http://themonthlymuktidooth.blogspot.com

Saturday, June 22, 2019

গোপালগঞ্জ জেলা জাসদ নেতা আবু জাফর প্রিন্সের ইন্তেকাল

গোপালগঞ্জ জেলা জাসদ নেতা আবু জাফর প্রিন্সের ইন্তেকাল
গোপালগঞ্জ জেলা জাসদ নেতা, কাশিয়ানী উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা আবু জাফর প্রিন্স আজ ২২ জুন ২০১৯ শনিবার সকাল ৯:৩০ টায় মস্তিস্কে রক্তক্ষরণজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার শমরিতা হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না.....রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫২ বছর। তিনি স্ত্রী, এক কন্যাসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। আজ বাদ জোহর খিলগাঁওয়ে নামাজে জানাজা শেষে মরহুমের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলায় পারিবারিক গোরস্থানের দাফন কাজ সম্পন্ন হবে। 

জাসদের শোক
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি এবং দলীয় সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি আজ এক শোক বার্তায় গোপালগঞ্জ জেলা জাসদ নেতা, কাশিয়ানী উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা আবু জাফর প্রিন্সের মৃত্যুতে গভীর শোক এবং শোক সন্তপ্ত পরিবার-স্বজন-সহকর্মীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। 
বার্তা প্রেরক 

সাজ্জাদ হোসেন 
সহ-দফতর সম্পাদক

বাবুবাজার ব্রিজ সংলগ্ন সড়ক উন্ননয়ন এবং ডিভিডির স্থাপন পর্যবেক্ষন



মাননীয় ঢাকা ৭ আসনের সাংসদ হাজি মোহাম্মদ সেলিম এম , পি গতকাল বাবুবাজার সড়কে রোড diverder এবং ট্রাফিক জ্যাম নিরসনের প্রেক্ষিতে নিজে উপস্থিত থেকে তদারকি করেন / ফটোতে তার উপস্থিতিটি লক্ষ করা যাচ্ছে / নিজস্ব রিপোর্টার

কাজী আরেফ আহমেদকে অচেনা বলে কটাক্ষের প্রতিবাদ-- Jatiya Samajtantrik Dal Jasod

আজ ২২ জুন ২০১৯, শনিবার প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১ম পৃষ্ঠায় কলামে পীর হাবিবুর রহমানের ইতিহাসের মুখোামুখি আমির হোসেন আমুর জবানীতে “রাজ্জাক তো সিরাজের বিরোধী করেছিলেন, অচেনা আরেফকে নিয়ে নিউক্লিয়াস হয় কী করে?” শীর্ষক প্রতিবেদনটির প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। এ ব্যাপারে আমাদের বক্তব্য হলো: 
বাংলাদেশ প্রতিদিনে আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুর সাক্ষাৎকারে জাতীয় বীর বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগ্রাম-স্বাধীকার সংগ্রাম-স্বাধীনতা সংগ্রাম-মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক কাজী আরেফকে অচেনা কাজী আরেফ বলে কটাক্ষ করার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা করছি। আমরা মনে করি, যাদের ইতিহাসে গৌরবোজ্জল অবস্থান নেই তাদের কাছে কাজী আরেফ অচেনা। আজকের প্রধানমন্ত্রী ৬০ দশকে ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের অন্যতম নেত্রী ও ৬৬-৬৭ শিক্ষাবর্ষে ইডেন কলেজ ছাত্রী সংসদের নির্বাচিত ভিপি শেখ হাসিনা খুব ভাল করেই কাজী আরেফকে চিনতেন, তার ভূমিকা সম্পর্কে জানতেন। তাই ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কাজী আরেফ আহমেদকে হত্যার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অস্ট্রেলিয়ায় রাষ্ট্রীয় সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফিরে আসেন এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাজী আরেফ আহমেদের কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থানে সমাধিস্থ করার নির্দেশ দেন। 

কাজী আরেফ আহমেদ ১৯৬০ সালে জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন এবং ১৯৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্র রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। সে বছরই তিনি পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৬৩ সালে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা ঘোষণা করলে এ সময় ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর শাখার সভাপতি কাজী আরেফ আহমেদ সর্বপ্রথম ৬ দফার সমর্থনে ঢাকায় মিছিল বের করেন। ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। 

