সংবিধান ও নির্বাচন দ্বারা দেশ পরিচালিত হয় এবং দেশে নতুন নতুন নেতৃত্ব সৃষ্ঠি হয়
যে নেতৃত্ব আগামী দিনে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে সেই স্বপ্নই দেখেছিলেন সোহরাওয়ার্দী
......................অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান
উপমহাদেশে সেরা রাজনীতিবিদ, বৃহত্তর বাংলা ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাঙালিদের প্রিয় নেতা গরীব মানুষের বন্ধু বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু ও গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১২৭তম জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা সভার আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সকাল ৮.৩০টায় মহান নেতার সমাধী প্রাঙ্গণ।
সভাপতিত্ব করেন সাবেক সচিব বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পিএসসি’র সদস্য ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, আওয়ামী লীগে নেতা এড. বলরাম পোদ্দার, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী কিংবদন্তি জনাব রফিকুল আলম, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাসদ নেতা হুমায়ুন কবির, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের সাধারণ সম্পাদ রোকন উদ্দিন পাঠান, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, সহসভাপতি জাহানারা বেগম, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, সংবিধান নির্বাচন হলো একমাত্র দেশ পরিচালনার মাপকাঠি। আর যারা সংবিধান নির্বাচন ও দেশের উন্নয়ন মানে না। তারা দেশবিরোধী। যেই স্বপ্ন দেখেছিলেন গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। আসুন আমরা সবাই যারা বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ^াস করি, সংবিধানের ৪ নীতিতে বিশ^াসী, মুক্তিযুদ্ধে চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ^াসী একমাত্র তাদের ঐক্যের মাধ্যমেই দেশকে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা দুর্নীতি নির্যাতন নিপীড়ন থেকে মুক্তকরে বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের সোনার বাংলা ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত দেশ গঠন করা সম্ভব।
সভাতির ভাষণে ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমদ বলেন,যাদের নেতৃত্ব আদর্শ ধারণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন সেই বাংলাদেশের কারিগর ছিলেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। এই তিন নেতা সহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে শেরে বাংলা সোহরাওয়ার্দী সমাধী প্রাঙ্গনে একটি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসনার কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি। এই গবেষণা কেন্দ্রের মধ্যে বাংলাদেশ ইতিহাস, ঐতিহ্য কৃষ্টি সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা পারেব এবং বাংলার মানুষ সঠিক ইতিহাস জানতে পারবে।
বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী জন্ম্য়াইয়াছেন উপ মহদেশের সেরা পরিবারে সোনার চামক মুখে নিয়ে। কিন্তু তিনি উপমহাদেশের গরবী দুঃখী কৃষক শ্রমিকের দরদী নেতা ছিলেন। এই নেতার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নি¤েœর কর্মসূচিগুলো গ্রহণ করতে হবে। ০১। ভূমি সংস্কার, ভূমির ব্যবহার নিশ্চিত ও ভূমিকে আধুনিক ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। (২) নদী ভাংগন রোধ, নদীর নাব্যতা বজায় রেখে পানি শাসন করতে হবে। (৩) বন্যা নিয়ন্ত্রণের কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে। (৪)সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করতে হবে এবং বৈষম্যহীন অর্থনীতির দ্বারা বাস্তবায়নের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে তবেই স্বাথক হবে এই মহান নেতার জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায়। বাস্তবায়িত হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।
বার্তা প্রেরক
কামাল হোসেন
দপ্তর সম্পাদক
বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ।
যে নেতৃত্ব আগামী দিনে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে সেই স্বপ্নই দেখেছিলেন সোহরাওয়ার্দী
......................অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান
উপমহাদেশে সেরা রাজনীতিবিদ, বৃহত্তর বাংলা ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাঙালিদের প্রিয় নেতা গরীব মানুষের বন্ধু বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু ও গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১২৭তম জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা সভার আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সকাল ৮.৩০টায় মহান নেতার সমাধী প্রাঙ্গণ।
সভাপতিত্ব করেন সাবেক সচিব বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পিএসসি’র সদস্য ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমেদ।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, আওয়ামী লীগে নেতা এড. বলরাম পোদ্দার, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী কিংবদন্তি জনাব রফিকুল আলম, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাসদ নেতা হুমায়ুন কবির, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের সাধারণ সম্পাদ রোকন উদ্দিন পাঠান, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, সহসভাপতি জাহানারা বেগম, সাধারণ সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, সংবিধান নির্বাচন হলো একমাত্র দেশ পরিচালনার মাপকাঠি। আর যারা সংবিধান নির্বাচন ও দেশের উন্নয়ন মানে না। তারা দেশবিরোধী। যেই স্বপ্ন দেখেছিলেন গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। আসুন আমরা সবাই যারা বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ^াস করি, সংবিধানের ৪ নীতিতে বিশ^াসী, মুক্তিযুদ্ধে চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ^াসী একমাত্র তাদের ঐক্যের মাধ্যমেই দেশকে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা দুর্নীতি নির্যাতন নিপীড়ন থেকে মুক্তকরে বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের সোনার বাংলা ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত দেশ গঠন করা সম্ভব।
সভাতির ভাষণে ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দীন আহমদ বলেন,যাদের নেতৃত্ব আদর্শ ধারণ করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন সেই বাংলাদেশের কারিগর ছিলেন, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। এই তিন নেতা সহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে শেরে বাংলা সোহরাওয়ার্দী সমাধী প্রাঙ্গনে একটি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসনার কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি। এই গবেষণা কেন্দ্রের মধ্যে বাংলাদেশ ইতিহাস, ঐতিহ্য কৃষ্টি সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা পারেব এবং বাংলার মানুষ সঠিক ইতিহাস জানতে পারবে।
বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী জন্ম্য়াইয়াছেন উপ মহদেশের সেরা পরিবারে সোনার চামক মুখে নিয়ে। কিন্তু তিনি উপমহাদেশের গরবী দুঃখী কৃষক শ্রমিকের দরদী নেতা ছিলেন। এই নেতার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নি¤েœর কর্মসূচিগুলো গ্রহণ করতে হবে। ০১। ভূমি সংস্কার, ভূমির ব্যবহার নিশ্চিত ও ভূমিকে আধুনিক ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে। (২) নদী ভাংগন রোধ, নদীর নাব্যতা বজায় রেখে পানি শাসন করতে হবে। (৩) বন্যা নিয়ন্ত্রণের কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে। (৪)সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করতে হবে এবং বৈষম্যহীন অর্থনীতির দ্বারা বাস্তবায়নের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে তবেই স্বাথক হবে এই মহান নেতার জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায়। বাস্তবায়িত হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।
বার্তা প্রেরক
কামাল হোসেন
দপ্তর সম্পাদক
বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ।
No comments:
Post a Comment