http://themonthlymuktidooth.blogspot.com

Saturday, October 8, 2011

Bangladesh court adjourns Yunus appeal


Bangladesh's Supreme Court adjourned a hearing Tuesday on whether Nobel laureate Muhammad Yunus, who has fallen out with the government, was illegally removed from his pioneering "microfinance" bank.

Yunus, who won the Nobel Prize in 2006 for his concept of small cash loans to help tackle poverty, did not attend the hearing, at which he is appealing against a central bank order which sacked him from Grameen Bank.
"Our legal team sought more time to prepare our case and to allow discussions to continue," his lawyer Tamin Husain Shawan told AFP.
"The hearing has been adjourned until April 4. We were seeking a four-week deferment but the Supreme Court turned this down."
The United States warned last week that ties with Bangladesh could be affected if a solution was not found to the clash between the government and Yunus, who is celebrated worldwide for his work helping the poor.
Yunus, 70, was dismissed as managing director of Dhaka-based Grameen Bank last month in what his supporters said was the culmination of a political vendetta against him.
He has defied the central bank order, returning to work at Grameen's headquarters and lodging the appeal contesting his dismissal.
Supporters of Yunus claim the economist was ousted from the helm of his own bank after falling out with Prime Minister Sheikh Hasina when he set up a short-lived political party in 2007

গোলাপগঞ্জ প্রেসকাব পরিদর্শনে সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফি অনুসন্ধানী সাংবাদিক তার লেখনির /Sylhet News

গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি : দৈনিক কালের কণ্ঠের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফি বলেছেন, অনুসন্ধানী ও সৎসাহসী সাংবাদিক তার লেখনির মাধ্যমে একটি সমাজকে যেমন বদলে দিতে পারে। কিন্তু অসাবধানতাবশতঃ সেই সাংবাদিকের লেখনি দ্বারা সমাজের সর্বনাশও ডেকে আনতে পারে।

এজন্য সাংবাদিকদের পেশার প্রতি সৎ ও নিষ্ঠাবানের পাশাপাশি সচেতনও হতে হবে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফি গোলাপগঞ্জ প্রেসকাব ভবন পরিদর্শনে আসলে সাংবাদিকতার নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে তিনি একথাগুলো বলেন।

দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক পদ ছেড়ে দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পেশা যেখানে বাধাগ্রস্ত হয় কোন সৎ সাংবাদিক সেখানে কাজ করতে পারেন না। সম্পাদক আবেদ খানের পর তিনিও তাই কালের কণ্ঠ ছেড়ে দিয়েছেন।
তিনি জানান, খুব শীঘ্রই তাঁরা একটি নতুন দৈনিক নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হচ্ছেন। বিগত দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে সাংবাদিকতা পেশা যাতে তিগ্রস্ত না হয় এবার তাঁরা সেদিকে বেশি সচেতন। অনেক শিল্পভোগী তাদেরকে নিয়ে পত্রিকা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে পেশার স্বার্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাঁরা কিছুটা সময় নিচ্ছেন। তিনি জানান, এ মাসের শেষের দিকেই আনুষ্ঠানিকভাবেই নতুন পত্রিকাটির নাম এবং এতে বিনিয়োগকারির নাম ঘোষণা করা হবে।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় টিআইবি, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, ইউনেস্কো কাব সহ একাধিক পুরস্কারে ভূষিত সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফি বলেন, সাংবাদিকতায় এগিয়ে যেতে হলে প্রচুর পড়তে হবে। তাছাড়া প্রশিণেরও বিকল্প নেই। গোলাপগঞ্জ প্রেসকাব অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বিষয়ক কোন প্রশিণের আয়োজন করলে তিনি নিজে তাতে সহযোগীতার আশ্বাস দেন। তিনি প্রেসকাবে একটি পাঠাগার গড়ে তোলা এবং সেখানে সাংবাদিকতা বিষয়ক বই বেশি করে রাখার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন।

এ সময় তিনি তাঁর পুরস্কারপ্রাপ্ত রিপোর্টের বই ‘নির্বাচিত অনুসন্ধান’ গোলাপগঞ্জ প্রেসকাবকে প্রদান করেন।গোলাপগঞ্জ প্রেসকাব সভাপতি অজামিল চন্দ্র নাথ সাংবাদিক মুস্তাফিজ শফির সামনে প্রেসকাব ও প্রেসকাব অন্তর্ভূক্ত সাংবাদিকদের কার্যক্রম তুলে ধরেন এবং প্রেসকাবের প থেকে তাকে ধন্যবাদ জানান।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রেসকাবের সিনিয়র সহসভাপতি শহিদুর রহমান সুহেদ, সহসভাপতি এনামুল হক এনাম, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক রতন মনি চন্দ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহিন আলম সাহেদ, কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল কুদ্দুছ, ইমরান আহমদ, বিয়ানীবাজার রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও সাপ্তাহিক বিয়ানীবাজার বার্তা পত্রিকার সম্পাদক ছাদেক আহমদ আজাদ, সমাজকর্মী নুর উদ্দিন প্রমুখ।

ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়ন ও নাগরিকত্বের দাবিতে আমরণ অনশন Demand for activation of agreements and citizenship in Bangladesh

বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটি বৃহস্পতিবার দুপুরে (১২টায়) পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়কের পাশে পঞ্চগড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশন শুরু করেছে। ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী অবিলম্বে ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে তারা এই আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন।

গতকাল বুধবার গাড়াতী ছিটমহলে বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির এক জরুরি সভায় এই কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়। আজ সকাল থেকে জেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ৩৬টি ছিটের অধিবাসীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন।



ব্যানার ফেস্টুনসহ নাগরিকরা শহীদ মিনারে আসলে দুপুর ১২টা থেকে আমরণ অনশন শুরু হয়। বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির অন্যতম নেতা শালবাড়ি ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, গাড়াতী ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. মফিজার রহমান, পুটিমারী ছিটমহলের চেয়ারম্যান তছলিমউদ্দিনসহ কয়েক শত অধিবাসী শহীদ মিনারে আমরণ অনশন শুরু করেন। মনমোহন-হাসিনা বৈঠকে ছিটমহল বিনিময় হওয়ার আশায় ছিল ছিঠমহলবাসী।



কিন্তু তা না হওয়ায় তারা মর্মাহত, ক্ষুব্ধ ও হতাশ। শালবাড়ি ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারতীয় অংশের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন এই আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় অংশেও আজ বৃহস্পতিবার থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু হয়েছে। তিনি আরও জানান, দু-সরকার প্রধানের মধ্যে যে প্রটোকল চুক্তি হয়েছে তা আমরা বুঝি না।



আমরা চাই কোন রকমের শর্তের বেড়াজালে না রেখে আমাদের বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ নাগরিকত্ব। গাড়াতী ছিটমহলের চেয়ারম্যান মো. মফিজার রহমান জানান, আমরা কোন দেশের নাগরিক তা উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কাছে জানাত চাই? যৌথ মাথা গণনার হিসেবে মতে পঞ্চগড় জেলার অভ্যন্তরে অবস্থিত ভারতীয় ১২টি (৩৬টি মৌজা) ছিটমহলে ১৮,৮৯১ জন লোকের বসবাস। এর মধ্যে পুরুষ ৯,৭৯১ জন এবং নারী ৯১০০ জন।

Parvata Chittagong Equality Concerns



Fatuma's son is dangerously ill because she can't grow, or afford to buy, enough food for him.




He's also suffering from diarrhea and nausea. As a result, he is weak and starving — and might not survive to his second birthday.

Fatuma's son may become one of the 17,000 children who die from hunger and preventable diseases every day.

You can help bring lifesaving and life-changing support to people like Fatuma and her infant son. That's why I hope you'll support CARE's 2011 World Hunger Campaign with a tax-deductible gift today.

The goal of our World Hunger Campaign is to help raise $1 million to feed starving children and their families and address the underlying causes of global hunger and poverty. Consider how your generous gift can help CARE change lives:
• $30 can supply an infant, like Fatuma's son, supplemental emergency food for a month
• $60 can provide three children with nutritious meals at school for an entire year to improve their energy, attention and performance
• $125 can cover the cost of seeds that will yield enough food to feed five families for five months
• $250 can help feed 100 children during a crisis, such as a drought, earthquake or flood
But time is short — our goal is to raise $1 million before World Food Day on October 16. Your gift, combined with those from other generous donors, can help feed thousands of children and families in poor communities — and so much more.

That's because our work doesn't stop with lifesaving aid. CARE is on the ground every day in many of the world's poorest countries helping families and communities implement long-term solutions to fight hunger and poverty.

We help mothers like Fatuma learn to plant drought- and flood-resistant gardens, help villages gain access to clean water and proper sanitation and make sure children survive and thrive. These are just a few examples of the extraordinary life-changing differences your gift can make.

But a child who's hungry can't wait long. Every second counts. Please make your tax-deductible gift today before it's too late.

Sincerely,

Helene D. Gayle, MD, MPH
President and CEO, CARE

সিলেটে 'নিখোঁজ' চিকিৎসক ফিরেছেন


সিলেটে বেসরকারি একটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের 'নিখোঁজ' চিকিৎসক ফিরেছেন বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

রশিদ আহমেদ নামে ওই চিকিৎসক নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল ইউনিটের ক্লিনিক্যাল অ্যাসিস্টেন্ট (সিএ)।

বৃহস্পতিবার তাকে হাসপাতাল থেকে দুই যুবক তুলে নিয়ে যায় বলে দক্ষিণ সুরমা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছিলো হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডা. আফজাল শনিবার সাংবাদিকদের বলেন, "রশিদ আজ টেলিফোন করে জানিয়েছে, সে ফিরেছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে নিয়েছিলো বলে সে জানিয়েছে।"

ডা. রশিদকে কোন বাহিনী কী বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেছেন, ডা. রশিদ এখন বিশ্রামে রয়েছেন। তিনি পরে কাজে যোগ দেবেন।

রশিদের বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামে।

এদিকে রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের ভারতীয় দুই চিকিৎসক এবং দুই শিক্ষার্থী শনিবার দুপুর পর্যন্ত ফেরেনি।

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে বলে কলেজের অধ্যক্ষ অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল নাজমুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

শুক্রবার রাতে তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া খবরে ওই চার ভারতীয়কে শিক্ষার্থী বলা হলেও পরে জানা যায়, তাদের দুজন শিক্ষানবীশ চিকিৎসক এবং অন্য দুজন ছাত্র।

চিকিৎসক দুজন হলেন- তোসাদ্দেক রশিদ ও আমির আমিন রেশমী। ছাত্ররা হলেন- তৌসিফ আহমদ ও দানেশ বাট।

তারা সবাই ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার রাতে তিন জনকে নিয়ে যাওয়া হয়। দানেশ বাটকে নেওয়া হয় শুক্রবার দুপুরে।

অধ্যক্ষ নাজমুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের বলেন, র‌্যাব পরিচয় দিয়ে সাদা পোশাকের এক দল লোক কলেজ হোস্টেল থেকে তাদের নিয়ে যায়।

রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ এ কথা বললেও পুলিশ বা র‌্যাব বিষয়টি স্বীকার করেনি।

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে র‌্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক এম সোয়াহেল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আমাদের কাছে এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই।"

অবশ্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, নয়া দিল্লি হাইকোর্টে বোমাহামলার ঘটনায় বাংলাদেশের ইউনানী মেডিকেলে লেখাপড়া করা এক কাশ্মীরি যুবককে গ্রেপ্তারের সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকতে পারে।

