প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক/প্রকাশক/মুদ্রাকর : ইশফাকুল মজিদ সম্পাদনা নির্বাহী /প্রকাশক : মামুনুল মজিদ lপ্রতিষ্ঠা:১৯৯৩(মার্চ),ডিএ:৬১২৫ lসম্পাদনা ঠিকানা : ৩৮ এনায়েতগঞ্জ আবু আর্ট প্রেস পিলখানা ১ নং গেট,লালবাগ, ঢাকা ] lপ্রেস : ইস্টার্ন কমেরসিএল সার্ভিসেস , ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি - ৮/৪-এ তোপখানা ঢাকাl##সম্পাদনা নির্বাহী সাবেক সংবাদ সংস্থা ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সী বিশেষসংবাদদাতা,দৈনিক দেশ বাংলা
http://themonthlymuktidooth.blogspot.com
Saturday, June 6, 2020
Friday, June 5, 2020
রুবানা হকের শ্রমিক ছাঁটাইয়ের বক্তব্য রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক ও উস্কানিমূলক: জাসদ
রুবানা হকের শ্রমিক ছাঁটাইয়ের বক্তব্য রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক ও উস্কানিমূলক: জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এক বিবৃতিতে বলেছেন, বিজিএমইএ'র সভাপতি রুবানা হকের শ্রমিক ছাঁটাই বিষয়ক বক্তব্য রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক ও উস্কানিমূলক। তারা বলেন, বৈশ্বিক ও জাতীয় দুর্যোগের মধ্যে কিভাবে শিল্প কলকারখানা চলবে, শ্রমিকদের চাকুরি ও জীবিকা রক্ষা হবে তা নিয়ে দেশে সরকারসহ অর্থনীতিবিদদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সম্প্রদায়ও সচেতন আছেন এবং ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সরকার শ্রমিকদের বেতনের জন্য ৫০০০ কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছে। ইইউ ৪৯০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। বাতিল হওয়া রপ্তানি কার্যাদেশ বৈদেশিক ক্রেতারা পুনর্বহাল করেছেন। এরকম পরিস্থিতিতে রুবানা হকের অসত্য বক্তব্য দিয়ে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের হুমকি দেয়া পরিস্থিতি ঘোলাটে করার রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি ও উস্কানি ছাড়া আর কিছুই না। তারা বলেন, দুর্যোগকালে শ্রমিক ছাঁটাই করা যায় না। এব্যাপারে আইএলও কনভেনশনসহ সুনির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক ও জাতীয় আইন আছে। সরকারের সাথে কোনো সামন্বয় ছাড়া রুবানা হকের যা ইচ্ছা তাই বলার কোনো এখতিয়ার নাই। বিজিএমইএ'র সভাপতি বা কারখানার মালিক হওয়া মানে শ্রমিকদের বা দেশের মালিক হওয়া না। তারা বলেন, এর আগে সরকারের সাথে কোনো সমন্বয় ছাড়া রুবানা হক নিজের ইচ্ছামত কারখানা একবার খোলা, একবার বন্ধ করার ঘোষণা দিয়ে লক্ষ লক্ষ শ্রমিককে অবর্ননীয় অমানবিক দুর্দশার মধ্যে ফেলেছিলেন। তারা বলেন, রুবানা হকের শ্রমিকদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করতে হবে। তারা আরও বলেন, বছরের পর বছর ধরে সরকারি প্রণোদনা ও সব ধরনের সুযোগ সুবিধা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভোগ করার পরও শ্রমিকের বেতন-ভাতার প্রশ্ন আসলেই নিজেদের ভিক্ষুক দাবি করে শ্রমিকদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের উপর চাপিয়ে দেয়ার এই নির্লজ্জ অমানবিক আচরণ বন্ধ করতে হবে। তারা বলেন, যে মালিকরা বছরের পর বছর শ্রমিকের শ্রমে সীমাহীন সম্পদ-বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন দুই একটি ব্যতিক্রম ছাড়া তারা জাতীয় দূর্যোগে দেশের জনগণের প্রতি তো কোনো সামাজিক দায়িত্ব পালন করেনই না, তারা শ্রমিকদের প্রতিও কোনো দায়িত্ব পালন করেন না। জাসদ নেতৃদ্বয়, শ্রমিকদের নিয়ে মালিকদের ছিনিমিনি খেলার বিরুদ্ধে সরকারের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য ও অবস্থান ঘোষণার দাবি জানান।
বার্তা প্রেরক
সাজ্জাদ হোসেন
দফতর সম্পাদক
