বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জাতীয় প্রেস কাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদকে চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দিলেও আদালতের সে নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছে না কারা কর্তৃপক্ষ। গতকাল ন্যাশনাল কোর্ট রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ঢাকার কার্যালয়ে তার আইনজীবী মো: ফরিদুল ইসলাম,
একলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া, সৈয়দা শাহীন আরা লাইলী এ কে এম ফজলুল হক সাংবাদিকদের এ কথা জানান। আইনজীবীরা বলেন,
গতকালও শওকত মাহমুদের চিকিৎসার ব্যবস্থা না করে পল্টন মডেল থানার মামলার ১০ দিনের রিমান্ড শুনানির জন্য ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করেন। এ দিন মামলার মূলনথি ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে অন্য আসামির জামিন শুনানি থাকায় শুনানি হয়নি। ঢাকার মহানগর হাকিম মো:
আতিকুর রহমান আগামী ১ অক্টোবর শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন।
আইনজীবীরা বলেন, শওকত মাহমুদের সাথে তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন, তিনি তাদেরকে বলেছেন যে, তিনি খুবই অসুস্থ। তার শরীরে রিং পরানো আছে এবং তার তিনটি বাইপাস আছে। এ ছাড়া তিনি ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত, ব্যাক পেইন, কিডনিতে পাথর ও জটিল রোগে আক্রান্ত আছেন। গ্রেফতার হওয়ার আগে তিনি থাইল্যান্ড থেকে হার্টের চিকিৎসা করিয়েছেন। আইনজীবীরা বলেন, এসব রোগের কথা আদালতকে জানালে গত ৯-৯-১৫ তারিখে আদালত শওকত মাহমুদকে প্রয়োজনীয় সুচিকিৎসা দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ফলে তার শারীরিক অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে চলছে। যেকোনো সময় তার শরীরের মারাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে বলে আইনজীবীরা আশঙ্কা করছেন।
আইনজীবীরা বলেন, শওকত মাহমুদের সাথে তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন, তিনি তাদেরকে বলেছেন যে, তিনি খুবই অসুস্থ। তার শরীরে রিং পরানো আছে এবং তার তিনটি বাইপাস আছে। এ ছাড়া তিনি ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত, ব্যাক পেইন, কিডনিতে পাথর ও জটিল রোগে আক্রান্ত আছেন। গ্রেফতার হওয়ার আগে তিনি থাইল্যান্ড থেকে হার্টের চিকিৎসা করিয়েছেন। আইনজীবীরা বলেন, এসব রোগের কথা আদালতকে জানালে গত ৯-৯-১৫ তারিখে আদালত শওকত মাহমুদকে প্রয়োজনীয় সুচিকিৎসা দেয়ার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ফলে তার শারীরিক অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে চলছে। যেকোনো সময় তার শরীরের মারাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে বলে আইনজীবীরা আশঙ্কা করছেন।
No comments:
Post a Comment