৯০-এর ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের কেন্দ্রীয় সাবেক ছাত্র নেতা ও সাংবিধানিক অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সুরঞ্জন ঘোষ বলেছেন সরকারের ভুলনীতির কারণে এখন কৃষকরা ধানের লাভজনক মূল্য পাচ্ছে না। তারা লোকসান দিয়ে ধান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। অদ্য ২০ মে সোমবার সংবাদপত্রে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
সুরঞ্জন ঘোষ বলেন; এবার কৃষকের খেতে যখন ধান পাকছিল তখনই বোঝাযাচ্ছিল ধানের ব্যাপক উৎপাদন হবে। ধানের বাজার পরে যাবে। তারপরও সরকার বিদেশ থেকে চাউল আমদানি বন্ধ করেনি। চাউল রফতানির উদ্যোগ নেয়নি। সরকারের এই ভুল ও কৃষকবিরোধী নীতির কারণে দেশের কৃষকরা আজ খেতের ধান পুড়িয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে। খেত থেকে ধান কেটে আনার টাকাও তাদের হাতে নেই। ধান বাজারে নিলে বিক্রি হয় না। কম দামে ও বাকিতে মহাজনের আড়তে ফেলে আসতে হয়। এতে মধ্যস্বত্বা ভোগী মহাজনরা হচ্ছেন টাকার মালিক আর কৃষকরা হচ্ছেন আরো গরীব।
তিনি আরো বলেন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জরুরি ভিত্তিতে ক্রয়কেন্দ্র স্থাপন করে সরকারের উচিত এখনই কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা। সেক্ষেত্রে মোটা ধানের দাম প্রতি মন ৮০০ এবং চিকন ধানের দাম প্রতি মন ১০০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
বার্তা প্রেরক
স্বাক্ষরিত
(সুরঞ্জন ঘোষ)
সদস্য সচিব
সাংবিধানিক অধিকার ফোরাম
সুরঞ্জন ঘোষ বলেন; এবার কৃষকের খেতে যখন ধান পাকছিল তখনই বোঝাযাচ্ছিল ধানের ব্যাপক উৎপাদন হবে। ধানের বাজার পরে যাবে। তারপরও সরকার বিদেশ থেকে চাউল আমদানি বন্ধ করেনি। চাউল রফতানির উদ্যোগ নেয়নি। সরকারের এই ভুল ও কৃষকবিরোধী নীতির কারণে দেশের কৃষকরা আজ খেতের ধান পুড়িয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে। খেত থেকে ধান কেটে আনার টাকাও তাদের হাতে নেই। ধান বাজারে নিলে বিক্রি হয় না। কম দামে ও বাকিতে মহাজনের আড়তে ফেলে আসতে হয়। এতে মধ্যস্বত্বা ভোগী মহাজনরা হচ্ছেন টাকার মালিক আর কৃষকরা হচ্ছেন আরো গরীব।
তিনি আরো বলেন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জরুরি ভিত্তিতে ক্রয়কেন্দ্র স্থাপন করে সরকারের উচিত এখনই কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা। সেক্ষেত্রে মোটা ধানের দাম প্রতি মন ৮০০ এবং চিকন ধানের দাম প্রতি মন ১০০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
বার্তা প্রেরক
স্বাক্ষরিত
(সুরঞ্জন ঘোষ)
সদস্য সচিব
সাংবিধানিক অধিকার ফোরাম
No comments:
Post a Comment