প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক/প্রকাশক/মুদ্রাকর : ইশফাকুল মজিদ সম্পাদনা নির্বাহী /প্রকাশক : মামুনুল মজিদ lপ্রতিষ্ঠা:১৯৯৩(মার্চ),ডিএ:৬১২৫ lসম্পাদনা ঠিকানা : ৩৮ এনায়েতগঞ্জ আবু আর্ট প্রেস পিলখানা ১ নং গেট,লালবাগ, ঢাকা ] lপ্রেস : ইস্টার্ন কমেরসিএল সার্ভিসেস , ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি - ৮/৪-এ তোপখানা ঢাকাl##সম্পাদনা নির্বাহী সাবেক সংবাদ সংস্থা ইস্টার্ন নিউজ এজেন্সী বিশেষসংবাদদাতা,দৈনিক দেশ বাংলা
http://themonthlymuktidooth.blogspot.com
Saturday, October 1, 2011
Humayun Ahmed of Bangladesh writing
Humayun Ahmed took up his pen for the first time on Friday since his chemotherapy session ended on Sep 24.
The famed writer was showing the usual effects of undergoing chemo and had lost his appetite, said Mazharul Islam, his publisher.
Also the chief executive of Anyaprokash, a major publishing house in Dhaka, Mazhar told bdnews24.com on Saturday evening that Humayun Ahmed was in good spirits considering his situation. "He even painted a little bit with water colours yesterday."
The Anyaprokash CEO has been attending to the writer in New York. He has been living with the writer at a three-bedroom apartment in Jamaica, New York along with Humayun's wife Meher Afroz Shaon and their two sons.
Mazhar said the writer has been spending his time in leisure getting lots of rest. "He has not ventured outside so far in his condition. He spends time watching television and playing with the kids around the house."
"The loss of appetite has naturally resulted in some weakness."
When asked if Humayun has taken to a particular show, Mazhar said, he mostly watches the Bangladeshi channels that are quite available in New York. "Sometimes he will watch the occasional movie. But that's about it."
The next chemo cycle, which usually takes about 48 hours, will begin on Oct 6, said Mazhar.
Humayun Ahmed flew to New York on Sep 13 after he was diagnosed with colon cancer during a regular check-up at Singapore's Mount Elizabeth Hospital earlier that month.
The celebrated contemporary writer is undergoing treatment at the Memorial Sloan-Kettering Cancer Centre at Manhattan where he will have to undergo at least three more chemo sessions before doctors decide on the next course of action.
According to his attendant, Mazhar, the doctors have not yet ruled out anything and it will depend on how the writer responds to his current treatment.
শেখ হাসিনার কূটনৈতিক বিপর্যয়/How much is true!!!
ভারতের কাছ থেকে তিস্তার চুক্তি না পাওয়ার দুঃখ যখন কাঁচা ক্ষতের মতো, সে সময় আরও একটি বড়মাপের কূটনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়ল বাংলাদেশ।
সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভাঙা মন নিয়ে আন্দোলনে সরগরম স্বদেশে ফিরতে হচ্ছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৬তম অধিবেশনে যোগদানের নিমিত্তে দেড় সপ্তাহ ধরে নিউইয়র্কে বসে তিনি মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে ভেস্তে যাওয়া আস্থা মেরামতির লক্ষ্যেই মূলত সচেষ্ট ছিলেন। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে স্রেফ 'হাই, হ্যালো' ছাড়া আর কিছুই হয়নি। মার্কিনিরা তাকে এড়িয়ে চলেছেন। এমনকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন তাকে এক ধরনের বয়কটও করেছেন।
কতগুলো রুটিন ও বানানো প্রোগ্রাম ছাড়া প্রধানমন্ত্রী ও তার বিশাল অনুগামী দল ঘুরে বেড়িয়ে, কেনাকাটায় ও ছবি তোলায় সময় দিয়েছে বেশি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির হতাশা ছিল আরও ব্যাপক। কেননা, তার দেয়া দাওয়াতে বিদেশি মেহমানরা আসেনি। এছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্টের দেহরক্ষীরা তাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছিল। এতে তিনি ক্ষেপে গিয়ে কর্মকর্তাদের শুধু বকুনিই দেননি, জাতিসংঘে প্রেসিডেন্ট ওবামার ভাষণের সময় উপস্থিত থাকেননি।
একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত ও যাচাইকৃত তথ্য অনুযায়ী, নিউইয়র্কের উদ্দেশে রওনার আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী-উপদেষ্টারা হন্যে হয়ে চেষ্টা করছিলেন যেন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ওবামার বা পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে নিদেনপক্ষে একটা ফটোসেশন বা ৫ মিনিটের বৈঠক করা যায়। কিন্তু কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। কোনো না কোনোভাবে দেখা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার পরিবার ও কয়েকজন সফরসঙ্গীর জন্য সবচেয়ে দামি হোটেল 'ওয়ালডর্ফ এস্টোরিয়া'য় থাকার ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে বরাবরের মতো উঠেছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। কিন্তু বিধিবাম—একই ভবনের বাসিন্দাদের সেখানে চোখাচোখি পর্যন্ত হয়নি।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির কার্যালয় থেকে সাংবাদিকদের বলা হচ্ছিল যে, সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কিত বৈঠকের এক মঞ্চে হিলারি ক্লিনটন ও শেখ হাসিনা বসবেন। শেখ হাসিনা প্রস্তুত হয়ে গিয়েছিলেন হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে আলাদাভাবে কথা বলতে। কিন্তু দেখা গেল হিলারি সেখানে যাওয়ার কর্মসূচি শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মত হচ্ছে, হিলারি ইচ্ছা করেই সেখানে যাননি। কেননা, শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাত্ বা ফটোসেশনের কোনো সুযোগ তিনি দিতে চান না।
উল্লেখ্য, নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নাজেহাল না করার জন্য হিলারি ক্লিনটনের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন শেখ হাসিনা। হিলারি সেটা ভোলেননি। তাছাড়া বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি, দুঃশাসন ও দুর্নীতির জন্য মার্কিনিরা অনেকখানি বিরক্তও এখন। প্রসঙ্গত, ড. ইউনূস তখন নিউইয়র্কে অবস্থান করছিলেন। 'ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ' নামের এক বৈঠকে ড. ইউনূস সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনের পরপরই ড. ইউনূসকে সেখানে থেকে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। সে বৈঠকে মি. ক্লিনটন শেখ হাসিনাসহ ৫ জন সরকারপ্রধানকে স্রেফ পরিচয় করিয়ে দেন। শেখ হাসিনা যেন যুগল ফটোবন্দি না হতে পারেন, সেজন্য ক্লিনটন সচেষ্ট ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাপ্তাহিক 'বাংলা পত্রিকা' মাসখানেক আগে ক্লিনটন ও ইউনূসের সাক্ষাতের একটি খবর ছাপিয়ে বলেছিল, বিল ক্লিনটন ওই পত্রিকার সম্পাদক আবু তাহেরকে ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার প্রতিহিংসাপরায়ণ, দেশকে পেছনের দিকে ঠেলছে। চলতি সফরের সময় নিউইয়র্কের সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে ডা. দীপু মনি স্বীকার করেন, বিল ক্লিনটনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কোনো কথা হয়নি।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আসা রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের জন্য সব সময় ভোজের আয়োজন করেন। মেজবান হিসেবে প্রেসিডেন্ট দরজায় দাঁড়িয়ে অতিথিদের অভ্যর্থনা জানান। এবারও হয়েছে শুধু শুভেচ্ছা বিনিময়। কিন্তু বাংলাদেশের সরকারি বা সমর্থক মিডিয়ায় এটা ফলাও করে প্রচার চালানো হয়। এর আগে একটি মধ্যাহ্নভোজে প্রেসিডেন্ট ওবামাসহ সব রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান যোগ দিয়েছিলেন। স্থানীয় পত্রিকার খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী পরে তার সহকর্মীদের কাছে ভোজের গল্পটি এভাবে বলেছিলেন যে, ওবামার সঙ্গে দু'দণ্ড কথা বলার নিয়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেবিলে বসে খাওয়া শুরু করেননি। সালাদের বাটি থেকে শসা নিয়ে মুখে নাড়াচাড়া করছিলেন। এক ফাঁকে ওবামাকে একা পেয়ে তিনি প্রায় দৌড়ে সেখানে যান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আশ্চর্য হয়ে তার দিকে তাকিয়ে বলেন, 'কী ব্যাপার, আপনি কিছু খাচ্ছেন না?' জবাবে উত্ফুল্ল প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমি তেমন কিছু খাই না, শুধু সালাদ খাই'। এই ক্ষণিকের সাক্ষােক খবর আকারে বানিয়ে এমনও প্রচার করা হয়েছে যে, ওবামা নাকি বাংলাদেশে যেতে আগ্রহী। অবশ্য মার্কিনিদের বরাত দিয়ে স্থানীয় একাধিক ওয়েবসাইটে এমন খবরও বেরিয়েছে যে, আমেরিকান কর্মকর্তারা আগামী বছর বাংলাদেশের নতুন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করবেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন নিউইয়র্কে অনেক সরকারপ্রধান ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের তরফ থেকে সাক্ষাতের অনুরোধ নাকচ করে দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর এহেন মানসিক অবস্থার মধ্যে ঢাকার রাজপথে বিরোধী দলের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবরটি ছিল আরও বিব্রতকর। তিনি ঘনিষ্ঠজনদের এমনও বলেছেন, কোনো না কোনো গোয়েন্দা সংস্থা বিরোধী দলকে এ কাজে সহায়তা করেছে। এটা তদন্ত করে দেখা হবে।
মার্কিন প্রশাসনের উপর্যুপরি 'না'-এর দরুন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির মানসিক অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে, তিনি জাতিসংঘে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বক্তৃতার সময় সেখানে উপস্থিত থাকেননি। বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির কার্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট যেদিন নিউইয়র্কে এসে ওয়ালডর্ফ এস্টোরিয়া হোটেলে ওঠেন, সেদিন সেখানে ছিল স্বাভাবিক কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ডা. দীপু মনিকে মেটাল ডিটেক্টরের ভেতর দিয়ে হোটেলে ঢোকার অনুরোধ করা হলে তিনি তাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, আমি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু নিরাপত্তা কর্মীদের জবাব ছিল, প্রত্যেককে এ গেট দিয়ে যেতে হবে। এ নিয়ে বাদানুবাদের পর তিনি সিকিউরিটি গেট দিয়ে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ডিটেক্টর পরীক্ষার সঙ্কেত দেয়। তখন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে নিবিড় তল্লাশির জন্য নিরাপত্তা কর্মীরা অনুরোধ করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের অন্য হোটেল দেখার জন্য নির্দেশ দেন। যা হোক, পরে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধির মধ্যস্থতায় বিষয়টির সুরাহা হয়। কিন্তু তাকে বেদম বকুনি খেতে হয় দু'তরফে।
সর্বশেষ সোমবারে ঘটে কূটনৈতিক বিপর্যয়ের সর্বশেষ ঘটনা। ডা. দীপু মনি আগামী মাসে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য একটি জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলনকে সামনে রেখে সেদিন ৭০টি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিকে জাতিসংঘের ক্যাফেটেরিয়ায় ভোজের দাওয়াত দিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে উপস্থিত হন মাত্র ২ জন স্থায়ী প্রতিনিধি ও ৭টি দেশের ডেস্ক অফিসার পদমর্যাদার লোকজন। এই স্বল্প উপস্থিতিতে আরেক দফা বকুনির শিকার হন বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা। বেঁচে যাওয়া বিপুল পরিমাণ খাবার কর্মকর্তারা নিয়েও শেষ করতে পারেননি। সর্বসাকুল্যে খাওয়ার বিল দিতে হয় ৮ হাজার ২শ' ডলার। এসব ব্যতীত, প্রায় সব অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার ছেলে ও মেয়ের উপস্থিতি অনেকের মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
নিউইয়র্ক প্রবাসী বাংলাদেশীদের ধারণা, কূটনৈতিকভাবে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ক্রমেই একঘরে হয়ে পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে আস্থার ক্ষেত্রে যে ফাটল দেখা দিয়েছে তাতে করে মহাজোট সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা আন্তর্জাতিকভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে গেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও নিউইয়র্কে এসেছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়নি তার।
Tunisia, Egypt, Now Persona, Dacca, Bangladesh
Persona stood somewhat as a celebrity icon for makeover in Dhaka, mostly because of its glossy association with some of the popular mainstream publication and broadcast media.
It is social networks. The medium of quick spread, quick responses and often quick conclusions. Let drop the ';conclusion'; part.
Ben Ali';s regime in Tunisia, which stood for over twenty four years, was brought down in a month long movement, by mostly young Tunisians, earlier in this year.
Hosni Mubarak';s regime in Egypt, which stood for over thirty years, was brought down in months long movement, again mostly by young Egyptians, in this year.
The pattern of both the movements, fatal to their trigger happy regimes and to some 1,100 people in the two countries as well, apart from their perhaps different political elucidation, was significantly derived from two words very illustrious nowadays-
Social Networks
…and Persona, considerably the country';s most acclaimed makeover salon at the moment, is the latest and perhaps the worst victim of these two words in Bangladesh, so far.
It was not social networking that brought Ben Ali or Mubarak down. It was their notoriously authoritative rule, zero tolerance to political oppositions and rampant corruption by them as well as their family members.
So in case of Persona too, it was not the social networks alone.
The incident, as reported in numerous media, originated from a camera, appeared to be hidden, was discovered by a female customer (I am not sure if Personal has in fact any male customer).
The customer, not named in the media but identified in the blogosphere as a doctor working for a private hospital, called in her husband after discovering the camera, who called in the police.
The incident took place at the Personal outlet in Dhaka';s Banani on Friday, standing, as this piece is being written, at the seizure of the camera as well as the salon';s storage by the police.
Persona explanation and questions
Media reported some explanation of the Persona authority. We do not know about the questionnaire, but we assumed them to be as shown below, though a lot still remains as questions.
