লোক সংগীত শিল্পী শাহ আব্দুল করিম বাঙালি জাতির সম্পদ
.....কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম
বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম প্রবক্তা ভাষাসংগ্রামী বাউল সংগীত স¤্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আজ বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সাবেক সহসভাপতি সিনিয়র আইনজীবী এড. এম সাজাওয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপির) নির্বাহী সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দীকি।
আলোচনায় অংশগ্রহণকরেন বাঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাংস্কৃতিক বক্তিত্ব অরুন সরকার রানা, সাবেক দায়রা জজ শরীফ লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাতীয় উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী সোসাইটির সভাপতি আলমগীর শেখ, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সর্দার মোহাম্মদ আলী বাদল প্রমুখ।
কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম বলেন, শাহ আব্দুল করিম এতই জনপ্রিয় যে দেশে ও দেশের বাহিরে যেখানেই সংগীত অনুষ্ঠান হয় সেই সব অনুষ্ঠানে আমাদের কাছে অনুরোধ আসে যে শাহ আব্দুল করিমে রচিত যে কোন একটি গান পরিবেশন করতে হবে। এই জন্যই আমি বলবো বাউল স¤্রাট শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের সম্পদ। তিনি অসাম্পদ্রায়িক চেতনার একজন প্রাণ পুরুষ। শাহ করিম কোন দিন অন্যায়ের কাছে, জুলুমের কাছে মাথানত করেন নাই। তিনি ছিলেন রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এই কারণেই বঙ্গবন্ধু, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী শিল্পী আব্দুর করিমকে ভালবাসতেন এবং তার গান দ্বারা য্ক্তুফ্রন্টের জনসভার কাজ আরম্ভ হতো। শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র সবার বাসউপযোগী দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু যে ব্রত নিয়েছিলেন সেটাকে শাহ আবদুল করিম সমর্থন দিয়েছেন। শাহ আবদুল করিমদের সাহসী ভুমিকার জন্যই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐকবদ্ধ্য করে নয় মাসের যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।
লোক সংগীত শিল্পী শাহ আব্দুল করিম বাঙালি জাতির সম্পদ
.....কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম
বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম প্রবক্তা ভাষাসংগ্রামী বাউল সংগীত স¤্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আজ বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সাবেক সহসভাপতি সিনিয়র আইনজীবী এড. এম সাজাওয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপির) নির্বাহী সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দীকি।
আলোচনায় অংশগ্রহণকরেন বাঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাংস্কৃতিক বক্তিত্ব অরুন সরকার রানা, সাবেক দায়রা জজ শরীফ লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাতীয় উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী সোসাইটির সভাপতি আলমগীর শেখ, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সর্দার মোহাম্মদ আলী বাদল প্রমুখ।
কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম বলেন, শাহ আব্দুল করিম এতই জনপ্রিয় যে দেশে ও দেশের বাহিরে যেখানেই সংগীত অনুষ্ঠান হয় সেই সব অনুষ্ঠানে আমাদের কাছে অনুরোধ আসে যে শাহ আব্দুল করিমে রচিত যে কোন একটি গান পরিবেশন করতে হবে। এই জন্যই আমি বলবো বাউল স¤্রাট শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের সম্পদ। তিনি অসাম্পদ্রায়িক চেতনার একজন প্রাণ পুরুষ। শাহ করিম কোন দিন অন্যায়ের কাছে, জুলুমের কাছে মাথানত করেন নাই। তিনি ছিলেন রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এই কারণেই বঙ্গবন্ধু, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী শিল্পী আব্দুর করিমকে ভালবাসতেন এবং তার গান দ্বারা য্ক্তুফ্রন্টের জনসভার কাজ আরম্ভ হতো। শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র সবার বাসউপযোগী দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু যে ব্রত নিয়েছিলেন সেটাকে শাহ আবদুল করিম সমর্থন দিয়েছেন। শাহ আবদুল করিমদের সাহসী ভুমিকার জন্যই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐকবদ্ধ্য করে নয় মাসের যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।
.....কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম
বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম প্রবক্তা ভাষাসংগ্রামী বাউল সংগীত স¤্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আজ বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সাবেক সহসভাপতি সিনিয়র আইনজীবী এড. এম সাজাওয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপির) নির্বাহী সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দীকি।
আলোচনায় অংশগ্রহণকরেন বাঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাংস্কৃতিক বক্তিত্ব অরুন সরকার রানা, সাবেক দায়রা জজ শরীফ লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাতীয় উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী সোসাইটির সভাপতি আলমগীর শেখ, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সর্দার মোহাম্মদ আলী বাদল প্রমুখ।
কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম বলেন, শাহ আব্দুল করিম এতই জনপ্রিয় যে দেশে ও দেশের বাহিরে যেখানেই সংগীত অনুষ্ঠান হয় সেই সব অনুষ্ঠানে আমাদের কাছে অনুরোধ আসে যে শাহ আব্দুল করিমে রচিত যে কোন একটি গান পরিবেশন করতে হবে। এই জন্যই আমি বলবো বাউল স¤্রাট শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের সম্পদ। তিনি অসাম্পদ্রায়িক চেতনার একজন প্রাণ পুরুষ। শাহ করিম কোন দিন অন্যায়ের কাছে, জুলুমের কাছে মাথানত করেন নাই। তিনি ছিলেন রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এই কারণেই বঙ্গবন্ধু, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী শিল্পী আব্দুর করিমকে ভালবাসতেন এবং তার গান দ্বারা য্ক্তুফ্রন্টের জনসভার কাজ আরম্ভ হতো। শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র সবার বাসউপযোগী দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু যে ব্রত নিয়েছিলেন সেটাকে শাহ আবদুল করিম সমর্থন দিয়েছেন। শাহ আবদুল করিমদের সাহসী ভুমিকার জন্যই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐকবদ্ধ্য করে নয় মাসের যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।
লোক সংগীত শিল্পী শাহ আব্দুল করিম বাঙালি জাতির সম্পদ
.....কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম
বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম প্রবক্তা ভাষাসংগ্রামী বাউল সংগীত স¤্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আজ বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় সাংবাদিক নির্মলসেন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সাবেক সহসভাপতি সিনিয়র আইনজীবী এড. এম সাজাওয়ার হোসেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন জাতীয় পার্টির (জেপির) নির্বাহী সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দীকি।
আলোচনায় অংশগ্রহণকরেন বাঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাংস্কৃতিক বক্তিত্ব অরুন সরকার রানা, সাবেক দায়রা জজ শরীফ লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ নেতা আ স ম মোস্তফা কামাল, জাতীয় উন্নয়ন পার্টির সভাপতি মাহবুবুর রহমান খোকন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী সোসাইটির সভাপতি আলমগীর শেখ, নারী নেত্রী লিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সর্দার মোহাম্মদ আলী বাদল প্রমুখ।
কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম বলেন, শাহ আব্দুল করিম এতই জনপ্রিয় যে দেশে ও দেশের বাহিরে যেখানেই সংগীত অনুষ্ঠান হয় সেই সব অনুষ্ঠানে আমাদের কাছে অনুরোধ আসে যে শাহ আব্দুল করিমে রচিত যে কোন একটি গান পরিবেশন করতে হবে। এই জন্যই আমি বলবো বাউল স¤্রাট শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের সম্পদ। তিনি অসাম্পদ্রায়িক চেতনার একজন প্রাণ পুরুষ। শাহ করিম কোন দিন অন্যায়ের কাছে, জুলুমের কাছে মাথানত করেন নাই। তিনি ছিলেন রাজনৈতিক সচেতন একজন মানুষ এই কারণেই বঙ্গবন্ধু, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানী শিল্পী আব্দুর করিমকে ভালবাসতেন এবং তার গান দ্বারা য্ক্তুফ্রন্টের জনসভার কাজ আরম্ভ হতো। শাহ আব্দুল করিম বাঙালিদের জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র সবার বাসউপযোগী দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু যে ব্রত নিয়েছিলেন সেটাকে শাহ আবদুল করিম সমর্থন দিয়েছেন। শাহ আবদুল করিমদের সাহসী ভুমিকার জন্যই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি ছাত্র শ্রমিক কৃষক জনতাকে ঐকবদ্ধ্য করে নয় মাসের যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন।
No comments:
Post a Comment