বিএলএফ/মুজিব বাহিনীর দক্ষিণ অঞ্চলীয় কমান্ডের ব্যারাকপুরস্থ হেড কোয়ার্টার থেকে অধিনায়ক অধিনায়ক তোফায়েল আহমেদ, উপ অধিনায়ক নুর আলম জিকুর সাথে মিলে কাজী আরেফ আহমেদ হাজার হাজার গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাকে পরিচালনা করেছেন এবং চার অঞ্চলের অধিনায়ক ও উপ অধিনায়কদের সাথে সমন্বয় করেছেন। স্বাধীকার-স্বাধীনতা সংগ্রাম-মুক্তিযুদ্ধে প্রকাশ্যে সামনের কাতারে দাঁড়িয়ে কাজী আরেফ আহমেদ যে বীরত্বপূর্ণ দুঃসাহসিক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছেন। ৬০ দশকের ছাত্রলীগের হাতে গোনা গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন নেতার মধ্যে অন্যতম কাজী আরেফ আহমেদকে অচেনা বলা বা না চেনার ভান করা সেই সময়ে কোনো ছাত্রলীগ নেতা বা কর্মীর জ্ঞানপাপ ও মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়। আর সত্যি সত্যি না চিনে থাকলে বলতে হয়, তিনি আর যাইহোক মন দিয়ে ঐ সময় ছাত্রলীগ করেননি বা ছাত্রলীগে থাকলেও মনে মনে পাকিস্তানপন্থী ছিলেন- যার কাছে শুধু কাজী আরেফ আহমেদই নয় পুরো ছাত্রলীগই অচেনা ছিল। 

কাজী আরেফ আহমেদ বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে চির উজ্জ্বল ধ্রুবতারা। বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগ্রাম-স্বাধীকার সংগ্রাম-স্বাধীনতা সংগ্রাম-মুক্তিযুদ্ধে তার কিংবদন্তীতুল্য অবদান অস্বীকার করা মানেই জাতির সবচাইতে গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকেই অস্বীকার করা। স্বাধীন বাংলাদেশেও জাসদ গঠন করে সমাজবিপ্লবের লক্ষ্যে বিপ্লবী সংগ্রাম পরিছারনা করা, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ শক্তির দ্বন্দ্বকে রাজনীতির প্রধান দ্বন্দ্ব হিসাবে নির্ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বৃহত্তর রাজনৈতিক ঐক্য ও সামরিক শাসন-সাম্প্রদায়িকতা-ধর্মভিত্তি
ক রাজনীতির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-অসাম্প্রদায়িকতা-ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনা ধারন করে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক সংগ্রাামের মৌলিক রাজনৈতিক তত্ত্ব ও রাজনৈতিক পথ বিনির্মাণ করেন। তার এই রাজনৈতিক তত্ত্ব ও লাইনের ভিত্তিতেই ১৯৮০ সালে জিয়ার বিরুদ্ধে ১০ দলীয় জোট, ১৯৮৩ সালে এরশাদের বিরুদ্ধে ১৫ দলীয় জোট, ১৯৯২ সালে ঐতিহাসিক গণ আদালত ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও জামাত নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন গড়ে উঠে। এসব কিছু জানার পরও তার সমসাময়িককালের একজন রাজনীতিক কর্তৃক তার প্রতি কটাক্ষ অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ধরনের নিম্ম রুচি ও ইতিহাসকে অস্বীকার করার অপচেষ্টা স্বাধীনতা বিরোধীদের খুশি করবে মাত্র। 
বার্তা প্রেরক 

আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম 
দফতর সম্পাদক 

বাংলাদেশ ভূমিহীন আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটি


প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ ভূমিহীন আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে ২২ জুন ২০১৯ইং তারিখ রোজ শনিবার সকাল ১০ ঘটিকায় তোপখানা রোডস্থ বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সাইদুর রহমান লুৎফর। বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ নাসির উদ্দিন, উপদেষ্টা ইকবাল আমিন চৌধুরী, সহ সভাপতি আনছার আলী দুলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান সিরাজ, ডেভিড সাহা, র‌্যামবো ত্রিপুরা, গাজী মাজহারুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, জাকারিয়া, সিদ্দিক ফকির, মুজিবুর রহমান, লোকমান মিয়া ও ফিরোজ আহমেদসহ ৩৫টি জেলার প্রতিনিধিগণ। সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে ৭৩% মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কৃষক শ্রমিক ভূমিহীন জনতা। তারা এই দেশকে বাঁচানোর জন্য বুকের তাজা রক্ত দিয়েছে। অথচ আজও পর্যন্ত ভূমিহীনরা নিজের থাকার বাসস্থানের জায়গা পাচ্ছে না। ভূমি গ্রাসীরা সকল ভূমিহীনদের জায়গা দখল করে নিচ্ছে। অবিলম্বে ভূমিহীন আন্দোলনের একুশ দফা দাবী বাস্তবায়নের জন্য সরকারি প্রতি উদার্ত্ত আহ্বান জানান। 

সভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সহ সাধারণ সম্পাদক কবি মোশারফ হোসেন। 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আনছার আলী দুলালকে আহ্বায়ক ও শেখ নাসির উদ্দিনকে সদস্য সচিব করে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। 

 
 

Friday, June 21, 2019

শিশুদের হৃদয় দেশপ্রেমের বীজ রোপন করতে হবে ...... মো. মঞ্জুর হোসেন



                                                       শিশুদের হৃদয় দেশপ্রেমের বীজ রোপন করতে হবে
...... মো. মঞ্জুর  হোসেন ঈসা
জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান ও এশিয়া স্বপ্নপুরী ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা বলেছেন প্রতিটি শিশুর মধ্যে আগামী দিনের শেরে বাংলা, ভাসানী,  বঙ্গবন্ধু, নজরুল লুকিয়ে আছে। তাদের হৃদয়ে যদি দেশপ্রেমের বীজ রোপন করা যায়, ভবিষ্যতে তারাই সমৃদ্ধশালী দেশ বির্নিমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অবদান রাখতে পারে। আমরা বিত্তের পিছনে ছুটতে গিয়ে আমাদের সন্তান ও শিশুদের প্রতি নজর রাখতে ভুলে যাই। আর সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের সুবিধা বঞ্চিত শিশুরা। তারা ভালোবাসা ও আদর না পেয়ে অল্প বয়সে ঝড়ে যায়। ভবিষ্যত সম্পদ শিশু বয়সেই  বোঝা হিসেবে চিহ্নিত হয়। রাস্তার চারপাশে তাকালে শিশু শ্রম ও শিশুদের মাদক গ্রহণ আমাদেরকে বিচলিত করে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে হলে সরকারের পাশাপাশি প্রতিটি নাগরিককে তার অবস্থান থেকে ভূমিকা ও অবদান রাখতে হবে। 
এশিয়া স্বপ্নপুরী ফাউন্ডেশন পরিচালিত কামরাঙ্গীরচর থানার ঝাউচর বালুর মাঠ স্বপ্নপুরী স্কুলে আন্তর্জাতিক সংগীত দিবসে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের সাথে সারাদিন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন স্বপ্নপুরী স্কুল তাদের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আর সেই শিশুরাই এখন যেভাবে গান, কবিতা ও ছড়া আবৃত্তি করছে তাতে অবাক হওয়া ছাড়া অন্য কিছুই ভাবাই যায় না। ছয় বছেরর শিশু তানিয়া যেভাবে গান শুনালো সত্যই সবাই মুগ্ধ হয়েছে। সব শিশু একসাথে জাতীয় সংগীত ও রনসংগীত পরিবেশন করে অনুষ্ঠান মাতিয়ে তুলেছে। তাদেরকে যদি যথাযথ সুযোগ দেওয়া যায় একদিন তারা অনেক বড় হবে। আসুন আমরা সবাই সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের পাশে দাঁড়াই। 
এ সময় অন্যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান এ জে আলমগীর, মহাসচিব আর কে রিপন, জাগো  বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় নেতা মো. মোর্শেদ আলী মারুফ,সংগঠনের মিজানুর রহমান, আকলিমা ও স্বপ্নপুরী স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা মন্ডলী। অনুষ্ঠান শেষে  মো. মোর্শেদ আলী মারুফের বিশেষ আয়োজনে সবাইকে খিচুড়ী ভোজের আয়োজন করা হয়।