গত ৭ সেপ্টেম্বর দিল্লি হাইকোর্টের ফটকে বোমাহামলায় ১৫ জন নিহত হয়। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন হিজবুল মুজাহিদিন ওই হামলা চালায় বলে ভারতীয় গোয়েন্দাদের ধারণা।

ভারতের দৈনিক টাইমস অফ ইন্ডিয়া শুক্রবার তাদের অনলাইন সংস্করণে জানায়, বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সে দেশের ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (এনআইএ) গোয়েন্দারা ওয়াসিম আহমেদ নামের এক কাশ্মীরি এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে, যিনি ইউনানি চিকিৎসায় বাংলাদেশে পড়াশোনা করেন।

ওয়াসিমকে কোথা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সে বিষয়ে এনআইএ কর্মকর্তারা কিছু বলেননি। তবে তারা মনে করছেন, ওই হামলার পরিকল্পনায় জানতে ওয়াসিম একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হতে পারে।

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তারে একধাপ এগিয়ে গেলো চীন/ Another success of China


মহাকাশে আধিপত্য বিস্তারে আরও একধাপ এগিয়ে গেল চীন। তারা একাই শুরু করেছে মহাকাশে স্টেশন নির্মাণের কাজ। এজন্য গত সপ্তাহে তারা রকেটের মাধ্যমে পাঠিয়েছে স্টেশনের প্রথম মডিউল। আগামী বছর তারা আরও কয়েকবার রকেট উেক্ষপণ করবে মহাশূন্যে।
চীনের উত্তরাঞ্চলের গোবি মরুভূমিতে জিউকুয়ান মহাশূন্য কেন্দ্র থেকে নিক্ষিপ্ত হয় রকেট ‘লংমার্চ টু এফ’। ৬২ মিটার লম্বা এই রকেটের মাথায় রয়েছে একটি স্পেস মডিউল, যার নাম ‘তিয়াংগং ওয়ান’। চীনা তিয়াংগং শব্দের অর্থ স্বর্গের প্রাসাদ। চীনা পুরাণ অনুযায়ী, মহাশূন্যে রয়েছে একটি স্বর্গীয় প্রাসাদ, যাতে বাস করেন দেবতারা। সেই দেবতাদের প্রাসাদ নির্মাণের লক্ষ্য নিয়ে এবার মহাশূন্যে যাত্রা করল তিয়াংগং ওয়ান।
সাড়ে ১০ মিটার লম্বা এবং ওজনে প্রায় সাড়ে ৮ টন এই স্পেস মডিউলটিকে নিয়ে মহাশূন্যে পাড়ি দিল রকেট লংমার্চ। ভূপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে ৩০০ কিলোমিটার ওপরে এখন এই মডিউলটি কৃত্রিম উপগ্রহ হয়ে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। মনুষ্যবিহীন এই মডিউলটিতে রয়েছে একটি ল্যাবরেটরি। তবে আশা করা হচ্ছে আগামী বছর সেখানে মানুষের পা পড়বে। আর সে লক্ষ্যেই এখন কাজ চলছে ‘সেনঝু এইট’ উেক্ষপণের।
আর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই সেনঝু এইট উেক্ষপিত হবে মহাশূন্যের উদ্দেশে। এই সেনঝু এইট হলো মহাকাশ স্টেশনের ল্যাবরেটরির বাকি অংশ। সেনঝু এইট গিয়ে মিলিত হবে তিয়াংগং ওয়ানের সঙ্গে। দুটি মিলে তৈরি হবে চীনের প্রথম মহাকাশ স্টেশনের ল্যাবরেটরি। এই ল্যাবরেটরির মাধ্যমে খতিয়ে দেখা হবে মহাশূন্যে একটি স্টেশন নির্মাণের যাবতীয় খুটিনাটি তথ্য। এরপর আগামী বছরের মধ্যে পাঠানো হবে আরও দুই উপগ্রহ ‘সেনঝু নাইন’ এবং ‘সেনঝু টেন’। মনে করা হচ্ছে, এই দুই কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে চীনা নভোযাত্রীরাও সেখানে গিয়ে মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের কাজ চালাবেন।
চীন আশা করছে, ২০২০ সালের মধ্যে তারা মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের কাজ শেষ করবে। তবে এই মুহূর্তে তাদের চিন্তা পরবর্তী মডিউল সেনঝু এইট নিয়ে। তারচেয়েও বড় কাজ হবে মহাশূন্যেই তিয়াংগং ওয়ান এবং সেনঝু এইট এই দুই মডিউলের মিলন ঘটানো। তিয়াংগং ওয়ানের প্রধান ডিজাইনার ইয়াং হং বলেছেন, দুটি মডিউলকে এক জায়গায় নিয়ে আসা এবং দুটিকে জোড়া লাগানোটা হচ্ছে অত্যন্ত জটিল প্রযুক্তির কাজ। এই দুটিকে জোড়া লাগানোটা মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। চীনের ‘তাইকোনট’ বা মহাকাশচারীরা মহাকাশে নিজেদের জায়গা করে নিতে প্রস্তুত।
চীনের পরিকল্পিত এই মহাকাশ স্টেশনের আকার অবশ্য খুব একটা বড় হবে না। তাদের পরিকল্পিত স্টেশনটি হবে ৬০ টন ওজনের। অন্যদিকে নির্মীয়মাণ আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আইএসএসের ওজন হচ্ছে ৪০০ টন। এই আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের সঙ্গে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ইউরোপ, জাপান এবং কানাডা। তাই চীন আলাদাভাবেই নিজের প্রযুক্তি দিয়ে মহাকাশ স্টেশন তৈরির পথে হাটল। তিয়াংগং ওয়ান-এর উেক্ষপণ চীনের প্রযুক্তির সামর্থ্যের আবারও প্রমাণ হাজির করল বিশ্ববাসীর সামনে।
চীন গত কয়েক বছর ধরে তাদের মহাশূন্য কর্মসূচিতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ঢালছে। শুধু মহাকাশ স্টেশন নির্মাণ নয়, চীনা কর্তৃপক্ষ এখন প্রথমবারের মতো এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার তৈরির কথাও ভাবছে। গত বছর চীন চাঁদের উদ্দেশে দ্বিতীয়বারের মতো কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে। এর আগে ২০০৮ সালে চীনা নভোচারী মহাশূন্যে হেঁটে ইতিহাস তৈরি করেন। চীনা কর্তৃপক্ষ আশা করছে, আগামী বছরের মধ্যেই তাদের উপগ্রহ চাঁদের বুকে পা রাখবে। আগামী ২০১৭ সালের মধ্যে তারা চাঁদের মাটি এবং পাথর পৃথিবীতে নিয়ে আসবে এবং সর্বশেষ ২০২০ সালের মধ্যে চীনা নভোচারীরা চাঁদের বুকে পা রাখবে। এভাবেই অর্থনীতির পাশাপাশি প্রযুক্তিতেও নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায় চীন।

Judge, jury and executioner



Once upon a time we were privileged to have barristers and lawyers like Justice M.R Kayani, Justice A.R Cornelius, Justice Dorab Patel and Mohammed Ali Jinnah- men who were the very embodiment of brilliance, hard work and gravitas. They were circumspect in their personal as well as public dealings and were a credit to the nation. Now our icons of the past must be turning in their graves at the unsightly spectacle of furious lawyers attacking and ransacking Judge Pervez Ali Shah’s courtroom in Rawalpindi because of their opposition to the death penalty handed down to Salman Taseer’s assassin Mumtaz Qadri.

Aside from the religious sentiments being provoked of such ‘Aashiq e Rasool’ (lovers of the Prophet) amongst the legal fraternity, this situation begs the question: if lawyers themselves do not respect judicial verdicts, then who will? Are they not bound by the tenets of their profession to pay heed to court decisions? Surely, discipline and dignity are the two essential pillars upholding a major state institution like the judiciary. Far from being censured and suspended for their ridiculous behaviour, the District Bar Association has asked for Judge Pervez Ali Shah’s transfer because “it can create a law and order situation.” Lawyer Farooq Sulehria has proclaimed that lawyers would boycott Shah’s court because of the “unacceptable” sentencing.

Now this is mind boggling stuff. Lawyers are refusing to accept a judicial verdict because it collides with their personal religious beliefs. How then can they profess to be custodians of justice and the epitome of neutrality and objectivity? Why is the Bar Association kowtowing to such obnoxious behaviour? Are they too lily-liver’d to rein in frenzied members, or do they also believe in their “cause?” Based on TV interviews and statements, it has been established time and again that Salman Taseer did not say anything against the Prophet (pbuh), but in fact he said he respected the Prophet like all Muslims. Taseer expressed support for blasphemy convict Asiya Bibi and opposed the implementation of the blasphemy law since the majority of the cases so far have been motivated by enmity. Hence, Mumtaz Qadri’s justification of blasphemy for murdering the late governor in cold blood does not stand in court. How low lawyers can stoop to grind their own axes was visible during the case when Salman Taseer was subjected to a disgraceful character assassination because the case for the defence was so weak. What do a man’s marriages or lifestyle have to do with his murder?

Naturally, members of religious parties have been hailing Qadri as their hero at massive rallies, because they are indoctrinated, immune to logic and after all this is their bread and butter. But since when have lawyers joined these militants who have blood in their eyes and froth on their lips?

In retrospect, there are bittersweet memories of the Lawyers Movement which galvanised Pakistan in 2009. These very same lawyers and their Chief Justice garnered support from almost all Pakistanis because people applauded the courage of one man to stand up to a system in front of which so many have caved in. Lawyers were garlanded and cheered as they marched for justice through the sweltering heat. When the Chief Justice was restored, there were celebrations galore and an overwhelming camaraderie brought on by “peoples’ power”. How ironic then that today when another brave man has stood up for truth and justice, he has been hounded out of office by his very own colleagues.

Justice Pervez Ali Shah saw the frenzy of the religious right every day during the closed door hearing in the high security Adiyala prison as trucks of supporters shouted full throated slogans and embraced Qadri. The judge knew there would be hell to pay if he did not release Qadri. Yet he upheld the dignity of his office by giving the right verdict: guilty as charged. How ironic then that instead of supporting their valiant colleague, lawyers are showering rose petals on Qadri and kicking apart Shah’s courtroom.

It beggars the mind that things in Pakistan have come to such a sorry pass. Increasingly, it seems that it is no longer a country for sane men. Even the cleric who led Salman Taseer’s funeral prayers has been forced to flee the country after constant threats to his life. Taseer’s son, Shahbaz, who appeared in court for the prosecution, has been missing for more than a month and there are reports of his release being sought in exchange for freedom for Qadri. Who then can blame the Taseer family for their guarded silence after the guilty verdict?

When the death penalty was handed down in the Sialkot lynching case, it seemed like a ray of light on the dark horizon and justice for the bereaved family of Muneeb and Mughees. One was jolted back to grim reality when the main culprit, SHO Rana Ilyas, who was filmed during the lynching, was given bail when he filed an appeal with the Lahore High Court. One may well ask whither justice then for the aggrieved in Pakistan?

Another puzzling question is why do we express so much concern about the rights of Muslims in other countries, be it Palestine, Syria, Bahrain, Kashmir or India? How well are we treating our fellow Muslims in Pakistan? All one needs to ostracise, maim or kill another here is to have him or her declared an Ahmadi or a blasphemer or a member of a religious minority.. take your pick.. and self appointed standard bearers of Islam pop up like magic, wielding axes, guns and batons and hurling abuses. This vile madness is consuming us all and making us a stranger to one another. Our diversity should be our strength, not our weakness. To add to the maelstrom of disease, natural disaster, corruption and inertia devouring Pakistan, one can add that justice has also become a commodity to be bartered and many of it’s practitioners are truly a disgrace to the noble profession. To have dispensers of justice applauding murderers is truly the stuff of nightmares.

