প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ত্রিপুরায় কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য ভেঙ্গে ফেলা এবং বিজেপি’র সাম্প্রদায়িক তান্ডবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা-ভারতের ত্রিপুরায় বিধান সভা নির্বাচনের পর কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য গুড়িয়ে দেয়া সহ বিজেপি’র সহিংসতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার সমন্বয়ক এবং গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড মোশরেফা মিশু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদ (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় নেতা শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ইউনাইটেড কমিউনিষ্ট লীগের সাধারন সম্পাদক মোশারফ হোসেন নান্নু ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের আহ্বায়ক হামিদুল হক। গণমাধ্যমে পাঠানো এক যুক্ত বিবৃতিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ভারতের ত্রিপুরায় বিধান সভা নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর বিজেপি কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য গুড়িয়ে দেয়া, বাম ফ্রন্টের নেতা কর্মীদের উপর হামলা, তাদের বাড়ীঘর পুড়িয়ে দেযা, বাম ফ্রন্টের দলসমূহের কার্যালয় দখল ও আগুন লাগানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিজেপি ও তাদের সহযোগী উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আর.এস.এস) ত্রিপুরার বিধান সভা নির্বাচনের পর যে সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে, এতে এই অঞ্চলের গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক পরিবেশকে নস্যাৎ করার আশংকা তৈরী হয়েছে। ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের লাখো মানুষকে যে ত্রিপুরা মানবিক আশ্রয় দিয়ে সম্মানের সাথে গ্রহণ করেছিল, সেই অসম্প্রাদায়িক ত্রিপুরা এখন উগ্র সাম্প্রদায়িক সহিংসতা গণতন্ত্রকামী মানুষের জন্য উদ্বেগ জনক। বিবৃতিতে বাম মোর্চার নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশ ত্রিপুরা সহ এই অঞ্চলের অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শক্তি ও ব্যক্তিবর্গের প্রতি ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
বার্তা প্রেরক,
(মমিন উর রহমান বিশাল)
কেন্দ্রীয় সদস্য
গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি
ত্রিপুরায় কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য ভেঙ্গে ফেলা এবং বিজেপি’র সাম্প্রদায়িক তান্ডবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা-ভারতের ত্রিপুরায় বিধান সভা নির্বাচনের পর কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য গুড়িয়ে দেয়া সহ বিজেপি’র সহিংসতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার সমন্বয়ক এবং গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড মোশরেফা মিশু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদ (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় নেতা শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ইউনাইটেড কমিউনিষ্ট লীগের সাধারন সম্পাদক মোশারফ হোসেন নান্নু ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের আহ্বায়ক হামিদুল হক। গণমাধ্যমে পাঠানো এক যুক্ত বিবৃতিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ভারতের ত্রিপুরায় বিধান সভা নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর বিজেপি কমরেড লেনিনের ভাস্কর্য্য গুড়িয়ে দেয়া, বাম ফ্রন্টের নেতা কর্মীদের উপর হামলা, তাদের বাড়ীঘর পুড়িয়ে দেযা, বাম ফ্রন্টের দলসমূহের কার্যালয় দখল ও আগুন লাগানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিজেপি ও তাদের সহযোগী উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আর.এস.এস) ত্রিপুরার বিধান সভা নির্বাচনের পর যে সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে, এতে এই অঞ্চলের গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক পরিবেশকে নস্যাৎ করার আশংকা তৈরী হয়েছে। ’৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের লাখো মানুষকে যে ত্রিপুরা মানবিক আশ্রয় দিয়ে সম্মানের সাথে গ্রহণ করেছিল, সেই অসম্প্রাদায়িক ত্রিপুরা এখন উগ্র সাম্প্রদায়িক সহিংসতা গণতন্ত্রকামী মানুষের জন্য উদ্বেগ জনক। বিবৃতিতে বাম মোর্চার নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশ ত্রিপুরা সহ এই অঞ্চলের অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শক্তি ও ব্যক্তিবর্গের প্রতি ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
বার্তা প্রেরক,
(মমিন উর রহমান বিশাল)
কেন্দ্রীয় সদস্য
গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি