স্বাধীনতার উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য (স্থাপিত-২০১৩ ইং) জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট
সূত্রঃ এনডিএ /১১-২০১৪/০০০০০০০০০২/পি.রি তারিখঃ ২৯/১১/২০১৪
প্রেসবিজ্ঞপ্তি
বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার আহ্বান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের কৌশলনির্ধারনেনিয়মিতমতবিনিময়সভা
২৯/১১/২০১৪ইং বিকাল ৫ ঘটিকায় অত্র জোটের কেন্দ্রী সমন্বয় কার্যালয় বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার আহ্বান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের কৌশল নির্ধারনে নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জোটের ১১ দফা বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ জোটকে শক্তিশালী করার জন্য ১১ দফা জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায় কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে সাধারণ জনগনের কাছে পৌঁছানোর কথা বলেন। সাধারণ জনগনের জন্য বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানীর দর বর্তমানে সহনীয় পর্যায় রয়েছে, এই মূল্য সাধারণ গ্রাহক পর্যায় দ্বিগুন করলে জনগনের জন্য অসহনীয় হবে, এছাড়াও গ্রাহক পর্যায় এই বৃদ্ধি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বলে সবাই মনে করেন। বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানী খাতে উৎপাদন-বিতরণে দুর্নীতি ও অপব্যয় কমালে জেলা ও উপজেলায় আরো বেশী বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানী সরবরাহ করা যাবে। আমাদের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন বিশ্বমানের নয় বলে সম্প্রতি ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভয়াবহ বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। আমরা আর এ বিপর্যয় দেখতে চাই না। আমরা ভারত থেকে কম মূল্যে বিদ্যুৎ আমদানি করতে চাই সাথে সাথে আমাদের ন্যায্য হিস্যা ৫৪টি নদীর পানি ও অমিমাংসিত ছিটমহল ফেরৎ চাই। মুক্তিযুদ্ধের আমাদের প্রতিবেশী বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের অবদানও অনস্বীকার্য, কিন্তু বর্তমানে ভারত আমাদের ৫৪টি নদীর পানির ন্যায্য হিস্য থেকে আমাদেরকে বঞ্চিত করছে, সীমান্তে সাধারণ বাংলাদেশীদের হত্যা করছে, সীমান্তে অবৈধ ফেন্সিডিলের কারখানা স্থাপন করে চোরাচালানীর মাধ্যমে বাংলাদেশে পাচার করে আমাদের যুবক-যুবতীদের মাদক আসক্ত করছে, শুল্ক-অশুল্ক বাধা সৃষ্টি করে আমাদের পন্য বৈধ উপায় তাদের দেশে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না, ৭১ এর পরে ১৯৫ জন যুদ্ধা অপরাধীকে তাদের স্বার্থে আমাদের সাথে আলাপ আলোচনা না করে ছেড়ে দিয়েছে, তখন পাকিস্তানের ব্যাংকে আমাদের প্রাপ্য অর্ধেক টাকা থেকে ভারত আমাদের বঞ্চিত করেছে, স্বাধীনতার মূল দলিল এখন পর্যন্ত আমাদের ফেরত দিচ্ছে না ও যুদ্ধ পরবর্তীতে পাকিস্তানীদের ফেলে রাখা অস্ত্র, অন্যা সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ এখনও আমাদের ফেরত দেয়নি। আমাদের দেশের চ্যানেল তারা দেখানোর অনুমতি দিচ্ছে না ও অমিমাংসিত ছিটমহল এখন আমাদের ফেরত দেয়নি, আমরা অতীতের ন্যায় এসকল সমস্যার সুষ্ঠ সমাধান একটি প্রকৃত বন্ধু রাষ্ট্রের মতো ভারতের এনডিএ সমর্থিত বিজেপি নেতৃত্বাধীন মোদি সরকারের নিকট থেকে আশু সমাধান আশা করছি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বেঙ্গল জাতীয় কংগ্রেস (বি.জে.সি) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গরতœ ইঞ্জি: আবুল হোসেন আবু, অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, সম্মিলিত গণতান্ত্রিক আন্দোলন (ইউডিএম) এর প্রতিষ্ঠাতা ও আহবায়ক এবং জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক গাজী মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি (কেএসপি), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ভাসানী), বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল), তৃণমূল জনতা পার্টি, জাতীয় জনতা পার্টি, পিপলস্ জাস্টিস পার্টি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ দরিদ্র পার্টি, বাংলাদেশ জনশক্তি পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক প্লাটফর্ম (ইঘউচ) ও শুভাকাঙ্খি নাগরিক সংগঠন সম্মিলিত বাংলাদেশ নাগরিক পরিষদ, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ শান্তি আন্দোলন, নাগরিক অধিকার বাংলাদেশ এবং জাতীয় নাগরিক মঞ্চ এর নেতৃবৃন্দ সম্মিলিত ভাবে বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার জন্য সরকারের নিকট আহ্বান জানান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের জন্য সকলকে একযোগে কাজ করার এবং দেশবাসীর নিকট ১১ দফা পৌঁছানোর তাগিদ দেন। এছাড়াও আগামী বিজয়ের মাসের শেষ সপ্তাহে স্বাধীনতার উপর একটি জাতীয় সংলাপ ও ১১ দফার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা সভা আয়োজনের সিদ্ধান হয়।
বার্তাপ্রেরক
বঙ্গরতœইঞ্জি:আবুলহোসেনআবু