Friday, October 7, 2011

Subway train crash in Shanghai, over 200 injured


Shanghai: A Shanghai subway train rear-ended another Tuesday, injuring more than 210 people in the latest trouble for the rapidly expanded transportation system in China's commercial centre.

The crash on line 10, one of the city's newest subways, occurred after Shanghai Shentong Metro Group blogged that the line was having delays due to equipment problems.

Shanghai, a city of 23 million, has rapidly expanded its subway system in recent years and some lines have seen problems with faulty signalling, windows shattering, doors not opening properly and poorly trained train operators.

At least 212 people were hurt in the crash, three of them seriously, the metro operator said. It said none had life-threatening injuries, though some of the injured were carried away on stretchers.

Photos posted online by passengers showed some of the injured covered in blood and lying on the floor of the train.

The accident snarled traffic downtown as police set up road blocks to clear the way for ambulances, and hundreds of gawkers gathered to watch as passengers were escorted out of the subway.

Whole town evacuated after train accident leads to fire Read more at: http://www.ndtv.com/article/world/whole-town-evacuated-after-train-accident-le


Tiskilwa, Illinois: A freight train loaded with ethanol crashed and exploded Friday, sending up bright orange flames and plumes of smoke that could be seen miles away and forcing the evacuation of a small town in northern Illinois.

Capt. Steve Haywood of the Ottawa Fire Department said the train's tanker cars were shipping ethanol for Decatur-based corn processor Archer Daniels Midland, and possibly other materials and chemicals, when it crashed and derailed. At least six tanker cars burned, he said.

The evacuation was strictly precautionary and there was no immediate danger, said Les Grant, a spokesman for Bureau County Emergency Management. The fire has been contained and no injuries have been reported, Grant said.

"Pretty much things are under control right now. ... The initial threat has been addressed," he said.

Authorities said evacuees from Tiskilwa, a village of about 800 people about 100 miles west of Chicago, were taken to a nearby high school.

Witnesses reported hearing explosions, and the glow from the fire could be seen from miles away.

"There's a lot of fire and big flames," said Amanda Knight, who told the Chicago Sun-Times that the train derailed about 500 feet from her home.

Knight said she heard several explosions coming from the accident scene.

"It sounds like a jet coming over the town. That's all I can compare it to," she said.

The Illinois Environmental Protection Agency sent a representative to the scene to make sure waterways and the environment are protected, said spokeswoman Maggie Carson.

What's known about the derailment so far - that the train's tanker cars were presumed to be carrying ethanol - suggests fumes will burn off and there won't be long-term effects for residents, Carson said. If other chemicals are involved the EPA will reevaluate the situation, she said.

Twenty-six cars on the 131-car train derailed, including seven to nine loaded with ethanol, according to Mick Burkart, chief operating officer of Iowa Interstate Railroad. The fire prevented officials from immediately getting close enough to the train to determine what caused the accident, Burkart said.

Burkart would not confirm whether the ethanol was being shipped for ADM, saying he does not discuss his railroad's customers.


Read more at: http://www.ndtv.com/article/world/whole-town-evacuated-after-train-accident-leads-to-fire-139447&cp

চট্টগ্রামে জামায়াতের অফিস সহকারী গ্রেপ্তার??? Office Assistant of Bangladesh Jamayate Islami is Arrested in Chittagong!!!

চট্টগ্রাম নগর জামায়াতে ইসলামী কার্যালয়ের এক অফিস সহকারীকে মহেশখালী থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকায় স¤প্রতি পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে শুক্রবার বিকালে কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর আধার মানিক গ্রাম থেকে মতিউর রহমানকে (২৮) গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানেই তার বাড়ি।

পাঁচলাইশ থানার ওসি মো. ইসমাইল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "গত ১৯ সেপ্টেম্বর মুরাদপুর মোড়ে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মতিউরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভিডিও ফুটেজ দেখে তাকে শনাক্ত করা হয়েছে।"

ওইদিন জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবিরের নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায় এবং গাড়ি ভাংচুর করে। ওই হামলায় চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) পাঁচলাইশ অঞ্চলের সহকারী কমিশনার (এসি) আব্দুল মান্নানসহ চার পুলিশ আহত হন।

সেদিন রাতেই নগর জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষ নেতাসহ ৯৫ জনের নাম উল্লেখ করে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করে পুলিশ।

পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইসমাইল বলেন, "মতিউর রহমান ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সাথে জড়িত। পাশাপাশি নগর জামায়াত কার্যালয়ে অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করেন তিনি।"

গত ২১ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে সিএমপি কমিশনার আবুল কাশেম সাংবাদিকদের জানান, ওই হামলা ছিলো পরিকল্পিত। ঘটনার ভিডিওচিত্র, স্থিরচিত্র ও তথ্য যাচাই করে জড়িত ৮০ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে।"

ওই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রামের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বকর রফিককে ২৬ সেপ্টেম্বর 'শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর' থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

আরো ৫টি ইঞ্জিন পাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে Bangladesh Railway getting another five(5) Engines

বাংলাদেশ রেলওয়ের বহরে নতুন পাঁচটি ইঞ্জিন যুক্ত হচ্ছে। কোরিয়া থেকে আমদানি করা এসব ইঞ্জিন শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায়।

কর্তৃপক্ষ বলছে, কমিশনিং শেষ দুই সপ্তাহ পর পর্যায়ক্রমে ইঞ্জিনগুলো ট্রেন বহরে যুক্ত হবে।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ইউসুফ আলী মৃধা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "!সংকট কাটাতে নয়টি নতুন ইঞ্জিন কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছিলো। প্রথম চারটি গত অগাস্টে আনা হয়। শুত্রবার বাকি পাঁচটি এসে পৌঁছালো।"

পূর্বাঞ্চলের যুগ্ম মহাপরিচালক (মেকানিক্যাল) মো. শামসুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিকালে জাহাজ থেকে ইঞ্জিনগুলো নামানো হয়েছে। রাতের মধ্যেই এগুলো রেলওয়ের ওয়ার্কশপে নেওয়া হবে।

প্রায় ২০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে দক্ষিণ কোরীয় কোম্পানি হুন্দাই রোটেনের কাছ থেকে ইঞ্জিনগুলো কেনা হয়েছে বলে তিনি জানান।

এসব ইঞ্জিন মিটারগেজ লাইনে যাত্রী ও মালবাহী ট্রেনে সংযুক্ত করা যাবে।

শামসুজ্জামান জানান, বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের বহরে মোট ২৯০টি ইঞ্জিন রয়েছে। এর মধ্যে ১৪০টি পূর্বাঞ্চলের অধীনে। তবে চালু আছে ৯০টির মতো ইঞ্জিন । বাকিগুলো 'প্রায় অচল'।

ভারতের তারা টিভিতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা পদদলিত ! সরকারের ব্যবস্থা কি ? Bangladesh Flag dishonored in Indian Television 'Tara'!!!


ভারতের আকাশে বাংলাদেশের চ্যানেলগুলো নিষিদ্ধ । বাংলাদেশের নাটক যখন কোলকাতায় জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে, তখন আমাদের চ্যানেলগুলোকে বন্ধ করে দেয়া হয় ওখানে ।

পক্ষান্তরে আমাদের আকাশ থেকে শুরু করে জল-স্থল সর্বত্র দখল করে আছে ভারতীয় চ্যানেল এমনকি ভারতীয় নানা পণ্য । কোন এক অজানা যাদুমন্ত্রবলে আমাদের সরকারগুলো এখন পর্যন্ত ভারতীয় চ্যানেল বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করতে পারেনি । ভোটের রাজনীতি নিয়ে নিরন্তর হিসেব কষতে হয় যে রাজনৈতিক দলগুলোর তাদের পক্ষে সেটা সহজ না হবারই কথা । কারণ, বন্ধুরূপী ভারতপ্রভূর মনযুগীয়ে তাদের চলতে হয় ।

আরেকটি বিষয়ও তাদের ভয়ের কারণ, যে জনগণই ভোটের উৎস, সে জনগণের একটা শ্রেণী ভারতীয় চ্যানেল খায়, ভারতীয় চ্যানেল দেখতে দেখতে হাগু-মুতু করে এমনকি ঘুমায় । চ্যানেল বন্ধ করে সেই শ্রেণীর ভোটগুলো হারাতে চায়না সরকার ।

কিন্তু ভারতের চ্যানেলের দৌরাত্মে আমরা কি পাচ্ছি ? অবমাননা ? তারা টিভিতে জাতীয় পতাকা পদদলিত করবার একটি দৃশ্য -
তারা টিভি আগেও উস্কানীমূলক বক্তব্য দিয়ে এসেছে ।

২১আগষ্টের গ্রেনেড হামলায় তারা শেখ হাসিনার মৃত্যুর খবর পরিবেশন করে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিলো, বিডিআর ঘটনায় আগ বাড়িয়ে কিছু মানুষের নাম তারা প্রকাশ করেছিলো, পরবর্তীতে যাদের যুক্ত থাকার কোন প্রমাণ মিলেনি ।

বাংলাদেশের চ্যানেল বন্ধ করে যে পথ ভারত অনেক আগেই দেখিয়েছে, সে পথ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে শিক্ষা নেবার সময় এসেছে ।

তারা টিভি সহ ভারতের সব চ্যানেল বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক ।




লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): জাতীয় পতাক, বাংলাদেশ, ভারত, বন্ধুতা, বন্ধুত্ব, অবমাননা, Shipon, Abdur razzak shipon ;
প্রকাশ করা হয়েছে: দিন যায় কথা থাকে বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২৬

Three women's rights activists share Nobel Peace Prize


(CNN) -- Liberian President Ellen Johnson Sirleaf, activist Leymah Gbowee of Liberia and rights activist Tawakkul Karman of Yemen share this year's Nobel Peace Prize, the Norwegian Nobel Committee announced Friday.

They were chosen "for their nonviolent struggle for the safety of women and for women's rights to full participation in peace-building work," the committee said in Oslo, Norway.

"We cannot achieve democracy and lasting peace in the world unless women obtain the same opportunities as men to influence developments at all levels of society."

In an interview with CNN, Karman -- the first Arab woman to win the Nobel Peace Prize and one of the youngest recipients -- said she heard the news while demonstrating in the Yemeni capital, Sanaa.
Three share Nobel Peace Prize
Where is 2010's Peace Prize winner?
Gbowee talks about empowering women

"Congratulations to all the Yemeni people. I am so happy for the award. I believe this award is for all Yemenis, for all the Yemeni people, and for all Arab women," she said.

"This is a victory for peace in the Arab world, a victory for the peaceful revolution in Yemen."

A closer look at the Nobel Peace Prize

Johnson Sirleaf, Liberia's 72-year-old president and Africa's first elected female head of state, told CNN she was excited about the prize, which she said was shared by all her country's people.

"I'm accepting this on behalf of the Liberian people, so credit goes to them," she said. "For the past eight years, we have had peace and each and every one of them has contributed to this peace."

She said the peace that had ended 14 years of civil war should be attributed to the country's women.

They were "women from all walks of life who challenged the dictatorship of former President Charles Taylor and who stayed out in the sun and the rain working for peace in our country," she said.