Press release JASOD



কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা জাসদের ত্যাগী নেতা আলতাফ মেম্বারের ইন্তেকাল
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার ত্যাগী নেতা, মিরপুর উপজেলা কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি, বারুইপাড়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আলতাফ মেম্বার আজ সকাল ৯ টায় কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না.....রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। তিনি দীর্ঘদিন যাবত হৃদরোগে, কিডনি, ডায়বেটিকসসহ নানান জটিল রোগে ভুগছিলেন। তিনি স্ত্রী, ৩ কন্যা, ২ পুত্রসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন-গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। আজ বাদ আছর মরহুমের নামাজে জানাজা শেষে বারুইপাড়া ইউনিয়নস্থ কবরস্থানে দাফন কাজ সম্পন্ন হবে। 

জাসদের শোক
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি এবং দলীয় সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার ত্যাগী জাসদ নেতা, মিরপুর উপজেলা কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি, বারুইপাড়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আলতাফ মেম্বারের মৃত্যুতে গভীর শোক এবং শোক সন্তপ্ত পরিবার-স্বজন-সহকর্মীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। 

বার্তা প্রেরক 


সাজ্জাদ হোসেন 
সহ-দফতর সম্পাদক

Tuesday, June 18, 2019

বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক সমিতি


evsjv‡`k †emiKvwi cÖv_wgK wkÿK mwgwZ
Mft †iwR bs Gm 1452/92
†K›`xq Kvh©vjq t 78, gwZwSj ev/G, 5g Zjv, XvKv-1000|
G-mail: hjafariqbal@gmail.com
 

m~Î :                                                                          ZvwiL : 17/06/2019 Bs
‡cÖm †bvU
gvbbxq cÖavbgš¿xi †Nvlbvi ga¨ †_‡K ev`cov †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vjqmg~n RvZxqKiY I
Ògvbbxq cÖavbgš¿xi †NvlYvi ev¯Ívevq‡bi 1`dv `vex‡Z 3q w`‡bi gZ Ae¯’vb ag©NUÓ
evsjv‡`k †e-miKvwi cÖv_wgK wkÿK mwgwZi D‡`¨v‡M gvbbxq cÖavbgš¿xi †Nvlbvi ga¨ †_‡K ev`cov we`¨vjqmg~n RvZxqKi‡Yi 1`dv `vex‡Z A`¨ 16/06/2019 ZvwiL n‡Z RvZxq †cÖmK¬v‡ei mvg‡b Rbve gvgybyi iwk` †LvK‡bi mfvcwZ‡Z¡ I gnv mwPe Kvgvj †nv‡mb Dc¯’vcbvq 3q w`‡bi gZ Ae¯’vb Kg©m~wP Pj‡Q| G‡Z evsjv‡`‡ki wewfbœ Dc‡Rjv I †Rjv nB‡Z nvRvi nvRvi †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vj‡qi wkÿKMb Ask MÖnY Ki‡Qb|

