জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পূস্পমাল্য প্রদানের উদ্দেশ্যে র্যালি
আজ ৭ মার্চ ২০২০ রোজ শনিবার সকাল ১১ ঘটিকায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক আয়োজিত এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি সোহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষন প্রদানের স্থান হইতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের উদ্দেশ্যে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পূস্পমাল্য প্রদানের উদ্দেশ্যে এক বিশাল র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বক্তব্য রাখেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক ডিপটি, (সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, টাঙ্গাইল) মুক্তিযোদ্ধা দিবস বাস্তবায়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা দিবসের প্রস্তাবক মেজর (অবঃ) ডাঃ শেখ হাবিবুর রহমান বলেন- মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের দাবী পহেলা ডিসেম্বর কে মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয় ভাবে ঘোষনা করা হউক। সেই সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা, যাতায়াত ও আবাসন নির্মানে বিনা শর্তে ও বিনা সুদে ঋণ প্রদান করা হউক। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি যথেষ্ট আন্তরিক। এ কথা জাতি জানে তবুও আমরা মনে করি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু জন্ম শতবার্ষিকীতে মুক্তিযোদ্ধাদের সকল সমস্যার সমাধান করে মুক্তিযোদ্ধা দিবস বাস্তবায়ন করবেন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান ও অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাগণ। অনুষ্ঠান শেষে জাতির জনকের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
বার্তা প্রেরক
বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জহুরুল হক ডিপটি
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ঢাকা
আজ ৭ মার্চ ২০২০ রোজ শনিবার সকাল ১১ ঘটিকায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কর্তৃক আয়োজিত এক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি সোহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানের ঐতিহাসিক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষন প্রদানের স্থান হইতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের উদ্দেশ্যে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য পূস্পমাল্য প্রদানের উদ্দেশ্যে এক বিশাল র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বক্তব্য রাখেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক ডিপটি, (সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, টাঙ্গাইল) মুক্তিযোদ্ধা দিবস বাস্তবায়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা দিবসের প্রস্তাবক মেজর (অবঃ) ডাঃ শেখ হাবিবুর রহমান বলেন- মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের দাবী পহেলা ডিসেম্বর কে মুক্তিযোদ্ধা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয় ভাবে ঘোষনা করা হউক। সেই সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা, যাতায়াত ও আবাসন নির্মানে বিনা শর্তে ও বিনা সুদে ঋণ প্রদান করা হউক। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি যথেষ্ট আন্তরিক। এ কথা জাতি জানে তবুও আমরা মনে করি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু জন্ম শতবার্ষিকীতে মুক্তিযোদ্ধাদের সকল সমস্যার সমাধান করে মুক্তিযোদ্ধা দিবস বাস্তবায়ন করবেন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান ও অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাগণ। অনুষ্ঠান শেষে জাতির জনকের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
বার্তা প্রেরক
বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার জহুরুল হক ডিপটি
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ঢাকা
No comments:
Post a Comment