Johnson Sirleaf, whose political resilience and tough reputation have earned her the nickname "Iron Lady," is campaigning for re-election.

The Harvard graduate's commencement address in high school in 1972 sharply criticized the government, a rare defiance in Africa, especially at the time. She has also worked at the World Bank and the United Nations.

Her historic 2006 election win was a major milestone for Africa, a continent dominated by male dictators who are referred to as strongmen. The mother of four sons published a book, "This Child Will Be Great" in 2008.

Liberian Information Minister Cletus Sieh told CNN that Johnson Sirleaf is a role model for many women in Africa.

Gbowee, a founder and executive director of Women Peace and Security Network-Africa, was also a recipient in 2009 of the John F. Kennedy Profile in Courage Award.

She was the focus of the documentary "Pray the Devil Back to Hell," which shows how women confronted Taylor with a demand for peace to end the bloody 14-year civil war.

She "mobilized and organized women across ethnic and religious dividing lines to bring an end to the long war in Liberia," the Nobel committee said, adding she also encouraged women's participation in elections.

"She has since worked to enhance the influence of women in West Africa during and after war," it said.

Jan Egeland of Human Rights Watch told CNN the Nobel committee had come up with a great prize that merged the efforts of Liberian women in achieving "momentous change" in their country with the vital role of women in the ongoing Arab Spring movement.

Rights group Amnesty International said the award would encourage women everywhere to continue fighting for their rights.
Past Nobel Peace Prize winners

In Yemen, Karman has played a leading role in the struggle for women's rights for democracy and peace, the committee said.

Karman is the president of Women Journalists Without Chains, a group campaigning for press freedom.

Abdu Ganadi, spokesman for Yemen's President Ali Abdullah Saleh, congratulated Karman but struck a warning note.

"We are happy that she won, but in the same time she needs to live up to the award and not take youths to protests in areas where it leads to bloodshed," he told CNN. "She has to be a caller for peace, not violence."

Mohammed al-Sabri, a spokesman for Yemen's opposition dialogue committee, highlighted her role in an ongoing protest involving more than 3 million young Yemenis, many of them women.

"Because of Karman, the world will have a different impression on Yemeni women," he said. "This prize is not only for her, but for all Yemeni women."

Mohammed Albasha, a spokesman for Yemen's embassy in Washington, D.C., told CNN: "To have the first Arab woman to win a Nobel Peace Prize be from Yemen is definitely an honor to all Yemeni women."

Prominent Yemeni human rights activist Khaled Al-Anesi, who is also heavily involved in anti-government demonstrations, said he was very happy Karman had won the award.

"I feel this is a reward for every Yemeni looking for peace, for freedom, for democracy," he said. "The Nobel Peace Prize will bring attention to our revolution, which doesn't have enough international attention and attention from the foreign media."

Yemeni online activist Atiaf Alwazir said it was "great news for Yemen."

"Tawakkol has become such a figure in the revolution. It's a prize for Yemen -- it's a prize for all Arab women and it's a show of international support and solidarity for the peaceful movement here," she said.

"I'm very happy she received this award, as a woman and as an activist. It shows that if you work hard enough, maybe the world will listen. I think the best thing about this is that it's for everybody.

"An award like this is really a way to restore faith in the peaceful movement and to give people moral support. After nine months, people here are tired, and this gives people hope."

A profile of Karman by Time magazine describes the mother of three as "Yemen's most active activist."

As well as leading demonstrations demanding freedom of speech, she can often be seen trying to get other protesters out of jail. "It's a place she is familiar with as well, having been there several times herself," the profile says.

The Norwegian Nobel Committee said it hopes that the prize will help end suppression of women in many countries and to "realize the great potential for democracy and peace that women can represent."

The award, which includes a cash prize (10 million Swedish kronor, or about U.S. $1.4 million) will be shared in three equal parts among the winners, the committee said.

"This Nobel Peace Prize recognizes what human rights activists have known for decades: that the promotion of equality is essential to building just and peaceful societies worldwide," said Amnesty International Secretary General Salil Shetty in a statement.

"The tireless work of these and countless other activists brings us closer to a world where women will see their rights protected and enjoy growing influence at all levels of government."

European Council President Herman Van Rompuy and European Union President Jose Manuel Barroso congratulated the winners.

They issued a statement saying the prize is "recognition of the pivotal role that women play in the peaceful settlement of conflicts and democratic transformation throughout the world. This is a victory for a new democratic Africa and for a new democratic Arab world that live in peace and respect for human rights."

Last year, Chinese dissident Liu Xiaobo won the prize but could not attend the award ceremony. The political activist and longtime critic of communist rule in China is serving an 11-year prison term for what the Chinese government calls "inciting subversion of state power."

Debate: Has President Obama lived up to his Nobel Peace Prize?

U.S. President Barack Obama won for what the committee called "his extraordinary efforts to strengthen international diplomacy and cooperation between peoples" in 2009.

Swedish poet wins Nobel literature prize

Nobel prizes in literature, chemistry, physics and physiology or medicine were awarded this week.

Nobel goes to scientist who knocked down 'Berlin Wall' of chemistry

The Nobel Peace Prize is awarded by a committee of five people chosen by Norway's parliament and is named for Alfred Nobel, a Swedish scientist and inventor of dynamite.

Nominations come from lawmakers around the world, university professors, previous Nobel laureates and members of the Nobel committee.

BGB Arrests BSF Intruders In Benapole


Two BSF personnel have been arrested from the Bangladesh-India border in Daulatpur area of Benapole, Jessore. The arrests were made in Thursday afternoon.



The troops have been identified as Vijay Singh and M.K. Ravat, both carrying Indian manufactured INSAS rifles, copy of the Belgian FN FAL semi automatic rifles. The rifles were loaded with ammunition and were carrying BSF serial numbers 302 and 338.


...
M.K. Ravat and Vijay Singh, held by Border Guards Bangladesh (BGB) breaching into Jessore.

As this report was being written, negotiation between the two border security forces was underway to handover the Indian armed troops, who were found to have breached into the Bangladeshi territory.



Daulatpur frontier in Jessore proved to be fatal for the Bangladeshi nationals as at least eight Bangladeshis were shot to death by the Indian border security forces this year.



Arrests of the Bangladeshis in the frontier is rare as almost all of the caught in BSF patrols get shot to death, most of them while being inside Bangladeshi territory.


...
Two BDR personnel, Hannan Sarker and Krishnapada Saha, were gunned down in Durlabhpur border of Chapainawabganj district in July 2008 by BSF assailants breaching some 1300 yards into Bangladesh in the same manner the two did on Thursday before getting caught.

Illegal bilateral trades between Bangladeshi and Indian nationals at the frontier make it one of the most disturbed border in the region, where BSF mostly conclude cases by shooting Bangladeshi nationals.



A recent resolution by the Indian government made their border guards carry non-lethal weapons, which also did not stop the killing as three Bangladeshis died by stoning since this May.



However the weapons recovered from the breaching BSF personnel, a licensed and copied version of the famous Belgian riffle, were found to be able to kill.



Some 1,000 Bangladeshis were killed by shooting or torture or both in hands of the Indian BSF in last eleven years, Human Rights Watch and Amnesty International mention in their separate records.

Housing is a Human Right-Amnesty International

Slums: Human Rights Live Here

People living in slums experience a staggering number of human rights violations: more than 1 billion people are routinely denied adequate housing, safe water, sanitation and drainage, electricity, health and education. They face the constant threat of violence, and forced eviction. Learn about their rights and how they could be enforced to help break the cycle of poverty.

Almost 1 billion people, across all continents, live in slums. These communities, where residents live, work, and raise their children, are characterized by grossly inadequate housing and living conditions, lack of basic services, and overcrowding. In some countries, people living in slums also experience high levels of violence – both from the police and criminal gangs.

Governments are failing in their duty to ensure that the human rights of those who live in these communities are fulfilled.

More and more people are being forced to live in slums and informal settlements. Disinvestment in rural areas, conflict, natural disasters, climate change, forced evictions and corporate land grabbing continue to force people to migrate to urban areas where affordable housing is scarce.

Price of peace by Murtaza Razvi


The new nexus is now complete: while the US, Afghanistan and India will fight the Taliban, Pakistan would look for making peace with the Islamist militants. Following last week’s courageous overtures made to the militants by the All Parties Conference in Islamabad, the Tehrik-i-Taliban Pakistan, the killer of Benazir Bhutto and thousands of nameless Pakistanis and the terror outfit that works closely with al Qaeda and blows up shrines and schools, has responded positively to Pakistan’s ruling elite’s proposal, but with only two conditions.

These are: sever relations with the US and enforce Sharia laws (of the kind that only they would dictate). The same Sharia laws which allow rich Raymond Davises of the world to pay blood money and walk free after committing murder in cold blood, or let the victims of rape languish in jail for want of evidence to prove the assault while the perpetrator walks free. Besides, we know what else they entail: flogging young girls in the street for stepping out of the house; shutting down girls’ schools; blowing up shrines; taking cable TV off the air; banning all performing and visual arts; training militias to wage jihad to reclaim Kabul and Delhi, besides Kashmir, of course, and hopefully planning a new assault on America.

Pakistan now seems to be creating a strategic depth it sought in Afghanistan in its own homeland proper. Way to go! What India has been accusing us of doing to ourselves and the world is now confirmed and endorsed by Pakistan’s politicians and the civil-military establishment. We’re finally at peace with the terrorists and can’t wait to call them to the mainstream.

We’ve been talked and walked into this under the very nose of the ISI, the government and the brave, emerging popular leaders like Imran Khan. Who needs a Maududi anymore, you may ask? On the flip side, who needs Jinnah and his minorities and the women whom he had assured of equal rights? Pakistan’s plunge into Talibanisation is a willing journey into a bottomless pit, where the nation will reside happily ever after with its mighty nuclear arsenal intact and in safe hands. What a vision.

And pray who will be our strategic partners in this holy endeavour? The great People’s Republic to the north and the Islamic Republic to the west? Not a fat chance because neither is as suicidal as we may be deluded to believe. Keep messing up in Xinjiang and keep killing the Shia Hazaras as an article of faith and you’ll see how the two great friends will also leave you to your own devices.

Ironically, democratic Pakistan today is dangerously set to embark on an isolation plan that will be the envy of the nutcases running North Koreas and Myanmars of the world, that is, if Imran Khan’s great vision of making peace with the Taliban is to prevail. Even Hamid Gul sounded cautious and worried on TV the other day after seeing the consensus behind closed doors in Islamabad. That was not what even the hawkish likes of him sought for Pakistan, which is now in Hamid Karzai’s ominous words, a twin sibling to his Afghanistan. President Zardari confirmed the sibling rivalry by decrying the fact on The Washington Post’s Op-Ed the other day by complaining that America gave more money to Kabul than it ever did to Islamabad.

Meanwhile Obama seems to be in no mood to listen, and has repeated the same mantra of ‘do more’ to contain the dirty Haqqanis in Afghanistan. Where in this new emerging order of things does Pakistan fit today, you may well ask? A quick glimpse into our obsessive compulsive streak in matters worldly and other worldly came on Thursday as the Supreme Court announced its judgment on the Karachi killings and the law and order case, which it had taken up in public interest. The learned chief justice started off by saying that Islam takes a very serious view of a killing. Pray, tell, which religion or legal system in the world does not?

Yet, we know it is not the fear of Allah that deters people from killing fellow human beings: Iraq and Afghanistan are shining examples of people killing one another in the name of God. Pakistan does not lag too far behind, where the killing of Shia Hazaras and Ahmadis comes as an article of faith to those with whom the state now wants to make peace.