9 Rvbyqvwi 2013 Zvwi‡L gvbbxq cÖavbgš¿x  26,193wU †emiKvwi cÖv_wgK we`¨vjq RvZxqKi‡Yi †Nvlbv w`‡q RvwZi wcZvi gZ AviI GKwU BwZnvm iPbv Ki‡jb| wKš‘ AZ¨všÍ cwiZv‡ci welq †h, RvZxqKiYKvjxb 26,193wU †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vjq cwimsL¨vb Kiv n‡qwQ‡jv Zvi msL¨v h_vh_ bv nIqvq RvZxqKiY‡hvM¨ Av‡iv wKQz msL¨K †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vjq I Kg©iZ wkÿKMY RvZxqKiY n‡Z ewÂZ nq| Z…ZxqZ av‡ci we`¨vjqmg~‡ni †ÿ‡Î 27‡g 2012 Zvwi‡Li c~‡e© ¯’vwcZ I cvV`v‡bi Aby‡gvwZiRb¨ Av‡e`bK„Z †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vjq RvZxqKiY Kiv n‡e| gvbbxq cÖavbgš¿xi †Nvlbvq D‡jøwLZ 3q av‡ci we`¨vjq¸‡jvi mgch©v‡q †hvM¨Zv _vKv m‡Ë¡I ZrKvwjb wKQz Kg©KZ©v Kg©¯’‡j bv _vKvq, mKj kZ© c~iY Kivi ciI we`¨vjq¸‡jv RvZxqKi‡Yi ZvwjKvq AšÍ©f‚³ nqwb| RvZxqKiYKvwjb cvV`v‡bi AbygwZ I †iwR‡óªkb Kvh©µg ¯’wMZ Kivq, Avgiv †eZb-fvZv myweav I QvÎ-QvÎx Dce„wË, wUwdb †_‡KI ewÂZ nw”Q| Avgv‡`i `vexK…Z we`¨vjqmg~n avivevwnKfv‡e 2009-2018mvj ch©šÍ cÖv_wgK wkÿv mgvcbx cixÿvq AskMÖnY K‡i Avm‡Q| GQvov 26,193wU we`¨vj‡qi ZvwjKvi evwn‡i cve©Z¨ A‡ji BDGbwWwc cwiPvwjZ 210wU †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vjq  gvbbxq cÖavbgš¿x we‡kl we‡ePbvq RvZxqKiY K‡ib|

Avgv‡`i Av‡›`vjb kvwšÍc~Y© Av‡›`vjb| †Kvb cÖKvi mwnsmZv ev Kv‡iv cÖ‡ivPbvq bq| Avgiv `xN© eQ‡ii ci eQi webv †eZ‡b we`¨vjq mg~‡n Kg©iZ †_‡K G‡`‡ki wkï‡`i cvV`vb K‡i AvmwQ| Avgv‡`i A‡bK wkÿK B‡Zvg‡a¨ PvKzixi eqmgxgv nvwi‡q‡Q| we`¨vjqmg~‡n Kg©iZ AwaKvsk wkÿK‡`i Ab¨Î PvKzixi Av‡e`‡bi eqm mxgv †bB| Avgiv Avgv‡`i mšÍvb‡`i cov‡jLvi LiP I fv‡jv ‡cvlvK wK‡b w`‡Z cvwi bv| evev-gv‡qi Amy‡L Wv³vi LiP †hvMv‡Z cvwi bv| gvb‡eZi Rxe‡bi Awfkvc †_‡K gyw³‡c‡ZB †Kej Avgiv gvbeZvi Rbbx, DbœZ iv‡ói mcœ`ªóv, whwb 26,193wU we`¨vj‡qi 1,04,772 Rb wkÿ‡Ki gy‡L Ab¨ Zz‡j †`q| whwb 7 jÿ iwn½v‡K ey‡K †U‡b wb‡q gv‡qi ggZvq AvkÖq ‡`q| whwb wbR A_©vq‡b cÙv †mZzi gZ eo cÖKí ev¯Íevq‡bi ¯^cœ‡K ev¯Í‡e iƒc †`b| Zuvi `yi`wk©Zvq AvR ga¨g Av‡qi GB †`‡k 523,190 †KvwU UvKv ev‡RU †Nvlbvq AvaywbK evsjvi ¯^cœ †`Lv‡Z Avgv‡`i †cÖiYv †hvMvq| Avi gvÎ wKQz we`¨vjq RvZxqKiY K‡i Avgv‡`i G ‡`k‡K †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vj‡qi Awfkvc †_‡K gy³ K‡i ev` cvov †e-miKvwi cÖv_wgK we`¨vj‡qi wkÿK‡`i gy‡L `y-gy‡Vv fv‡Zi †hvMvbw`‡Z gvbbxq cÖavbgš¿xi my-`„wó Kvgbvq G Av‡›`vjb|

D³ Kg©m~wP‡Z AviI e³e¨ iv‡Lb- Av.m.g. Rvdi BKevj- mvsMVwbK m¤úv`K, wgRvbyi ingvb, e`iæj Avwgb miKvi dinv`, wd‡ivR DwÏb, nviæb Ai ikx`, Avkivdzj Avjg, kvnbvR cvifxb, bxjv ivbx `vm, c‡ik P›`ª ivq cÖgyL Kvh©wbe©vnx KwgwUi m`m¨|

বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদ


abxK †kÖYxi ¯^v‡_© cÖYxZ MYwe‡ivax ev‡RU cÖZ¨vL¨vb K‡i wgwQj I mgv‡ek AbywôZ
evsjv‡`‡ki mgvRZvwš¿K `j (gvK©mev`x) XvKv bMi kvLvi D‡`¨v‡M AvR weKvj 5Uvq abxK †kÖYxi ¯^v‡_© cÖYxZ MYwe‡ivax ev‡RU cÖZ¨vL¨vb K‡i wgwQj I mgv‡ek AbywôZ| msMV‡bi †K›`ªxq Kvh©vjq n‡Z ïiæ n‡q cëb, wRwcI, evqZzj †gvKviig, †cÖmK¬ve n‡q wgwQjwU †kl nq| evqZzj †gvKviig †gvo RvZxq ‡cÖmK¬v‡ei mvg‡b mgv‡ek AbywôZ nq| mgv‡e‡k e³e¨ iv‡Lb evm`(gvK©mev`x) †K›`ªxq Kvh© cwiPvjbv KwgwUi m`m¨ gvbm b›`x, msMV‡bi XvKv bMi †bZv ivRy Avn‡g`, Zmwjgv AvLZvi weDwU, mgvRZvwš¿K QvÎ d«›U †K›`ªxq KwgwUi mfvcwZ gvmy` ivbv, mvaviY m¤úv`K iv‡k` kvnwiqvi|
mgv‡e‡k †bZ…e„›` e‡jb,  †fvU WvKvwZi gva¨‡g Awbe©vwPZ A‰ea miKv‡ii AMYZvwš¿K Kvq`vq cÖYxZ G ev‡R‡U RbM‡Yi cÖwZ †Kvb cÖKvi `vqe×Zv aviY Kivi cÖ‡qvRb †eva K‡iwb| eis e¨emvqx-wkícwZ‡`i Rb¨ Ab¨vh¨ myweav cÖ`v‡bi ga¨ w`‡q abxK †kÖYx †Zvl‡Yi G ev‡RU eZ©gvb †kvlY- ˆel‡g¨i wP·KB Zz‡j a‡i‡Q| wbZ¨ c‡Y¨i Dci Kiv‡iv‡ci d‡j RbM‡Yi Dci Avev‡iv g~j¨e„w×i †evSv Pvc‡e| µgea©gvb fqven †eKvi‡Z¡i mgm¨v mgvav‡b my¯úó †Kvb cwiKíbv ‡bB| †bB kÖgRxex mvaviY gvby‡li `y`©kv jvN‡e †Kvb cÖKvi e¨e¯’v| e¨emvqx‡`i Ki Qvo, mviPvR© Kgv‡bvi †NvlYv _vK‡jI K…lK‡`i dm‡ji bvh¨vg~j¨ wbwðZKi‡Yi j‡ÿ¨ †Kv‡bv cÖKvi cÖ‡Yv`bv wKsev cwiKíbv †bB|  †bZ…e„›` e‡jb, e¨vsKmn Avw_©K LvZ aŸs‡mi Rb¨ `vqx †LjvcxFY Av`v‡q I UvKv cvPvi e‡Ü Dchy³ e¨e¯’v bv wb‡q eis Kv‡jv UvKv mv`v Kivi my‡hvM w`‡q Acivax‡`i cyi®‹…Z Kiv n‡q‡Q| Dciš‘ wekvj As‡Ki F‡Yi †evSv RbM‡Yi Dci Pvwc‡q †`qv n‡q‡Q| wkÿv, ¯^v¯’¨, K…wlmn Rb¸iæZ¡c~Y© Lv‡Z ch©vß eivÏ bv †i‡L gv_vfvix cÖkvmb I Z_vKw_Z †gMv cÖK‡íi eivÏ e„w×i gva¨‡g †gMv `~bx©wZi e¨e¯’v ivLv n‡q‡Q|
‡bZ…e„›`  MYwe‡ivax ev‡RU evwZ‡ji `vwe‡Z RbMY‡K HK¨e× Av‡›`vjb M‡o †Zvjvi `vwe Rvbvb|
evZ©v‡cÖiK
ivRy Avn‡g`

Sunday, June 16, 2019

বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ( মার্কস বাদী )




`ywbqvi gR`yi, GK nI!


abxK †kÖYxi ¯^v‡_© cÖYxZ MYwe‡ivax ev‡RU cÖZ¨vL¨vb K‡i wgwQj I mgv‡ek AbywôZ
evsjv‡`‡ki mgvRZvwš¿K `j (gvK©mev`x) XvKv bMi kvLvi D‡`¨v‡M AvR weKvj 5Uvq abxK †kÖYxi ¯^v‡_© cÖYxZ MYwe‡ivax ev‡RU cÖZ¨vL¨vb K‡i wgwQj I mgv‡ek AbywôZ| msMV‡bi †K›`ªxq Kvh©vjq n‡Z ïiæ n‡q cëb, wRwcI, evqZzj †gvKviig, †cÖmK¬ve n‡q wgwQjwU †kl nq| evqZzj †gvKviig †gvo RvZxq ‡cÖmK¬v‡ei mvg‡b mgv‡ek AbywôZ nq| mgv‡e‡k e³e¨ iv‡Lb evm`(gvK©mev`x) †K›`ªxq Kvh© cwiPvjbv KwgwUi m`m¨ gvbm b›`x, msMV‡bi XvKv bMi †bZv ivRy Avn‡g`, Zmwjgv AvLZvi weDwU, mgvRZvwš¿K QvÎ d«›U †K›`ªxq KwgwUi mfvcwZ gvmy` ivbv, mvaviY m¤úv`K iv‡k` kvnwiqvi|
mgv‡e‡k †bZ…e„›` e‡jb,  †fvU WvKvwZi gva¨‡g Awbe©vwPZ A‰ea miKv‡ii AMYZvwš¿K Kvq`vq cÖYxZ G ev‡R‡U RbM‡Yi cÖwZ †Kvb cÖKvi `vqe×Zv aviY Kivi cÖ‡qvRb †eva K‡iwb| eis e¨emvqx-wkícwZ‡`i Rb¨ Ab¨vh¨ myweav cÖ`v‡bi ga¨ w`‡q abxK †kÖYx †Zvl‡Yi G ev‡RU eZ©gvb †kvlY- ˆel‡g¨i wP·KB Zz‡j a‡i‡Q| wbZ¨ c‡Y¨i Dci Kiv‡iv‡ci d‡j RbM‡Yi Dci Avev‡iv g~j¨e„w×i †evSv Pvc‡e| µgea©gvb fqven †eKvi‡Z¡i mgm¨v mgvav‡b my¯úó †Kvb cwiKíbv ‡bB| †bB kÖgRxex mvaviY gvby‡li `y`©kv jvN‡e †Kvb cÖKvi e¨e¯’v| e¨emvqx‡`i Ki Qvo, mviPvR© Kgv‡bvi †NvlYv _vK‡jI K…lK‡`i dm‡ji bvh¨vg~j¨ wbwðZKi‡Yi j‡ÿ¨ †Kv‡bv cÖKvi cÖ‡Yv`bv wKsev cwiKíbv †bB|  †bZ…e„›` e‡jb, e¨vsKmn Avw_©K LvZ aŸs‡mi Rb¨ `vqx †LjvcxFY Av`v‡q I UvKv cvPvi e‡Ü Dchy³ e¨e¯’v bv wb‡q eis Kv‡jv UvKv mv`v Kivi my‡hvM w`‡q Acivax‡`i cyi®‹…Z Kiv n‡q‡Q| Dciš‘ wekvj As‡Ki F‡Yi †evSv RbM‡Yi Dci Pvwc‡q †`qv n‡q‡Q| wkÿv, ¯^v¯’¨, K…wlmn Rb¸iæZ¡c~Y© Lv‡Z ch©vß eivÏ bv †i‡L gv_vfvix cÖkvmb I Z_vKw_Z †gMv cÖK‡íi eivÏ e„w×i gva¨‡g †gMv `~bx©wZi e¨e¯’v ivLv n‡q‡Q|
‡bZ…e„›`  MYwe‡ivax ev‡RU evwZ‡ji `vwe‡Z RbMY‡K HK¨e× Av‡›`vjb M‡o †Zvjvi `vwe Rvbvb|
evZ©v‡cÖiK
ivRy Avn‡g`