Question: What was the camera meant for?
Explanation: It was part of the salon';s security.
Then: Who on earth heard of CCCs in change rooms?
Question: Why the camera was pointed at the customers in change rooms?
Explanation: It was a mistake of some electrician.
Then: What kind of a mistake could specifically point a camera at the change rooms for women? In Bangladesh we have female Prime Ministers, but not female electricians, is not it?
The news of Persona in one word ';flooded'; the Bangladeshi social network throughout Facebook, Twitter etc. like at Friday night.
It appears that the reputation of Persona is at a stake. I asked at the first paragraph to drop the ';conclusion'; part. But this part may play a major role behind this ';demise of reputation';, and if that happens, it will ignore a set of questions that should be placed before both Persona and a probe behind the heinous incident, if taking place.
MUKTIDOOTH MEDIA URGING TO HELP, SUPPORT AND DONATE ALTERNET
It's exciting. Creative protests are breaking out and challenging the overbearing power of banks and corporations on behalf of the rest of us. Right there on Wall Street, in other cities around the country, and soon in D.C.
It's crucial to support the protests. They give us hope. They make clear why there is resistance to the Radical Right, the corporate exploiters, and the greedy. They're getting the real story out, overcoming the propaganda.
AlterNet is at the protests, hands on, spreading the word to hundreds of thousands of readers. But we need your help to keep it up and force the rest of the media to cover this breaking story. Please make a contribution to help our team in the streets.
There are stark realities: 25 million Americans unemployed; 50 million without health insurance; 100 million in poverty. But one number says it all: the 400 richest Americans have more wealth than the bottom 180 million. You read that correctly. 180 million. It has to stop. And it will, if we do it together.
Things have to change. These protests could be the beginning of something big. Let's help make a new chapter of protest history -- like worker sit-ins, civil rights protests, Chicago in 1968, Seattle in 1999, the NYC Republican Convention in 2004, and many more.
AlterNet has reporters at the protests: An eye-witness account of police violence from J. A. Myerson showing how some cops are acting like the thugs in Tahrir Square in Egypt; breaking stories from crack staff writer Sarah Jaffe; a Clarion call for participation from the brilliant Arun Gupta. And much more.
But we can't do it the way it needs to be done without your help. Please make an investment in protest. Support our coverage. It could make a big difference in the future.
An Wonders Award on Vote for Sudarbans Campaign.[Bangladesh]
Asha Mone Awarded by Dr. Mizanur Rahman-Chairman-Bangladesh Human Rights Commission. An Wonders Award on Vote for Sudarbans Campaign. Asha mone, Convener of “Nature Campaign Bangladesh”. Today 1st October 2011, 11.00AM a programme held in Begum Sufia Kamal Auditorium - Bangladesh National Museum.
এওয়ার্ড পেল আশা মনি। বিশ্ব প্রাকৃতিক সপ্তশ্চর্য নির্বাচনের প্রচারনা ও পর্যটন শিল্পের বিকাশে অবদানের জন্য সন্মাননা পদক (এওয়ার্ড) পেল আশা মনি (আহ্বায়ক-ন্যাচার ক্যাম্পেইন বাংলাদেশ)। ‘‘বাংলাদেশ ওয়ান্ডার্স প্রমোশন ফাউন্ডেশন” আয়োজিত “বিশ্ব প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সুন্দরবন : আগামী ৪০ দিনের করনীয়” শীর্ষক সেমিনারে প্রফেসর ড: মিজানুর রহমান (চেয়ারম্যান-জাতীয় মানবাধিকার কমিশন) হাত থেকে আশা মনি উক্ত এওয়ার্ডটি গ্রহন করেন। আশা মনি ২০০৭ সাত সাল থেকে কক্সবাজার ও সুন্দরবনকে বিশ্ব প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে প্রথম করার জন্য এবং বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে জনগনকে সচেতন করার জন্য ব্যাপক প্রচারনা মুলক কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। ‘‘বাংলাদেশ ওয়ান্ডার্স প্রমোশন ফাউন্ডেশন” এর আয়োজনে আজ ০১ অক্টোবর ২০১১ সকাল ১১.৩০টায় জাতীয় যাদুঘর এর কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে “বিশ্ব প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সন্দরবন : আগামী ৪০ দিনে করনীয়” শীর্ষক সেমিনার ও বাংলার গর্ব সুন্দরবন শীর্ষক জাতীয় চিত্রান্কন প্রতিযোগিতা, ইন্টারনেটে সুন্দরবনকে ফ্রি ভোটিং কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ও সুন্দরবন শীর্ষক কার্যক্রমে অবদানের জন্য গুনী ব্যাক্তিদের এওয়ার্ড প্রদান করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড: মিজানুর রহমান। উক্ত অনুষ্ঠানের উদ্ধোধন করেন রাজউকের নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেট (উপ-সচিব) জনাব মো: রোকন উদ-দৌলা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান। সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সোস্যাল ইসলামি ব্যাংক এর চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ।
--
Friday, September 30, 2011
Who benefits from US aid?
IT is not much of an exaggeration to state that Pakistan has always been an aid-dependent country. Estimates suggest that the gross disbursement of overseas development assistance to Pakistan from 1960 to 2002 (in 2001 prices) was $73.1bn, including bilateral and multilateral sources.
Almost 30 per cent of this official development assistance came in the form of bilateral aid from the US, the largest single bilateral donor by far. Assistance of this magnitude was made possible by the fact that Pakistan’s leadership, especially its military leadership, clearly aligned itself with the US during the Cold War.
US aid to Pakistan was vital during the 1960s. It helped play a significant part in numerous development projects, food support and humanitarian assistance through the United States Agency for International Development (USAID) and other mechanisms. By 1964, overall aid and assistance to Pakistan was around five per cent of its GDP and was critical in spurring Pakistani industrialisation and development. Not only was aid vital in the 1960s, it was also focused on civilian economic assistance.
The Soviet invasion of Afghanistan in 1979 resulted in increased US development and military assistance as Pakistan became a frontline state in the war against Soviet occupation. Large and undisclosed amounts of money and arms were channelled to the Mujahideen fighting the Red Army in Afghanistan through Pakistan’s military and its clandestine agencies, particularly the ISI. While this ‘aid’ was not meant directly for Pakistan’s military, there is ample evidence that significant funds meant for the Afghan Mujahideen were pocketed by Pakistani officers.
US assistance between 1971-2001 did not put Pakistan on a path to self-sustaining growth, nor did it bring about any real value in terms of America’s own Cold War objectives. The expulsion of the Soviet Union from Afghanistan with strategic help from Pakistan was a major gain for Washington, but the Afghan campaign also ended up strengthening the praetorian state in Pakistan while doing little to aid its people. After September 2001, the nature of the US aid to Pakistan relationship changed primarily to purchasing Pakistan’s cooperation in counterterrorism. In 2002-10 (and not including commitments such as the Enhanced Partnership with Pakistan Act of 2009), the US gave Pakistan almost $19bn, or more than $2bn on average each year, with twice as much allocated in 2010 ($3.6bn) than in 2007. During 2002-08, only 10 per cent of this money was meant for Pakistani development, and as much as 75 per cent of the money was explicitly for military purposes. In more recent years, the share of economic-related aid has risen, but it is still less than half. It is important to state, that the primary purpose of aid to Pakistan has been counterterrorism, not economic support.
Since 2008, there has been a rethinking in the nature of US assistance to Pakistan. The first major step was the promulgation of the Kerry-Lugar-Berman bill, which commits $7.5bn in non-military aid to Pakistan over five years. However, it is still not clear when and how the legislation will actually start delivering aid to Pakistan. The Christian Science Monitor reported that only $285m of this money had been spent by May 2011.
After a decade of engagement and assistance between the US and Pakistan, what emerges from both countries’ perspective is that post-9/11 US aid has been focused mainly on carrying out counterterrorism operations, not helping the Pakistani people or the economy, or building democracy. This assistance has not achieved the counterterrorism objectives of the US or Pakistan, even acknowledging that the objectives have been inadequately defined. It has had the effect, however, of strengthening the praetorian state further — thus reinforcing the very weaknesses of Pakistan’s democracy that the Americans decry.
The question asked in Islamabad, as well as in Washington, as to what benefits US aid brings to Pakistan, is being answered as follows. In Washington, the question being asked post-Bin Laden is: what is or has the US received in return for the $20bn aid given to Pakistan over the last decade? And the answer seems to be ‘not very much’. In Islamabad, the question being asked by politicians and civil society members is similar: what has US aid delivered for the people of Pakistan? The answer again is ‘not very much, except that the military has benefited the most’.
Both Pakistan and the US have reason to be disappointed with the results of American aid. Though the US hoped that this assistance would encourage Pakistan’s army to help in the war on terrorism in the border regions of Pakistan, there has been no real evidence that the Pakistani army has been on the same page as the US administration in this regard, or that the government and military feel as strongly about Al Qaeda and the Afghan Taliban as does the US administration.
The Pakistani military has been the main beneficiary of aid from the US, exploiting the pathology of too big and too important to fail. Since military aid has been two or three times as large as economic aid, the US government has strengthened the hand of the military in Pakistan’s political economy, sidestepping the elected civilian government because there has been more trust, unfounded, no doubt, in the ability of the Pakistani military. There is an urgent need to shift the relationship away from a myopic focus on the military towards a more productive use of aid. Such a shift might just strengthen democracy in Pakistan as well.
The writer is a political economist.
Source: Dawn)
Almost 30 per cent of this official development assistance came in the form of bilateral aid from the US, the largest single bilateral donor by far. Assistance of this magnitude was made possible by the fact that Pakistan’s leadership, especially its military leadership, clearly aligned itself with the US during the Cold War.
US aid to Pakistan was vital during the 1960s. It helped play a significant part in numerous development projects, food support and humanitarian assistance through the United States Agency for International Development (USAID) and other mechanisms. By 1964, overall aid and assistance to Pakistan was around five per cent of its GDP and was critical in spurring Pakistani industrialisation and development. Not only was aid vital in the 1960s, it was also focused on civilian economic assistance.
The Soviet invasion of Afghanistan in 1979 resulted in increased US development and military assistance as Pakistan became a frontline state in the war against Soviet occupation. Large and undisclosed amounts of money and arms were channelled to the Mujahideen fighting the Red Army in Afghanistan through Pakistan’s military and its clandestine agencies, particularly the ISI. While this ‘aid’ was not meant directly for Pakistan’s military, there is ample evidence that significant funds meant for the Afghan Mujahideen were pocketed by Pakistani officers.
US assistance between 1971-2001 did not put Pakistan on a path to self-sustaining growth, nor did it bring about any real value in terms of America’s own Cold War objectives. The expulsion of the Soviet Union from Afghanistan with strategic help from Pakistan was a major gain for Washington, but the Afghan campaign also ended up strengthening the praetorian state in Pakistan while doing little to aid its people. After September 2001, the nature of the US aid to Pakistan relationship changed primarily to purchasing Pakistan’s cooperation in counterterrorism. In 2002-10 (and not including commitments such as the Enhanced Partnership with Pakistan Act of 2009), the US gave Pakistan almost $19bn, or more than $2bn on average each year, with twice as much allocated in 2010 ($3.6bn) than in 2007. During 2002-08, only 10 per cent of this money was meant for Pakistani development, and as much as 75 per cent of the money was explicitly for military purposes. In more recent years, the share of economic-related aid has risen, but it is still less than half. It is important to state, that the primary purpose of aid to Pakistan has been counterterrorism, not economic support.
Since 2008, there has been a rethinking in the nature of US assistance to Pakistan. The first major step was the promulgation of the Kerry-Lugar-Berman bill, which commits $7.5bn in non-military aid to Pakistan over five years. However, it is still not clear when and how the legislation will actually start delivering aid to Pakistan. The Christian Science Monitor reported that only $285m of this money had been spent by May 2011.
After a decade of engagement and assistance between the US and Pakistan, what emerges from both countries’ perspective is that post-9/11 US aid has been focused mainly on carrying out counterterrorism operations, not helping the Pakistani people or the economy, or building democracy. This assistance has not achieved the counterterrorism objectives of the US or Pakistan, even acknowledging that the objectives have been inadequately defined. It has had the effect, however, of strengthening the praetorian state further — thus reinforcing the very weaknesses of Pakistan’s democracy that the Americans decry.
The question asked in Islamabad, as well as in Washington, as to what benefits US aid brings to Pakistan, is being answered as follows. In Washington, the question being asked post-Bin Laden is: what is or has the US received in return for the $20bn aid given to Pakistan over the last decade? And the answer seems to be ‘not very much’. In Islamabad, the question being asked by politicians and civil society members is similar: what has US aid delivered for the people of Pakistan? The answer again is ‘not very much, except that the military has benefited the most’.
Both Pakistan and the US have reason to be disappointed with the results of American aid. Though the US hoped that this assistance would encourage Pakistan’s army to help in the war on terrorism in the border regions of Pakistan, there has been no real evidence that the Pakistani army has been on the same page as the US administration in this regard, or that the government and military feel as strongly about Al Qaeda and the Afghan Taliban as does the US administration.
The Pakistani military has been the main beneficiary of aid from the US, exploiting the pathology of too big and too important to fail. Since military aid has been two or three times as large as economic aid, the US government has strengthened the hand of the military in Pakistan’s political economy, sidestepping the elected civilian government because there has been more trust, unfounded, no doubt, in the ability of the Pakistani military. There is an urgent need to shift the relationship away from a myopic focus on the military towards a more productive use of aid. Such a shift might just strengthen democracy in Pakistan as well.
The writer is a political economist.