জাতীয়গণতান্ত্রিকজোটএরপ্রতিষ্ঠাতাসভাপতি ও
সভাপতি, বেঙ্গল জাতীয় কংগ্রেস (বি.জে.সি)
সূত্রঃ এনডিএ /১১-২০১৪/০০০০০০০০০২/পি.রি তারিখঃ ২৯/১১/২০১৪
প্রেসবিজ্ঞপ্তি
বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার আহ্বান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের কৌশলনির্ধারনেনিয়মিতমতবিনিময়সভা
২৯/১১/২০১৪ইং বিকাল ৫ ঘটিকায় অত্র জোটের কেন্দ্রী সমন্বয় কার্যালয় বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার আহ্বান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের কৌশল নির্ধারনে নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জোটের ১১ দফা বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ জোটকে শক্তিশালী করার জন্য ১১ দফা জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায় কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে সাধারণ জনগনের কাছে পৌঁছানোর কথা বলেন। সাধারণ জনগনের জন্য বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানীর দর বর্তমানে সহনীয় পর্যায় রয়েছে, এই মূল্য সাধারণ গ্রাহক পর্যায় দ্বিগুন করলে জনগনের জন্য অসহনীয় হবে, এছাড়াও গ্রাহক পর্যায় এই বৃদ্ধি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বলে সবাই মনে করেন। বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানী খাতে উৎপাদন-বিতরণে দুর্নীতি ও অপব্যয় কমালে জেলা ও উপজেলায় আরো বেশী বিদ্যুৎ গ্যাস ও জ্বালানী সরবরাহ করা যাবে। আমাদের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন বিশ্বমানের নয় বলে সম্প্রতি ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভয়াবহ বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। আমরা আর এ বিপর্যয় দেখতে চাই না। আমরা ভারত থেকে কম মূল্যে বিদ্যুৎ আমদানি করতে চাই সাথে সাথে আমাদের ন্যায্য হিস্যা ৫৪টি নদীর পানি ও অমিমাংসিত ছিটমহল ফেরৎ চাই। মুক্তিযুদ্ধের আমাদের প্রতিবেশী বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের অবদানও অনস্বীকার্য, কিন্তু বর্তমানে ভারত আমাদের ৫৪টি নদীর পানির ন্যায্য হিস্য থেকে আমাদেরকে বঞ্চিত করছে, সীমান্তে সাধারণ বাংলাদেশীদের হত্যা করছে, সীমান্তে অবৈধ ফেন্সিডিলের কারখানা স্থাপন করে চোরাচালানীর মাধ্যমে বাংলাদেশে পাচার করে আমাদের যুবক-যুবতীদের মাদক আসক্ত করছে, শুল্ক-অশুল্ক বাধা সৃষ্টি করে আমাদের পন্য বৈধ উপায় তাদের দেশে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না, ৭১ এর পরে ১৯৫ জন যুদ্ধা অপরাধীকে তাদের স্বার্থে আমাদের সাথে আলাপ আলোচনা না করে ছেড়ে দিয়েছে, তখন পাকিস্তানের ব্যাংকে আমাদের প্রাপ্য অর্ধেক টাকা থেকে ভারত আমাদের বঞ্চিত করেছে, স্বাধীনতার মূল দলিল এখন পর্যন্ত আমাদের ফেরত দিচ্ছে না ও যুদ্ধ পরবর্তীতে পাকিস্তানীদের ফেলে রাখা অস্ত্র, অন্যা সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ এখনও আমাদের ফেরত দেয়নি। আমাদের দেশের চ্যানেল তারা দেখানোর অনুমতি দিচ্ছে না ও অমিমাংসিত ছিটমহল এখন আমাদের ফেরত দেয়নি, আমরা অতীতের ন্যায় এসকল সমস্যার সুষ্ঠ সমাধান একটি প্রকৃত বন্ধু রাষ্ট্রের মতো ভারতের এনডিএ সমর্থিত বিজেপি নেতৃত্বাধীন মোদি সরকারের নিকট থেকে আশু সমাধান আশা করছি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বেঙ্গল জাতীয় কংগ্রেস (বি.জে.সি) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গরতœ ইঞ্জি: আবুল হোসেন আবু, অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, সম্মিলিত গণতান্ত্রিক আন্দোলন (ইউডিএম) এর প্রতিষ্ঠাতা ও আহবায়ক এবং জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক গাজী মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি (কেএসপি), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ভাসানী), বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল), তৃণমূল জনতা পার্টি, জাতীয় জনতা পার্টি, পিপলস্ জাস্টিস পার্টি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ দরিদ্র পার্টি, বাংলাদেশ জনশক্তি পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক প্লাটফর্ম (ইঘউচ) ও শুভাকাঙ্খি নাগরিক সংগঠন সম্মিলিত বাংলাদেশ নাগরিক পরিষদ, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ শান্তি আন্দোলন, নাগরিক অধিকার বাংলাদেশ এবং জাতীয় নাগরিক মঞ্চ এর নেতৃবৃন্দ সম্মিলিত ভাবে বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানী মূল্য বৃদ্ধি না করার জন্য সরকারের নিকট আহ্বান জানান ও এনডিএ‘র ১১ দফা বাস্তবায়নের জন্য সকলকে একযোগে কাজ করার এবং দেশবাসীর নিকট ১১ দফা পৌঁছানোর তাগিদ দেন। এছাড়াও আগামী বিজয়ের মাসের শেষ সপ্তাহে স্বাধীনতার উপর একটি জাতীয় সংলাপ ও ১১ দফার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা সভা আয়োজনের সিদ্ধান হয়।
বার্তাপ্রেরক
বঙ্গরতœইঞ্জি:আবুলহোসেনআবু
জাতীয়গণতান্ত্রিকজোটএরপ্রতিষ্ঠাতাসভাপতি ও
সভাপতি, বেঙ্গল জাতীয় কংগ্রেস (বি.জে.সি)
No comments:
Post a Comment