৮ ফাল্গুন ২১ ফেব্রুয়ারিকরণ করে বাংলা বর্ষপঞ্জি সংস্কার করায় সরকারকে ধন্যবাদ
৮ ফাল্গুন ২১ শে ফেব্রুয়ারিকরণ করে বাংলা বর্ষপঞ্জি পরিবর্তন করায় ‘হৃদয় ৮ ফাল্গুন’ ও ‘ভাষা আন্দোলন স্মৃতি রক্ষা পরিষদ’ এর উদ্যোগে যৌথভাবে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন, বিশিষ্ট লেখিকা ও সংগঠনদ্বয়ের উপদেষ্টা সেলিনা খালেক।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ড. মোমতাজ উদ্দিন আহাম্মদ, সৈয়দ নাজমুল আহসান, ডাঃ এম এ মুক্তাদীর, কবি মতিয়ারা চৌধুরী মিনু, সালমা আহমেদ হীরা, হাফিজুর রহমান কবির, রাসেল আহমেদ, হাসানুল বান্না, শামসুল আলম বাবু, সায়মা আহমেদ রিভা, সালাউদ্দীন কুটু, রিফাত আমীন, নাসীমুল বারী, নাসের ইকবাল যাদু, মাহমুদ খান বিজু, রবিউল মাশরাফি প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, ৮ ফাল্গুন বাঙালির জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক ভাষা শহীদ দিবসে বাংলা তারিখ ছিল ৮ ফাল্গুন ১৩৫৮ বঙ্গাব্দ। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য শহীদ বরকত, সালাম, জব্বার, রফিকসহ নাম না জানা ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা পেলেও আমরা ৮ ফাল্গুনকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। সংস্কারকৃত চলমান বাংলা বর্ষ পঞ্জিকায় এখন ২১ শে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে ৯ ফাল্গুন। এভাবে চলতে থাকলে পরবর্তী প্রজন্ম চিরদিনের জন্য ৮ ফাল্গুনের চেতনা থেকে বঞ্চিত হবে। বিষয়টি উপলদ্ধি করেই সরকারের বর্তমান বাংলা বর্ষপঞ্জি সংস্কারের ফলে ২১ ফেব্রুয়ারি ৮ ফাল্গুনকরণ করায় আমরা ঐতিহাসিক ৮ ফাল্গুনের চেতনাকে আবার ফিরে পেলাম।
আমাদের সংগঠন ভাষা আন্দোলন স্মৃতি রক্ষা পরিষদ ও হৃদয়ে ৮ ফাল্গুনের আবেদনে সাড়া দিয়ে ৮ ফাল্গুন ২১ ফেব্রুয়ারিকরণ করায় আমরা মাননীয় প্রধামন্ত্রী, সংস্কৃতিমন্ত্রী, বাংলা একাডেমিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা আশা করছি সংস্কারকৃত বাংলা বর্ষপঞ্জি নতুন বছরের ক্যালেন্ডারে/বর্ষপঞ্জিতে শোভা পাবে। সে সাথে প্রত্যাশা করছি সর্বস্তরে বাংলা সন তারিখ ব্যবহারে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সবাই আন্তরিক হবেন এবং সাইন বোর্ডে বাংলা নামফলক ব্যবহারে সবাই আরো বেশি সচেষ্ট হবেন।
৮ ফাল্গুন ২১ শে ফেব্রুয়ারিকরণ করে বাংলা বর্ষপঞ্জি পরিবর্তন করায় ‘হৃদয় ৮ ফাল্গুন’ ও ‘ভাষা আন্দোলন স্মৃতি রক্ষা পরিষদ’ এর উদ্যোগে যৌথভাবে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন, বিশিষ্ট লেখিকা ও সংগঠনদ্বয়ের উপদেষ্টা সেলিনা খালেক।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ড. মোমতাজ উদ্দিন আহাম্মদ, সৈয়দ নাজমুল আহসান, ডাঃ এম এ মুক্তাদীর, কবি মতিয়ারা চৌধুরী মিনু, সালমা আহমেদ হীরা, হাফিজুর রহমান কবির, রাসেল আহমেদ, হাসানুল বান্না, শামসুল আলম বাবু, সায়মা আহমেদ রিভা, সালাউদ্দীন কুটু, রিফাত আমীন, নাসীমুল বারী, নাসের ইকবাল যাদু, মাহমুদ খান বিজু, রবিউল মাশরাফি প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, ৮ ফাল্গুন বাঙালির জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক ভাষা শহীদ দিবসে বাংলা তারিখ ছিল ৮ ফাল্গুন ১৩৫৮ বঙ্গাব্দ। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য শহীদ বরকত, সালাম, জব্বার, রফিকসহ নাম না জানা ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা পেলেও আমরা ৮ ফাল্গুনকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। সংস্কারকৃত চলমান বাংলা বর্ষ পঞ্জিকায় এখন ২১ শে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে ৯ ফাল্গুন। এভাবে চলতে থাকলে পরবর্তী প্রজন্ম চিরদিনের জন্য ৮ ফাল্গুনের চেতনা থেকে বঞ্চিত হবে। বিষয়টি উপলদ্ধি করেই সরকারের বর্তমান বাংলা বর্ষপঞ্জি সংস্কারের ফলে ২১ ফেব্রুয়ারি ৮ ফাল্গুনকরণ করায় আমরা ঐতিহাসিক ৮ ফাল্গুনের চেতনাকে আবার ফিরে পেলাম।
আমাদের সংগঠন ভাষা আন্দোলন স্মৃতি রক্ষা পরিষদ ও হৃদয়ে ৮ ফাল্গুনের আবেদনে সাড়া দিয়ে ৮ ফাল্গুন ২১ ফেব্রুয়ারিকরণ করায় আমরা মাননীয় প্রধামন্ত্রী, সংস্কৃতিমন্ত্রী, বাংলা একাডেমিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা আশা করছি সংস্কারকৃত বাংলা বর্ষপঞ্জি নতুন বছরের ক্যালেন্ডারে/বর্ষপঞ্জিতে শোভা পাবে। সে সাথে প্রত্যাশা করছি সর্বস্তরে বাংলা সন তারিখ ব্যবহারে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সবাই আন্তরিক হবেন এবং সাইন বোর্ডে বাংলা নামফলক ব্যবহারে সবাই আরো বেশি সচেষ্ট হবেন।
No comments:
Post a Comment