বাম মোর্চা-বাসদের মিছিলে পুলিশি বাধার নিন্দা
মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞার স্বৈরতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত জনগণ মানবে না
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল - বাসদ কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক কমরেড মুবিনুল হায়দার চৌধুরী আজ ২০ মে ’১৩ সংবাদ মাধ্যমগুলোতে দেয়া এক বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা ও বাসদের মিছিলে পুলিশি বাধার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, গতকাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে আগামী এক মাস মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণার খবরে দেশবাসী স্তম্ভিত হয়েছে। আর আজ গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা ও বাসদের মিছিলে পুলিশি বাধা ও নেতৃবৃন্দকে হেনস্থা করার ঘটনায় সরকারের প্রকৃত মনোভাব ফুটে উঠেছে। তিনি অবিলম্বে মিছিল-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
উলেস্নখ্য, আজ গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির উদ্যোগে সভা-সমাবেশ-মিছিল করার গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মিছিল বের করতে চাইলে তোপখানা রোডে পুলিশ বাধা দেয় এবং মিছিলটিকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার চেষ্টা করে। পুলিশি বাধার মুখেই বাম মোর্চা ও বাসদ নেতৃবৃন্দ সংড়্গিপ্ত সমাবেশ করেন। এরপর নেতৃবৃন্দ বাম মোর্চার কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত প্রেস বিফ্রিং করেন।
বিবৃতিতে মুবিনুল হায়দার চৌধুরী বলেন, মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির ঘোষণা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরচারী মনোভাবের প্রকাশ। সরকারের এ ঘোষণা সকল গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির লঙ্ঘন। এ ঘোষণা পরোড়্গভাবে জরম্নরি অবস্থা জারির সমতুল্য। এ ঘোষণাকে অনেকেই সরকারের বাকশালী চরিত্রের প্রকাশ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, মহাজোট সরকার কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ইত্যাদি শব্দের ফুলঝুড়ি ছোটায়। অথচ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতান্ত্রিক চেতনা ও মূল্যবোধ - এগুলোর সাথে সরকারের আচরণের কোনো সামঞ্জস্য নেই। বিগত দিনগুলোতে সরকার যে ফ্যাসিবাদী চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে, সংঘাত-নাশকত প্রতিহতের নামে মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ তারই আরেকটি নজির। কিন্তু এ ঘোষণা দেশের গণতান্ত্রিক চেতনাসম্পন্ন মানুষ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।
শুভ্রাংশু চক্রবর্ত্তী
সদস্য, কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ
মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞার স্বৈরতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত জনগণ মানবে না
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল - বাসদ কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক কমরেড মুবিনুল হায়দার চৌধুরী আজ ২০ মে ’১৩ সংবাদ মাধ্যমগুলোতে দেয়া এক বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা ও বাসদের মিছিলে পুলিশি বাধার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, গতকাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে আগামী এক মাস মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণার খবরে দেশবাসী স্তম্ভিত হয়েছে। আর আজ গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা ও বাসদের মিছিলে পুলিশি বাধা ও নেতৃবৃন্দকে হেনস্থা করার ঘটনায় সরকারের প্রকৃত মনোভাব ফুটে উঠেছে। তিনি অবিলম্বে মিছিল-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
উলেস্নখ্য, আজ গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির উদ্যোগে সভা-সমাবেশ-মিছিল করার গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মিছিল বের করতে চাইলে তোপখানা রোডে পুলিশ বাধা দেয় এবং মিছিলটিকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার চেষ্টা করে। পুলিশি বাধার মুখেই বাম মোর্চা ও বাসদ নেতৃবৃন্দ সংড়্গিপ্ত সমাবেশ করেন। এরপর নেতৃবৃন্দ বাম মোর্চার কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত প্রেস বিফ্রিং করেন।
বিবৃতিতে মুবিনুল হায়দার চৌধুরী বলেন, মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির ঘোষণা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরচারী মনোভাবের প্রকাশ। সরকারের এ ঘোষণা সকল গণতান্ত্রিক রীতি-নীতির লঙ্ঘন। এ ঘোষণা পরোড়্গভাবে জরম্নরি অবস্থা জারির সমতুল্য। এ ঘোষণাকে অনেকেই সরকারের বাকশালী চরিত্রের প্রকাশ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, মহাজোট সরকার কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ইত্যাদি শব্দের ফুলঝুড়ি ছোটায়। অথচ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতান্ত্রিক চেতনা ও মূল্যবোধ - এগুলোর সাথে সরকারের আচরণের কোনো সামঞ্জস্য নেই। বিগত দিনগুলোতে সরকার যে ফ্যাসিবাদী চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে, সংঘাত-নাশকত প্রতিহতের নামে মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ তারই আরেকটি নজির। কিন্তু এ ঘোষণা দেশের গণতান্ত্রিক চেতনাসম্পন্ন মানুষ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।
শুভ্রাংশু চক্রবর্ত্তী
সদস্য, কেন্দ্রীয় কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ
No comments:
Post a Comment