Can peace ever be built on the debris of justice; with or without God being part of the equation?

Thursday, October 6, 2011

Jon Stewart: Mainstream Media Coverage of Occupy Wall Street Went From "Blackout" to "Circus"-AlterNet

Jon Stewart did an absolutely epic segment on Occupy Wall Street last night. He discussed the mainstream media's coverage of the protest, saying that the MSM "moved its coverage dial from 'blackout' to 'circus.' But those are the only two settings it has." He also touched on the hypocrisy of blaming the protesters for being "muddled and incoherent": no, media, "that's your f*cking job."

All that, a joke about masturbating to the Constitution, and a sob story about how protesters delayed a news man from eating his steak dinner, right here....

An Interview with Pharmacologist David Kroll On synthetic marijuana, organic medicines, and drugs of the future


Back in July, Addiction Inbox ran a fascinating 5-question interview with clinical and research psychologist Vaughan Bell. The post touched on abnormal brain function, drugs, hallucinations, and addiction. It was a blast.

The huge and multi-talented staff here at Addiction Inbox has hopes of making this a semi-regular feature, since there is no shortage of interesting and accomplished people out there who can sometimes be successfully pestered into answering broad-ranging questions about drugs and addiction for an obscure science blog.

Herewith, a 5-question interview with pharmacologist David Kroll, Ph.D., Professor and Chair of Pharmaceutical Science at North Carolina Central University in Durham, and a well-known blogger in the online science community.

A cancer pharmacologist whose field is natural products—he’s currently involved in a project to explore the potential anticancer action of chemicals found in milk thistle and various sorts of fungi—Dr. Kroll received his Ph.D. from the University of Florida, and completed his postdoctoral fellowship in Medical Oncology and Molecular Endocrinology at the University of Colorado School of Medicine. He went on to spend the first nine years of his independent research and teaching career at the University of Colorado School of Pharmacy, where he taught all aspects of pharmacology, from central nervous system-active drugs, to anticancer and antiviral medications. He has also worked as a research pharmacologist for the Research Triangle Institute, and for SmithKline and French Laboratories. He’s responsible for Terra Sigillata—a natural products pharmacology and chemistry blog—and Take As Directed, his personal blog. He is also co-author of Breast Cancer Recurrence and Advanced Disease: Comprehensive Expert Guidance.


1. You’ve been writing about the new synthetic marijuana products on your blog, Terra Sigillata, since they first leaked into the drug underground. Can you briefly explain the origin of these “fake” cannabis chemicals, and the work done by the Huffman lab?

Every area of CNS pharmacology has chemists who try to figure out the smallest possible chemical structure that can have a biological effect. In fact, this is a longstanding practice of any area of pharmacology. Huffman was an excellent chemist who in the 1990s was trying to figure out the most important part of the active component of marijuana that might have psychotropic effects. These compounds made by him and his students, surprisingly simple ones, I prefer to call cannabimimetics since they mimic the effect of the more complex cannabinoids in marijuana. These basic chemistry and pharmacology studies are what ultimately lead to new drugs in every field - a facet of chemistry called "structure-activity relationships" or SAR.

But since they are simple, they are relatively easy to make - some of Huffman's work at Clemson was actually done by undergraduate chemistry majors. So, it was no surprise that they would be picked up by clandestine drug marketers, even though cannabis (UK) and marijuana (US) are freely available. The attraction to users was, until recently, that Huffman compounds (prefixed with "JWH-" for his initials) could not be detected in urine by routine drug testing. Hence, incense products containing these compounds have been called “probationer's weed.”

2. In a recent guest blog post for Scientific American titled “Drugs from the Crucible of Nature,” you remind us that several hundred common drugs are modified natural products. What stands in the way of discovering, isolating, and testing more of these plant drugs?

Fully 25% of all pharmaceuticals can trace their roots to natural products: chemicals made by plants, bacteria, fungi, and marine creatures that possess biological effects in mammals. The first ones we recognized as humans were those which altered our perception of reality or our ability to adapt to the strenuous, pre-modern life: hallucinogens for religious purposes and stimulants to support physical activity and suppress hunger. Over time, we found other drugs that treated pain (opiates), heart failure or "dropsy" (digitalis), or cancerous lesions (podophyllin from the Penobscot Native Americans).

We know today that natural products have much greater chemical diversity than drugs made by man and are useful additions to the study of new drug targets. However, naturally-occurring drugs sometimes have major drawbacks: they are difficult to make in the laboratory or require large amounts of their natural source to be commercially viable, they can have undesired effects that may not be apparent from traditional uses, or they require chemical modifications to be safer, more resistant to metabolism, and to become patentable intellectual property.

Over the last 10-15 years, the short-term, investor- and market-driven view of pharmaceutical companies has led the big firms to eliminate their natural product research programs. Today, much of the discovery of naturally occurring drugs has been left to academic researchers and small companies where many former pharma researchers reside. Once we get compounds that may be viewed as "druggable" by the pharmaceutical industry or the National Cancer Institute (in the US), they can then move to clinical trials.

3. Psychoactive plant drugs like the poppy played a major role in the development of modern pharmacology and neurology. One school of thought says that psychoactive drugs are overprescribed, addictive, and ineffective panaceas. The other side views such drugs as targeted, effective, and increasingly sophisticated treatments for diseases once thought to be untreatable. Have we become a nation of crazed pill heads, or is this simply pharmaceutical medicine on the march?

I have a middle-of-the-road view on this topic. As you know (and my blog readers will know) my father suffered from alcoholism that was comorbid with clinical depression. Real, biochemically-based depression has been undertreated in Western societies, in part due to the stigma that admitting mental disorders is somehow viewed as compromising one's intellect. Nothing could be farther from the truth, of course. Some of the most brilliant and creative minds in all fields have suffered from depression, mania, and, sadly, ended their lives early by suicide.

So, drugs certainly have their place for those unfairly dealt a hand of bad brain biochemistry. We should not view this as any worse than getting the bad genes for hypertension or diabetes. The problem seems to be those with mild-to-moderate psychiatric disorders, many of which can be managed without drugs but that require personal effort in the form of psychotherapy, cognitive behavioral therapy, or other flavors of hard, personal work. As Americans, what do we want? The hard work or the pill? If we want to lose weight, do we want exercise, caloric restriction, or a pill? Hence, we are the ones who are complicit with pharmaceutical companies. We want the pill rather than the hard work and the companies supply that demand. Anyone who doesn't realize that we as a society facilitate what we demonize in pharmaceutical companies is just simply in denial.

4. It’s increasingly obvious that our legal and cultural approaches to addictive drugs have not been successful. What’s your take on the drug war, and on the problematic distinction between “legal” and “illegal” drugs of abuse?

My primary research field is cancer drugs, but my teaching brings me into the realm of drugs of abuse, simply because so many of those drugs are naturally-occurring. So, my views must be taken in that perspective. In the US, I think that it is morally difficult to justify the legality of addictive drugs like alcohol and tobacco while restricting other psychoactive compounds. I do not advocate for other drugs to be used recreationally. I just feel that US laws need to be consistent. Our experiment with criminalizing alcohol was an abysmal failure that fostered organized crime. Our continued experiment with criminalizing other drugs has been equally a failure. However, I am very much against a libertarian argument that society should be free to determine what they want because, frankly, many drugs impair one's decision-making ability.

But I like your question: many drugs declared illegal for recreational use are among the most useful therapeutics for pain, especially the pain associated with surgery and cancer. My greater humanistic concern is that our society's zero tolerance approach to drugs that "could" be illegal is that people who need them for their desired effect often go without. Undermanagement of pain is the major casualty of the war on drugs. No, let me fix that. People who suffer unnecessarily from pain when useful drugs could be used are the major casualties of the war on drugs.

5. What’s going on in pharmaceutical research these days that has you excited?

When I was graduating with my toxicology degree in 1985 from the Philadelphia College of Pharmacy and Science, I asked my chairman Dr. Gary Lage where I should expect new drugs to come from. His words of wisdom were that I should pay close attention—not to drug companies, but rather to major advances in physiology. Learning that the kidney played a role in red blood cell count led to the use of erythropoeitin for anemia caused by renal failure and chemotherapy.

Today, I see major drug targets in the epigenome—the part of genetics that is affected by environmental influences. We are all stuck with the static part of our inherited DNA—the exact base sequences and their polymorphisms and mutations. However, we're learning that those things can be modified by diet, environmental exposures, and, yes, drugs. The epigenome is a broad target for a multitude of diseases, never more complicated but never more promising.

Pulitzer Winners Go Behind the Scenes of Their Stories Reaching for the high-hanging fruit By Alysia Santo

Four of this year’s Pulitzer Prize winners visited the Columbia University Graduate School of Journalism last night to discuss their winning stories, which they found “hiding in plain sight.” Moderating the discussion was three-time Pulitzer winner Walt Bogdanich, who opened the talk with Jeff Gottlieb and Ruben Vives of the Los Angeles Times. Winners of the Public Service prize for their investigation into the corrupt city government of Bell, California, the probe produced a total of 200 stories. At the start of their reporting, the pair were given the run-around while requesting documents at city hall.

After threatening to sue if their information request was not fulfilled, Gottlieb and Vives received a seemingly ominous invitation: come and get the documents, in person, at nearby Little Bear Park, from city manager Robert Rizzo himself. It even induced a bit of paranoia; Vives envisioned a white van pulling up and kidnapping him from the parking lot. The story’s scope became apparent when a cohort of city officials, including Bell police officers, showed up to confront the reporters. Eight people were eventually indicted as a result of the story. With all the intimidation aimed in their direction, the two stressed the importance of having a newspaper backing them up, “as opposed to the cliché of the blogger sitting in his underwear writing,” said Gottlieb. “It’s too easy to push those people away.”

Amy Ellis Nutt received the Feature Writing prize for her Star-Ledger story, “The Wreck of the Lady Mary,” about a puzzling fishing boat accident that killed six men. Her reporting took her almost eight months, as she immersed herself into the boating world. She even spent thirteen hours on a fishing boat, which helped her sift through the different theories that were floating around. Tales of ten to twelve foot waves sinking the boat seemed wrong; it appeared a completely normal condition to the fishermen. Also, at night on the boat, she noted that the bright lights of the ship made seeing into the distance almost completely impossible. Keeping different piles of notes for each theory put forth, she concluded that the ship was most likely hit by a large cargo ship, which then steered away, leaving the fishermen to die. A line from a mariner she spoke to for the story sums up the investigative challenges: “There are no skid marks on the ocean,” he said.

It took three years for Paige St. John to complete her comprehensive Sarasota Herald-Tribune report on ineffective property insurance in Florida, where homeowners went essentially unprotected every hurricane season. Many companies simply didn’t have the funds to insure people. Insurance is one of the less-prized beats among journalists, and St. John described becoming so overwhelmed by the complexity of the story that she would wake up in cold sweats, feeling that she had taken on more than she could handle. Many sources were reluctant to talk, and when they did, their jargon was too thick to comprehend. She described listening to her tapes in the car, liking it to the “Rosetta Stone” approach. She learned the lingo of insurance that way, realizing that she was actually listening to these executives “confess their greed in their own language.” Her advice for getting the chance to take on a story this big? “Don’t ask for three years up front,” she said with a laugh.

Empathy for ‘stranded Pakistanis’ in Bangladesh




The older generation are still dreaming to come to Pakistan but the younger lot are willing to become Bangladeshi citizens,” Shahriar Kabir.



LAHORE: A Bangladeshi civil society activist and scholar has sought an initiative by the Pakistan government to bring its stranded citizens home, who are in United Nations camps in his country.

