জনগণ এবং প্রশাসন উভয় অস্থির
বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন অস্থিরতা পূর্বে হই নাই l ২০০৮/২০০৯ এর পরে রাজধানী ঢাকার পরিবেশ এত দ্রুত বদলে যাবে, তা ধারণার অতীত l রাজধানী উন্নয়ন কতৃপখ্ষ, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট দের উদাসীনতা এবং রাজনীতি ঘেষা হওয়াতে, ঢাকা বাসীদের আগামী কয়েক বছরে জীবন ধারণ কি দুঃসহ অবস্থায় গিয়ে দাড়ায় রা বোঝা অতি সহজ l অপরিকল্পিত ভবন নির্মানের উপর প্রতুবেদন করতে গিয়ে এক্রকম্বারুঘর ছাড়া হয়েছি l পরিবেশ অধিদপ্তর কিন্তু এখনো এয়ার কন্দিতীয়ন এর মধ্যে তাদের রুটিন মাফিক কাজ করে যাচ্ছে , তবে সেটা দেশের কোন কল্যানে,তারাই ভালো বলতে পারবে !!! গোটা কয়েক ফুলেফেপে উঠা আবাসন কোম্পানির উর্বর মস্ত্স্কের পরিকল্পনায় ঢাকায় দম্ফেলবার উপায় নাই l এ সব উল্লেখিত প্রতিষ্ঠান সমূহের চলার জন্য সরকারী তহবিল আছে , আছে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে অনুমোদন দিয়ে রাতারাতি ধনী হয়ার অভাবনীয় কৌশল l পরিবেশ মন্ত্রনালয় তাদের ব্যাপারে কিংকর্তব্ব্য বিমূর l এ লাগামহীন আবাসন প্রকল্প, ভবন নির্মান, পরিবেশ দূষণ এবং ঘন বসতি রুখবে কার সাধ্য??
প্রশাসনের কর্মকর্তা, অফিসার গণ এক নীতিতে চলেন, এক ধরনের অর্ডার করেন, স্টাফ গণ করে আরেক কাজ l কমবয়সী কর্মকর্তারা জন সমাজের সাথে মিশেজান, এতে নান জাতের মানুষ এর কাসে লোভনিত প্রস্তাবে প্তলিব্ধ হয়ে এবং তারাতারি প্রমোশন ও উপর মহলের আস্থাভাজন হয়ার আশায় যেকোনো ধরনের অসাধারণ কর্মকান্ড ঘটাতে প্রস্তুত l শান্প্রতিক নারায়ানগঞ্জ হত্যা , মিরপুর থানায় আসামী পেটানো,ইত্যাদি তাই প্রমান করে l প্রশাসনের জনমুখী হওয়া এক জিনিস আর জনগনের সাথেমিশে দুর্নীতি তে জড়িত হওয়া আরেক ব্যাপার l সুতরাং সময় থাকতে এসব বিষয় নীতিনির্ধারণী মহল এর শিধ্দা গ্রহন বাঞ্চনীয় l নতুবা সামনে অনেক বিপর্যয় দেখা দিবে l সরকার ঘন ঘন সচিবালয় এবং দপ্তর সমূহে লোক পরিবর্তন করে চলেছে, এতে ঠিক কি ধরনের সুবিধা হবে জানিনা তবে যে ব্যক্তি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ নন সেই বিষিয়ে তাকে দায়িত্ব দিলে তার দপ্তর অথবা কর্মক্ষেত্রে ভালোকোনো অবদান রাখতে পরতে না l অতএব রাজনৈতিক সুবিদার্থে নয় বরং জাতীয় স্বার্থে এসব বিষয়ে ভেবে চিনতে পদখ্খেপ নেয়া অতীব জরুরি l
Majid, Sekson, Peelkhana
বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন অস্থিরতা পূর্বে হই নাই l ২০০৮/২০০৯ এর পরে রাজধানী ঢাকার পরিবেশ এত দ্রুত বদলে যাবে, তা ধারণার অতীত l রাজধানী উন্নয়ন কতৃপখ্ষ, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট দের উদাসীনতা এবং রাজনীতি ঘেষা হওয়াতে, ঢাকা বাসীদের আগামী কয়েক বছরে জীবন ধারণ কি দুঃসহ অবস্থায় গিয়ে দাড়ায় রা বোঝা অতি সহজ l অপরিকল্পিত ভবন নির্মানের উপর প্রতুবেদন করতে গিয়ে এক্রকম্বারুঘর ছাড়া হয়েছি l পরিবেশ অধিদপ্তর কিন্তু এখনো এয়ার কন্দিতীয়ন এর মধ্যে তাদের রুটিন মাফিক কাজ করে যাচ্ছে , তবে সেটা দেশের কোন কল্যানে,তারাই ভালো বলতে পারবে !!! গোটা কয়েক ফুলেফেপে উঠা আবাসন কোম্পানির উর্বর মস্ত্স্কের পরিকল্পনায় ঢাকায় দম্ফেলবার উপায় নাই l এ সব উল্লেখিত প্রতিষ্ঠান সমূহের চলার জন্য সরকারী তহবিল আছে , আছে ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে অনুমোদন দিয়ে রাতারাতি ধনী হয়ার অভাবনীয় কৌশল l পরিবেশ মন্ত্রনালয় তাদের ব্যাপারে কিংকর্তব্ব্য বিমূর l এ লাগামহীন আবাসন প্রকল্প, ভবন নির্মান, পরিবেশ দূষণ এবং ঘন বসতি রুখবে কার সাধ্য??
প্রশাসনের কর্মকর্তা, অফিসার গণ এক নীতিতে চলেন, এক ধরনের অর্ডার করেন, স্টাফ গণ করে আরেক কাজ l কমবয়সী কর্মকর্তারা জন সমাজের সাথে মিশেজান, এতে নান জাতের মানুষ এর কাসে লোভনিত প্রস্তাবে প্তলিব্ধ হয়ে এবং তারাতারি প্রমোশন ও উপর মহলের আস্থাভাজন হয়ার আশায় যেকোনো ধরনের অসাধারণ কর্মকান্ড ঘটাতে প্রস্তুত l শান্প্রতিক নারায়ানগঞ্জ হত্যা , মিরপুর থানায় আসামী পেটানো,ইত্যাদি তাই প্রমান করে l প্রশাসনের জনমুখী হওয়া এক জিনিস আর জনগনের সাথেমিশে দুর্নীতি তে জড়িত হওয়া আরেক ব্যাপার l সুতরাং সময় থাকতে এসব বিষয় নীতিনির্ধারণী মহল এর শিধ্দা গ্রহন বাঞ্চনীয় l নতুবা সামনে অনেক বিপর্যয় দেখা দিবে l সরকার ঘন ঘন সচিবালয় এবং দপ্তর সমূহে লোক পরিবর্তন করে চলেছে, এতে ঠিক কি ধরনের সুবিধা হবে জানিনা তবে যে ব্যক্তি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ নন সেই বিষিয়ে তাকে দায়িত্ব দিলে তার দপ্তর অথবা কর্মক্ষেত্রে ভালোকোনো অবদান রাখতে পরতে না l অতএব রাজনৈতিক সুবিদার্থে নয় বরং জাতীয় স্বার্থে এসব বিষয়ে ভেবে চিনতে পদখ্খেপ নেয়া অতীব জরুরি l
Majid, Sekson, Peelkhana
No comments:
Post a Comment