বঙ্গবন্ধুর সাথে একই দিন শেখ ফজলুল হক মণিকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল যুবকের চেতনাকে ধ্বংস করেছে ও শেখ মণির প্রকাশিত ও সম্পাদিত দৈনিক বাংালার বাণী পূনঃ প্রকাশ চাই
....................ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ
পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনীর সেক্টর কমান্ডার (প্রধান) উপমহাদেশের সেরা যুব সংগঠক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি ও বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং শেখ ফজলুল হক মণির সহধর্মিনী বেগম আরজু মণি ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে ২৮ আগস্ট ২০১৯ বিকাল ৪.৩০টায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তন, তোপখানা রোড, ঢাকা।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন-বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সচিব বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পিএসসি’র সদস্য ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ।
প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট কাজী এম সাজাওয়ার হোসেন।
বক্তব্য রাখেন, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন গনি মিয়া বাবুল, ন্যাপ ভাসানীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন মাষ্টার, এড. বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ সভাপতি শেখ জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগে নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যন এম এ ভাসানী, জাতীয় স্বাধীনতার পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, কনজাগেটিভ পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান দেশ, বাকশালের সাধারণ সম্পাদক জহিরুর কাইয়ুম নারী নেত্রী এলিজা রহমান, বাংলাদেশ জনকল্যাণ পার্টির সভাপতি দেওয়ান খাইরুল ইসলাম, ন্যাপ ভাসানীর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নূসরাত হক, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সরদার মোহাম্মদ আলী বাদল, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
প্রধান অতিথিরি ভাষণে সিরাজ উদ্দীন আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপরিবারের সাথে একই দিন যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে হত্যা করার মাধ্যমে সকল যুবকের চেতনাকে ধ্বংস করেছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শেখ ফজলুল হক মণি পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ক্ষুদা দারিদ্র শোষণ শাষন নির্যাতন নিপিড়ন মুক্ত উন্নত পরিবেশের আইনের শাসনের বাংলাদেশ সৃষ্টি করা। ১৯৭১ সানে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সেই আকাংখিত বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। এই বাংলাদেশ যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব পরিচালনার জন্য একটি শাষনতন্ত্র রচিত হয়েছে এবং দেশকে যৌক্তি পরিনতির দিকে উন্নয়নের ধারার দিকে প্রবাহিত হইতেছিল সেই মূহুর্তে ৭১, ৭৫,২০০৪ ও ২০০৫ সালে ঘাতক দালাল বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানের দোসর ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে কৃষক নেতা আব্দুর রব ছেরনিয়াবতকে ও যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণি এবং তার সহধর্মিনী বেগম আরজু মণিকে হত্যা করে। আজ যদি শেখ ফজলুল হক মণি বেঁচে থাকতেন তাহলে বাংলাদেশের সমাজে যে সব অন্যায় অত্যাচার নির্যাতন নিপীড়ন দুর্নীতি মাদক সন্ত্রাস কোন কিছুতেই বাংলাদেশের ছাত্র যুবকদের গায়েল করতে পারতো না। তারা হতেন বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়নের আদর্শিক সৈনিক এবং শেখ ফজলুল হক মণির আখাংকিত বাংলাদেশ নির্মাণের রূপকার। এই সব করার জন্য যিনি ফজলুল হক মণিকে সাহস যুগিয়ে থাকতেন তিনি হলেন আমাদের প্রিয় ও ফজলুল হক মণির সহধর্মিনী বেগম আরজু মণি। তিনি ছিলেন নিরাহংকার নিলর্ভ পরো উপকারী একজন আদর্শবান মহিয়ষী নারী।
প্রধান আলোচকের ভাষণে এডভোকেট এম সাজাওয়ার বলেন, যারা ১৫ আগস্ট এবং জেল হত্যার সাথে জড়িত সেই ঘাতক মোস্তাক জিয়ার মরনোত্তর বিচার দাবী করছেন প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনার কাছে।
ভাষণে গনি মিয়া বাবুল বলেন, শেখ ফজলুল হক মণি ছিলেন সর্বগুণে গুনান্বিত। কারণ তিনি ছিলেন একাধারে রাজীতিবিদ সাংবাদিক যুব সংগঠক। তাঁর প্রকাশিত সকল লেখা পুনঃপ্রচারের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি।
সভাপতির ভাষণে এম এ জলিল বলেন, যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে গুলশানে যে স্থানে হত্যা করা হয়েছিল সেই স্থানে রাস্তার নামকরণ চাই। শেখ ফজলুল হক মণির নামানুসারে।
