেয়র মো: জামিলুর রহমান মিরন, বিশেষ অতিথির আসন গ্রহণ করেন বাংলাদেশ পিপলস পার্টি বিপিপি'র চেয়ারম্যান মোঃ বাবুল সরদার চাখারী' এবং ভাসানী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খন্দকার নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তৃতা করেন সংগঠনের উপদেষ্টা কবি বুলবুল খান মাহবুব, সৈয়দ ইরফানুল বারী, সন্তোষ ই.বি টেকনিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ দেলোয়ার হোসেন, মওলানা ভাসানী আদর্শ অনুশিলন পরিষদের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন, তৃণমুল ন্যাপ এর কো-চেয়ারম্যান আবু হামিদুর রেজা খান (পরশ), অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ভাসানী ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ও মওলানা ভাসানীর দৌহিত্র মো: মাহমুদুল হক সানু।
উক্ত পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণ সভায় উপস্থিত ছিলেন ডেমোক্রেটিক ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-ডিএনএফ এর মুখপাত্র এআরএম জাফরুল্লাহ চৌধুরী চেয়ারম্যান বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন –বিজিএ্র, রফিকুল ইসলাম খাঁন বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি, কে এম ইব্রাহিম খলিল চেয়ারম্যান বাংলাদেশ আইডিয়েল পার্টি, অধ্যাপক মোঃসিদ্দিকুর রহমান প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ পিপলস পার্টি-বিপিপি , মোঃ আফতাব উদ্দিন যুগ্ম মহাসচিব ও দায়িত্ব প্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক বাংলাদেশ পিপলস্ পার্টি -বিপিপি,রোজী আকতার সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ পিপলস্ পার্টি -বিপিপি,আল আমিন (মামুন) সাংগঠনিক সম্পাদক বিপিপি সহ অন্যন নেতৃবৃন্দ ।

বার্তা প্রেরক-
মোঃ আফতাব উদ্দিন
যুগ্ম মহাসচিব ও দায়িত্ব প্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক
বাংলাদেশ পিপলস্ পার্টি -বিপিপি