জাসদ সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, আগুন দিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যা করার জন্য খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়াকে অনেক মূল্য দিতে হবে। অবরোধের নামে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা-সহিংসতা-নাশকতা-নিষ্ঠুরতা চলতে দেয়া যায়না। চলমান সন্ত্রাসে জনগণ ভীত নয় বরং জনগণ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সংগঠিত হচ্ছে। সংগঠিত জনগণের জনরোষে জামাত-বিএনপির বোমাবাজ সন্ত্রাসীরা অচিরেই নির্মূল হয়ে যাবে। দেশ শান্তি ও গণতন্ত্রের ধারায় অগ্রসর হবে। ৪৩ বছরের বাঙ্গালি জাতি এখন অনেক পরিণত। সমস্যার সমাধান সাংবিধানিক ভাবেই করতে হবে। সংবিধান বহির্ভূত যেকোন ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দিবে। তিনি, সংবিধান রক্ষায় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান। জনসভায় আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক এবং মাননীয় ত্রান ও দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম এমপি, জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেশ সভাপতি ও জাসদ স্থায়ী কমিটির সদস্য শিরীন আখতার এমপি, জাতীয় নারী জোটের আহবায়ক আফরোজা হক রীনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানক, জাসদের যুগ্মসম্পাদক হাবিবুর রহমান শওকত, সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চুন্নু, করিম সিকদার, শওকত রায়হান, নইমূল আহসান জুয়েল, নূরুল আখতার, জাসদ নেতা শফিউদ্দিন মোল্লা, শহিদুল ইসলাম, নাদের চৌধুরী, মাইনুর রহমান, ইদ্রিস আলী, ঢাকা মহানগর আওয়ামীগের শাহ আলম মুরাদ, ফয়েজুদ্দিন মিয়া, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা নগর সভাপতি আবুল হোসেন, গণতন্ত্রী পার্টির নেতা ডঃ শাহাদাত হোসেন, কমল ঘোষ, গণ আজাদী লীগের আতাউল্লাহ খান, জাতীয় যুব জোটের সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সামছুল ইসলামসহ জাসদ ও ১৪ দলের নেতৃবৃন্দ।
বার্তা প্রেরক
আনোয়ারুল ইসলাম
No comments:
Post a Comment