Source: Dawn)
Thursday, September 29, 2011
Social Trade Can Reconstruct Haiti
Dr. Mohammed Yunus
Social trade can be strengthening arms to reconstruct economy for earth quake effected Haiti, said Nobel prize winner Dr. Mohammed Yunus of Bangladesh. It can have an exclusive role to reform economy and social infrastructure in Haiti, said Dr. Yunus. In the participation on September 20, 2011 in an events ‘Clinton Global Initiatives’ he expressed detailed discussion. Dr. Mohammed Yunus is the member of ‘Presidential Economic Advisory Council of Haiti. Former President of US Mr. Bill Clinton and former President of Columbia Mr. Eoribae also member of this organization. Dr. Yunus also participated September 20, 2011 in the events on MDG Advocacy Group, New York. In the workshop Chaired Paul Kaggamae, President of Ruwanda, and he also Co-Chair Person of this group managed by Secretary General HE Ban ki Moon. Some action plan taken in that group meeting. Social trade initiatives also included in the action plans. A MOU agreement is signed up in a different events in ‘Inter American Development Bank’ , understanding with the President Alberto Murennoae for development of Haiti. For development of Haiti such venture projects signed on. Already a social trade fund is prepared for Haiti. Entrepreneurs who wish to trade can get facilities from this fund. Dr. Yunus also participated in complete events ‘Engaging Boys and Man Edge Alize’ for long term change’. Without these Dr. Yunus met complementary with former President Peter Estaenvae of Bulgaria. Mr. Peter expressed his positive interest on such social trading. He invited Dr. Mohammed Yunus to visit Bulgaria concerning development of social trading in his country.
To Defending Black Rules of Proposed Broadcasting Law recently seminar held at National Press Club, Dacca, Bangladesh
Proposed broadcasting policy will break the press freedom and media’s open expression. Naturally, independency of Mass Media will be cancelled. So, such “Black Law” should be protested, any how.
Yesterday (Wed) seminar held at National Press Club, Dacca, Bangladesh on “Broadcasting Policy and Rights of Information”. Many participants expressed such opinion. This seminar held at VIP lounge in National Press Club.
In the seminar former advisor of ‘Caretaker Government’ Dr Akbar Ali Khan expressed that controlling of Press & Media is not the schedule of a government. The government should be transparent on rights for information and make assure to autonomous the National Radio (Bangladesh Betar) and National Television (BTV), which would be public reflex ion with free. He said broadcasting control policy should be as usual law and by the court (Bangladesh Press Council) of the country. Any bureaucracy control is never acceptable. Senior journalist ABM Musa said, proposed concerned rule/policy if implemented,then News and Talkshow broadcasting will be dictated and censored. Thus here would be no ethics without producing older cinemas. Attacks come on the freedom of mass media when a government becomes totally failure and hopeless. Mr. Riazuddin Ahmed, Editor of the ‘News Today’ said none can stop the Press Freedom, in other hand can be said the made committee- authority becomes hung themselves. But journalists are always free to express their speech without fear as ‘Public Eye’. In the seminar Mr. Kamaludding Sobuj, President of National Press Club chaired in that seminar. Their also exchanged opinions on concerns matters. Mr. Matiur Rahman , Editor of the ‘Daily Manab Zamin’, Editor Syed Anwar Hossain of the ‘Daily Sun’, General Secretary Mr. Abdal Ahmed of National Press Club, Professor Mr. Rubayet Ferdause , Department of Mass Communication and Journalism, Dhaka University, President Mr. Ruhul Ameen Gazi
(of one part) Bangladesh Federal Journalists Union (BFUJ), President Abdus Shahid (of one part) of Dhaka Journalists Union (DUJ) and other senior journalists were present that occasion.
YOGA GURU SET FOR SAINT LUCIA HEALTH AND WELLNESS RETREAT
Saint Lucia Tourist Board
YOGA GURU SET FOR SAINT LUCIA HEALTH AND WELLNESS RETREAT
SOUFRIERE, Saint Lucia (September 29, 2011) - Start practising yoga and you'll be on your way to unlocking major tension, one of America's leading yoga teachers stresses.
John Schumacher, the respected Iyengar Yoga specialist who will be featured at this November's Saint Lucia Health and Wellness Retreat, contends after just a few days of yoga practice "you can begin to open the doors to physical, emotional, mental, and spiritual well-being and this can be an awakening to a whole new world of possibilities."
Schumacher, a disciple of the renowned Guruji B.K.S Iyengar and director of Unity Woods Yoga Center in Bethesda, Maryland - the largest Iyengar center in the United States - will join motivational speaker Dr. Stephen Brewer and Feng Shui expert William Spear, as headliners of the four-day retreat for soul, mind, body and spirit in the former French colonial capital of Soufrière from November 17-20, 2011.
Schumacher, a celebrated practitioner and teacher in the yoga community, is recognised for exploring the nuances of body, mind and spirit through disciplined and enthusiastic study.
"Yoga is not just about a healthy body but it is really about the whole person - physical, energetic, emotional, mental and spiritual. That is why the effects are so far reaching - they come from the integration of all aspects of our being," he posited.
"We are encouraged by the positive response to the retreat and are equally ecstatic to have John Schumacher here with us on island," said Senator Allen Chastanet, Saint Lucia's Minister of Tourism and Civil Aviation.
"His expertise and the respect he commands in this field will assure participants of a truly transformative experience," he added.
Yoga instruction is a central part of the retreat experience which will also include photography and art workshops, culinary classes, as well as pottery and painting design. Additionally, participants can avail themselves of the hiking, snorkeling, mountain biking and other outdoor activities for which Soufrière is renowned.
During the retreat, yoga will be offered twice a day - to open and close each day's activities.
The retreat in Soufrière, home to several world class hotels and resorts, is supported by the Saint Lucia Tourist Board and the Soufrière Foundation.
Gift match expires tomorrow.[Amnesty International , USA]
Gift match expires tomorrow.
I'm appealing to you today as a founder and member of one of the most effective human rights organizations in existence, Amnesty International. I have been involved with Amnesty since the founding of its US chapter, and I have had the pleasure and gratification of seeing the thousands of people freed from unjust imprisonment, torture and execution, and the death penalty as a result of its efforts.
Amnesty's mission is urgent. The epic uprisings in the Middle East and North Africa have put Amnesty's global membership on high alert, and to the test.
In Egypt, Bahrain, Syria, Yemen and Libya, state security forces have answered peaceful calls for reform with horrific violence. Protesters have been killed on the streets and thousands have been arrested or beaten.
Even medical professionals who care for the victims of political violence have been targeted. In Bahrain, 48 healthcare workers were arrested after treating people injured during the bloody crackdown of pro-reform protests in February and March.
Interrogators allegedly forced some of the doctors, nurses and paramedics to stand for hours, deprived them of sleep, beat them with rubber hoses and wooden boards with nails, and made them sign confessions while blindfolded.
Amnesty brings these stories of suffering and injustice to light, and unites us in demanding basic rights for the victims. It has answered this call for the past 50 years, and received a Nobel Peace prize for its life-saving work.
Please join me as a member of Amnesty. Join before September 30 and a generous donor will automatically double your gift.
By joining Amnesty International, you help make all this work possible.
The world could use more respect for human rights and Amnesty right now. I promise to stand with you to make that happen.
We are the voices of freedom. We are Amnesty, and we need you now.
Join us.
Verytrulyyours,
Joan Baez
Wednesday, September 28, 2011
till fighting, no matter the odds
till fighting, no matter the odds
Dear MUKTIM,
One by one, the police officer pressed the protestor's fingertips in ink. As he moved her fingers, he said in a low voice:
"These are the hands of someone who is telling the truth."
It was a whisper of humanity, mostly unnoticed, nestled among brutal episodes of police violence in Zimbabwe.
Jenni Williams, founder of Women and Men of Zimbabwe Arise (WOZA), tells this story so that you know your power as a member of Amnesty International. That police officer knew you were watching. He felt the full force of this human rights movement.
Jenni feels your power, too. Arrested more than 34 times during her work advocating for the rights of Zimbabweans – including this past Wednesday - she has endured physical torture and prison conditions "tantamount to being put in hell." Jenni and WOZA are still fighting, despite the odds.
From the death penalty to police brutality to violence against women, whether in the US or Zimbabwe, Amnesty stands against all human rights abuses. We've devoted the month of September to growing this movement, and every single member matters.
Become a member during our September membership drive and we'll match your gift, dollar for dollar, up to $500,000 (that's up $200,000 from last week!).
The simple truth is that without membership contributions there is no Amnesty International. We are completely independent from government or corporate interests. The more funds and supporters we have -- across the globe -- the greater our impact will be.
We are 3 million supporters, activists and volunteers strong. But with great power comes great responsibility. This movement must only grow stronger.
As Jenni says, "We long for the award of dignity and a bright future for our children."
Please, join me as a member of Amnesty International now.
Sincerely,
sECRETARY
Source: Ministry of Tourism and Civil Aviation, Government of Saint Lucia
Contact: Veronica Francis-Joseph + 1 758 468-4605 - vfrancis@gosl.gov.lc
SENATOR ALLEN CHASTANET: TOURISM MUST BENEFIT ALL
CASTRIES, Saint Lucia (September 27, 2011) - Joining nations across the globe celebrating World Tourism Day on Tuesday, September 27, Saint Lucia's Minister of Tourism and Civil Aviation, Senator Allen Chastanet reminded tourism stakeholders across the country of the huge responsibility they have ensuring tourism continues to deliver benefits "not just to shareholders in boardrooms but to the average man and woman in the street."
"We cannot rest on our laurels," asserted Senator Chastanet. Even though Saint Lucia's tourism industry has demonstrated tremendous resilience in tough times, "as a nation we must move to another level of accountability and growth."
Senator Chastanet said Saint Lucian hoteliers and industry captains must continue to work hard and with passion: "We have a nation depending on us, and as our Government works tirelessly to improve infrastructure, like building roads, improving airports and seaports, and maintaining airlift from major markets, we need all hands on deck to create new economic opportunities and improve the quality of life for all Saint Lucians."
"Our Creole culture, warm and friendly people, sumptuous cuisine and a beautiful natural environment, including the Pitons mountains, are natural blessings - but we must continue to refresh and revive the visitor experience," he declared.
Senator Chastanet also spoke of the new Village Tourism concept designed to accentuate local culture, provide jobs and benefit communities such as Dennery, Soufrière, Gros Islet and Anse La Raye.
"We must improve the village life of our island because it is the people of Saint Lucia who make this nation an incredible place to visit - and to live."
World Tourism Day 2011 is being held under the theme Tourism - Linking Cultures.
This year's theme is a celebration of tourism's role in linking together the cultures of the world through travel. With millions of people travelling the world each year, never before have so many people been to so many places, nor been so exposed to other cultures. This interaction between individuals and communities, and their diverse cultures, leads to tolerance, respect and mutual understanding - the building blocks for a more peaceful world.
"World Tourism Day is an opportunity to reflect on the importance of tourism to global well-being," noted United Nations Secretary-General Ban Ki-moon. "As we travel, let us engage with other cultures and celebrate human diversity. On this observance, let us recognize tourism as a force for a more tolerant, open and united world," he added.
ENDS
SENATOR ALLEN CHASTANET: TOURISM MUST BENEFIT ALL
CASTRIES, Saint Lucia (September 27, 2011) - Joining nations across the globe celebrating World Tourism Day on Tuesday, September 27, Saint Lucia's Minister of Tourism and Civil Aviation, Senator Allen Chastanet reminded tourism stakeholders across the country of the huge responsibility they have ensuring tourism continues to deliver benefits "not just to shareholders in boardrooms but to the average man and woman in the street."
"We cannot rest on our laurels," asserted Senator Chastanet. Even though Saint Lucia's tourism industry has demonstrated tremendous resilience in tough times, "as a nation we must move to another level of accountability and growth."
Senator Chastanet said Saint Lucian hoteliers and industry captains must continue to work hard and with passion: "We have a nation depending on us, and as our Government works tirelessly to improve infrastructure, like building roads, improving airports and seaports, and maintaining airlift from major markets, we need all hands on deck to create new economic opportunities and improve the quality of life for all Saint Lucians."
"Our Creole culture, warm and friendly people, sumptuous cuisine and a beautiful natural environment, including the Pitons mountains, are natural blessings - but we must continue to refresh and revive the visitor experience," he declared.
Senator Chastanet also spoke of the new Village Tourism concept designed to accentuate local culture, provide jobs and benefit communities such as Dennery, Soufrière, Gros Islet and Anse La Raye.
"We must improve the village life of our island because it is the people of Saint Lucia who make this nation an incredible place to visit - and to live."
World Tourism Day 2011 is being held under the theme Tourism - Linking Cultures.
This year's theme is a celebration of tourism's role in linking together the cultures of the world through travel. With millions of people travelling the world each year, never before have so many people been to so many places, nor been so exposed to other cultures. This interaction between individuals and communities, and their diverse cultures, leads to tolerance, respect and mutual understanding - the building blocks for a more peaceful world.
"World Tourism Day is an opportunity to reflect on the importance of tourism to global well-being," noted United Nations Secretary-General Ban Ki-moon. "As we travel, let us engage with other cultures and celebrate human diversity. On this observance, let us recognize tourism as a force for a more tolerant, open and united world," he added.
ENDS
Tuesday, September 27, 2011
SECRETARIES MEETINGS IN BANGLADESH
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর (এডিপি) শতভাগ বাস্তবায়নে সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের ১২টি নির্দেশনা দেয়া হবে আজ বুধবার। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এসব নির্দেশনা দেবেন পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ারভাইস মার্শাল (অব) একে খন্দকার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলন কৰে সকালে চলতি অর্থবছরের আগস্ট পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন পর্যালোচনা ও শতভাগ বাস্তবায়নের কৌশল নির্ধারনে এক জরুরী সভা ডাকা হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য এ সভায় সব মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সচিবদের যেসব নির্দেশনা দেয়া হবে তা হচ্ছে, অক্টোবরের মধ্যেই এডিপি বাস্তবায়নের কর্ম ও ক্রয় পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে তা অনুমোদন করতে হবে। অবশ্যই প্রকল্পের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে, এৰেত্রে পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগের সদস্যকে আহ্বয়ক করে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি কাজ করছে, এ কমিটিকে সহযোগিতা করতে হবে। ২০১২ সালের জুনের মধ্যে যেসব প্রকল্প সমাপ্তির লক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে সেগুলোর জন্য অর্থ বরাদ্দ আগে নিশ্চিত করতে হবে। বৈদেশিক সহায়তা রয়েছে এমন প্রকল্প বাস্তবায়নের ৰেত্রে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এৰেত্রে ম্যাচিং ফান্ড হিসেবে সরকারী তহবিলের প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ না হলে সেসব প্রকল্প অগ্রাধিকার তালিকার বাইরে রাখতে হবে। এডিপির সবুজ পাতায় অন্তর্ভুক্ত অননুমোদিত প্রকল্প অনুমোদনের ৰেত্রে মধ্যমেয়াদী বাজেট কাঠামোর (এমটিবিএফ) আওতায় নির্ধারিত সিলিংয়ের মধ্য থেকে প্রকল্প প্রস্তাব করতে হবে। ২০১২ সালের মার্চের মধ্যেই প্রকল্পের সব টেন্ডারের ওয়ার্ক অর্ডার দিতে হবে। বাস্তবায়ন, পরীবিৰণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) যেসব প্রকল্প পরিদর্শন করে সুপারিশ পাঠাবে মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সেসব সুপারিশ বাস্তবায়নের অবশ্যই উদ্যোগী হতে হবে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং এডিপি বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়মিত প্রকল্প পরিদর্শন করতে হবে, সেই সঙ্গে প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের অবস্থা নিয়ে রিপোর্ট দিতে হবে। যেসব প্রকল্প সংশোধন করতে হবে সেগুলো অক্টোবরের মধ্যেই অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে। প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণের বিষয় থাকলে তা আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করে দ্রম্নত নিষ্পত্তি করতে হবে এবং যেসব প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে একাধিক মন্ত্রণালয় ও বিভাগ জড়িত রয়েছে সেক্ষেত্রে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে বাস্তবায়নের গতি জোরদার করতে হবে। এদিকে এডিপি বাস্তবায়নের হালচাল সম্পর্কে পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরীবিৰণ ও মূল্যায়ন বিভাগ জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরের দুই মাস (জুলাই-আগস্ট) পেরিয়ে গেলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর (এডিপি) এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি ৯টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এছাড়া এ সময় সার্বিক বাসত্মবায়ন হার দাঁড়িয়েছে ৬ শতাংশে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের বাসত্মবায়ন হারের সমান। কিন্তু গত মাসের তুলনায় এই হার বেড়েছে দুই শতাংশ। জুলাইয়ে বাসত্মবায়ন হয়েছিল ৪ শতাংশ। এই দুই মাসে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো ব্যয় করতে পেরেছে মোট ২ হাজার ৬২১ কোটি ৮৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। অন্যদিকে এডিপি বাসত্মবায়নে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ। এ বিভাগের ৩টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ১০ কোটি ২৪ লাখ টাকা, ব্যয় হয়েছে ২ কোটি ৮১ লাখ ৮২ হাজার টাকা, বাসত্মবায়ন হার ২৮ শতাংশ।
সূত্র জানায়, শূন্য শতাংশ বাসত্মবায়নের হার হচ্ছে, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সচিবালয়। এর একটি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৬ কোটি টাকা, এক টাকাও ব্যয় কতে পারেনি, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রনালয়ের ১২টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ১০৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ২২টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৫০২ কোটি ১২ লাখ টাকা, ব্যয় নেই। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ৯টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৬৯ কোটি ১০ লাখ টাকা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২৩ প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৪৫২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দু'টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৩০৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (থোকসহ) ৩টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৯৮ কোটি টাকা, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের ৬টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৯৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা এবং অভ্যনত্মরীন সম্পদ বিভাগের দু'টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
অন্যদিকে আগস্টে এডিপি বাসত্মবায়নের দেঁৗড়ে এগিয়ে থাকা দশ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ হচ্ছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৩০ শতাংশ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৮ শতাংশ, বিদু্যত বিভাগ ১৫ শতাংশ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ১৩, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১২, সংসদ সচিবালয় ১১, প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় ১১, অর্থ বিভাগ ১১, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ৯ শতাংশ এবং পরিকল্পনা বিভাগ ৯ শতাংশ এডিপি বাসত্মবায়ন করেছে।
সূত্র জানায়, এককভাবে পরিবহন, বিদু্যত এবং শিৰা ও ধর্ম খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দিয়ে চলতি অর্থবছরের (২০১১-১২) জন্য ৪৬ হাজার কোটি টাকার নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হচ্ছে ২৭ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা, অর্থাৎ ৫৯ শতাংশ এবং প্রকল্প সাহায্য থেকে ১৮ হাজার ৬৮৫ কোটি, যা ৪১ শতাংশ। এবারের এডিপিতে মোট প্রকল্প রয়েছে ১ হাজার ৩৯টি। এর মধ্যে গত অর্থবছরের (২০১০-১১) অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ৯৬২টি এবং বরাদ্দসহ নতুন প্রকল্প ৭৭টি। এছাড়া সবুজ পাতায় যুক্ত হয়েছে একেবারেই নতুন অননুমোদিন ৭০২টি প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে মঙ্গলবার জানান, কালকের (আজ) বৈঠকটি গুত্বপূর্ণ। এতে মন্ত্রণালয়গুলোর এডিপি বাসত্মবায়নের আমলনামা তুলে ধরা হবে। সচিবদের কঠোরভাবে পরিকল্পনা কমিশনের দেয়া নির্দেশ মেনে চলতে বলা হবে। শতভাগ এডিপি বাসত্মবায়নের কৌশল নির্ধারণে পরিকল্পনা কমিশনের পৰ থেকে নির্দেশনার পাশাপাশি যদি কোন মন্ত্রণালয়ের সচিব পরামর্শ দিতে চান সেগুলোও গ্রহণ করা হবে।
সূত্র জানায়, গত অর্থবছরের শুরম্নতে শতভাগ এডিপি বাসত্মবায়নের পথে বেশ কিছু বাধা চিহ্নিত করে এগুলো সমাধানে সুপারিশ দিয়েছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাসত্মবায়ন, পরীৰণ ও মূল্যায়ন বিভাগ। এগুলো হচ্ছে, যথাসময়ে বাসত্মবসম্মত ক্রয় পরিকল্পনা ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও অনুসরণ না করা। এৰেত্রে দরপত্র আহব্বান ও কন্ট্রাক এ্যাওয়ার্ড কাজে বিলম্ব হওয়া। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে (এডিপি) প্রয়োজনীয় অর্থপ্রাপ্তির অভাব। প্রকল্প বাসত্মবায়নে ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা। ভৌত কাজের ডিজাইন ও রেট সিডিউল পরিবর্তনের কারণে প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়া। প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ ও বদলির ৰেত্রে প্রচলিত বিধি-বিধান অনুসরণ না করে যোগ্যতা যাচাই ব্যতিরেকে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ এবং ঘন ঘন প্রকল্প পরিচালক বদলি করা। সংশিস্নষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা কর্তৃক যথাযথ পরীবিৰণের অভাবে প্রকল্প বাসত্মবায়ন বিলম্ব হয়। প্রকল্প বাসত্মবায়নকালীন এবং বাসত্মবায়নোত্তর আইএমইডির মনিটরিং প্রতিবেদনের সুপারিশ বাসত্মবায়নে গুরম্নত্ব প্রদান না করা। প্রকল্প সংশোধনে বিলম্বের কারণে ভূমির মূল্য বৃদ্ধি, অনেক ৰেত্রে পণ্য ও নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি ঘটে। বর্তমানে অর্থবছরের শুরম্নতে তিন কিসত্মিতে অর্থছাড়ের সুযোগ থাকলেও তা যথাযথভাবে অনুসরণ না করায় অর্থ ছাড়ে বিলম্ব ও দীর্ঘ সূত্রতা পরিলৰিত হয়, ফলে প্রাপ্ত অর্থের সদ্ব্যবহার সম্ভব হয় না। অনেক সময় সময়মতো প্রকল্পের পিসিআর পাওয়া যায় না কিংবা পাওয়া গেলেও তাতে তথ্যের ঘাটতি থাকে। সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত প্রকল্প যথাসময়ে সমাপ্ত না হওয়ার প্রবণতা লৰ্য করা যায়, এৰেত্রে সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত প্রকল্পের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না পাওয়ায় প্রকল্প সমাপ্ত হয় না অথবা কাজ অসম্পূর্ণ রেখে প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করতে হয়। কিছু কিছু মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পরিকল্পনা উইং নেই অথবা থাকলেও তাতে জনবল ও লজিস্টিক সুবিধা প্রয়োজন অনুযায়ী অপ্রতুল, ফলে মানসম্পন্ন প্রকল্প দলিল প্রণয়ন, সময়মতো প্রক্রিয়াকরণ ও সংশোধন সম্ভব হয় না এবং আইএমইডির জনবলের স্বল্পতা।
সূত্র জানায়, শূন্য শতাংশ বাসত্মবায়নের হার হচ্ছে, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সচিবালয়। এর একটি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৬ কোটি টাকা, এক টাকাও ব্যয় কতে পারেনি, পাট ও বস্ত্র মন্ত্রনালয়ের ১২টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ১০৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ২২টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৫০২ কোটি ১২ লাখ টাকা, ব্যয় নেই। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ৯টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৬৯ কোটি ১০ লাখ টাকা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২৩ প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৪৫২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দু'টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৩০৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (থোকসহ) ৩টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৯৮ কোটি টাকা, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের ৬টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ২৯৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা এবং অভ্যনত্মরীন সম্পদ বিভাগের দু'টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৩৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
অন্যদিকে আগস্টে এডিপি বাসত্মবায়নের দেঁৗড়ে এগিয়ে থাকা দশ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ হচ্ছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৩০ শতাংশ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৮ শতাংশ, বিদু্যত বিভাগ ১৫ শতাংশ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ১৩, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১২, সংসদ সচিবালয় ১১, প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় ১১, অর্থ বিভাগ ১১, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ৯ শতাংশ এবং পরিকল্পনা বিভাগ ৯ শতাংশ এডিপি বাসত্মবায়ন করেছে।
সূত্র জানায়, এককভাবে পরিবহন, বিদু্যত এবং শিৰা ও ধর্ম খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দিয়ে চলতি অর্থবছরের (২০১১-১২) জন্য ৪৬ হাজার কোটি টাকার নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হচ্ছে ২৭ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা, অর্থাৎ ৫৯ শতাংশ এবং প্রকল্প সাহায্য থেকে ১৮ হাজার ৬৮৫ কোটি, যা ৪১ শতাংশ। এবারের এডিপিতে মোট প্রকল্প রয়েছে ১ হাজার ৩৯টি। এর মধ্যে গত অর্থবছরের (২০১০-১১) অনুমোদিত প্রকল্প রয়েছে ৯৬২টি এবং বরাদ্দসহ নতুন প্রকল্প ৭৭টি। এছাড়া সবুজ পাতায় যুক্ত হয়েছে একেবারেই নতুন অননুমোদিন ৭০২টি প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে মঙ্গলবার জানান, কালকের (আজ) বৈঠকটি গুত্বপূর্ণ। এতে মন্ত্রণালয়গুলোর এডিপি বাসত্মবায়নের আমলনামা তুলে ধরা হবে। সচিবদের কঠোরভাবে পরিকল্পনা কমিশনের দেয়া নির্দেশ মেনে চলতে বলা হবে। শতভাগ এডিপি বাসত্মবায়নের কৌশল নির্ধারণে পরিকল্পনা কমিশনের পৰ থেকে নির্দেশনার পাশাপাশি যদি কোন মন্ত্রণালয়ের সচিব পরামর্শ দিতে চান সেগুলোও গ্রহণ করা হবে।
সূত্র জানায়, গত অর্থবছরের শুরম্নতে শতভাগ এডিপি বাসত্মবায়নের পথে বেশ কিছু বাধা চিহ্নিত করে এগুলো সমাধানে সুপারিশ দিয়েছিল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাসত্মবায়ন, পরীৰণ ও মূল্যায়ন বিভাগ। এগুলো হচ্ছে, যথাসময়ে বাসত্মবসম্মত ক্রয় পরিকল্পনা ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও অনুসরণ না করা। এৰেত্রে দরপত্র আহব্বান ও কন্ট্রাক এ্যাওয়ার্ড কাজে বিলম্ব হওয়া। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে (এডিপি) প্রয়োজনীয় অর্থপ্রাপ্তির অভাব। প্রকল্প বাসত্মবায়নে ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা। ভৌত কাজের ডিজাইন ও রেট সিডিউল পরিবর্তনের কারণে প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়া। প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ ও বদলির ৰেত্রে প্রচলিত বিধি-বিধান অনুসরণ না করে যোগ্যতা যাচাই ব্যতিরেকে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ এবং ঘন ঘন প্রকল্প পরিচালক বদলি করা। সংশিস্নষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা কর্তৃক যথাযথ পরীবিৰণের অভাবে প্রকল্প বাসত্মবায়ন বিলম্ব হয়। প্রকল্প বাসত্মবায়নকালীন এবং বাসত্মবায়নোত্তর আইএমইডির মনিটরিং প্রতিবেদনের সুপারিশ বাসত্মবায়নে গুরম্নত্ব প্রদান না করা। প্রকল্প সংশোধনে বিলম্বের কারণে ভূমির মূল্য বৃদ্ধি, অনেক ৰেত্রে পণ্য ও নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি ঘটে। বর্তমানে অর্থবছরের শুরম্নতে তিন কিসত্মিতে অর্থছাড়ের সুযোগ থাকলেও তা যথাযথভাবে অনুসরণ না করায় অর্থ ছাড়ে বিলম্ব ও দীর্ঘ সূত্রতা পরিলৰিত হয়, ফলে প্রাপ্ত অর্থের সদ্ব্যবহার সম্ভব হয় না। অনেক সময় সময়মতো প্রকল্পের পিসিআর পাওয়া যায় না কিংবা পাওয়া গেলেও তাতে তথ্যের ঘাটতি থাকে। সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত প্রকল্প যথাসময়ে সমাপ্ত না হওয়ার প্রবণতা লৰ্য করা যায়, এৰেত্রে সমাপ্তির জন্য নির্ধারিত প্রকল্পের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না পাওয়ায় প্রকল্প সমাপ্ত হয় না অথবা কাজ অসম্পূর্ণ রেখে প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করতে হয়। কিছু কিছু মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পরিকল্পনা উইং নেই অথবা থাকলেও তাতে জনবল ও লজিস্টিক সুবিধা প্রয়োজন অনুযায়ী অপ্রতুল, ফলে মানসম্পন্ন প্রকল্প দলিল প্রণয়ন, সময়মতো প্রক্রিয়াকরণ ও সংশোধন সম্ভব হয় না এবং আইএমইডির জনবলের স্বল্পতা।
DEMAND OF OPPOSITION LEADER BEGUM KHALEDA ZIA, BANGFLADESHচাই তত্ত্বাবধায়ক ॥ খালেদা জিয়ার দাবি ০ জনসভা ছাত্রশিবিরের সভাপতির বক্তব্য দিয়ে শুরু ০ খালেদা
বর্তমান সরকার সকল ক্ষেত্রে ব্যর্থ বলে অভিযোগ করে অবিলম্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্ববহাল ও পদত্যাগ করে নির্বাচন দেয়ার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন ছাড়া এ দেশে কোন নির্বাচন হবে না। মঙ্গলবার বিকেলে নয়াপল্টন বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে চারদলীয় জোটের বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ৩ বিভাগে রোডমার্চ ও জনসভা করার ঘোষণা দেন। এর মধ্যে রয়েছে আগামী ১০ অক্টোবর ঢাকা-সিলেট রোডমার্চ করে ১১ অক্টোবর সিলেটে জনসভা। ১৮ অক্টোবর ঢাকা থেকে বগুড়া পর্যন্ত রোডমার্চ করে সেদিনই বগুড়ায় জনসভা ও ১৯ অক্টোবর বগুড়া থেকে রাজশাহী পর্যন্ত রোডমার্চ করে রাজশাহীতে জনসভা এবং ২৫ অক্টোবর ঢাকা থেকে রোডমার্চ করে ফেনীতে গিয়ে জনসভা এবং ২৬ মার্চ ফেনী থেকে রোডমার্চ করে চট্টগ্রামে গিয়ে জনসভা করা।
খালেদা জিয়া বলেন, এ সরকার যাকে তাকে জঙ্গী বানাচ্ছে। জঙ্গী ধরার নামে সাজানো নাটক করছে। বিদেশীরাও এখন সরকারের জঙ্গী ধরার নাটক সম্পর্কে বুঝে গেছে। তাই এ নাটক করে এ সরকার আর বেশিদিন চলতে পারবে না।
জনসভায় প্রদত্ত বক্তব্যে জনগণকে বিএনপির ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আমরা ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতি দূর করব। শেয়ারবাজারকে ঠিক করা হবে। প্রশাসনে দলীয়করণ বন্ধ করা হবে। বিএনপি জনগণের আশা-আকাঙ্ৰার প্রতিফলন ঘটিয়ে সংবিধানে সংশোধনী আনবে। এ ছাড়া দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা হবে।
দেশের বর্তমান অবস্থাকে আওয়ামী লীগ শাসনামলের ১৯৭২-৭৫ সালের সঙ্গে তুলনা করে খালেদা জিয়া বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে দেশে ১৯৭২-৭৫ সালের মতো লুটপাট হচ্ছে। সরকারী দলের লোকেরা লুটপাট করলেও তাদের কোন বিচার হচ্ছে না। তারা বিচার বিভাগকে দলীয়করণ করে রেখেছে। সেখানে ২ রকমের বিচার হয়। বিচারাঙ্গনে গেলে আওয়ামী লীগ হলেই সব মাফ। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করে তিনি বলেন, চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে সরকার। একবছরে তেলের দাম দ্বিগুণ করা হয়েছে। সারাবিশ্বে তেলের দাম কমলেও বাংলাদেশে বাড়ানো হচ্ছে। অথচ বিএনপি আমলে ভর্তুকি দিয়ে তেলের দাম কমিয়ে রাখা হয়েছিল।
নয়া পল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সড়কের ওপর তৈরি করা সভামঞ্চে পৌনে ৪টায় এসে পেঁৗছেন খালেদা জিয়া। এ সময় মুহুমর্ুহু করতালি দিয়ে নেতাকর্মীরা তাঁকে স্বাগত জানান। বিকেল ৫টা ৫ মিনিট থেকে শুরম্ন করে টানা একঘণ্টা বক্তব্য রাখেন তিনি। তাঁর বক্তব্যে বর্তমান সরকারের ব্যর্থতা, বিগত বিএনপি আমলের উন্নয়নের চিত্র এবং আগামীতে বিএনপি ৰমতায় গেলে কি কি করা হবে তা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল নয় উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, তিন বছরে নতুন কোন শিল্প স্থাপন হয়নি। অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান গ্যাস বিদ্যুতের অভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের বস্ত্র শিল্প ধ্বংস করে ভারত থেকে অবাধে সুতা আমদানি করা হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি ভাল বলে সরকার যে প্রচারণা চারাচ্ছে তার বিরোধিতা করে সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, অর্থনীতির অবস্থা ভাল হলে অর্থমন্ত্রী বিদেশীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়ান কেন। দেশে অপরাধের পরিমাণও দিনদিন বাড়ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই শেয়ারমার্কেট কু্য হয়। এবার প্রায় ৩৪ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়ে গেছে। তারা টাকা দেশেও রাখেনি। ডলার করে এ টাকা বিদেশে পাচার করায় ডলারের মূল্যও বেড়ে গেছে।
খালেদা জিয়া বলেন, মানুষ স্বাভাবিকভাবে ন্যায়বিচার আশা করে। কিন্তু আজকে ন্যায়বিচার বলে কিছু নেই। প্রশাসনে দলীয়করণ করা হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ৪৬০ জন মেধাবী অফিসারকে ওএসডি করা হয়েছে। এঁরা সিনিয়ির, ভাল, নিরপেক্ষ অফিসার। এঁরা আওয়ামী লীগের দালালি করে না বলে ওএসডি করা হয়েছে। আর দলীয় অযোগ্য লোকদের প্রশাসনে বসিয়ে দেয়ায় প্রশাসন অচল হয়ে গেছে। তিনি বলেন, এ সরকার প্রতিদিন সকালে আলস্নাহর নাম নিয়ে মিথ্যা কথা বলা শুরম্ন করে এবং সারা দিন সেই মিথ্যাই চলতে থাকে।
সরকার ভয়ভীতি দেখিয়ে ক্ষমতায় থাকতে চায় বলে মনত্মব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, কিন্তু ভয়ভীতি দেখিয়ে ক্ষমতায় থাকা যায় না।
তিনি বলেন, 'দ্রব্যমূল্য লাগামহীনভাবে বাড়ছে। এতে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। এ সরকার সাধারণ মানুষের কথা চিনত্মা করে না। সরকার শুধু নিজেদের নিয়েই ব্যসত্ম। দেশে সন্ত্রাস, লুটপাট ও ত্রাসের রাজত্ব চলছে। ছাত্রলীগ-যুবলীগ দেশে সন্ত্রাস চালিয়ে এক ভীতিকর অবস্থা তৈরি করেছে। দেশের লুটপাট ও টেন্ডারবাজি চলছে। কিন্তু সরকারের সেদিকে কোন খেয়াল নেই। তিনি নতুন প্রজন্মের উদ্দেশে বলেন, আওয়ামী লীগের অতীত ইতিহাস জানা দরকার। তা না হলে আওয়ামী লীগকে বুঝতে কষ্ট হবে।
খালেদা জিয়া বলেন, পঞ্চদশ সংশোধনী অবশ্যই বাতিল করতে হবে। এ দেশে দলীয় সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
এরশাদকে নিয়ে আওয়ামী লীগকে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। নিরপেৰ নির্বাচনের জন্য তিনি কিছু দাবি পেশ করেন। এর মধ্যে রয়েছে পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল, ত্রয়োদশ সংশোধনী পুনর্বহাল, সংবিধানে ভোটের অধিকার পুনপর্্রতিষ্ঠা, আলোচনার মাধ্যমে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন, ইলেক্ট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি বাতিল করা।
আগামীতে ক্ষমতায় গেলে বিএনপি কি কি করবে তার একটি ফিরিসত্মিও তুলে ধরে খালেদা জিয়া বিএনপির ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে জনগণকে উদ্দেশ করে বলেন, ৰমতায় গেলে আমরা দুর্নীতি দূর করব। শেয়ারবাজারকে ঠিক করা হবে। প্রশাসনে দলীয়করণ বন্ধ করা হবে। জনগণের আশা-আকাঙ্ৰার প্রতিফলন ঘটিয়ে সংবিধানে সংশোধনী আনা হবে।
প্রধানমন্ত্রী দেশে অশানত্মি সৃষ্টি করছে বলে মনত্মব্য করে তিনি বলেন, আপনি দেশে অশানত্মি সৃষ্টি করে এখন বিশ্বশানত্মির মডেল দিচ্ছেন। এটা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, একটি রাজনৈতিক দল স্বাধীনতার পর ৪০ হাজার মানুষ হত্যা করেছে। তখন আপনার (শেখ হাসিনা) শানত্মি প্রক্রিয়া কোথায় ছিল। হরতালের সময়ে বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে। আপনার শাসনামলে অনেক মানুষ হত্যা-গুম করা হয়েছে। তখন এই শানত্মি প্রক্রিয়া কোথায় থাকে।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশের মানুষ আজ ভাল নেই। চরম দুরাবস্থায় রয়েছে তারা। অথচ প্রধানমন্ত্রী দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মানুষের কষ্টের কথা ভাবছেন না। তাদের ভোট ব্যাংক সংখ্যালঘুদের ওপরও অত্যাচার নির্যাতন চালানো হচ্ছে। তাদের জায়গা দখল করা হচ্ছে। চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজির মাধ্যমে দেশকে দেউলিয়া করা হয়েছে। পুলিশ দলীয় ক্যাডার হিসেবে কাজ করছে। এর বিচার একদিন হবে। সরকারী দলকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, পুলিশ তুলে নিয়ে রাসত্মায় নামুন। দেখুন রাজপথ কার দখলে থাকে।
দুপুর ২টায় কোরান তেলাওয়াতের মাধ্যমে চারদলীয় জোটের জনসভা শুরম্ন হয়। কোরান তেলাওয়াত শেষে দুপুর ২টা ৫ মিনিটে জনসভার প্রথম বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি ডা. ফখরম্নদ্দিন মানিক। এরপর বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
দুপুরের আগে থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে বিএনপি-জামায়াতসহ চার দলের নেতাকর্মীরা বাস-ট্রাকযোগে রাজধানীর দিকে আসতে থাকে। নয়াপল্টনের কাছাকাছি এসে তারা মিছিল সহকারে সভাস্থল নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে আসতে শুরম্ন করে। এ সময় বিএনপি ও এর অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের ছবি সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন বহন করে। কোন কোন মিছিল আসে বাদ্যযন্ত্র বাজাতে বাজাতে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসভাস্থলে লোকসমাগমও বাড়তে থাকে। জনসভাকে কেন্দ্র করে বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, কাকরাইল মোড় হয়ে শানত্মিনগর, ফকিরাপুল মোড়, পুরানা পল্টন পর্যনত্ম মাইক লাগানো হয়। কয়েকটি স্থানে বড় পর্দা লাগানো হয় জনসভা প্রচার করার জন্য। বিকেল চারটায় জনসভার প্রধান অতিথি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মঞ্চে আসেন। এ সময় জনসভাস্থল ছাড়িয়ে কাকরাইল, বিজয়নগর, ফকিরাপুল, পুরানা পল্টন, শানত্মিনগর কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি পর্যনত্ম চারদলীয় জোটের নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। খালেদা জিয়া মঞ্চে উঠলে উপস্থিত নেতাকর্মীরা করতালি ও সেস্নাগানে সেস্নস্নাগানে এলাকা মুখরিত করে তোলে। বিকাল ৫টা ৫ মিনিটে বক্তব্য শুরম্ন করে এক ঘণ্টা বক্তব্য দেন খালেদা জিয়া। এ সময় তিনি বিভিন্ন ৰেত্রে বর্তমান সরকারের ব্যর্থতা তুলে ধরে সরকার পতন আন্দোলনে দেশের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান।
এদিকে জনসভাকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টন বিএনপি কার্যালয় ও এর আশপাশের ভবনে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের ছবি টাঙ্গানো হয়। দলের বিভিন্ন নেতাকর্মর্ীর মুক্তির দাবি সংবলিত ব্যানারও দেখা যায়। জনসভাস্থলের আশপাশে রাসত্মার মোড়ে মোড়ে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি দিয়ে সাজানো হয়।
জনসভাকে কেন্দ্র করে রাজধানী বিশেষ করে জনসভাস্থল ও এর আশ-পাশ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। মোড়ে মোড়ে পুলিশ ও র্যাবের সতর্ক অবস্থান লৰ্য করা গেছে। জনসভা মঞ্চ ও এর আশপাশে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তলস্নাশি করা হয়।
চারদলীয় জোটের জনসভাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার পুরো রাজধানীতে যানজট তীব্র আকার ধারণ করে। জনসভা সংলগ্ন রাসত্মাগুলোয় দুপুরের আগে থেকেই যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে রাজধানীর শাহবাগ, মালিবাগ, বাংলামোটর, ফার্মগেট, মহাখালী, মগবাজার, গুলিসত্মান, কমলাপুর এলাকায় তীব্র যানজটে সাধারণ মানুষকে চরম ভোগানত্মি পোহাতে হয়।