“They were well-off when they migrated from India in 1947 but now some 300,000 of them are living in very bad conditions in refugee camps, which is very tragic and I have sympathy for them,” maintains Shahriar Kabir currently on a visit to Pakistan.

After the 1971 liberation war, these non-Bengalis refused to accept Bangladesh’s citizenship and had to be shifted to camps set up by the UN. “The older generation are still dreaming to come to Pakistan but the younger lot, especially who were born after 1971, are willing to become Bangladeshi citizens. They don’t even understand Urdu and speak the Bengali language.

“In fact, there are very few people in my country who can understand or speak Urdu. It is treated as a foreign language like Hindi and is among the endangered Asian languages in Bangladesh. I asked the younger generation (of stranded Pakistanis) why are you forgetting Urdu? There is a campaign in our country that every one has the right to have primary education in one’s mother language but they have not approached the government in this regard yet,” said Kabir who is on his third visit to Pakistan and second one to Lahore.

“I have emotional attachment with Lahore. I have visited Minar-i-Pakistan, Badshahi Mosque and the Fort but the old city fascinates me more. It is like old Dhaka and old Delhi. Karachi is a cosmopolitan city and has characters like Bombay (Mumbai). Lahore has a distinct culture that we have read in Urdu literature. Lahore has become greener and cleaner than it was five years ago — at least the areas I have visited in 2005 and now,” he said.

Lahore had a good film industry during British period and movies produced here had been as good as that of Bombay. “There was A.J. Kardar’s Jagga Hua Sawera, the first and only Pakistani movie that got award at the Moscow Film Festival. To me, it was the best film produced in Pakistan. Ironically, we don’t have any print of the maiden colour movie ‘Sangam’ and the first cinema scope ‘Bahana’ in Bangladesh,” said Kabir who is a senior journalist and a documentary filmmaker.

There was a backlash after the 1965 war and screening of Indian films was stopped here. It was a huge loss to the film industry of Lahore as it artistically suffered a lot. A huge market for films was lost after creation of Bangladesh. “But now good films like Khuda Ke Leay and Bol are being produced here,” he said.

Bangladesh, he said, has a vibrant civil society and middle class which Pakistan lacks. In the recent elections in Bangladesh, there were 15 million new registered voters, mostly youth and a majority of them voted for the secular political forces now in power.

“A secular democracy is a distant dream in Pakistan because of a strong kinship or tribal mindset, having its negative and positive aspects. It is stronger than Taliban but is hindering democracy that should be strengthened here,” said Kabir.
In Bangladesh, it has become a movement to protect the rights of minorities.

Individuals like Asma Jehangir have been struggling for the right of the marginalised segments in Pakistan. People like Aapa Tahira Mazhar Ali Khan and Naseem Baji struggled a lot against genocide of Bengalis and highlighted their sufferings. The Bangladesh government has decided to honour the two rights activists. “Since Aapa may not make it to Bangladesh owing to her health, our High Commissioner will be visiting Lahore in December next to confer the award.

“Army takeovers are not good but Gen Musharraf attempted to liberalise Pakistani society by re-introducing cultural activities. Economic activity was seen during his regime and highways were built that even India and Bangladesh don’t have.

A road is priority number one to begin social development,” he said.

Most countries in South Asia have directly been affected by religious extremism and militancy. An effective network of secular civil society forces at the South Asian level can counter the strong presence of religious extremism in the region. No single government can uproot religious extremism from the region. All should be united to end religious militancy.

“Sufism can also play an important role in countering militancy and creating a peaceful atmosphere. Sufism has deep roots in society of subcontinent and Sufis spread Islam in the region because Sufis never distinguished between a temple and a mosque,” said Kabir and suggested holding a regional conference on Sufism in Pakistan.

Of brothers and friends- India-Afganistan relation




Although Afghan President Hamid Karzai stated that the Strategic Partnership Agreement between Afghanistan and India will not affect ties with Pakistan, it is clear that this has already started being perceived with suspicion.

The dynamics of the region, the tension between the two neighbours and the US-led war on terror could possibly lead to further obstacles aggravated by this pact.

Karzai said that Pakistan is a “twin brother” and India is a “great friend”. He also said that he doesn’t expect this relationship to go beyond Afghanistan and India. However, there remains too much distrust between the “twin brothers” to actually believe various statements issued by each other’s offices.

Can Pakistan continue to focus on working mutually with Afghanistan to battle militancy as opposed to investing itself further in the realm of mistrust?

Although this agreement between Pakistan’s two neighbours is nothing new, will it cause further tension in its own relationship with these nations?

Most of all, will this agreement with India really have no impact on the Pak-Afghan relationship?

PRESS RELEASE - JATIYO PARTY AT COX'S BAZAR

PRESS RELEASE- JATIYO PARTY AT COX'S BAZAR

AMRA MUKTIZODHDHAR SANTAN [NEXT GENERATION OF FREEDOM FIGHTER]

Bangabandhu Parishad

Bangali Jatiyobad Parishad

Jatiyo Ganatantrik League

Bangladesh Sanatan Dharma Combined Parisad

Wednesday, October 5, 2011

Press release

Commiunication disconnected from Dhaka with Chittagong-Sylhet

নরসিংদী, অক্টোবর ০৫ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- নরসিংদীর ঘোড়াশালে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল পথে মালবাহী ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

বুধবার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে ঘোড়াশালের আপ পয়েন্টে ট্রেনটির দুটি বগি লাইনচ্যুত হয় বলে জানিয়েছেন রেলওয়ের নরসিংদীর স্টেশন মাস্টার মরণ চন্দ্র দাস।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "মালবাহী ট্রেনটির দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ায় ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম-সিলেটের রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।"

উদ্ধার তৎপরতা চলছে বলেও জানান তিনি।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিতর্ক এ ব্যবস্থা বাতিল হয়েছে, এ কথা আদৌ সঠিক নয় urgument on Care Taker government

Moniruzzaman Mian
October 5, 2011, 2:28 pm


আমার স্মৃতি যদি আমাকে বিভ্রান্ত না করে, আমার মনে হয়, নির্বাচন অনুষ্ঠানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা প্রথম আসে জামায়াতে ইসলামী নামক দলের প্রধান গোলাম আযমের একটি মুদ্রিত লিফলেট থেকে, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকায় আমাদের বাসায় বাসায় দরজার নিচ দিয়ে বিতরণ করা হয়েছিল। ঘটনাটি আশির দশকের প্রথম দিকের কোনো এক সময়ের। ওই সময় তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তাঁর ক্ষমতা গ্রহণকে সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়ার জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগ নিচ্ছিলেন।





রাষ্ট্রপতির দেওয়া সেই টোপ বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গলাধঃকরণও করেছিলেন, আবার উদগিরণ করেছিলেন। কিন্তু বিগত দিনের সেসব কথা এখনকার সংকটময় মুহূর্তে না আনাই ভালো।






সে যা-ই হোক, সে সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে তৎকালীন মিলিটারি শাসনের বিরুদ্ধে একটি শক্ত জনমত গড়ে ওঠে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জোটভুক্ত হয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে সম্মত হয়। সব দলের সমঝোতার মাধ্যমে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ এক অভিনব পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।






তাঁর তত্ত্বাবধানে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি দেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন দল বিএনপি ১৪০টি আসনে নির্বাচিত হয়ে সংসদে সর্ববৃহৎ দল হিসেবে সরকার গঠন করে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজনীতিতে নবাগত খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন দলের এই বিপুল বিজয়ের কারণ তাঁর সামরিক শাসনবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ। যে জন্য তিনি বারবার এরশাদের প্রস্তাবিত নির্বাচন বর্জন করেছেন। তাঁর এই অনমনীয়তা তাঁকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে যায়। তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর সংবিধান সংশোধন করে আবার সংসদীয় সরকার পদ্ধতি ফিরিয়ে আনেন। অর্থনীতির ক্ষেত্রেও তাঁর সরকার যথেষ্ট সফলতা অর্জন করে। গ্রামগঞ্জে বিবিধ ক্ষেত্রে বিএনপি সরকারের অর্জন বিস্তারিত উল্লেখ করা থেকে আমরা বিরত থাকতে চাই।






১৯৯৩, '৯৪ ও '৯৫ সালে আমি দেশের বাইরে কূটনীতিকের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলাম। যে গুটিকয় পত্রপত্রিকা ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগের মধ্যে দূতাবাসে পাওয়া যেত, সেগুলোই ছিল দেশের খবর জানার উৎস। ১৯৯৩ সালের শেষের দিকে অথবা '৯৪-এর প্রথম দিকে হঠাৎ করে এক পত্রিকায় দেখলাম তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আন্দোলন শুরুর খবর। এই আন্দোলন তুঙ্গে যখন উঠেছে, তখন কমনওয়েলথ সেক্রেটারি চিফ এমেকা এলেন ঢাকায়। তিনি আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দুই বিশিষ্ট মহিলার সঙ্গে চলতি সংকট ও তার থেকে উত্তরণের বিষয় আলোচনা করলেন। পরে তিনি লন্ডনে ফিরে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অথবা সেই সময় গভর্নর জেনারেল হিসেবে নিয়োজিত স্যার নিনিয়ানকে তাঁর প্রতিনিধি করে পাঠালেন।





স্যার নিনিয়ান ব্যাপক আলাপ-আলোচনাও করলেন, কিন্তু একদিন এক সংবাদ সম্মেলন করে যা বললেন, তা মোটামুটি এ রকম:






'সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পর আমি কিছু প্রস্তাব রেখেছিলাম।' তিনি আরো বললেন, 'আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই প্রস্তাবে যদি সবাই সম্মত হতো এবং এগুলো যদি বাস্তবায়ন করা যেত, তাহলে বর্তমান অচলাবস্থা দূর করা সম্ভব হতো।' প্রসঙ্গক্রমে স্যার নিনিয়ান জানালেন যে সরকারপক্ষ তাঁর প্রস্তাব মেনে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তিনি কিছুটা হতাশা প্রকাশ করে কনফারেন্স ত্যাগ করেন এবং সস্ত্রীক বাংলাদেশে এক মাস অবস্থানের পর ১৪ নভেম্বর স্বদেশে ফিরে যান। আওয়ামী লীগ অবশ্য স্যার নিনিয়ানের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।






কেমন ছিল আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াত ও আরো কয়েকটি দল-সহযোগে আন্দোলনের রূপ? এ সম্পর্কে কিছু বলা দরকার, যা নিম্নে বর্ণিত হলো।



বিভিন্ন সময় পালিত হরতাল, অবরোধ ইত্যাদির তারিখসহ বিবরণ দেওয়া হলো-





১৯৯৪ সাল



২৬ এপ্রিল (হরতাল), ১০ সেপ্টেম্বর (অবরোধ), ১১, ১২ ও ১৩ সেপ্টেম্বর (হরতাল), ২৭ সেপ্টেম্বর (অবরোধ), ৩০ নভেম্বর (অবরোধ), ৭ ও ৮ ডিসেম্বর (হরতাল), ২৪ ডিসেম্বর অবরোধ, ২৯ ডিসেম্বর (অবরোধ)।