....................ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ
পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনীর সেক্টর কমান্ডার (প্রধান) উপমহাদেশের সেরা যুব সংগঠক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি ও বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং শেখ ফজলুল হক মণির সহধর্মিনী বেগম আরজু মণি ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে ২৮ আগস্ট ২০১৯ বিকাল ৪.৩০টায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তন, তোপখানা রোড, ঢাকা।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন-বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সচিব বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পিএসসি’র সদস্য ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ।
প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক সহ সভাপতি এডভোকেট কাজী এম সাজাওয়ার হোসেন।
বক্তব্য রাখেন, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন গনি মিয়া বাবুল, ন্যাপ ভাসানীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন মাষ্টার, এড. বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহ সভাপতি শেখ জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগে নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যন এম এ ভাসানী, জাতীয় স্বাধীনতার পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, কনজাগেটিভ পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান দেশ, বাকশালের সাধারণ সম্পাদক জহিরুর কাইয়ুম নারী নেত্রী এলিজা রহমান, বাংলাদেশ জনকল্যাণ পার্টির সভাপতি দেওয়ান খাইরুল ইসলাম, ন্যাপ ভাসানীর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নূসরাত হক, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সরদার মোহাম্মদ আলী বাদল, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
প্রধান অতিথিরি ভাষণে সিরাজ উদ্দীন আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপরিবারের সাথে একই দিন যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে হত্যা করার মাধ্যমে সকল যুবকের চেতনাকে ধ্বংস করেছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে শেখ ফজলুল হক মণি পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ক্ষুদা দারিদ্র শোষণ শাষন নির্যাতন নিপিড়ন মুক্ত উন্নত পরিবেশের আইনের শাসনের বাংলাদেশ সৃষ্টি করা। ১৯৭১ সানে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সেই আকাংখিত বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে। এই বাংলাদেশ যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব পরিচালনার জন্য একটি শাষনতন্ত্র রচিত হয়েছে এবং দেশকে যৌক্তি পরিনতির দিকে উন্নয়নের ধারার দিকে প্রবাহিত হইতেছিল সেই মূহুর্তে ৭১, ৭৫,২০০৪ ও ২০০৫ সালে ঘাতক দালাল বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানের দোসর ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে কৃষক নেতা আব্দুর রব ছেরনিয়াবতকে ও যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণি এবং তার সহধর্মিনী বেগম আরজু মণিকে হত্যা করে। আজ যদি শেখ ফজলুল হক মণি বেঁচে থাকতেন তাহলে বাংলাদেশের সমাজে যে সব অন্যায় অত্যাচার নির্যাতন নিপীড়ন দুর্নীতি মাদক সন্ত্রাস কোন কিছুতেই বাংলাদেশের ছাত্র যুবকদের গায়েল করতে পারতো না। তারা হতেন বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়নের আদর্শিক সৈনিক এবং শেখ ফজলুল হক মণির আখাংকিত বাংলাদেশ নির্মাণের রূপকার। এই সব করার জন্য যিনি ফজলুল হক মণিকে সাহস যুগিয়ে থাকতেন তিনি হলেন আমাদের প্রিয় ও ফজলুল হক মণির সহধর্মিনী বেগম আরজু মণি। তিনি ছিলেন নিরাহংকার নিলর্ভ পরো উপকারী একজন আদর্শবান মহিয়ষী নারী।
প্রধান আলোচকের ভাষণে এডভোকেট এম সাজাওয়ার বলেন, যারা ১৫ আগস্ট এবং জেল হত্যার সাথে জড়িত সেই ঘাতক মোস্তাক জিয়ার মরনোত্তর বিচার দাবী করছেন প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ম শেখ হাসিনার কাছে।
ভাষণে গনি মিয়া বাবুল বলেন, শেখ ফজলুল হক মণি ছিলেন সর্বগুণে গুনান্বিত। কারণ তিনি ছিলেন একাধারে রাজীতিবিদ সাংবাদিক যুব সংগঠক। তাঁর প্রকাশিত সকল লেখা পুনঃপ্রচারের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি।
সভাপতির ভাষণে এম এ জলিল বলেন, যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণিকে গুলশানে যে স্থানে হত্যা করা হয়েছিল সেই স্থানে রাস্তার নামকরণ চাই। শেখ ফজলুল হক মণির নামানুসারে।
No comments:
Post a Comment