জনসভায় জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমেদ বলেন, জামায়াত একটি গণতান্ত্রিক দল। সহনশীলতা ও সহমর্মিতায় বিশ্বাস করে। অথচ সরকার পাইকারিভাবে জামায়াতের নেতাকর্মীদের আটক করছে। আমাদের শানত্মিপূর্ণ কর্মসূচী করতে দেয়া হয় না। তিনি বলেন, আমরা বৈঠক করলে বলে গোপন বৈঠক। বই পেলে বলে জঙ্গী বই। তাহলে বলে দেন, কোন কোন বই জঙ্গী বই। তিনি বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মকা-ের সমালোচনা করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের পতন ঘটাতে চারদলীয় জোটকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, দেশ বর্তমানে চরম সঙ্কটে আছে। কাজেই সব শ্রেণী-পেশার মানুষকে এক্যবদ্ধ হয়ে সরকার পতনের আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
জনসভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ জনসভা প্রমাণ করে, বর্তমান সরকারের প্রতি জনগণের কোন আস্থা নেই। এ সরকার সব ৰেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। দেশে আজ নীরব দুর্ভিৰ চলছে।
জনসভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরম্নল ইসলাম আলমগীর বলেন, শেখ হাসিনা ১৩৭ জন সদস্য নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন। তিনি সেখানে সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা দুঃখজনক এবং লজ্জাজনক। সংবাদ সম্মেলনে তিনি তাঁর অপমানজনক বক্তব্যের মাধ্যমে দেশের ১৬ কোটি মানুষকে অপমান করেছেন। ফখরম্নল বলেন, ওই সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনা বলেছেন- বিরোধী দলের সঙ্গে কোন সমঝোতা হতে পারে না। তাঁর এ কথার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। অতীতেও তারা গণতন্ত্র চর্চা করেনি। এখনও করে না। আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করতে চায়। শেখ মুজিবও দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশাল কায়েম করেছিলেন উলেস্নখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, এখন শেখ হাসিনাও একদলীয় শাসন কায়েমের চক্রানত্ম করছে। কিন্তু দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের এ ষড়যন্ত্র মানবে না। এ সরকার ৰমতায় আসার পর গত তিন বছরে দেশের মানুষের দুঃখ- দুর্দশা চরম আকার ধারণ করেছে। তাই জনগণ এ সরকারের অপশাসন থেকে মুক্তি চায়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বতমান সরকারের পতনে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
খেলাফত মজলিসের চেয়ারম্যান মাওলানা ইসাহাক বলেন, শেখ হাসিনা দেশে অশানত্মি সৃষ্টি করে এখন জাতিসংঘে শানত্মির ভাষণ দিচ্ছেন। তাঁর মুখে শানত্মির কথা মানায় না। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরম্নদ্ধে একের পর এক মামলা করছে। হামলা-মামলা ও লুটপাট চালিয়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। পুলিশকে লেলিয়ে দিযে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের একের পর এক গ্রেফতার করা হচ্ছে। তাদের লাঠিপেটা করা হচ্ছে। পুলিশ বুকের ওপর বুট রাখতেও দ্বিধা করছে না। দেশের এ অবস্থা চলতে পারে না। তাই জালিম সরকারকে ৰমতা থেকে হটাতেই হবে।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী আমির হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে প্রহসন করছে। বিচারের নামে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের কারাগারে আটক রেখেছে সরকার। অবিলম্বে আটক জামায়াত নেতাদের মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান তিনি। আযাদ আরও বলেন, বর্তমান সরকার সবৰেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। দেশের মানুষের আজ নাভিশ্বাস উঠেছে। অথচ সরকারের সেদিকে কোন খেয়াল নেই। তাই ব্যর্থ সরকারের ৰমতায় থাকার কোন প্রয়োজন নেই। বর্তমান সরকারের পতন ঘটিয়ে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকারের বিরম্নদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বলেন, চারদলীয় জোটের জনসভা যাতে সফল না হয় সেজন্য সবকিছুই করেছে সরকার। কিন্তু সব ধরনের বাধা-বিপত্তি উপেৰা করে দেশের মানুষ এ জনসভাকে সফল করেছে। আর আজকের জনসভা সফল করার মধ্যদিয়ে জনগণ সরকারকে জানিয়ে দিয়েছে, এ সরকারের আর ৰমতায় থাকার অধিকার নেই। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের হত্যা, গুমে মেতে উঠেছে। কিন্তু হত্যা, গুম করে জনগণের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দাবিয়ে রাখা যাবে না।
জনসভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তরিকুল ইসলাম, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, আসম হান্নান শাহ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব আমানউলস্নাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নীলু, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মজিবুর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা ইসাহাক, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, এলডিপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রেদোয়ান আহমেদ, বিকল্প ধারার প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুল আমিন ব্যাপারী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মর্তুজা, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক জাফরুল হাসান, ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শিবিরের সভাপতি ফখরুদ্দিন মানিক প্রমুখ।
Absence of six persons!!!৬ জনের অন্তর্ধান, রহস্যের জালে আটকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ওরা নিখোঁজ
ওরা ৬ জন। দীর্ঘদিন ধরে হদিস নেই। ওদের অন্তর্ধান ঘটনা রহস্যের জালে আটকাপড়ে আছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খাতায় ওরা নিখোঁজ। স্বজনদের দাবি, ওদের খুন করে লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। প্রকৃত ঘটনা রহস্যের আড়ালেই রয়ে গেছে। অন্তর্ধান হয়ে যাওয়া ৬ জন হচ্ছে রাজধানীর যুবলীগ নেতা লিয়াকত হোসেন, রাজধানীর ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার চৌধুরী আলম, নির্মাণ শ্রমিক লীগের তিন নেতা আইয়ুব আলী সর্দার, আকবর আলী সর্দার ও আব্দুর রহমান নিখোঁজের পর সর্বশেষ যাত্রাবাড়ীর ৮৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কাজী আতাউর রহমান লিটু।
সর্বশেষ নিখোঁজ হয়েছেন যাত্রাবাড়ীর মীরহাজীরবাগ থেকে কাজী আতাউর রহমান লিটু। তিনি ৮৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি। তিনি নিখোঁজ হয়ে যান মাত্র ৫ দিন আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর। লিটুর পরিবারের অভিযোগ, সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ লিটুকে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে। একই ধরনের অভিযোগ করেছেন যুবলীগ নেতা লিয়াকতের পরিবারও।
লিটুর স্ত্রী রাশিদা বেগম গত ২৩ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানায় একটি জিডি করেন। রাশিদা বেগম জিডিতে অভিযোগ করেছেন, ২২ সেপ্টেম্বর বিকেল পাঁচটা থেকে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে আতাউর রহমান দয়াগঞ্জের দিকে যায়। সাদা পোশাকধারী কিছু লোক উঠিয়ে নিয়ে যায় তাঁকে। এ জিডি পুলিশ তদন্ত করেনি বলে পরিবারের পৰ থেকে অভিযোগ করা হয়। অভিযোগ করার পর তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
যাত্রাবাড়ী থানার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কর্তব্যরত কর্মকর্তা জানান, আতাউর রহমান লিটুর নিখোঁজের বিষয়টি পুলিশকে অবগত করা হয়েছে। তার মোবাইল ফোনের কললিস্ট খতিয়ে দেখে তদনত্ম করা হচ্ছে। সর্বশেষ কোন এলাকায় তিনি অবস্থান করেছিলেন তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তারপর ঘটনা আরও রহস্যাবৃত হয়ে ওঠে। তার পরিবারের পৰ থেকে নিখোঁজ ঘটনার তদন্ত না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয় পুলিশের সংশিস্নষ্ট কর্তৃপৰকে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত ১৩ সেপ্টেম্বর মীরহাজীরবাগের ৩৬৪ নম্বর বাড়ি থেকে ৪২টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে, সেই মামলার আসামি আতাউর রহমান লিটু। ডিবিও খুঁজছে তাকে। তার কাছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। তাকে আটক করা গেলে আদালতে হাজির করা হবে। র্যাব ও সিআইডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, লিটু নামে কাউকে র্যাব আটক করেনি।
যুবলীগ নেতা লিয়াকত হোসেনকে ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন বানায় বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। তিনি নিখোঁজ হয়েছেন প্রায় দুই বছর। দুই বছরেও তার হদিস মেলেনি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করেছে, নাকি তারই প্রতিপক্ষ গ্রুপের অপহরণের শিকার হয়েছেন তিনি? এ প্রশ্নের সুরাহা হয়নি অদ্যাবধি। লিয়াকতের পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে, র্যাব পরিচয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা অপহরণ করে তাকে হত্যা করেছে। র্যাব কর্তৃপক্ষ তার পরিবারের এ দাবি বরাবর অস্বীকার করে আসছে। লিয়াকতের স্ত্রী উচ্চ আদালতে তার স্বামীর খোঁজ জানতে চেয়ে রিট করলে এ বিষয়ে আদালত পুলিশের আইজি ও র্যাব মহাপরিচালককে জবাব দেয়ার নির্দেশ দেয়। এ দুই বাহিনীর প্রধানগণ জানান যে, লিয়াকত নামে কাউকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক বা গ্রেফতার করেনি। ২০০৮ সালের ২৬ নবেম্বর ধানম-ির ২৭ নম্বর রোডের ৪০৫ নম্বর বাড়ির সাউথ প্রাইড এ্যাপার্টমেন্টের তৃতীয় তলার এ-৩ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে র্যাব পরিচয়ে ৫/৬ জনের একটি সশস্ত্র দল ধরে নিয়ে যায় তাকে। এ ঘটনার পর ধানম-ি থানায় একটি জিডি করেন লিয়াকতের স্ত্রী ফারহানা হোসেন। এ জিডির তদনত্ম করে লিয়াকতকে নিখোঁজ বলেই রিপোর্ট দেয় সংশিস্নষ্ট পুলিশ।
চৌধুরী আলম ঢাকা মহানগরের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। তিনি নিখোঁজ হন গত বছরের ২৫ জুন। রাজধানীর ইন্দিরা রোডের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে প্রাইভেট কারে ধানম-ি যাওয়ার সময় নিখোঁজ হন তিনি। সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিদের হাতে আটক হন বলে অভিযোগ করা হয়। গাড়ি থামিয়ে তাকে আটক করে নিয়ে যায় বলে পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তার নিখোঁজ হওয়ার এক বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যনত্ম খোঁজ পাওয়া যায়নি তার। চৌধুরী আলম নিখোঁজের পর শেরেবাংলা নগর থানায় গত বছরের ১ জুলাই একটি অপহরণ মামলা করেন তার ছেলে আবু সাঈদ আলম চৌধুরী হিমু। মামলাটি বর্তমানে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তদনত্ম করছে। তদনত্মে চৌধুরী আলমের এখনও কোন হদিস মেলেনি।
নির্মাণ শ্রমিক লীগের তিন নেতা আইয়ুব আলী সর্দার, আকবর আলী সর্দার ও আব্দুর রহমান রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছেন গত দেড় বছর ধরে। পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, এ তিনজনকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে র্যাব সদস্যরা। ২০১০ সালের ১৯ মার্চ ঠাকুরগাঁওয়ের সদর থানার সানদার জামে মসজিদের পাশ থেকে আকবর আলী সর্দারকে র্যাব-৫ পরিচয় দিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। আকবর আলী সর্দারের গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর চর ধুরাইল ইউনিয়নে। তিনি মাদারীপুর নির্মাণ শ্রমিকলীগের একজন নেতা। তার বড় ভাই আইয়ুব আলী সর্দার র্যাব ও পুলিশের কাছে ভাইয়ের খোঁজ করেছেন। আইয়ুব আলী ৩১ মার্চ এ ঘটনায় একটি মামলা করেন ঠাকুরগাঁও আদালতে। এ ঘটনার পর ঐ বছরের ১৭ মে রাত ১০টার দিকে খিলগাঁও বনশ্রী প্রজেক্ট এলাকায় আইয়ুব আলী খিলগাঁও থানা নির্মাণ শ্রমিক লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুর রহমানের সঙ্গে কথা বলার সময় তাদের আটক করে নিয়ে যায় র্যাব পরিচয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। এরপর থেকে এ দু'জনেরও হদিস মিলছে না।
গোয়েন্দা সংস্থা ও র্যাব সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উর্ধতন কর্মকর্তারা জানান, রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়া ৬ জনের সন্ধানে তদনত্ম করা হচ্ছে। শুধু দেশে কেন, বিদেশেও বছরের পর বছর ধরে নিখোঁজ থাকার পর নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধান পাওয়ার নজির আছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
সর্বশেষ নিখোঁজ হয়েছেন যাত্রাবাড়ীর মীরহাজীরবাগ থেকে কাজী আতাউর রহমান লিটু। তিনি ৮৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি। তিনি নিখোঁজ হয়ে যান মাত্র ৫ দিন আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর। লিটুর পরিবারের অভিযোগ, সাদা পোশাকে ডিবি পুলিশ লিটুকে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে। একই ধরনের অভিযোগ করেছেন যুবলীগ নেতা লিয়াকতের পরিবারও।
লিটুর স্ত্রী রাশিদা বেগম গত ২৩ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানায় একটি জিডি করেন। রাশিদা বেগম জিডিতে অভিযোগ করেছেন, ২২ সেপ্টেম্বর বিকেল পাঁচটা থেকে সাড়ে পাঁচটার মধ্যে আতাউর রহমান দয়াগঞ্জের দিকে যায়। সাদা পোশাকধারী কিছু লোক উঠিয়ে নিয়ে যায় তাঁকে। এ জিডি পুলিশ তদন্ত করেনি বলে পরিবারের পৰ থেকে অভিযোগ করা হয়। অভিযোগ করার পর তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
যাত্রাবাড়ী থানার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কর্তব্যরত কর্মকর্তা জানান, আতাউর রহমান লিটুর নিখোঁজের বিষয়টি পুলিশকে অবগত করা হয়েছে। তার মোবাইল ফোনের কললিস্ট খতিয়ে দেখে তদনত্ম করা হচ্ছে। সর্বশেষ কোন এলাকায় তিনি অবস্থান করেছিলেন তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। তারপর ঘটনা আরও রহস্যাবৃত হয়ে ওঠে। তার পরিবারের পৰ থেকে নিখোঁজ ঘটনার তদন্ত না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয় পুলিশের সংশিস্নষ্ট কর্তৃপৰকে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত ১৩ সেপ্টেম্বর মীরহাজীরবাগের ৩৬৪ নম্বর বাড়ি থেকে ৪২টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে, সেই মামলার আসামি আতাউর রহমান লিটু। ডিবিও খুঁজছে তাকে। তার কাছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। তাকে আটক করা গেলে আদালতে হাজির করা হবে। র্যাব ও সিআইডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, লিটু নামে কাউকে র্যাব আটক করেনি।
যুবলীগ নেতা লিয়াকত হোসেনকে ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর একজন বানায় বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। তিনি নিখোঁজ হয়েছেন প্রায় দুই বছর। দুই বছরেও তার হদিস মেলেনি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করেছে, নাকি তারই প্রতিপক্ষ গ্রুপের অপহরণের শিকার হয়েছেন তিনি? এ প্রশ্নের সুরাহা হয়নি অদ্যাবধি। লিয়াকতের পরিবার থেকে দাবি করা হয়েছে, র্যাব পরিচয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা অপহরণ করে তাকে হত্যা করেছে। র্যাব কর্তৃপক্ষ তার পরিবারের এ দাবি বরাবর অস্বীকার করে আসছে। লিয়াকতের স্ত্রী উচ্চ আদালতে তার স্বামীর খোঁজ জানতে চেয়ে রিট করলে এ বিষয়ে আদালত পুলিশের আইজি ও র্যাব মহাপরিচালককে জবাব দেয়ার নির্দেশ দেয়। এ দুই বাহিনীর প্রধানগণ জানান যে, লিয়াকত নামে কাউকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক বা গ্রেফতার করেনি। ২০০৮ সালের ২৬ নবেম্বর ধানম-ির ২৭ নম্বর রোডের ৪০৫ নম্বর বাড়ির সাউথ প্রাইড এ্যাপার্টমেন্টের তৃতীয় তলার এ-৩ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে র্যাব পরিচয়ে ৫/৬ জনের একটি সশস্ত্র দল ধরে নিয়ে যায় তাকে। এ ঘটনার পর ধানম-ি থানায় একটি জিডি করেন লিয়াকতের স্ত্রী ফারহানা হোসেন। এ জিডির তদনত্ম করে লিয়াকতকে নিখোঁজ বলেই রিপোর্ট দেয় সংশিস্নষ্ট পুলিশ।
চৌধুরী আলম ঢাকা মহানগরের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। তিনি নিখোঁজ হন গত বছরের ২৫ জুন। রাজধানীর ইন্দিরা রোডের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে প্রাইভেট কারে ধানম-ি যাওয়ার সময় নিখোঁজ হন তিনি। সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিদের হাতে আটক হন বলে অভিযোগ করা হয়। গাড়ি থামিয়ে তাকে আটক করে নিয়ে যায় বলে পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তার নিখোঁজ হওয়ার এক বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যনত্ম খোঁজ পাওয়া যায়নি তার। চৌধুরী আলম নিখোঁজের পর শেরেবাংলা নগর থানায় গত বছরের ১ জুলাই একটি অপহরণ মামলা করেন তার ছেলে আবু সাঈদ আলম চৌধুরী হিমু। মামলাটি বর্তমানে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ তদনত্ম করছে। তদনত্মে চৌধুরী আলমের এখনও কোন হদিস মেলেনি।
নির্মাণ শ্রমিক লীগের তিন নেতা আইয়ুব আলী সর্দার, আকবর আলী সর্দার ও আব্দুর রহমান রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়েছেন গত দেড় বছর ধরে। পরিবার থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, এ তিনজনকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে র্যাব সদস্যরা। ২০১০ সালের ১৯ মার্চ ঠাকুরগাঁওয়ের সদর থানার সানদার জামে মসজিদের পাশ থেকে আকবর আলী সর্দারকে র্যাব-৫ পরিচয় দিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। আকবর আলী সর্দারের গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর চর ধুরাইল ইউনিয়নে। তিনি মাদারীপুর নির্মাণ শ্রমিকলীগের একজন নেতা। তার বড় ভাই আইয়ুব আলী সর্দার র্যাব ও পুলিশের কাছে ভাইয়ের খোঁজ করেছেন। আইয়ুব আলী ৩১ মার্চ এ ঘটনায় একটি মামলা করেন ঠাকুরগাঁও আদালতে। এ ঘটনার পর ঐ বছরের ১৭ মে রাত ১০টার দিকে খিলগাঁও বনশ্রী প্রজেক্ট এলাকায় আইয়ুব আলী খিলগাঁও থানা নির্মাণ শ্রমিক লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুর রহমানের সঙ্গে কথা বলার সময় তাদের আটক করে নিয়ে যায় র্যাব পরিচয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। এরপর থেকে এ দু'জনেরও হদিস মিলছে না।
গোয়েন্দা সংস্থা ও র্যাব সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে উর্ধতন কর্মকর্তারা জানান, রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়া ৬ জনের সন্ধানে তদনত্ম করা হচ্ছে। শুধু দেশে কেন, বিদেশেও বছরের পর বছর ধরে নিখোঁজ থাকার পর নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধান পাওয়ার নজির আছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আওয়ামী লীগ ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার হলেও আচরণে ভিন্ন
সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা তারবার্তায় এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।
আওয়ামী লীগ ধর্ম নিরপেক্ষতার রাজনীতিতে বিশ্বাসী বলে দাবি করে থাকে। কিন্তু দলটির এই দাবির পক্ষে বাস্তবতার প্রতিফলন সামান্যই দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা একটি নথিতে এমন মন্তব্য করা হয়। ‘গোপনীয়’ শ্রেণীভুক্ত এই তারবার্তাটি ২০০৬ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছিলেন তত্কালীন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিস। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলের অবস্থা ও অবস্থান জানানোর জন্য বিউটেনিস এই তারবার্তাটি পাঠান। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দল সম্পর্কে সাবেক রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় তার মূল্যায়ন তুলে ধরেন।
আসন্ন (২২ জানুয়ারি ২০০৭) নির্বাচনে সম্ভাব্য দলগুলোর প্রধান প্রধান নীতি কি, তারা মার্কিন স্বার্থকে কিভাবে দেখে থাকে, বাংলাদেশের এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে তাদের মনোভাব কি ইত্যাদি প্রসঙ্গে দূতাবাসের মতামত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত তারবার্তায় তুলে ধরেন।
বিউটেনিস গোপন তারবার্তায় লেখেন, বিএনপির কট্টোরপন্থি নেতা বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত খোন্দকার মোশাররফ হোসেন আমাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলই এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতি নির্ভর, মতাদর্শে সামান্যই তফাত্ আছে। বিউটেনিস আরো লেখেন, দুই দলই আমাদের সঙ্গে যখন আলোচনায় বসে তখন তারা উভয়েই দাবি করে থাকে মার্কিন সরকারের স্বার্থের প্রতি তারা যত্নশীল। সন্ত্রাসদমন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বাণিজ্যিক বিনিয়োগ ইত্যাদি প্রসঙ্গে উভয় দলই আন্তরিকতা প্রদর্শন করে থাকে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি প্রত্যেকেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ক্ষমতায় গেলে তারা দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, সরকার পরিচালনায় অধিকতর দক্ষতার দিকে মনোনিবেশ করবে। তাছাড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে। তবে আওয়ামী লীগ মানবাধিকারের দিকে বেশি যত্নশীল বলে তাদের সঙ্গে আলোচনায় আমাদের মনে হয়েছে।
সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় আরো লেখেন, দুই দলের অনেক দাবি অভিন্ন হলেও তাদের মধ্যে অন্যতম বড় ব্যবধান আছে ধর্মনিরপেক্ষতার ইস্যুতে। আওয়ামী লীগ দাবি করে থাকে যে এটি ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধে বিশ্বাস করে এবং সমর্থন করে। এটি আরো দাবি করে যে তারা ইসলামী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধ শক্তি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তাদের কাজে-কর্মে ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদের প্রতিফলন কদাচিত্ দেখা যায়। কারণ, ‘মুসলিম-বিরোধী’ দল হিসেবে ‘বদনাম’ কিনতে আওয়ামী লীগের খুব ভয়। এমন কি চরম মৌলবাদী দলগুলোর নিকট থেকেও আওয়ামী লীগ ‘মুসলিম-বিরোধী’ তকমা নিতে চায় না। একারণেই ধর্মান্ধদের হাত থেকে আহমদিয়াদের রক্ষার ব্যাপারে শেখ হাসিনাকে তেমন সরব দেখা যায়নি। তাছাড়া বাংলাদেশে বিরোধী দলে বসে অনেক ‘সাহস’ দেখানো যায়, সাহসী উক্তি করা যায়। যেমন ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র যখন ইরাকে অভিযান চালায় তখন মুসলমানদের ‘হত্যার নিন্দা না জানানোর জন্য’ শেখ হাসিনা বিএনপি সরকারের তুমুল সমালোচনা করেন। ২০০৬ সালে শেখ হাসিনা আরো বলেন, সরকার বিদ্যুত্ ঘাটতির কল্পকাহিনী শোনাচ্ছে যাতে ভারত থেকে বিদ্যুত্ কেনার একটা অজুহাত খুঁজে পাওয়া যায়। অথচ ঐতিহ্যগতভাবেই আওয়ামী লীগ ভারতের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ একটি দল। দুই দলের মধ্যেই নীতির অনেক তফাত্ থাকলেও উভয় দল দেখানোর চেষ্টা করে যে জাতীয় স্বার্থের বেলায় কেউ ছাড় দিতে রাজি নয়।
আওয়ামী লীগ ধর্ম নিরপেক্ষতার রাজনীতিতে বিশ্বাসী বলে দাবি করে থাকে। কিন্তু দলটির এই দাবির পক্ষে বাস্তবতার প্রতিফলন সামান্যই দেখা যায়। বিশ্বজুড়ে সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা একটি নথিতে এমন মন্তব্য করা হয়। ‘গোপনীয়’ শ্রেণীভুক্ত এই তারবার্তাটি ২০০৬ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছিলেন তত্কালীন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিস। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলের অবস্থা ও অবস্থান জানানোর জন্য বিউটেনিস এই তারবার্তাটি পাঠান। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দল সম্পর্কে সাবেক রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় তার মূল্যায়ন তুলে ধরেন।
আসন্ন (২২ জানুয়ারি ২০০৭) নির্বাচনে সম্ভাব্য দলগুলোর প্রধান প্রধান নীতি কি, তারা মার্কিন স্বার্থকে কিভাবে দেখে থাকে, বাংলাদেশের এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে তাদের মনোভাব কি ইত্যাদি প্রসঙ্গে দূতাবাসের মতামত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত তারবার্তায় তুলে ধরেন।
বিউটেনিস গোপন তারবার্তায় লেখেন, বিএনপির কট্টোরপন্থি নেতা বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত খোন্দকার মোশাররফ হোসেন আমাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলই এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতি নির্ভর, মতাদর্শে সামান্যই তফাত্ আছে। বিউটেনিস আরো লেখেন, দুই দলই আমাদের সঙ্গে যখন আলোচনায় বসে তখন তারা উভয়েই দাবি করে থাকে মার্কিন সরকারের স্বার্থের প্রতি তারা যত্নশীল। সন্ত্রাসদমন, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বাণিজ্যিক বিনিয়োগ ইত্যাদি প্রসঙ্গে উভয় দলই আন্তরিকতা প্রদর্শন করে থাকে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ এবং বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি প্রত্যেকেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ক্ষমতায় গেলে তারা দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন, সরকার পরিচালনায় অধিকতর দক্ষতার দিকে মনোনিবেশ করবে। তাছাড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে। তবে আওয়ামী লীগ মানবাধিকারের দিকে বেশি যত্নশীল বলে তাদের সঙ্গে আলোচনায় আমাদের মনে হয়েছে।
সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ওই তারবার্তায় আরো লেখেন, দুই দলের অনেক দাবি অভিন্ন হলেও তাদের মধ্যে অন্যতম বড় ব্যবধান আছে ধর্মনিরপেক্ষতার ইস্যুতে। আওয়ামী লীগ দাবি করে থাকে যে এটি ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধে বিশ্বাস করে এবং সমর্থন করে। এটি আরো দাবি করে যে তারা ইসলামী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধ শক্তি। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তাদের কাজে-কর্মে ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদের প্রতিফলন কদাচিত্ দেখা যায়। কারণ, ‘মুসলিম-বিরোধী’ দল হিসেবে ‘বদনাম’ কিনতে আওয়ামী লীগের খুব ভয়। এমন কি চরম মৌলবাদী দলগুলোর নিকট থেকেও আওয়ামী লীগ ‘মুসলিম-বিরোধী’ তকমা নিতে চায় না। একারণেই ধর্মান্ধদের হাত থেকে আহমদিয়াদের রক্ষার ব্যাপারে শেখ হাসিনাকে তেমন সরব দেখা যায়নি। তাছাড়া বাংলাদেশে বিরোধী দলে বসে অনেক ‘সাহস’ দেখানো যায়, সাহসী উক্তি করা যায়। যেমন ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র যখন ইরাকে অভিযান চালায় তখন মুসলমানদের ‘হত্যার নিন্দা না জানানোর জন্য’ শেখ হাসিনা বিএনপি সরকারের তুমুল সমালোচনা করেন। ২০০৬ সালে শেখ হাসিনা আরো বলেন, সরকার বিদ্যুত্ ঘাটতির কল্পকাহিনী শোনাচ্ছে যাতে ভারত থেকে বিদ্যুত্ কেনার একটা অজুহাত খুঁজে পাওয়া যায়। অথচ ঐতিহ্যগতভাবেই আওয়ামী লীগ ভারতের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ একটি দল। দুই দলের মধ্যেই নীতির অনেক তফাত্ থাকলেও উভয় দল দেখানোর চেষ্টা করে যে জাতীয় স্বার্থের বেলায় কেউ ছাড় দিতে রাজি নয়।
Monday, September 26, 2011
Last updated: 4 hours ago Make DAWN Your Homepage * Home * Latest News * Pakistan * World * Business * Sport * Sci-Tech
ISLAMABAD: Interior Minister Rehman Malik said on Sunday that Haqqani network was created and trained by Central Intelligence Agency of the United States.
