আজ ৪ জানুয়ারি
২০১৭ বুধবার
২০ দলীয়
জোটের শীর্ষ
নেতা এনডিপি’র চেয়ারম্যান
খোন্দকার গোলাম
মর্ত্তুজা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ মঞ্জুর
হোসেন ঈসা
এক যৌথ
বিবৃতিতে বলেন,
২০১৪ সালের
৫ জানুয়ারি
ভোটবিহীন নির্বাচনে
ক্ষমতা অবৈধভাবে
দখল করে
গণতন্ত্রের সাড়ে বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে
অবৈধ সরকার।
তারা জনগণের
শুধু ভোটের
অধিকার হরণ
করেনি, বরং
জনগণকে এক
অনিশ্চিত অন্ধকারের
দিকে ঠেলে
দিয়েছে। বর্তমান
সরকার নিজেদের
এমপি মন্ত্রী
এমনকি উপজেলা
চেয়ারম্যানদেরকেও জীবনের নিরাপত্তা
দিতে পারেনি।
গত বছরের
শেষ দিনে
বেডরুমে ঢুকে
বর্তমান সরকারের
সাংসদ লিটনকে
দুর্বৃত্তরা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। ২০১৫-তে ফেনীতে
উপজেলা চেয়ারম্যান
ইকরামকেও পুড়িয়ে
হত্যা করা
হয়েছে। এভাবে
সারাদেশে হত্যাযজ্ঞ
চলছে। গুম,
খুন, নারী
শিশু নির্যাতন
সরকারের উপহার
ছাড়া জনগণের
কল্যাণের জন্য
কিছুই করতে
পারেনি। সেই
অবৈধ সরকার
৫ জানুয়ারি
যখন গণতন্ত্র
রক্ষা দিবস
পালন করে
তখন গণতন্ত্রের
ভাষাই উল্টে
যায়। বিরোধী
দলের সভা-সমাবেশের অধিকার
শুধু হরণই
করেনি, তাদেরকে
রাজপথে নামতে
বাধাগ্রস্ত করার জন্য হামলা-মামলা-গুম-খুনের
পথ বেছে
নিয়েছে।
ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি‘র নেতৃবৃন্দ বলেন, ভবিষ্যতে অবৈধ সরকারকে আর কোন ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন করার সুযোগ দেয়া হবে না। জনগণের ভোটের অধিকার ও ভাতের অধিকার রক্ষার জন্য জাতীয় ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। ৭ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপি‘র পক্ষ থেকে ৫ জানুয়ারি কালো দিবস উপলক্ষে যে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ইতিমধ্যে বর্তমান সরকার সেই সমাবেশ বানচাল করার জন্য প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছে যা রাজনীতির জন্য অত্যন্ত দু:খজনক। সমাবেশ সফল করার জন্য সরকারের উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান এবং আসুন, ৫ জানুয়ারি আমরা সকলে কালো দিবস পালন করি।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আপনারা দেখেছেন, ২০১৪ সালের ভোটারবিহীন নির্বাচনে ২০ দলীয় জোটের কেউ অংশগ্রহণ করেনি, পাশাপাশি বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, জাসদ (রব), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগসহ দেশের বড় বড় কোন দলই নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দেয়নি, বরং বর্জন করেছে। যারা সেই নির্বাচন বর্জন করেছে, তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ৫ জানুয়ারিকে কালো দিবস পালনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের নামে লুটপাটের রাজনীতির সমাপ্তি ঘটাতে হবে।
নেতৃবৃন্দ অপর এক বিবৃতিতে গুলশান-১-এর ডিএনসিসি মার্কেটের ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সহমর্মীতা জানিয়ে বলেন, যে সমস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও সাধারণ ব্যবসায়ী আগুনে সর্বস্ব হারিয়ে নি:স্ব হয়ে গেছে তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান।
ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি‘র নেতৃবৃন্দ বলেন, ভবিষ্যতে অবৈধ সরকারকে আর কোন ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন করার সুযোগ দেয়া হবে না। জনগণের ভোটের অধিকার ও ভাতের অধিকার রক্ষার জন্য জাতীয় ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। ৭ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপি‘র পক্ষ থেকে ৫ জানুয়ারি কালো দিবস উপলক্ষে যে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ইতিমধ্যে বর্তমান সরকার সেই সমাবেশ বানচাল করার জন্য প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছে যা রাজনীতির জন্য অত্যন্ত দু:খজনক। সমাবেশ সফল করার জন্য সরকারের উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান এবং আসুন, ৫ জানুয়ারি আমরা সকলে কালো দিবস পালন করি।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আপনারা দেখেছেন, ২০১৪ সালের ভোটারবিহীন নির্বাচনে ২০ দলীয় জোটের কেউ অংশগ্রহণ করেনি, পাশাপাশি বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, জাসদ (রব), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগসহ দেশের বড় বড় কোন দলই নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থী দেয়নি, বরং বর্জন করেছে। যারা সেই নির্বাচন বর্জন করেছে, তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ৫ জানুয়ারিকে কালো দিবস পালনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের নামে লুটপাটের রাজনীতির সমাপ্তি ঘটাতে হবে।
নেতৃবৃন্দ অপর এক বিবৃতিতে গুলশান-১-এর ডিএনসিসি মার্কেটের ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সহমর্মীতা জানিয়ে বলেন, যে সমস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও সাধারণ ব্যবসায়ী আগুনে সর্বস্ব হারিয়ে নি:স্ব হয়ে গেছে তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানান।
Sangbadik Majid, Peelkhana, Hazaribag-lalbag,
Dhaka
No comments:
Post a Comment