১৯৯৫ সাল

২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি (হরতাল), ১৯ জানুয়ারি (অবরোধ), ২৪ ও ২৫ জানুয়ারি (হরতাল), ১২ ও ১৩ মার্চ (লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল), ২৮ মার্চ (ঢাকা অবরোধ), ৯ এপ্রিল (৫ বিভাগে হরতাল), ২ ও ৩ সেপ্টেম্বর (লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল), ৬ সেপ্টেম্বর (সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ১৬, ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর (লাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল), ৭ ও ৮ অক্টোবর (পাঁচ বিভাগে লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল), ১৬, ১৭, ১৮ ও ১৯ অক্টোবর (লাগাতার ৯৬ ঘণ্টা হরতাল), ৬ নভেম্বর (ঢাকা অবরোধ), ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫ ও ১৬ নভেম্বর (প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ৯, ১০ ও ১১ ডিসেম্বর (লাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল), ১৭ ডিসেম্বর (সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ৩০ ডিসেম্বর (দেশব্যাপী অবরোধ)।




১৯৯৬ সাল

৩ ও ৪ জানুয়ারি (লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল), ৮ ও ৯ জানুয়ারি (লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল), ১৭ জানুয়ারি (সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ২৪ জানুয়ারি (সিলেটে ১১ ঘণ্টা হরতাল), ২৭ জানুয়ারি (খুলনায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ২৮ জানুয়ারি (খুলনায় অর্ধদিবস হরতাল), ২৯ জানুয়ারি (ঢাকায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ৩০ জানুয়ারি (চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল), ১ ফেব্রুয়ারি (বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় হরতাল), ৩ ফেব্রুয়ারি (অর্ধদিবস হরতাল), ৭ ফেব্রুয়ারি ফেনীতে (সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত হরতাল), ৮ ফেব্রুয়ারি (ফেনীতে হরতাল), ১০ ফেব্রুয়ারি (রাজশাহীতে হরতাল), ১১ ফেব্রুয়ারি (সিরাজগঞ্জে হরতাল), ১৩ ফেব্রুয়ারি (দেশব্যাপী অবরোধ), ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি (দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার হরতাল), ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি লাগাতার (অসহযোগ), ৯ থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত লাগাতার ২২ দিন অসহযোগ।








এসব কর্মসূচির খবর সে সময় বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশিত হয়। দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত কয়েকটি প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো:





অবরোধ সংঘর্ষ: পুলিশ সাংবাদিক গুলিবিদ্ধ





স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে শনিবার রমনা, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, জিরো পয়েন্ট ও গুলিস্তান এলাকায় সংঘর্ষে ১১ জন পুলিশ, কয়েকজন সাংবাদিকসহ বহু লোক আহত হয়েছে।




দুটি দলের আহূত কর্মসূচি চলাকালে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশ বাংলাদেশ সচিবালয়ের চারদিক, মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট মাজার, পল্টন মোড়, বিজয়নগর, গোলাপ শাহ মাজার ও জিপিওর সামনে ব্যারিকেড দেয়। অবরোধ আহ্বানকারী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির কর্মীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর জন্য বিভিন্ন পয়েন্টে সহিংসতার আশ্রয় নেয়। পুলিশ তাদের ঠেকাতে গেলে তারা নির্বিচারে পুলিশের প্রতি ইটপাটকেল ও ককটেল নিক্ষেপ করে। পল্টন মোড়ে জাতীয় পার্টির কিছু কর্মী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে। আওয়ামী লীগের কিছু সমর্থক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দেয়ালের বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলে। গুলিতে আহত ফটোসাংবাদিক শাহাদাত হোসেন ইবনে সিনা ক্লিনিকে চিকিৎসা নেন। কনস্টেবল শহীদুল ইসলামকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে (দৈনিক বাংলা, ১১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪)।




নির্বাচনবিরোধীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যালট বাঙ্ ও ভোটের সরঞ্জাম লুটপাট, ভোটকেন্দ্র ও প্রার্থীর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। কোনো কোনো জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসারদের অপহরণের ঘটনাও ঘটেছে।...(দৈনিক বাংলা, ১৬ ফেব্রুয়ারি '৯৬)।




প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নির্বাচনী সফরের প্রতিবাদে খুলনা ও বাগেরহাটে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর আহ্বানে ২৭ জানুয়ারি সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হরতাল পালিত হয়। হরতাল চলাকালে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে খুলনায় কামাল (১৪) নামের একজন নিহত ও ৭৫ জন আহত হয়।




প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁর নির্বাচনী এলাকা ফেনী সফরের প্রথম দিন ৬টা-৩টা হরতাল ও কালো পতাকার সম্মুখীন হন। তাঁর গাড়িতে বোমা হামলা হয়েছে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত এ হরতালের ডাক দেয় (দৈনিক সংবাদ, ৮ ফেব্রুয়ারি '৯৬।








কিন্তু কেন এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল? এর উত্তর খুবই সহজ ও সরল। সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো রূপরেখা যেমন ছিল না, তেমনি তা সংবিধান অক্ষুণ্ন রেখে প্রতিষ্ঠিত করাও সম্ভব ছিল না। অন্যদিকে যেহেতু আন্দোলনকারীদের সব সংসদ সদস্য (১৪৭ জন) পদত্যাগ করেছিলেন, সেহেতু সংবিধানের সংশোধনী আনয়নও সম্ভব ছিল না। কেননা ওই পবিত্র দলিলটির মৌলিক কোনো বিষয় সংশোধন করতে হলে প্রয়োজন দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতি। বিএনপি সরকার তাই নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ পুনর্গঠিত করে সংবিধানে সংশোধনী আনয়নের উদ্দেশ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করল। কিন্তু আন্দোলনকারীরা ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন করে নির্বাচন বানচালের সিদ্ধান্ত নিল। প্রাণভয়ে স্বভাবতই খুব বেশিসংখ্যক ভোটার এলেন না ভোটকেন্দ্রে। কিন্তু কোনো উপায় ছিল না সরকারি দলের হাতে। সরকার বিরাট ঝুঁকি নিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান করেছে, তা তো আর পেছানো যায় না। তাই সরকার গঠন করে সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিল পাস করে আইন প্রণয়ন করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া তাঁর এবং তাঁর সরকারের পদত্যাগপত্র দাখিল করলেন। বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে তিনি এক বিশাল সমাবেশে বক্তব্য দিলেন। সমাবেশের জনসমাগম থেকে খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা যে কিছু কমেনি তা বোঝা গেল।






যে দল তাদের সহযোগী অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠনের সহযোগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের জন্য দেশে একটি লঙ্কাকাণ্ড বাধিয়েছিল, সেই দলটি যখন রাষ্ট্রক্ষমতায়, তখন বলছে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যেহেতু উচ্চ আদালত বাতিল করে দিয়েছেন, তখন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কিছু করা সম্ভব নয়_এ যুক্তি যে অচল তা আইন বিশেষজ্ঞরাই বলছেন। প্রকৃতপক্ষে কদিন আগে টিভিতে দেখলাম, এ বিষয়ে আলোচনার সময় ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের মতো খ্যাতনামা আইনবিদ অত্যন্ত স্পষ্ট করে বললেন যে রায়ে এ কথাও বলা আছে যে আগামী দুটি জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনাধীন হতে কোনো বাধা নেই।






তা ছাড়া এ সম্পর্কে সাধারণ জনগণের অবগতির জন্য আরো কিছু বিষয় উল্লেখ করা দরকার, সেগুলো হচ্ছে এই যে_তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানটি এর আগে হাইকোর্টে দুইবার চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল এবং দুইবারই তা প্রত্যাখ্যাত হয়। ২০০৪ সালে পুনরায় সর্বশেষ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। তারই রায় এটি, যে রায়ে তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু লক্ষণীয় যে চারজন মাননীয় বিচারক এ রায়ের পক্ষে ছিলেন, কিন্তু তিনজন এর বিরোধিতা করেন, অর্থাৎ তা সর্বসম্মত রায় নয়।






এ ছাড়া মহামান্য আদালত তাঁদের সাহায্যার্থে পরামর্শদানের জন্য যে আটজন অ্যামিকাস কিউরি নিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে কেবল একজন ছিলেন বাতিলের পক্ষে, বাকি সাতজনই ছিলেন বিপক্ষে। অর্থাৎ আইনবিদরাও এ বিষয়ে একমত হননি বরং বেশির ভাগই এর বিরোধিতা করেছেন।






কথা আরো আছে, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো_সর্বোচ্চ আদালতই বলেছেন যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হলেও অন্তত আরো দুইবার এ ব্যবস্থার অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যেতে পারে। তবে কোনো সময়ই বিচারকরা সংশ্লিষ্ট থাকবেন না। অতএব, এ ব্যবস্থা বাতিল হয়ে গেছে_এ কথা আদৌ সঠিক নয়।






এখানে আমরা আরেকটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই, যে রায়ের কথা বারবার উল্লেখ করা হচ্ছে, তা কিন্তু সম্পূর্ণ লেখাও হয়নি, প্রকাশিত হওয়া তো দূরের কথা।






দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় ইভিএম বা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন_এটি নির্বাচনে ব্যবহারের বিষয়ে। হঠাৎ করেই দেখা গেল যে সরকারপক্ষ ও নির্বাচন কমিশন এমন একটি নতুন ব্যবস্থা নির্বাচনে নেবে বলে শোনা যাচ্ছে। কিন্তু ইভিএমের ভালো-মন্দ জনগণের কয়জন জানে? তাহলে কিছু শুনুন।






বর্তমান সরকারি দল ক্ষমতা গ্রহণের পর আড়াই বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। সাধারণ অবস্থায় এ সরকারের ক্ষমতায় অবস্থানের কাল মোটামুটি আরো আড়াই বছর রয়েছে। তবে দেখা যাচ্ছে যে এর মধ্যেই সাধারণ নির্বাচনের রায়কে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। প্রথমত, ইতিমধ্যে প্রচলিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি উচ্চ আদালত কর্তৃক বাতিল করা হয়েছে। আরেকটি পদ্ধতি সরকার গ্রহণ করতে যাচ্ছে এবং যে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনও খুব আগ্রহ দেখাচ্ছে, তা হচ্ছে_নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) ব্যবহার। এখানে উল্লেখ্য, বিভিন্ন দেশে ইভিএম পদ্ধতির ব্যবহার খুবই সীমিত এবং উন্নত বিশ্বের একটি দেশেও জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতি পুরোপুরি ব্যবহৃত হচ্ছে না। আমাদের দেশে এর ব্যবহার অনেক কারণে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে। প্রথমত, নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সংরক্ষণ করা থেকে সারা দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ৩০ হাজার ভোটকেন্দ্রে এ মেশিন প্রেরণের প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান সম্ভব হবে বলে আমরা মনে করি না। এ ছাড়া এর ব্যবহার, বিভিন্ন টেকনিক্যাল কারণে এর বিশ্বাসযোগ্যতা কতখানি, এ নিয়ে অনেক সংশয় রয়েছে। কেননা প্রতিটি ইভিএমের ভেতরে যে কম্পিউটার প্রোগ্রাম থাকে, তা স্বার্থসংশ্লিষ্ট মহল কম্পিউটার জ্ঞানের সাহায্যে অতি সহজেই পরিবর্তন করতে পারে, যার দ্বারা নির্বাচনী ফলাফল পাল্টে দেওয়া সম্ভব। করিৎকর্মা কোনো ব্যক্তি যদি তা করতে চায়, তাহলে তা রিটার্নিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট_কারো পক্ষে জানা বা বোঝা সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে, সারা দেশের ৩০ হাজার পোলিং সেন্টারে যতসংখ্যক পোলিং বুথ থাকবে, এর জন্য প্রয়োজন হবে মোটামুটি তিন লাখ তথাকথিত এই মেশিন। এত বিপুলসংখ্যক ভোট বাঙ্রে টেকনিক্যাল নিরাপত্তা দেওয়া খুবই কঠিন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যেতে পারে যে হল্যান্ডের ভিম ভ্যান এক (ডরস ঠধহ ঊপশ) নামের এক গবেষক ১৯৮৫ সালে তাঁর এক গবেষণাপত্রে দেখান যে ৪০ মিটার দূর থেকে ইভিএমকে প্রভাবিত করা যায়। এ কারণে হল্যান্ডে ইভিএম পদ্ধতি প্রচলিত থাকলেও ভিম ভ্যান এক-এর গবেষণার পর তা আর ব্যবহৃত হচ্ছে না। প্রকৃতপক্ষে ইভিএম পদ্ধতির ব্যবহার খুবই সীমিত এবং উন্নত বিশ্বের একটি দেশেও জাতীয় নির্বাচনে পুরোপুরি ইভিএম পদ্ধতি এখন পর্যন্ত ব্যবহৃত হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে আমাদের মতো দেশে এর ব্যবহার অযথাই যথেষ্ট সন্দেহ, সংশয়, বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাস সৃষ্টি করবে। মূলত এ কারণে এই পদ্ধতি ব্যবহারের কোনো যৌক্তিকতাই নেই। অথচ এ বিষয়ে স্বার্থান্বেষী মহলকে যথেষ্ট আগ্রহী দেখা যাচ্ছে।