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এক বিবৃতিতে বলেছেন, বিজিএমইএ'র সভাপতি রুবানা হকের শ্রমিক ছাঁটাই বিষয়ক বক্তব্য রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক ও উস্কানিমূলক। তারা বলেন, বৈশ্বিক ও জাতীয় দুর্যোগের মধ্যে কিভাবে শিল্প কলকারখানা চলবে, শ্রমিকদের চাকুরি ও জীবিকা রক্ষা হবে তা নিয়ে দেশে সরকারসহ অর্থনীতিবিদদের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সম্প্রদায়ও সচেতন আছেন এবং ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। সরকার শ্রমিকদের বেতনের জন্য ৫০০০ কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছে। ইইউ ৪৯০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। বাতিল হওয়া রপ্তানি কার্যাদেশ বৈদেশিক ক্রেতারা পুনর্বহাল করেছেন। এরকম পরিস্থিতিতে রুবানা হকের অসত্য বক্তব্য দিয়ে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের হুমকি দেয়া পরিস্থিতি ঘোলাটে করার রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি ও উস্কানি ছাড়া আর কিছুই না। তারা বলেন, দুর্যোগকালে শ্রমিক ছাঁটাই করা যায় না। এব্যাপারে আইএলও কনভেনশনসহ সুনির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক ও জাতীয় আইন আছে। সরকারের সাথে কোনো সামন্বয় ছাড়া রুবানা হকের যা ইচ্ছা তাই বলার কোনো এখতিয়ার নাই। বিজিএমইএ'র সভাপতি বা কারখানার মালিক হওয়া মানে শ্রমিকদের বা দেশের মালিক হওয়া না। তারা বলেন, এর আগে সরকারের সাথে কোনো সমন্বয় ছাড়া রুবানা হক নিজের ইচ্ছামত কারখানা একবার খোলা, একবার বন্ধ করার ঘোষণা দিয়ে লক্ষ লক্ষ শ্রমিককে অবর্ননীয় অমানবিক দুর্দশার মধ্যে ফেলেছিলেন। তারা বলেন, রুবানা হকের শ্রমিকদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করতে হবে। তারা আরও বলেন, বছরের পর বছর ধরে সরকারি প্রণোদনা ও সব ধরনের সুযোগ সুবিধা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভোগ করার পরও শ্রমিকের বেতন-ভাতার প্রশ্ন আসলেই নিজেদের ভিক্ষুক দাবি করে শ্রমিকদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের উপর চাপিয়ে দেয়ার এই নির্লজ্জ অমানবিক আচরণ বন্ধ করতে হবে। তারা বলেন, যে মালিকরা বছরের পর বছর শ্রমিকের শ্রমে সীমাহীন সম্পদ-বিত্ত-বৈভবের মালিক হয়েছেন দুই একটি ব্যতিক্রম ছাড়া তারা জাতীয় দূর্যোগে দেশের জনগণের প্রতি তো কোনো সামাজিক দায়িত্ব পালন করেনই না, তারা শ্রমিকদের প্রতিও কোনো দায়িত্ব পালন করেন না। জাসদ নেতৃদ্বয়, শ্রমিকদের নিয়ে মালিকদের ছিনিমিনি খেলার বিরুদ্ধে সরকারের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য ও অবস্থান ঘোষণার দাবি জানান।
বার্তা প্রেরক
সাজ্জাদ হোসেন
দফতর সম্পাদক
Thursday, June 4, 2020
JATIYO SOMAJYANYTIK DOL PRESS RELEASE
লাল, হলুদ, সবুজ অঞ্চল ব্যবস্থাপনায় সুনির্দিষ্ট নীতি ও ব্যবস্থাপনার দাবি করেছে জাসদ
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এক বিবৃতিতে বলেছেন, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে ঢালাওভাবে লকডাউন তুলে দেয়ার আগেই সরকারের উচিত ছিল করোনা সংক্রমণের হার, ঝুঁকি ও আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনুযায়ী সারা দেশকে লাল, হলুদ, সবুজ-তিনটি অঞ্চলে ভাগ করে অঞ্চলভিত্তিক ব্যবস্থাপনা চালু করা। তারা বলেন, সরকার লাল, হলুদ, সবুজ অঞ্চলের কথা বিবেচনায় নিতে অনেক দেরি করে ফেলেছে এবং এখনও লাল-হলুদ-সবুজ অঞ্চলের ব্যবস্থাপনায় কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি ও পরিকল্পনা ঘোষণা এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেনি। ফলে দেশের যে ৮৫% ভাগ জনপদ ১ মাস আগেও করোনা সংক্রমণমুক্ত নিরাপদ সবুজ অঞ্চল ছিল সেই সকল অসংক্রমিত নিরাপদ সবুজ অঞ্চলেও সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জাসদ নেতৃদ্বয় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভাইরাসবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ, সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞদের প্রদত্ত সুপারিশ এবং মাঠ পর্যায়ের জনপ্রশাসন ও স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মকর্তাদের অনুশীলিত পদক্ষেপের ভিত্তিতে অবিলম্বে লাল-হলুদ-সবুজ অঞ্চলের ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট নীতি ও পরিকল্পনা ঘোষণা এবং পদক্ষেপ গ্রহনের দাবি জানান।
