বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রধান, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও প্রবীণ রাজনীতিক বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে সরকার নৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। মন্তব্য করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি- এলডিপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মোঃ শাহাদাত হোসেন সেলিম। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির অনশনে অংশগ্রহণ করে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছর সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে ন্যায় বিচার পেলে এই মামলা চলতেই পারতো না। অথচ হাজার হাজার কোটি টাকা যারা দূর্নীতি করছে তাদের কোন শাস্তি হচ্ছে না। শুধু মাত্র রাজনৈতিক রোশানলের শিকার হয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে যেতে হয়েছে। আওয়ামীলীগ ও আর মিত্র দল অনুভব করে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে গেলে এবং মাঠে থাকলে তাদের শোচনীয় পরাজয় ঘটবে। সেই কারণে সুপরিকল্পিতভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে প্রেরণ করেছে। আগামী একাদশ নির্বাচনে ভোটারবিহীন সরকার যদি খালি মাঠে গোল দেওয়ার স্বপ্ন দেখে তাদের সেই স্বপ্ন রাজপথে জনগণ আন্দোলনের মাধ্যমে দুঃস্বপ্নে পরিণত করবে। ফয়সালা এখন রাজপথে জনগণের হাতে। জনগণ নিশ্চয়ই যারা তাদের ভোটার অধিকার কেঁড়ে নিয়েছে, স্বজনদের গুম, খুন করেছে, হাজার হাজার পরিবারের সদস্যদেরকে ঘর-বাড়ি ছাড়া করেছে, সেই দুঃশাসনের সরকারের পক্ষে সাধারন মানুষ থাকবে না। পুলিশি সকল বাধা ও গ্রেফতারকে মাথায় নিয়ে গত ৩ দিনের কর্মসূচীতে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিই প্রমাণ করে এই সরকারের সাথে জনগণ আর নেই।
অনশনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, নিতাই রায় চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
২০ দলীয় জোট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিশের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা মুহম্মদ ইসহাক, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, কল্যাণ পার্টি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, এনডিপি’র চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপ এর মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়াসহ প্রমূখ।
তিনি বলেন, যে দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছর সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে ন্যায় বিচার পেলে এই মামলা চলতেই পারতো না। অথচ হাজার হাজার কোটি টাকা যারা দূর্নীতি করছে তাদের কোন শাস্তি হচ্ছে না। শুধু মাত্র রাজনৈতিক রোশানলের শিকার হয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে যেতে হয়েছে। আওয়ামীলীগ ও আর মিত্র দল অনুভব করে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে গেলে এবং মাঠে থাকলে তাদের শোচনীয় পরাজয় ঘটবে। সেই কারণে সুপরিকল্পিতভাবে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে প্রেরণ করেছে। আগামী একাদশ নির্বাচনে ভোটারবিহীন সরকার যদি খালি মাঠে গোল দেওয়ার স্বপ্ন দেখে তাদের সেই স্বপ্ন রাজপথে জনগণ আন্দোলনের মাধ্যমে দুঃস্বপ্নে পরিণত করবে। ফয়সালা এখন রাজপথে জনগণের হাতে। জনগণ নিশ্চয়ই যারা তাদের ভোটার অধিকার কেঁড়ে নিয়েছে, স্বজনদের গুম, খুন করেছে, হাজার হাজার পরিবারের সদস্যদেরকে ঘর-বাড়ি ছাড়া করেছে, সেই দুঃশাসনের সরকারের পক্ষে সাধারন মানুষ থাকবে না। পুলিশি সকল বাধা ও গ্রেফতারকে মাথায় নিয়ে গত ৩ দিনের কর্মসূচীতে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিই প্রমাণ করে এই সরকারের সাথে জনগণ আর নেই।
অনশনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, নিতাই রায় চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতারা।
২০ দলীয় জোট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিশের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা মুহম্মদ ইসহাক, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, কল্যাণ পার্টি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, এনডিপি’র চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপ এর মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়াসহ প্রমূখ।
No comments:
Post a Comment