Talking to reporters at a ceremony held by Islamabad police in connection with the seizure of a large cache of weapons, the minister said: “The Haqqanis have no links with Pakistan and they are operating from Afghanistan. Those claiming otherwise should give a credible evidence of its presence in Pakistan.”
The interior minister’s statement came in response to the US allegations that the Pakistan government and Inter-Services Intelligence (ISI) had close links with the network and were complicit in the attacks on US interests inside Afghanistan.
Mr Malik said Pakistan never blamed the CIA or Afghanistan directly over various attacks in Mohmand Agency or other areas in Pakistan. The government, he said, was determined to eliminate terrorism and the future of Pakistan was safe because of the unity of the nation against this menace.
“Any aggression from the outside or mischievous activity from the inside will not be tolerated. Pakistan’s sovereignty will never be compromised and everyone will stand with the Pakistan army and law-enforcement agencies to counter any challenge,” he said.
He said that no compromise would be made on Pakistan’s sovereignty because the country suffered a loss of $68 billion in the fight against terrorism.
Mr Malik called for a strong immigration system on the Pakistan-Afghan border and urged the international community not to forget Pakistan’s sacrifices in the fight against terrorism. “No one will be allowed to enter into Pakistan without immigration,” he said.
Answering a question about the cross-border infiltration of terrorists, the minister said: “We have been asking the Afghan government for last three years for installation of biometric system on the border to stop movement of terrorists but the neighbouring country does not respond.”
He said the government was fully cooperating with the US but even then it was being blamed for patronising the militants.
Mr Malik said that Pakistan was promised for capacity building of security forces but only a meagre support was extended in that regard.
“I appreciate President Asif Ali Zardari and Prime Minister Syed Yousuf Raza Gilani for providing Rs5 billion to enhance the efficiency of law-enforcement agencies in Sindh,” he said.
He said that several areas, including cooperation in the fight against terrorism, capacity building, drug smuggling and other issues would be discussed with the Chinese deputy prime minister and other officials at high level.
The minister said that some terrorists wanted to disrupt peace in Islamabad by attacking important buildings and information regarding them would be shared with the media after their arrest.
He said that Islamabad Police had foiled a bid to smuggle a large cache of arms, including six mini machine guns, 14 Kalashnikovs, four 12 bore pump action, one 12 bore double barrel, one sniper rifle and over 30,000 rounds from a vehicle near Motorway interchange.
Arab anti-Americanism
Last updated: 3 hours ago
Make DAWN Your Homepage
* Home
* Latest News
* Pakistan
* World
* Business
* Sport
* Sci-Tech
* Entertainment
* Opinion
* Newspaper
o Media Gallery
o Blog
o Forum
o In-depth
o Archives
Headlines:
Russian minister ousted after Putin plan rebellion
Sindh CM chairs meeting about provision of funds to rain-hit districts
45 killed in school bus accident near Kalla Kahar
ECP tells legislators to submit Statement of Assets by Sept 30
Makhdoom Amin Fahim arrives India on five-day visit for trade talks
Arab anti-Americanism
By M. Zaidi | From the Newspaper
Yesterday
IN deconstructing the debate on the irrationality of anti-Americanism in the Arab world we can turn to statistics. Opinion polls conducted by Zogby International polls in 2002 and mid-2004 in Saudi Arabia, Egypt, Jordan, Lebanon, Morocco and the UAE sampled the population on a favourable/unfavourable basis.
In 2002, 76 per cent of polled Egyptians had negative perceptions of the US, compared with 98 per cent in 2004; 61 per cent of Moroccans saw the US unfavourably in 2002 and 88 per cent in 2004. The Saudi response increased from 87 per cent in 2002 to 94 per cent in June. Neutral attitudes were observable in Lebanon and improved ones in the UAE.
The main bone of contention was US foreign policy. The Pew Research Centre’s June 2006 report identified three negative westerner stereotypes; selfishness, violence and greed. This view was held by 70 per cent of the polled Middle Easterners.
Amongst the few positive stereotypes elicited, the main ones were devoutness and respect for women.
In Jordan 61 per cent, in Pakistan 27 per cent and in Turkey 16 per cent of those polled held favourable views of Christians, and one, six and 15 per cent respectively of Jews.
Opinion polls demonstrate that many Arab Muslims identify with the Palestine issue with over 50 per cent respondents saying it is ‘extremely important’ in shaping their worldviews about the US.
The US-Israel nexus has arguably been the major cause of anti-American sentiment. US support for Israel has long generated resentment against US policies in the region. An overwhelming majority of Jordanians, Palestinians and Moroccans agree, as well as most Europeans and even a plurality of those polled in Israel. The voice of dissent comes from the Americans, where 47 per cent sees US policies in the region as fair — a case of the US vs the rest.
This ‘support’ is not ephemeral; for Israel which has contravened numerous UN Security Council resolutions American help is nothing less than generous. Israel receives almost $3bn yearly in military and civilian aid from Washington, which is the largest grant by the US to any country. This is equivalent to some $500 on a per-capita basis and much more than the total GNP per capita of many African countries collectively. Out of 59 unilateral vetoes cast by the US at the UN during the period 1972 to 2006, 41 were linked to averting criticism against Israel or to attempts to dissuade Israel from consolidating its occupation of disputed Arab territories.
Meanwhile, a Pew 2003 Global Attitudes Project Survey found a majority of French, Germans and Spaniards and a plurality of Italians and Britons to be of the view that US policy was unfairly tilted towards Israel, notwithstanding the fact that a vast majority of Europeans express support for the right of Israel to exist.
More recent surveys have revealed a strong dislike for US foreign policy but much more nuanced and often positive attitudes towards American society and culture. The 2002 Zogby poll comments that men and women in different age groups have favourable opinions about US education, freedom and democracy while hardly any respondents have a favourable attitude towards US policy.
Academic Ussama Makdisi argues that anti-Americanism is a recent phenomenon fuelled by American foreign policy, not an epochal confrontation of civilisations. While there are certainly those in both America and the Arab world who believe in a clash of civilisations and who invest politically in such beliefs, history belies their thoughts.
It is also significant that the only common ground Middle Eastern communities share is anti-Americanism; significantly; it is perhaps the only agenda Islamists share with the common masses in a region where many Islamist movements are disliked by the ordinary man and have often been ruthlessly suppressed by governments. Anti-Americanism is perhaps the only thing that brings together Iran, Syria, Hezbollah, Hamas and ordinary citizens of differing political views.
As for the proposition that Arab anti-Americanism is a blind hatred for everything American, political scientist Marc Lynch has argued that it has not yet reached an absolute level of bias, since it is still responsive to new information and tends to fluctuate based on perceptions of the US, which in turn fluctuate with American policies. Another academic Chiozza backs this assertion by arguing that biased evaluations of the US are the exception rather than the norm. Focusing on France, scholar Meunier maintains that French anti-Americanism is still largely malleable in response to American policy; Lynch’s studies about the Arab strain also demonstrate the same.
Mohammad Khouri, an Egyptian scholar, argues that the rising anti-Americanism is driven almost exclusively by cumulative anger with the substance and style of American foreign policy in the area, and not by opposition to basic American values of freedom, democracy, equality and tolerance.
Samer Shehata from Harvard University postulates that anti-Americanism is not primarily about American culture or values
but the way the US conducts itself in the region and the world. He adds that Arab perceptions of America have become more negative as a result of the US war on Iraq, Washington’s almost total support for prime minister Ariel Sharon (in a vegetative state for several years now) and the enactment of new policies directed at Arab and Muslim immigrants and visitors to the US.
A number of old and new grievances have added up to a perceived image of the US as an implacable foe of Arab sovereignty and rights.
Thus, Arab hostility should be seen primarily in the context of specific US policies, not American culture, since the US is still a style icon for the Middle East. The US still attracts a large number of Arab immigrants and American culture still exerts its all-pervasive influence through Hollywood and the music industry. Cultural dissonance is not a major cause of the divide. It is based not on who Americans are perceived to be but on what they are perceived to do.
The writer is a security analyst.
Make DAWN Your Homepage
* Home
* Latest News
* Pakistan
* World
* Business
* Sport
* Sci-Tech
* Entertainment
* Opinion
* Newspaper
o Media Gallery
o Blog
o Forum
o In-depth
o Archives
Headlines:
Russian minister ousted after Putin plan rebellion
Sindh CM chairs meeting about provision of funds to rain-hit districts
45 killed in school bus accident near Kalla Kahar
ECP tells legislators to submit Statement of Assets by Sept 30
Makhdoom Amin Fahim arrives India on five-day visit for trade talks
Arab anti-Americanism
By M. Zaidi | From the Newspaper
Yesterday
IN deconstructing the debate on the irrationality of anti-Americanism in the Arab world we can turn to statistics. Opinion polls conducted by Zogby International polls in 2002 and mid-2004 in Saudi Arabia, Egypt, Jordan, Lebanon, Morocco and the UAE sampled the population on a favourable/unfavourable basis.
In 2002, 76 per cent of polled Egyptians had negative perceptions of the US, compared with 98 per cent in 2004; 61 per cent of Moroccans saw the US unfavourably in 2002 and 88 per cent in 2004. The Saudi response increased from 87 per cent in 2002 to 94 per cent in June. Neutral attitudes were observable in Lebanon and improved ones in the UAE.
The main bone of contention was US foreign policy. The Pew Research Centre’s June 2006 report identified three negative westerner stereotypes; selfishness, violence and greed. This view was held by 70 per cent of the polled Middle Easterners.
Amongst the few positive stereotypes elicited, the main ones were devoutness and respect for women.
In Jordan 61 per cent, in Pakistan 27 per cent and in Turkey 16 per cent of those polled held favourable views of Christians, and one, six and 15 per cent respectively of Jews.
Opinion polls demonstrate that many Arab Muslims identify with the Palestine issue with over 50 per cent respondents saying it is ‘extremely important’ in shaping their worldviews about the US.
The US-Israel nexus has arguably been the major cause of anti-American sentiment. US support for Israel has long generated resentment against US policies in the region. An overwhelming majority of Jordanians, Palestinians and Moroccans agree, as well as most Europeans and even a plurality of those polled in Israel. The voice of dissent comes from the Americans, where 47 per cent sees US policies in the region as fair — a case of the US vs the rest.
This ‘support’ is not ephemeral; for Israel which has contravened numerous UN Security Council resolutions American help is nothing less than generous. Israel receives almost $3bn yearly in military and civilian aid from Washington, which is the largest grant by the US to any country. This is equivalent to some $500 on a per-capita basis and much more than the total GNP per capita of many African countries collectively. Out of 59 unilateral vetoes cast by the US at the UN during the period 1972 to 2006, 41 were linked to averting criticism against Israel or to attempts to dissuade Israel from consolidating its occupation of disputed Arab territories.
Meanwhile, a Pew 2003 Global Attitudes Project Survey found a majority of French, Germans and Spaniards and a plurality of Italians and Britons to be of the view that US policy was unfairly tilted towards Israel, notwithstanding the fact that a vast majority of Europeans express support for the right of Israel to exist.
More recent surveys have revealed a strong dislike for US foreign policy but much more nuanced and often positive attitudes towards American society and culture. The 2002 Zogby poll comments that men and women in different age groups have favourable opinions about US education, freedom and democracy while hardly any respondents have a favourable attitude towards US policy.
Academic Ussama Makdisi argues that anti-Americanism is a recent phenomenon fuelled by American foreign policy, not an epochal confrontation of civilisations. While there are certainly those in both America and the Arab world who believe in a clash of civilisations and who invest politically in such beliefs, history belies their thoughts.
It is also significant that the only common ground Middle Eastern communities share is anti-Americanism; significantly; it is perhaps the only agenda Islamists share with the common masses in a region where many Islamist movements are disliked by the ordinary man and have often been ruthlessly suppressed by governments. Anti-Americanism is perhaps the only thing that brings together Iran, Syria, Hezbollah, Hamas and ordinary citizens of differing political views.
As for the proposition that Arab anti-Americanism is a blind hatred for everything American, political scientist Marc Lynch has argued that it has not yet reached an absolute level of bias, since it is still responsive to new information and tends to fluctuate based on perceptions of the US, which in turn fluctuate with American policies. Another academic Chiozza backs this assertion by arguing that biased evaluations of the US are the exception rather than the norm. Focusing on France, scholar Meunier maintains that French anti-Americanism is still largely malleable in response to American policy; Lynch’s studies about the Arab strain also demonstrate the same.
Mohammad Khouri, an Egyptian scholar, argues that the rising anti-Americanism is driven almost exclusively by cumulative anger with the substance and style of American foreign policy in the area, and not by opposition to basic American values of freedom, democracy, equality and tolerance.
Samer Shehata from Harvard University postulates that anti-Americanism is not primarily about American culture or values
but the way the US conducts itself in the region and the world. He adds that Arab perceptions of America have become more negative as a result of the US war on Iraq, Washington’s almost total support for prime minister Ariel Sharon (in a vegetative state for several years now) and the enactment of new policies directed at Arab and Muslim immigrants and visitors to the US.
A number of old and new grievances have added up to a perceived image of the US as an implacable foe of Arab sovereignty and rights.
Thus, Arab hostility should be seen primarily in the context of specific US policies, not American culture, since the US is still a style icon for the Middle East. The US still attracts a large number of Arab immigrants and American culture still exerts its all-pervasive influence through Hollywood and the music industry. Cultural dissonance is not a major cause of the divide. It is based not on who Americans are perceived to be but on what they are perceived to do.
The writer is a security analyst.
Subscribe to:
Posts (Atom)