বার্তা প্রেরক
সাজ্জাদ হোসেন
দফতর সম্পাদক
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এক বিবৃতিতে বলেছেন, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা করে ঢালাওভাবে লকডাউন তুলে দেয়ার আগেই সরকারের উচিত ছিল করোনা সংক্রমণের হার, ঝুঁকি ও আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনুযায়ী সারা দেশকে লাল, হলুদ, সবুজ-তিনটি অঞ্চলে ভাগ করে অঞ্চলভিত্তিক ব্যবস্থাপনা চালু করা। তারা বলেন, সরকার লাল, হলুদ, সবুজ অঞ্চলের কথা বিবেচনায় নিতে অনেক দেরি করে ফেলেছে এবং এখনও লাল-হলুদ-সবুজ অঞ্চলের ব্যবস্থাপনায় কোনো সুনির্দিষ্ট নীতি ও পরিকল্পনা ঘোষণা এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেনি। ফলে দেশের যে ৮৫% ভাগ জনপদ ১ মাস আগেও করোনা সংক্রমণমুক্ত নিরাপদ সবুজ অঞ্চল ছিল সেই সকল অসংক্রমিত নিরাপদ সবুজ অঞ্চলেও সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জাসদ নেতৃদ্বয় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভাইরাসবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ, সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞদের প্রদত্ত সুপারিশ এবং মাঠ পর্যায়ের জনপ্রশাসন ও স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মকর্তাদের অনুশীলিত পদক্ষেপের ভিত্তিতে অবিলম্বে লাল-হলুদ-সবুজ অঞ্চলের ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট নীতি ও পরিকল্পনা ঘোষণা এবং পদক্ষেপ গ্রহনের দাবি জানান।
বার্তা প্রেরক
সাজ্জাদ হোসেন
দফতর সম্পাদক
Tuesday, June 2, 2020
বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার কর, দুর্যোগের দায় যাত্রীরা বহন করবে না
বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার কর, দুর্যোগের দায় যাত্রীরা বহন করবে না
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার কর, দুর্যোগের দায় যাত্রীরা বহন করবে না বলে দাবী করেছে বাম ঐক্য ফ্রন্ট। বাম ঐক্য ফ্রন্টের সমন্বয়ক, গণমুক্তি ইউনিয়নের আহ্বায়ক নাসির উদ্দীন আহম্মদ নাসু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মাহবুব) আহ্বায়ক সন্তোষ গুপ্ত, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সরওয়ার মুর্শেদ এবং কমিউনিস্ট ইউনিয়নের আহ্বায়ক ইমাম গাজ্জালী এক বিবৃতি প্রদান করেন। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, দুর্যোগের দায় যাত্রীদের ওপর চাপিয়ে দিয়ে সরকার প্রমাণ করেছে, তারা মালিকপক্ষের স্বার্থে কাজ করছে। একই সঙ্গে সরকার তার গণবিরোধী স্বরূপ ফের উম্মোচন করে দিয়েছে। নেতারা ৬০ শতাংশ বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার ও পুনরায় লক ডাউন ঘোষণা দাবি জানান। একই সঙ্গে দুর্যোগ মোকাবেলায় বেসরকারি হাসপাতাল রিকুইজিশন করে করোনা চিকিৎসা প্রসারিত করারও দাবি জানানো হয়। বিবৃতিতে নেতারা বলেন, যখন কোভিড-১৯ ভাইরাস মহামারি আকরে ছড়িয়ে পড়েছে, তখনই লক ডাউন তুলে দিয়ে সরকার দেশবাসীকে চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সরকারের অপরিণামদর্শি সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ সমূহ পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলেছে। হাসপাতালে রোগীর ভিড়, চিকিৎসা নেই। ভেন্টিলেশন খুবই অপর্যাপ্ত। সেবা না পেয়ে রোগীরা ছটফট করছে। সামাজিক দূরত্ব মানা যাচ্ছে না। নতুন রোগী ভর্তি করা হচ্ছে না। গাণিতিক হারে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে অফিস আদালত, দোকানপাট, উপাসনালয় ও গণপরিবহণ খুলে দেওয়া হচ্ছে। দুর্যোগের দায় যাত্রীদের ওপর চাপিয়ে বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। বার্তা প্রেরক- (মহিনউদ্দিন চৌধুরী লিটন) সদস্য, বাসদ, কেন্দ্রীয় কমিটি
Attachments area
|
Subscribe to:
Posts (Atom)