৪% অতিরিক্ত কর্তনের প্রজ্ঞাপন স্থায়ীভাবে বাতিলের দাবী
গত ১৭/১২/২০১৮ তারিখে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের (বেসরকারি মাধ্যমিক-৩) এর মাননীয় উপসচিব জনাব মো. কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত (স্মারক নং ৩৭.০০.০০০০.০৭৪.০০২.২০১৬.৫১৫) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ড এর জন্য বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের মূল বেতন হতে অতিরিক্ত ৪% চাঁদা কর্তনের আদেশ জারী করেন, যেখানে ১ জানুয়ারি,২০১৯ হতে এই অতিরিক্ত ৪% কর্তন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। এই প্রজ্ঞাপন জারীর ফলে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরামসহ সারা দেশের শিক্ষক কর্মচারীগণ এই অমানবিক কর্তনের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। অবশ্য, ঐদিন সন্ধ্যাই মাননীয় শিক্ষা সচিব মহোদয়ের বরাত দিয়ে জানা যায় যে, উক্ত প্রজ্ঞাপনটি ভুলক্রমে এসেছে। কিন্তু গত ১৪ জানুয়ারি,২০১৯ তারিখে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব জনাব মো. মাহাবুবুর রহমান মহোদয় কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে যে, ১ জানুয়ারি হতে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের মূল বেতন হতে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের চাঁদা অতিরিক্ত কর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহলের বিশেষ এজে-া বাস্তবায়নের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই ৪% অতিরিক্ত কর্তনের অতিউৎসাহী ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ও অনভিপ্রেত। তাই বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরাম এর পক্ষ হতে এই অতিরিক্ত ৪% চাঁদা কর্তনের প্রজ্ঞাপন অনতিবিলম্বে স্থায়ীভাবে বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারী করে তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার জোর দাবী জানানো হচ্ছে। উক্ত অতিরিক্ত কর্তন চালু করলে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের সাথে নিয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরাম পাবলিক পরীক্ষায় দায়িত্ব বর্জন এবং সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহে তালা কর্মসূচির মত কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে।
দেশের এমন কোন পেশাজীবী নেই, যাদের অবসর কল্যাণে মূল বেতন স্কেলের ১০% কর্তন করা হয়। ১৯৯২ সাল হতে সরকার বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ড এর নামে ৬% কর্তন করে আসতেছিল। ২০১৭ সালের ১৫ মে তারিখে শিক্ষক-কর্মচারিদের সাথে কোনরূপ আলোচনা না করেই অতিরিক্ত ৪% কর্তনের প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরামসহ সারা দেশের শিক্ষক কর্মচারীগণ এই অমানবিক কর্তনের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। ফলে সরকার অতিরিক্ত কর্তনের সেই প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেন।
বঞ্চনা ও বৈষম্যে নিমজ্জিত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের কষ্টার্জিত অর্থ তাদের সাথে কোনরূপ আলোচনা না করে অন্যায়ভাবে কর্তন করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টে ইতোপূর্বে পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক কর্মচারিদের প্রদেয় অর্থের আয়-ব্যয়ের শ্বেতপত্র প্রকাশ করার জোর দাবি জানানো হচ্ছে।
গত ১৭/১২/২০১৮ তারিখে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের (বেসরকারি মাধ্যমিক-৩) এর মাননীয় উপসচিব জনাব মো. কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত (স্মারক নং ৩৭.০০.০০০০.০৭৪.০০২.২০১৬.৫১৫) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ড এর জন্য বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের মূল বেতন হতে অতিরিক্ত ৪% চাঁদা কর্তনের আদেশ জারী করেন, যেখানে ১ জানুয়ারি,২০১৯ হতে এই অতিরিক্ত ৪% কর্তন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। এই প্রজ্ঞাপন জারীর ফলে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরামসহ সারা দেশের শিক্ষক কর্মচারীগণ এই অমানবিক কর্তনের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। অবশ্য, ঐদিন সন্ধ্যাই মাননীয় শিক্ষা সচিব মহোদয়ের বরাত দিয়ে জানা যায় যে, উক্ত প্রজ্ঞাপনটি ভুলক্রমে এসেছে। কিন্তু গত ১৪ জানুয়ারি,২০১৯ তারিখে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব জনাব মো. মাহাবুবুর রহমান মহোদয় কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে যে, ১ জানুয়ারি হতে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের মূল বেতন হতে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ডের চাঁদা অতিরিক্ত কর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহলের বিশেষ এজে-া বাস্তবায়নের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই ৪% অতিরিক্ত কর্তনের অতিউৎসাহী ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ও অনভিপ্রেত। তাই বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরাম এর পক্ষ হতে এই অতিরিক্ত ৪% চাঁদা কর্তনের প্রজ্ঞাপন অনতিবিলম্বে স্থায়ীভাবে বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারী করে তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার জোর দাবী জানানো হচ্ছে। উক্ত অতিরিক্ত কর্তন চালু করলে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের সাথে নিয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরাম পাবলিক পরীক্ষায় দায়িত্ব বর্জন এবং সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহে তালা কর্মসূচির মত কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে।
দেশের এমন কোন পেশাজীবী নেই, যাদের অবসর কল্যাণে মূল বেতন স্কেলের ১০% কর্তন করা হয়। ১৯৯২ সাল হতে সরকার বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারিদের কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসর সুবিধা বোর্ড এর নামে ৬% কর্তন করে আসতেছিল। ২০১৭ সালের ১৫ মে তারিখে শিক্ষক-কর্মচারিদের সাথে কোনরূপ আলোচনা না করেই অতিরিক্ত ৪% কর্তনের প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বাংলাদেশ বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারি ফোরামসহ সারা দেশের শিক্ষক কর্মচারীগণ এই অমানবিক কর্তনের তীব্র প্রতিবাদ জানায়। ফলে সরকার অতিরিক্ত কর্তনের সেই প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেন।
বঞ্চনা ও বৈষম্যে নিমজ্জিত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারিদের কষ্টার্জিত অর্থ তাদের সাথে কোনরূপ আলোচনা না করে অন্যায়ভাবে কর্তন করা থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টে ইতোপূর্বে পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক কর্মচারিদের প্রদেয় অর্থের আয়-ব্যয়ের শ্বেতপত্র প্রকাশ করার জোর দাবি জানানো হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment