ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার পরিচালক (উদ্যোক্তা) ফোরাম
ই-মেইল: ঁফপ.ধ@ুধযড়ড়.পড়স
সূত্র: তারিখ: ১০/০২/২০২০ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের পরিচালক/উদ্যোক্তাদের মামলায়
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ৫ জনকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর ৪৫৫৪ টি ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র (ডিজিটাল সেন্টার) স্থাপন করেন। তখন থেকেই তাঁরা বিনা বেতনে ইউনিয়ন পরিষদের সকল দাপ্তরিক কাজ করে আসছে। সেই সাথে নাম মাত্র মূল্যে জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা দিয়ে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করছে। একই কাজের জন্য ২০১৬ সালের ২৮ নভেম্বর ২০০০ ইউনিয়ন পরিষদে হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে জনবল নিয়োগের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় পরিপত্র জারি করে। এ বিষয়ে ময়মনসিংহ, বরগুনা, জামালপুর, মৌলভীবাজার, সিলেট, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও মাদারীপুর জেলার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের ১৮ জন পরিচালক/উদ্যোক্তা মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করেন, রিট পিটিশন নং ২৬৬৩/২০১৭। পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় লিপ টু আপিল করে, যার নং ১১৬৭/২০১৭। গত ০৮/০৪/২০১৭ইং তারিখ মহামান্য সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগ উক্ত নিয়োগের ক্ষেত্রে রীট পিটিশনারদের অগ্রাধিকার দেওয়ার আদেশ প্রদান করেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও কতিপয় জেলা প্রশাসক উক্ত আদেশ অমান্য করে অন্যদের নিয়োগ প্রদান করায় পিটিশনারদের পক্ষে পৃথক দুটি কনটেমপ্ট মামলা দাখিল করা হয়। যার নং-১১/২০১৭ ও ০৪/২০২০। অদ্য ১০/০২/২০২০ইং তারিখে ১১/২০১৭ নং মামলা শুনানী শেষে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি জনাব মোঃ ইমান আলীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ শুনানী শেষে পিটিশনারদের নিয়োগ না দেওয়ায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, হেলালুদ্দীন আহমদ, সাবেক সচিব জনাব আব্দুল মালেক, উপ-সচিব ড. সৈয়দ নওশীন পর্ণিনী, বরগুনার জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ ও ডিডিএলজি জালাল উদ্দিনকে আগামী ১৬/০২/২০২০ইং তারিখ সকাল ১১.০০ ঘটিকায় স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ প্রদান করেছেন। তাছাড়া গত ০৩/০২/২০২০ইং তারিখ ০৪/২০২০ নং মামলা শুনানী শেষে কিশোরগঞ্জ, বরগুনা, মাদারীপুর, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ ও সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক, ডিডিএলজি ও মাদারীপুর জেলার সাবেক ডিডিএলজি ফারুক আহাম্মেদ এর প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেন। এ সময় বাদীপক্ষে শুনানী করেন সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক এ্যাটনী জেনারেল জনাব ব্যারিস্ট্রার মি. ফিদা এম. কামাল ও জনাব এ্যাড. মোহাম্মদ আহসান। স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এর পক্ষে শুনানী করেন সাবেক বিচারপতি জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন ও এ্যাড. রবিউল আলম। উল্লেখ্য উক্ত কনটেমপ্ট পিটিশনদ্বয় অদ্য আপীল বিভাগের ২নং আদালতের কার্যতালিকার ১নং ক্রমিকে বিদ্যমান ছিল।
নিবেদক
মোঃ মাহতাব আলী
(কনটেমপ্ট পিটিশনার)
সমন্বয়ক
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার পরিচালক ফোরাম
ই-মেইল: ঁফপ.ধ@ুধযড়ড়.পড়স
সূত্র: তারিখ: ১০/০২/২০২০ইং
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের পরিচালক/উদ্যোক্তাদের মামলায়
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ৫ জনকে স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর ৪৫৫৪ টি ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র (ডিজিটাল সেন্টার) স্থাপন করেন। তখন থেকেই তাঁরা বিনা বেতনে ইউনিয়ন পরিষদের সকল দাপ্তরিক কাজ করে আসছে। সেই সাথে নাম মাত্র মূল্যে জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা দিয়ে কোন রকম জীবিকা নির্বাহ করছে। একই কাজের জন্য ২০১৬ সালের ২৮ নভেম্বর ২০০০ ইউনিয়ন পরিষদে হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে জনবল নিয়োগের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় পরিপত্র জারি করে। এ বিষয়ে ময়মনসিংহ, বরগুনা, জামালপুর, মৌলভীবাজার, সিলেট, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও মাদারীপুর জেলার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের ১৮ জন পরিচালক/উদ্যোক্তা মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করেন, রিট পিটিশন নং ২৬৬৩/২০১৭। পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় লিপ টু আপিল করে, যার নং ১১৬৭/২০১৭। গত ০৮/০৪/২০১৭ইং তারিখ মহামান্য সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগ উক্ত নিয়োগের ক্ষেত্রে রীট পিটিশনারদের অগ্রাধিকার দেওয়ার আদেশ প্রদান করেন। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও কতিপয় জেলা প্রশাসক উক্ত আদেশ অমান্য করে অন্যদের নিয়োগ প্রদান করায় পিটিশনারদের পক্ষে পৃথক দুটি কনটেমপ্ট মামলা দাখিল করা হয়। যার নং-১১/২০১৭ ও ০৪/২০২০। অদ্য ১০/০২/২০২০ইং তারিখে ১১/২০১৭ নং মামলা শুনানী শেষে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি জনাব মোঃ ইমান আলীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ শুনানী শেষে পিটিশনারদের নিয়োগ না দেওয়ায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, হেলালুদ্দীন আহমদ, সাবেক সচিব জনাব আব্দুল মালেক, উপ-সচিব ড. সৈয়দ নওশীন পর্ণিনী, বরগুনার জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ ও ডিডিএলজি জালাল উদ্দিনকে আগামী ১৬/০২/২০২০ইং তারিখ সকাল ১১.০০ ঘটিকায় স্বশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ প্রদান করেছেন। তাছাড়া গত ০৩/০২/২০২০ইং তারিখ ০৪/২০২০ নং মামলা শুনানী শেষে কিশোরগঞ্জ, বরগুনা, মাদারীপুর, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ ও সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক, ডিডিএলজি ও মাদারীপুর জেলার সাবেক ডিডিএলজি ফারুক আহাম্মেদ এর প্রতি কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেন। এ সময় বাদীপক্ষে শুনানী করেন সিনিয়র আইনজীবী ও সাবেক এ্যাটনী জেনারেল জনাব ব্যারিস্ট্রার মি. ফিদা এম. কামাল ও জনাব এ্যাড. মোহাম্মদ আহসান। স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এর পক্ষে শুনানী করেন সাবেক বিচারপতি জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন ও এ্যাড. রবিউল আলম। উল্লেখ্য উক্ত কনটেমপ্ট পিটিশনদ্বয় অদ্য আপীল বিভাগের ২নং আদালতের কার্যতালিকার ১নং ক্রমিকে বিদ্যমান ছিল।
নিবেদক
মোঃ মাহতাব আলী
(কনটেমপ্ট পিটিশনার)
সমন্বয়ক
ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার পরিচালক ফোরাম
No comments:
Post a Comment