ইভিএম প্রযুক্তিটি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এবং বুয়েটের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর মালিকানাধীন বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে সংযোজন করার কথা শোনা যাচ্ছে। অতঃপর মেশিনগুলো বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে পাঠানো হবে। নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সংরক্ষণ থেকে শুরু করে ৩০ হাজার ভোটকেন্দ্রে প্রেরণের পুরো প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান সম্ভব নয়। এখানে উল্লেখ্য যে ইভিএম পদ্ধতির ব্যবহার খুবই সীমিত এবং উন্নত বিশ্বের একটি দেশেও জাতীয় নির্বাচনে পুরোপুরি ইভিএম পদ্ধতি এখন পর্যন্ত ব্যবহৃত হচ্ছে না। প্রতিটি ইভিএমের ভেতরে যে প্রোগ্রাম থাকে, তা যদি কোনো স্বার্থসংশ্লিষ্ট মহলের প্ররোচনায় পরিবর্তন করা হয়, তাহলে তা রিটার্নিং অফিসার থেকে শুরু করে প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার, প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট_কারো পক্ষে বোঝা সম্ভব হবে না। এ ছাড়া ব্লুটুথ বা ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে এমনকি দূর থেকেও ইভিএমের ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব। সব দিক বিবেচনায় বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতির ব্যবহার তাই সংগত কারণেই বিভিন্ন মহল দ্বারা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।






এ ছাড়া রয়েছে বর্তমান সরকার ক্ষমতারোহণের পর যেমন ব্যাপক দলীয়করণের মাধ্যমে প্রশাসনের সর্বক্ষেত্রে বিচরণ করছে, তা বিগত দিনে কখনো হয়নি। প্রশাসনের সর্বক্ষেত্রে যখন দলীয় সমর্থকদের উপস্থিতি, তখন যারা ডিসি, ইউএনও, টিএনও বা পুলিশ কর্মকর্তা থাকবেন সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ নির্বাচন কি সম্ভব? সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিকেই প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. মোদাচ্ছের হোসেন হুংকার দিয়ে বলেছিলেন যে ছাত্রলীগ ছাড়া কাউকে কোনো চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তাঁর সে কথাই যে ঘটছে, তা দেখাও যাচ্ছে। এর মধ্যে একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র জাল করার দায়ে। পরে জানা গেছে, তিনি ছাত্রলীগের কোটা থেকে নিয়োগ পেয়েছেন। এমন ধারার নিয়োগ সর্বক্ষেত্রে হয়েছে। ভিকারুননিসা গার্লস স্কুলের মতো ঐতিহ্যবাহী একটি বিদ্যালয় আজ দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। কিন্তু কেন? যদি স্কুল কমিটি সাহসী হয়, তাহলে জনসমক্ষে জানাক যে যাঁরা নতুন নিয়োজিত তাঁরা কারা, কোথায় তাঁদের বাড়ি, কে তাঁদের নিয়োগ দিয়েছে ইত্যাদি তথ্য।






আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে পুলিশের সাহায্য সব সময় প্রয়োজন। কিন্তু আজকের পুলিশের ক্ষমতার ব্যবহার কেমন? মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা কত ব্যাপক এবং কিভাবে তা হচ্ছে?
মোটকথা, আমরা যা বলতে চাচ্ছি তা হলো এই যে বর্তমান দলীয় সরকারের তত্ত্বাবধানে জাতীয় নির্বাচন নির্বাচন-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে কেবল সংঘাতের সৃষ্টি করবে। আর তাই রাজনৈতিক বিষয়ের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হওয়াই কাম্য, যা সম্ভব সব রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি ও অন্যান্য জনগণের মধ্যে ব্যাপক আলাপ-আলোচনার পর সমঝোতা আনয়নের মাধ্যমে। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন যে গ্রহণযোগ্য হবে না, তা স্বীকার করে আমাদের এগোতে হবে।

Monday, October 3, 2011

A Straight Woman’s Transgender Story……

The silhouette is not an accident. The names and faces have been changed but the story is true, and ongoing. "Fanny" will continue to share the story of her life caring for her transgendered mother-in-law and how the lives of her family have changed. Equally important, she will tell as much as possible about how the life of "Ann" has been affected. What we all have a chance to learn is something about what real life is like for at least one transgendered individual.
by "Fanny Arnstein"

My sister and I have always joked that the other would have to care for the parents, when the time came for elder-care. As I am the black sheep and not exactly viewed by them as favored by any stretch of the imagination, it has always been clear that she would assume that responsibility.

The topic of my husband’s family, however, is vastly different, and because we are the caregivers and nurturers of his side of the family, the responsibility for at least one of his parents falls to us.

When I met my husband a number of years ago (too many to be exact), he was eager to introduce me to “Mom’s side” of the family. I met them all. Siblings, aunts and uncles, even his beloved Grammy. He was very tight-lipped about "Dad’s side."

I wanted to be sure in the early days of our courtship that we were aligned on the values and principles of life, and accordingly, I put him to a few tests. Among the first was the acceptance test. Tolerance was a deciding factor, so being from San Francisco and thrilled by the opportunity, I took him to a transgender bar. Asia SF was well reputed for gorgeous transgender starlets and amazing food. Not realizing, of course, that I was exposing him to the world I found so normal and fun, he had a heck of a time wrapping his head around the idea that the headliner, “Jasmine,” was a transgender, as she cooed to him to the tune of Madonna’s “Like a Virgin” in her provocative and skimpy wedding dress and promised abundant and firm cleavage that, quite honestly, gave me a run for my money. Later that evening, while we talked of the fun we had had, he blurted out, “My father is transgender.” I remember smacking him in the arm hard, telling him that it wasn’t funny to make a joke, and then I watched all the color drain from his face, and he cast his eyes downward in what I perceived at the time as shame. Barely audibly, he whispered, “No joke.”

I am a very take-charge, grab-the-bull-by-the-horns kind of person, and with enthusiasm and relief, I told him that it was nothing to be ashamed of nor to hide. It was extraordinary and amazing. He then told me the story of the demise of the relationship between his parents, as his mother had shared it. I came to understand that her imparting of this knowledge to my husband had taken place at a crucial time of self-discovery in a boy's life, and that he had mixed emotions about it all. I can imagine that the discovery at 16 or 17, after a lifetime of not knowing his father beyond the occasional Christmas card and birthday check, left him scared and confused and uncertain and doubting everything he knew about himself and his developing sexuality. He was not a popular, healthy, strapping boy; rather, he was a tight-end, hefty, greasy-haired, poor kid from the trailer park, who rode a skateboard all over town and lived his life partying on the beach and barely passing high school.

Obviously, by the time we met, he had grown out of that image, was now the catch of the town and accomplished, but still, clearly battling with the identity issues surrounding his father. We rarely brought up the topic again, and when we did, the discussion was fleeting.

When we began to plan our wedding, I wrote a personal letter to his “dad,” expounding on my personality, tolerance, and absolute acceptance, and I made clear that “he” was welcome in our lives at any time. I didn’t share this with my husband-to-be, writing the letter instead in confidence and quiet, as we never spoke much of “Dad.” A few days later, we got a phone call from “Dad,” who told my future husband about the letter and the relief "he" had felt upon receiving it.

As trust grew between us, so, too, did the ability to share and communicate. I encouraged the relationship. I recall conversations and references in which we tripped over the use of “he” or “she.” We somehow managed to find assurances in who my husband grew to perceive himself to be, as he came to terms with the understanding of what transgender meant, and we worked on building a relationship through phone calls and from a distance with the person who had been his dad. As time passed, my husband reconciled to the gender identity of his father as female, and with careful articulation and assurances, today -- many years later -- “Dad” is now “my other mom” or “she” or just plain “Ann.”

Ann made her transformation in the years before modern medicine recognized the possibility. Funded entirely by Stanford Hospital in the late 1970s and cared for in the children’s wing to assure privacy and avoid media sensationalism, this remarkable man, after a life of inauthenticity, joining the Navy as a man, marrying his high school sweetheart, seeding three children, and ultimately discovering he could no longer live this lie, saw fit to allow science to use him to pioneer the way for medical alterations that are all but customary on many fronts today, almost 40 years later. Understanding what this meant, including the lifetime of changes and physical pain beyond imagining in order to live life in the vehicle by which her spirit lived, is all but awe-inspiring to me. For this reason, she has my absolute admiration and respect.

There are, however, two sides to this tale. Somewhere left in the wake of this remarkable personal journey is the life of the fundamentalist-Christian ex-wife who never imagined this was possible, and who saw the hopes and dreams of herself as a young girl fade to betrayal, and three small children who were moved across the country and cut off from the paternal relationship altogether in hopes of protecting them from the anomaly of the “beast” within their father.

Thirty-plus years later, Ann is now 72, and although many deal with the needs of aging parents, our aging parent in need is much different than the norm. Being a “lab rat” for modern medicine to pave the way for the future left in its wake medical obstacles and an entirely new understanding of the human condition in aging. As her health has been failing in these recent 10 years, we had to make some considerable decisions in our lives to see her through her final chapter with dignity and respect. Our decisions translated into an enormous move, great personal sacrifices, integrating our children into the dynamics, and making a 180-degree turn of everything we had dreamed of and worked for.

This column in the months ahead will shed light on our unique experience with an aging parent, as it began in earnest just 10 short weeks ago. I will share with you personal experiences, frustration, and humor as I venture into this incredible chapter of my life as primary caregiver to my “other mother-in-law.” I'll write about the red tape, government and medical bureaucracy, family dynamics that ensue from the other side of the family, decisions we grapple with, and choices we are forced to make in order to give the fundamental gifts God and Universe call upon us to give in Family: the gifts of love, support, acceptance, tolerance.

God has an exceptional sense of humor, as he educates me on my own life journey. My own parents who dislike me, the daughter who challenges me, the gay son, and the transgender mother-in-law.

Hold on, this is going to be one hell of a ride…….

"Fanny Arnstein" is not my real name, but I don't think that should matter. Ann's story, my story, my family's story are all important to share. I think it is, anyway -- but the family and Ann need to be protected. We don't all live in a kind world. Communicate with me anyway. If you have resources to share, send those, too. Just log in and leave a comment. I will continue to write about our journey over the next few Issues of 10,000 Couples in the section titled "Family Matters."